ক্লাব ইনসাইড

দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে শিক্ষকদের কর্মবিরতি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অচলাবস্থা

প্রকাশ: ০১:৪৪ পিএম, ০২ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচিপ্রত্যয়চালুর প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির দ্বিতীয় দিন পালন করছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

এতে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে সৃষ্টি হয়েছে অচলাবস্থার। ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকায় ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা। অনলাইন, সান্ধ্যকালীন প্রফেশনাল কোর্সের ক্লাসও বন্ধ রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। এতে শিক্ষার্থীরা রয়েছে সেশনজটের শঙ্কায়।   

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মবিরতির অংশ হিসেবে দুপুর ১২টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সামনে অবস্থান নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। শিক্ষকদেরর আরেকটি অংশ প্রসাশনিক কাজ বন্ধ করে রেজিস্টার ভবনের সামনে অবস্থান নেন।

আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, বৈষম্যমূলক এই পেনশন স্কীম জোর করে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে অভিযোগ করে আন্দোলনকারীরা হুশিয়ারি দেন, এই স্কীম প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া হবে।

প্রত্যয় স্কিম প্রত্যাহার ছাড়াও শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তন সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তির দাবিতে দেশের ৩৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এই সর্বাত্মক কর্মবিরতি চলছে। 

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের ডাকে কর্মবিরতির এই কর্মসূচি সর্বাত্মকভাবে পালন করছে নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতিগুলো। এতে একাত্মতা প্রকাশ করে আন্দোলনের মাঠে সরব হয়েছে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমিতিগুলোও।


প্রসঙ্গত, চলতি বছর ১৩ মার্চ সর্বজনীন পেনশন সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। আর এতে ‘প্রত্যয় স্কিম’ এ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অন্তর্ভূক্তির শুরু থেকেই এই ব্যবস্থাকে একটি বৈষম্যমূলক ব্যবস্থা বলে বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠনগুলো। এ সংগঠনগুলো দাবি আদায়ে বেশ কিছু কর্মসূচী পালন করে।

এদিকে গত ৪ জুন দাবি আদায়ে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। এরপরও তাদের দাবির বিষয়ে কোন পদক্ষেপ না নেয়ার গত ২৫,২৬ ও ২৭ জুন অর্ধদিবস এবং ৩০ জুন কর্মবিরতি পালন করেন তারা।


প্রত্যয় স্কিম   সার্বজনীন পেনশন   প্রত্যাহার   শিক্ষকদের কর্মবিরতি  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

জবি ছাত্রলীগ সভাপতির চাঁদাবাজির মামলা তদন্তে সিআইডি

প্রকাশ: ১২:৩৬ পিএম, ০৮ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

চাঁদাবাজি ও পিস্তর ঠেকিয়ে ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ফোন-টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহীম ফরাজিসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলার পুনঃতদন্ত করছে সিআইডি। আগামী ২২ জুলাই তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য করেছেন আদালত। 

 

ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শেখ সাদীর আদালতে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য রয়েছে। আজ রবিবার (৭ জুলাই) মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী জহির কামাল বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, গত ১৩ জুন মামলার পুনঃতদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু সিআইডি থেকে প্রতিবেদন দাখিল না করায় আগামী ২২ জুলাই দিন ধার্য করেন আদালত।

 

এর আগে ওয়ারী থানার পুলিশ তদন্ত করে আসামিদের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। তবে প্রতিবেদনের ওপর নারাজি দিয়ে পুনরায় তদন্ত করার আবেদন করেন বাদী। আদালত সিআইডিকে পুনরায় তদন্ত করতে নির্দেশ দেন।

 

এর আগে ২০২৩ সালের ১৫ মার্চ মশিউর রহমান নামে এক ব্যবসায়ী বাদী হয়ে আদারতে এ মামলা করেন। মশিউর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। এ মামলার অন্য ৪ আসামি হলেন- ফরহাদ ব্যাপারী, আরশাদ আকাশ, রাসেল চাকলাদার ও টুটুল আহম্মেদ। 

 

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২২ সালের ২৫ আগস্ট আসামি ফরহাদ ব্যাপারী ভুক্তভোগী মশিউর রহমানের কাছে থেকে ব্যবসার কথা বলে চার লাখ টাকা ধার নেয় এবং ব্যবসায় লাভ হলে লভ্যাংশ দেবে বলে জানান। কিছু দিন পর আসামির কাছে টাকা চাইলে তিনি জানান, ব্যবসায় লস হয়েছে এবং শিগগিরই টাকা ফেরত দেবে বলে জানান। এরপর গত ৫ অক্টোবর পাওনা টাকা চাইলে তাকে প্রাণনাশের হুমকি দেন। আসামি ইব্রাহিম ফরাজি তাদের সমস্যার সমাধান করে দেবে বলে জানান এবং তাকে দেখা করতে বলে। গত ১৮ নভেম্বর ফরাজির কথামতো তার ঠিকানায় গেলে আসামিরা তাকে রুমের ভেতর নিয়ে গিয়ে চড়থাপ্পড় মারতে থাকে।

 

এরপর আসামি আরশাদ আকাশ পুলিশ পরিচয় দিয়ে ভুক্তভোগীকে পিস্তল ঠেকিয়ে একটি আইফোন এবং এগারো হাজার টাকা ছিনিয়ে নেন। হাতে পিস্তল দিয়ে ছবি তুলে তার বিরুদ্ধে মামলা দেবে বলে হুমকি দেন। পরে তার মোটরসাইকেল ছিনিয়ে নিয়ে আরো দুই লাখ টাকা দাবি করেন। এসব বিষয়ে কাউকে কিছু জানালে মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে ক্রসফায়ার দিয়ে মেরে ফেলার হুমকি দেন। এরপর ২৬ নভেম্বর মোবাইল ফোন ও মোটরসাইকেল আনতে গেলে পাঁচ লাখ সাড়ে ১২ হাজার টাকা রেখে তা ফেরত দেন।


জবি   ছাত্রলীগ   চাঁদাবাজি   মামলা   তদন্ত   সিআইডি  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

কোটা আন্দোলন: উত্তাল রাবির প্যারিস রোড, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন

প্রকাশ: ০৫:২৬ পিএম, ০৭ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা বিরোধী সাংস্কৃতিক আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) এতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ডাক দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। রোববার (৭ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে ঘটনা ঘটে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয় আমানুল্লাহ খান বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন চলছে, চলবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। আগামীকাল থেকে সকল ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করছি। ক্যাম্পাসের বাসের চাকা ঘুরবে না। এসময় শিক্ষার্থীরা জাগরণী গান, কবিতা আবৃত্তি, পথ নাটকের মাধ্যমে  প্রতিবাদ করেন।

শিক্ষার্থীদের দাবি, ২০১৮ সালে ঘোষিত সরকারি চাকুরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল  মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখা, অযৌক্তিক বৈষম্যমূলক কোটা বাদ দিতে হবে এবং কোটাকে ন্যূনতম পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে৷ সেক্ষেত্রে সংবিধান অনুযায়ী কেবল অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনা করা যেতে পারে, সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার করা যাবে না এবং কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে শূন্য পদগুলোতে মেধা অনুযায়ী নিয়োগ দিতে হবে৷

আন্দোলন বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলগুলো থেকে শত শত শিক্ষার্থী প্যারিস রোডে জমায়েত হচ্ছে।


রাবি   কোটা আন্দোলন   প্যারিস রোড  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

কোটা আন্দোলন: মহাসড়ক অবরোধ করে ফুটবল খেলল ইবি শিক্ষার্থীরা


Thumbnail

সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতির সংস্কারের দাবি জানিয়ে চতুর্থ দিনের মতো আন্দোলনে নেমেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে রবিবার (০৭ জুলাই) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের সামনে বিক্ষোভ শুরু করে শিক্ষার্থীরা।

পরে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকের সামনে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষেভ শুরু করেন আন্দোলনকারীরা। সেখানে অবস্থানরত অবস্থায় মহাসড়কেই ফুটবল খেলতে দেখা যায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের। এদিকে মহাসড়ক অবরোধ করে রাখায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।

বিক্ষোভ মিছিলে 'বাংলার বুকে, আবারও ১৮আসুক নেমে', 'স্বাধীন এই বাংলায়, বৈষম্যের ঠাইঁ নাই', '১৮ সালের পরিপত্র, পুনর্বহাল করতে হবে', ‘কোটাবৈষম্য নিপাত যাক, মেধাবীরা মুক্তি পাক’-সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা জানান, ২০১৮ সালে আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কোটা পদ্ধতি বাতিল করেছিল, সম্প্রতি হাইকোর্ট সেটা পুনর্বহাল করেছেন। আমরা হাইকোর্টের রায়কে প্রত্যাখ্যান করছি।

বক্তারা আরও বলেন, চাকরী পরীক্ষা ও ভর্তি পরীক্ষাসহ সবখানে কোটার ছড়াছড়ি। যার ফলে মেধাবীদের বঞ্ছিত করে অপেক্ষাকৃত কম মেধাবীরা এসব ক্ষেত্রে সুবিধা নিচ্ছে। আমরা এই বৈষম্য মানি না। আমাদের আন্দোলন একেবারে কোটা বাতিলের দাবিতে নয়। আমরা চাই ২০১৮ সালের পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠন করে সরকারী চাকরিতে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ কোটা রেখে কোটা পদ্ধতির সংস্কার করতে হবে।


কোটা আন্দোলন   ইবি   সড়ক অবরোধ  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

ঢাবিতে কোটা বাতিলের দাবিতে হাজারো শিক্ষার্থীর বিক্ষোভ

প্রকাশ: ০৫:২৭ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজারো শিক্ষার্থী সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।

শনিবার (৬ জুলাই) বিকেল ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে থেকে শুরু হওয়া এই বিক্ষোভ মিছিল স্মৃতি চিরন্তন চত্বর, টিএসসি, বকশী বাজার, বুয়েট, ইডেন কলেজ, নিউমার্কেট মোড়, নীলক্ষেত মোড় হয়ে টিএসসিতে গিয়ে শেষ হয়। 

এর আগে দুপুর থেকে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জড়ো হন। দাবি আদায়ে শিক্ষার্থীরা আগামীকাল রোববার ক্লাস বয়কটের ঘোষণা দিয়েছেন। কোটা বাতিলের দাবিতে দেশজুড়ে প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ছাত্র আন্দোলন চলছে।

এর আগে ব্যাপক ছাত্র আন্দোলনের মুখে ২০১৮ সালে সরকার নবম থেকে ত্রয়োদশ গ্রেডের চাকরি থেকে সব ধরনের কোটা বাতিল করেছিল। এর মধ্যে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৩০ শতাংশ কোটাও বাতিল হয়। গত ৫ জুন মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। এর পর থেকে কোটা বাতিলের দাবিতে বিভিন্ন ক্যাম্পাসে ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়।


ঢাবি   কোটা বাতিল   শিক্ষার্থী   বিক্ষোভ  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

শিক্ষকদের পর এবার ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করলো জবি শিক্ষার্থীরা

প্রকাশ: ১০:০৭ পিএম, ০৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা বাতিলের দাবিতে বাংলাদেশের সকল শিক্ষার্থীদের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

 

শুক্রবার (৫জুলাই) রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ব স্ব  বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা একযোগে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ডাক দেন। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব বিভাগের ব্যাচের শিক্ষার্থীরা এই ডাক দেন,

 

১. গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা-১৮ ব্যাচ

২. ভূমি ব্যবস্থাপনা ও আইন-১৬,১৭,১৮ ব্যাচ

৩.মার্কেটিং -১৭ ব্যাচ

৪.দর্শন- ১৭ ব্যাচ

৫.সমাজকর্ম - ১৮ ব্যাচ

৬.আইন - ১৫,১৬,১৭,১৮   ব্যাচ 

৭. রাষ্ট্র বিজ্ঞান -১৭,১৮ ব্যাচ

৮.ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি-১৮ ,১৫,১৬ ব্যাচ

৯. গণিত-১৮ ব্যাচ।

 

এছাড়াও আগামীকাল শনিবার (৬ জুলাই) দুপুর ২:৩০ ঘটিকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের কর্তৃক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করেন। 

শিক্ষার্থীদের এই বিক্ষোভ মিছিল ও ক্লাস পরীক্ষা বর্জনের ডাক দিয়েছেন মূলত ৪ দফা দাবি আদায়ের জন্য। দাবিগুলো হলো- ২০১৮ সালে ঘোষিত সরকারি চাকুরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখতে হবে; ১৮' এর পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠন করে দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি চাকুরিতে (সকল গ্রেডে) অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাদ দিতে হবে এবং কোটাকে ন্যূনতম পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। সেক্ষেত্রে সংবিধান অনুযায়ী কেবল অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনা করা যেতে পারে; সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার করা যাবে না এবং কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে শূন্য পদগুলোতে মেধা অনুযায়ী নিয়োগ দিতে হবে; দুর্নীতিমুক্ত, নিরপেক্ষ ও মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।


জবি   কোটা আন্দোলন   ক্লাস বর্জন   পরীক্ষা বর্জন  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন