লিট ইনসাইড



গ্রাম ও জীবনের কথা 

ক'দিন হল গ্রামের বাড়িতে আছি। এবার প্রচন্ড শীত ও শৈত্য প্রবাহ যেন জেঁকে বসেছে। সূর্যের আলোর দেখা নেই সপ্তাহের অধিককাল যাবৎ। শেষবার ঢাকা থেকে সূর্যালোকের স্পর্শে স্নাত হয়ে এসেছি অন্তত চার-পাঁচ দিন আগে।

আরো পড়ুন...
আমার ২০২৩ খ্রি.

বছরের শেষ দিনের গোধূলির আবছায়ায় আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবছিলাম, নিতান্তই গতানুগতিক ধারায় আরও একটা বছর চলে গেল। চলে যাওয়া মানে, জীবনতরী নামক সময়ের ভেলায় ভেসে যাওয়া কোলাহল থেকে আরও ৩৬৫ দিন কমে গেল। চিরতরে ফুরিয়ে গেল সে দিনগুলি। যা আর কখনো কারও হাতের মুঠোয় ধরা দিবে না। এত নিঃশব্দ নিরাসক্ত বা নিরানন্দ সময় আগে কখনো যাপন করি নি। তবুও করতে হয়েছে, না করেও উপায় ছিল না। মানুষকে অনেক কিছু পারতে হয়। বার্ধক্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে এটা নতুন অভিজ্ঞতা লাভের মতন। বছরটার অনেকদিন আমি দুপুর থেকে বিকাল অবধি একাকীত্বের সঙ্গে কথা বলে পার করেছি। হ্যাঁ, নিঃসঙ্গতাও কখনো ভালো বন্ধু হয়ে ওঠতে পারে। যেমন,অন্ধকারের মধ্যেও অনুপম সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকে।

আরো পড়ুন...
অনুভূতি

সকালের সোনালী সূর্যটা এত সুন্দর হত না। তোমার পাশে বসে সূর্যটা না দেখলে।

আরো পড়ুন...
ঝরেপড়া সময়

আমার বিবাহ বার্ষিকী। সাড়ে তিন বছর আগে জেবু চলে যাওয়ায়, শুধু আমার বার্ষিকী বলছি। ৩৪ বছর পার হলো। এটা নিঃসন্দেহে দীর্ঘ সময়। ১৯৮৯ সালের ১৫ ডিসেম্বর বিয়ে এবং পরদিন ১৬ ডিসেম্বর গ্রামে বৌভাত হয়। বিয়ের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর স্হির করতে চাইলে আমি মামাকে বলেছিলাম, এটা বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস। কতবার মহসিন হল থেকে ভোরবেলায় রায়ের বাজারে গিয়েছি। স্লোগান দিয়েছি, শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দিব না ইত্যাদি। এদিনে আমাদের বিয়ের তারিখ হতে পারে না। তিনি সঙ্গে সঙ্গে মেনে নিয়ে বললেন, "সঠিক বলেছ, আমার মনে ছিলনা"। তবে ১৫ তারিখে হোক, এবং শেষ পর্যন্ত তাই হলো।

আরো পড়ুন...
রক্তের বিনিময়ে সোনার বাংলা পেয়েছি

রক্তের বিনিময়ে সোনার বাংলা পেয়েছি

আরো পড়ুন...
বাংলা কবিতায় বিশেষ অবদানের জন্য 'পরেশ-ময়েন সম্মাননা' পেলেন কবি তারেক রেজা

বেহুলাপালা, কুমুর, পালাটিয়া ও থিয়েটার ওপেন টু বায়োস্কপের মঞ্চ মাতানো অভিনেতা নটবর পরেশচন্দ্র রায়ের স্মরণে ২০০২ সাল থেকে দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার গোলাপগঞ্জ-কৈকুড়ি শিবমন্দির ও প্রাইমারি স্কুল প্রাঙ্গণে 'পরেশ-ময়েন মেলার' আয়োজন করা হয়ে আসছে। এরই অংশ হিসেবে প্রতিবছর 'পরেশ-ময়েন স্মৃতি সম্মাননা' প্রদান করা হয়।

আরো পড়ুন...
জীবন

গতকাল অনেক সুন্দরী তাদের চুল ডান দিকে সামনে দিয়ে, কপালে লাল নীল টিপ দিয়ে রসের অনেক কথা বলেছিলো আমাকে।

আরো পড়ুন...
কুসংস্কারের বেড়াজাল থেকে নারীকে মুক্ত করা ব্যক্তিত্বের নাম সুফিয়া কামাল

নারীমুক্তি আন্দোলনের পুরাধা ব্যক্তিত্ব গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল আন্দোলনের অগ্রদূত ‘জননী সাহসিকা’ কবি বেগম সুফিয়া কামাল। তিনি ছিলেন, সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে এক অকুতোভয় যোদ্ধা। তিনি নারীসমাজকে অজ্ঞানতা ও কুসংস্কারের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন।

আরো পড়ুন...
নোবেল জয়ের ১১০ বছর, যেভাবে ইতিহাসকে অলঙ্কৃত করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ

বিশ্ববিখ্যাত চিত্রশিল্পী উইলিয়াম রোটেনস্টাইন ১৯১০ সালে কলকাতায় আসেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আঁকা ছবি দেখতে তিনি উপস্থিত হন জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়িতে। সেখানেই তার সঙ্গে দেখা হয় কবিগুরুর। উইলিয়াম রোটেনস্টাইন কবির একটি ছবি আঁকেন। সেই সময় থেকেই এই দুই মহান ব্যক্তিত্বের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরি হয়।

আরো পড়ুন...
লেখার জাদুতে আলোড়ন তুলে হুমায়ুন বেঁচে আছেন অগনিত পাঠক-দর্শকের মাঝে

পৃথিবীতে অনেক ফুল ফোটে, কিন্তু সব ফুলের গন্ধ মানুষকে মাতোয়ারা করে না। তেমনি পৃথিবীতে অনেক মানুষ জন্মে, সব মানুষ নন্দিত হয় না। কিছু মানুষ জন্মায় যাদের কৃতকর্মে তারা হয়ে উঠেন জননন্দিত। হুমায়ুন আহমেদ তেমনি একজন। লেখার জাদুতে যেমন আলোড়ন তুলেছেন, তেমনি সৃজনশীলতার সব শাখাতেই পাঠক ও দর্শকদের নিয়ে বিশাল সাম্রাজ্য গড়েছেন। সাহিত্য, গান, নাটক, সিনেমা, প্রতিটি শাখাতেই তাঁর সৃষ্টি ছিল অপ্রতিদ্বন্দ্বি।

আরো পড়ুন...