ছোট ও বড় পর্দার দর্শকপ্রিয় অভিনেতা মোশাররফ করিম।পর্দায় নানা মাত্রিক চরিত্রে হাজির হয়েছেন এই অভিনেতা। চরিত্রের প্রয়োজনে নিজেকে নানাভাবে যাচাই করেছেন। এবার আইজ্যাক নিউটন রূপে হাজির হলেন তিনি।
পরিচালক আশরাফুজ্জামান নির্মাণ করছেন ওয়েব সিরিজ ‘আইজ্যাক লিটন’। এটি রচনাও করেছেন এই নির্মাতা। সিরিজটির একটি পোস্টার প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। আর তাতে নিউটন রূপে দেখা যায় মোশাররফ করিমকে। গোল ফ্রেমের চশমা পরে আপেল হাতে গবেষণা করছেন তিনি। তার পাশে রয়েছেন অর্চিতা স্পর্শিয়া।
এই সিরিজে মোশাররফ করিমের চরিত্রের নাম আইজ্যাক লিটন। যদিও নিউটনের সূত্র গল্পে প্রয়োগ করেছেন নির্মাতা। সিরিজটির বিষয়ে আশরাফুজ্জামান বলেন, স্রোতের বিপরীতে হাঁটা মানুষের গল্প এটা। মূলত বিনোদনের জন্যই তৈরি করা হচ্ছে। আগামী ঈদুল ফিতরে মুক্তি পাবে এটি।
জানা যায়, গত ফেব্রুয়ারি মাসে সিরিজটির শুটিং শুরু হয়। এটি বিঞ্জ অ্যাপে মুক্তি পাবে।
মন্তব্য করুন
গত কিছুদিন ধরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আতঙ্ক ছড়ানো বিষধর সাপ ‘রাসেলস ভাইপার’ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল আলোচনা চলছিল। তবে, এবার সেই সাপকে পেছনে ফেলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছেন ঢালিউডের জনপ্রিয় নায়িকা পরীমণি।
মঙ্গলবার দুপুরে পরীমণি তার ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাস দেন, যেখানে তিনি লেখেন, "বাই বাই রাসেলস ভাইপার, ওয়েলকাম পরীমণি!" এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তার এই পোস্টে (অফিশিয়াল পেজ ও আইডি) প্রায় ২৫ হাজার মানুষ রিঅ্যাক্ট করেছেন। পাশাপাশি অনেকেই মন্তব্য করেছেন এই রহস্যময় পোস্টে।
একজন মন্তব্যকারী আদনান আজাদ লিখেছেন, "রাসেলস ভাইপারের টপিক শেষ, পরীমণিময় বাংলাদেশ।" গোলাম হোসেন নামের আরেকজন মন্তব্য করেছেন, "রাসেলস ভাইপারের আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় মৃত্যু হলো... স্বাগতম পরীমণি।" এসব মন্তব্যে পরীমণি নিজেও লাইক এবং কমেন্ট করে সমর্থন জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিভিন্ন খবরের শিরোনামে ছিলেন পরীমণি। এক খবরে জানা যায়, ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদের দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন তিনি। অন্য এক খবরে উল্লেখ করা হয়, পরীমণি-কাণ্ডে চাকরি হারানোর পথে আছেন সাবেক এডিসি সাকলায়েন।
এই দুটি পৃথক ঘটনায় পরীমণির নাম সরাসরি যুক্ত থাকায় সোশ্যাল মিডিয়ায় নতুন করে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে। নেটিজেনরা ধারণা করছেন, এই বিষয়গুলোকে ইঙ্গিত দিয়েই পরীমণি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে চলমান রাসেলস ভাইপার ইস্যুকে বিদায় জানিয়ে নিজেকে স্বাগত জানিয়েছেন।
পরীমণি রাসেলস ভাইপার ভাইরাল পোস্ট
মন্তব্য করুন
অভিনেত্রী পরীমণির সঙ্গে
অবৈধ
সম্পর্কের জেরে
অতিরিক্ত পুলিশ
সুপার
(এডিসি)
গোলাম
সাকলায়েন শিথিল
তার
চাকরি
হারানোর পথে।
পুলিশ
তদন্তে
পরীমণির বাসায়
নিয়মিত
রাত্রিযাপন ও
স্ত্রীর অনুপস্থিতিতে রাজারবাগে নিজ
বাসায়
তাকে
নিয়ে
১৭
ঘণ্টা
অবস্থানের প্রমাণ
পাওয়ায়
এই
সিদ্ধান্ত আসতে
যাচ্ছে।
তবে,
এই
ঘটনাকে
ঘিরে
আরও
একটি
চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
উঠেছে।
মডেল,
অভিনেত্রী ও
আইনজীবী পিয়া
জান্নাতুল সাকলায়েনের বিরুদ্ধে গুরুতর
অভিযোগ
তুলেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় পিয়া
লেখেন,
'এই
সেই
ব্যক্তি (গোলাম
সাকলায়েন), যিনি
আমার
বাবা
এফআর
টাওয়ার
মামলায়
ডিবি
থেকে
দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন।
প্রায়
৬-৭ দিন প্রতিদিনই আমি
ও
মা
ডিবি
অফিসে
যেতাম
বাবাকে
দেখতে।'
পিয়ার
অভিযোগ,
সাকলায়েন প্রতারণামূলকভাবে ও
জোরপূর্বক সিআরপিসির ১৬৪
ধারার
অধীনে
তার
বাবার
জবানবন্দি নেয়ার
চেষ্টা
করেছিলেন। তিনি
বাবাকে
সম্মতি
না
দেয়ার
জন্য
পরামর্শ দেন,
কারণ
তার
বাবা
এই
ঘটনার
সাথে
জড়িত
ছিলেন
না।
কিন্তু
পিয়া
ডিবি
অফিসে
যাওয়ার
আগেই
সাকলায়েন তার
বাবার
কাছ
থেকে
লিখিত
বক্তব্য নিয়ে
আদালতে
জমা
দেন।
পিয়া
আরও
লেখেন,
'এই
ঘটনায়
হস্তক্ষেপ করায়
সাকলায়েন আমার
ওপরও
ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন এবং
বাবাকে
বলেছিলেন যেন
আমি
চুপ
থাকি।
তার
ধারণা
ছিল
না
যে
আমি
চুপ
থাকার
জন্য
জন্মগ্রহণ করিনি।'
পিয়া
জান্নাতুল আরও
বলেন,
'যেদিন
এফআর
টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডের জন্য
বাবাকে
গ্রেপ্তার করা
হয়েছিল,
তিনি
এতটাই
অসুস্থ
ছিলেন
যে
হাসপাতালে ভর্তি
করতে
হয়েছিল। তার
বয়স
তখন
৭৭
বছরের
বেশি
ছিল।'
ফেসবুক
স্ট্যাটাস সম্পর্কে জানতে
চাইলে
পিয়া
জানান,
'আমার
বাবা
নির্দোষ থাকা
সত্ত্বেও গোলাম
সাকলায়েন আমাদের
যে
পরিমাণ
হয়রানি
করেছিলেন, তা
বর্ণনাতীত। শেষ
পর্যন্ত বাবা
এই
ঝামেলাটা নিয়ে
মারা
যান।
তার
কোনো
সম্পৃক্ততা না
থাকা
সত্ত্বেও তাকে
শেষ
বয়সে
হয়রানির শিকার
হতে
হয়েছিল। সাকলায়েনের মতো
একজন
ব্যক্তির কাছে
এমন
হয়রানি
আমরা
মানতে
পারিনি। সেই
ক্ষোভ
থেকেই
ফেসবুক
স্ট্যাটাসে বিষয়টি
তুলে
ধরেছি।
এখন
সাকলায়েন নিজে
বিপদে
পড়েছেন,
তাই
তিনি
বুঝবেন।'
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ এফআর টাওয়ারে আগুন লাগে, যা ২৭ জনের প্রাণহানি ও অন্তত ৭৫ জন আহত হন। এই ঘটনায় বনানী থানায় অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগে মামলা হয়, যার বাদী ছিল বনানী থানা-পুলিশ। মামলার অন্যতম আসামি ছিলেন পিয়া জান্নাতুলের শ্বশুর এস এম এইচ আই ফারুক।
পিয়া জান্নাতুল পরীমণি মামলা জেল
মন্তব্য করুন
ব্যবসায়ী নাছির উদ্দিন মাহমুদকে মারধর, ভাঙচুর ও ভয়ভীতি দেখানোর মামলায় চিত্রনায়িকা পরীমণি আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (২৫ জুন) ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম সাইফুল ইসলামের আদালত শুনানি শেষে এক হাজার টাকা মুচলেকায় মঞ্জুর করেন। এদিন সকালে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থিত হয়ে আত্মসমর্পণ করেন পরীমণি।
জানা গেছে, ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম. সাইফুল ইসলামের আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে এ আত্মসমর্পণ করেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী।
সম্প্রতি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) ঢাকা জেলার পরিদর্শক মো. মনির হোসেন ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পরীমণি ও তার কস্টিউম ডিজাইনার জুনায়েদ বোগদাদী জিমির বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিল করেন। তাদের বিরুদ্ধে মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
পরে গত ১৮ এপ্রিল ঢাকার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম. সাইফুল ইসলামের আদালত পিবিআইয়ের দেওয়া তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করেন। একইসঙ্গে পরীমণি ও তার কস্টিউম ডিজাইনার জুনায়েদ বোগদাদী জিমিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেন।
এর আগে ২০২১ সালের ৬ জুলাই ঢাকার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাজীব হাসানের আদালতে বোট ক্লাবের সভাপতি ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদ বাদী হয়ে পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে এ মামলা করেন।
এ মামলার অন্য দুই আসামি হলেন পরীমণির সহযোগী ফাতেমা তুজ জান্নাত বনি ও জুনায়েদ বোগদাদী জিমি ওরফে জিম।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, পরীমণি ও তার সহযোগীরা অ্যালকোহল সেবনে অভ্যস্ত। তারা সুযোগ বুঝে বিভিন্ন নামিদামি ক্লাবে ঢুকে অ্যালকোহল পান করেন এবং পার্সেল নিয়ে মূল্য পরিশোধ করেন না। পরীমণি তার পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের দিয়ে মিথ্যা মামলা করিয়ে হয়রানির ভয় দেখান।
বাদী নাসির উদ্দিন মামলায় আরও উল্লেখ করেন, পরীমণি ও তার সহযোগীরা তাকে (নাসির উদ্দিনকে) মারধর ও হত্যার হুমকি দিয়েছেন ও বোট ক্লাবে ভাঙচুর করেছেন। এ ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য পরীমণি সাভার থানায় বাদী নাসির উদ্দিনসহ দুজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ তুলে মামলা করেন।
মন্তব্য করুন
"তুফান" সিনেমার মুক্তির আগে থেকেই বক্স অফিসে সাফল্যের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছিল, যা একেবারে সত্য প্রমাণিত হয়েছে। ১৭ জুন ঈদুল আজহার দিন মুক্তির পর থেকেই রায়হান রাফী পরিচালিত এবং শাকিব খান অভিনীত এই সিনেমাটি দর্শকদের মাঝে বিশাল সাড়া ফেলেছে। মাল্টিপ্লেক্সের ওয়েবসাইটে টিকিট মিলছে না, এমনকি রাজধানীর একক হলে টিকিট না পেয়ে কালোবাজারি এবং ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটেছে। দুই দশক পর মধ্যরাতে শো চালানোর খবরও পাওয়া গেছে।
কেন "তুফান" নিয়ে এত মাতামাতি?
শাকিব খানের তারকাখ্যাতি: শাকিব খান বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের সবচেয়ে বড় তারকা। তার সিনেমা মানেই ভক্তদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ। পর্দায় শাকিব খানের উপস্থিতি দর্শকদের মাঝে উল্লাস ছড়িয়ে দেয়, যা "তুফান"-এর ক্ষেত্রেও প্রমাণিত হয়েছে।
রায়হান রাফীর নির্মাণশৈলী: রায়হান রাফীর নির্মাণশৈলী দর্শকদের মুগ্ধ করেছে। "তুফান"-এ তার সিগনেচার ওয়ান টেক শট এবং অন্যান্য নির্মাণশৈলী দর্শকদের প্রশংসা কুড়িয়েছে। পরিচালকের নামেই সিনেমা হিট হওয়ার ধারণা তিনি আগেই দিয়েছেন, এবার তার সাথে বড় তারকারা যুক্ত হওয়ায় সিনেমাটির সাফল্য ছিল অনুমেয়।
টিজার, গান, এবং ট্রেলারের প্রভাব: "তুফান"-এর টিজার, গান এবং ট্রেলার সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হয়েছে। "লাগে উরাধুরা" এবং "তুফান এল রে" গান দুটি এবং ট্রেলারের প্রতিটি কনটেন্ট ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। দেশীয় দর্শকদের পাশাপাশি ভারতীয় দর্শক ও ইউটিউবাররাও প্রশংসা করেছেন।
শাকিব খানের অভিনয়ে নতুনত্ব: "তুফান"-এ শাকিব খানের অভিনয় দক্ষতা দর্শকদের মুগ্ধ করেছে। বিভিন্ন চরিত্রে তার বৈচিত্র্যময় পারফরম্যান্স এবং শারীরিক ভাষা দর্শকদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।
অ্যাকশন এবং লুক: "তুফান"-এ শাকিব খানকে এক ভিন্ন লুকে দেখা গেছে, যা তার লুক এবং অ্যাকশনের বৈচিত্র্য উল্লেখযোগ্য ছিল এবং এটি মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়েছে।
দুই ধরণের দর্শকের আকর্ষণ: "তুফান" শাকিব খান এবং চঞ্চল চৌধুরী উভয়ের ভক্তদের আকর্ষণ করেছে। শাকিব খানের কমার্শিয়াল সিনেমার ভক্তরা যেমন সিনেমাটি দেখতে গেছেন, তেমনি চঞ্চল চৌধুরীর ভিন্নধর্মী কাজ দেখতেও অনেকে হলে গেছেন।
কারিগরি দিকের উৎকর্ষতা: সিনেমার কস্টিউম, সেট এবং নব্বইয়ের দশকের প্রেক্ষাপট তুলে ধরার কাজটি সফলভাবে করা হয়েছে। তাহসিন রহমানের সিনেমাটোগ্রাফি এবং অন্যান্য কারিগরি দিকগুলোও প্রশংসিত হয়েছে।
মূলত এসব কারণেই "তুফান" মুক্তির পর থেকে ব্যাপক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এবং বক্স অফিসে এখন পর্যন্ত সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে।
তুফান শাকিব খান রায়হান রাফি মিমি নাবিলা চঞ্চল চৌধুরী ফজলুর রহমান বাবু ঈদ সিনেমা
মন্তব্য করুন
হুরমতি বড় ধরনের অপরাধ করেছেন। পয়সা গরম করে তাঁর কপালে ছ্যাঁকা দেওয়া হবে। টেলিভিশনের পর্দায় এই দৃশ্যে যেসব দর্শকের চোখ, তাঁরা ভয়ে শক্ত হয়ে বসে আছেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) প্রচারিত শহীদুল্লা কায়সার রচিত ‘সংশপ্তক’ নাটকের এই দৃশ্যের কথা অনেকেরই স্মৃতিতে আছে। এই নাটক যখন বিটিভিতে প্রচারিত হতো, তখন রাস্তাঘাটে মানুষ কমে যেত। মানুষের চোখ থাকত বিটিভির পর্দায়।
ব্যবসায়ী নাছির উদ্দিন মাহমুদকে মারধর, ভাঙচুর ও ভয়ভীতি দেখানোর মামলায় চিত্রনায়িকা পরীমণি আত্মসমর্পণ করে জামিন পেয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ জুন) ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম সাইফুল ইসলামের আদালত শুনানি শেষে এক হাজার টাকা মুচলেকায় মঞ্জুর করেন। এদিন সকালে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থিত হয়ে আত্মসমর্পণ করেন পরীমণি।