নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৯ পিএম, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৮
তারকা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে শোবিজে অনেকেই আসেন, তবে স্বপ্ন পূরণ হয় হাতেগোনা কিছু মানুষেরই। ছেলেবেলায় হয়তো শিশু শিল্পী হিসেবে কেউ কেউ খ্যাতি পান, কিন্তু বড় হতে না-হতেই বেমালুম হারিয়ে যান বিস্মৃতির অতলে। প্রচণ্ড সম্ভাবনাময় শিশু অভিনেতা হিসেবে সুযোগ পেয়েও নিজের ক্যারিয়ারকে দীর্ঘায়িত করতে পারেননি, এমন উদাহরণ চাইলেই মিলবে গণ্ডা গণ্ডা। তবে কেউ কেউ কিন্তু ঠিকই প্রমাণ করেছেন নিজেদের ক্ষমতা।
একটা সময়ে নতুনদের আগমনের একটা পথ ছিল নতুন কুঁড়ি। সেই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্য থেকে আজ অনেকেই তারকা। প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা ছিল শিশু শিল্পী। যেমন:- তারানা হালিম, রুমানা রশীদ ঈশিতা, তারিন আহমেদ, মেহের আফরোজ শাওন, সাবরিন সাকা মীম এবং নুসরাত ইমরোজ তিশা, তমালিকা কর্মকার, মেহবুবা মনহোর চাঁদনী, সামিনা চৌধুরী।
তাদের পাশাপাশি অনেক শিল্পীরই আগমন ঘটেছে। একটু খোঁজ নিয়ে জানা গেল ১৯৭৬ সাল থেকে জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত শিশুদের নাম। তাঁর মধ্যে রয়েছে- আদনান- ‘মেঘের অনেক রং’, আজাদ রহমান শাকিল-‘ডুমুরের ফুল’, সুমন- ‘অশিক্ষিত’, ইলোরা গহর ও সজীব- ‘সূর্য দীঘল বাড়ী’, বিন্দী হুসাইন- ‘লাল কাজল’, আঁখি আলমগীর- ‘ভাত দে’, জয়- ‘রামের সুমতি’, কামরুন্নাহার আজাদ স্বপ্না- ‘মায়ের দাবী’, রাসেল ও সুবর্ণা শিরীন- ‘রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত’, তুষার- ‘আগমন’, দুদোল- ‘লাখে একটা’, জয়-‘সান্ত্বনা’, বেবি সিমী- ‘উচিত শিক্ষা’, অনিক-‘অবুঝ সন্তান’, শিলা আহমেদ-‘আগুনের পরশমণি’, তন্ময়- ‘অন্য জীবন’, অরুণ সাহা- ‘দীপু নাম্বার টু’, নিশি- ‘দুখাই’, রাসেল ফরায়েজী-‘মাটির ময়না’, প্রিয়াংকা-‘কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি’, অমল-‘দূরত্ব’, হৃদয় ইসলাম-‘টাকা’, প্রার্থনা-‘ফারদিন’, দিঘী- ‘কাবুলিওয়ালা’, সৈয়দা ওয়াহিদা সাবরীনা-‘গঙ্গাযাত্রা’, ফারদিন- ‘প্রার্থনা’, দিঘী- ‘চাচ্চু আমার চাচ্চু’, সেমন্তী- ‘খণ্ড গল্প ১৯৭১’,মামুন- ‘ঘেটুপুত্র কমলা’, স্বচ্ছ- ‘একই বৃত্তে’, আবির হোসেন অংকন- ‘বৈষম্য’, যারা যারিব- ‘প্রার্থনা’।
এর মধ্যে অনেক শিশুশিল্পীই প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও রুপালি পর্দায় অভিনয়ের বাসনা ত্যাগ করেছেন। এটি মুদ্রার এক পিঠের গল্প। মুদ্রার অন্য পিঠে দেখা যায়, এক সময়ের প্রতিভাধর শিশুশিল্পী পরবর্তী সময়ে নাম লেখাচ্ছেন চিত্রনায়িকার খাতায়।
১৯৮৪ সালে আমজাদ হোসেনের ক্ল্যাসিক ছবি ‘ভাত দে’-তে শাবানার ছোটবেলার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন ওই ছবির অভিনেতা আলমগীরের মেয়ে আঁখি আলমগীর। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছিলেন আঁখি। সকল সুযোগ থাকা সত্বেও তিনি বাবা আলমগীরের শখ গানটাকেই পেশা ও নেশা হিসেবে নেন।
আবার দেখা যায়, এক সময়ের প্রতিভাধর শিশুশিল্পী পরবর্তী সময়ে নাম লেখাচ্ছেন চিত্রনায়িকার খাতায়। এই ধারায় সবচেয়ে সফল নাম হিসেবে আলোচিত হয় সুচরিতার কথা। তিনি বেবী হেলেন বলে ছোটবেলায় দারুণ নাম কামিয়েছেন। আবার তিনিই সুচরিতা হওয়ার পর জনপ্রিয় নায়িকা হয়েছেন। সুচরিতার পথ ধরে অনেকেই পর্দায় এসেছেন। কেউ কেউ সফল হয়েছেন। কেউ কেউ বিফল হয়েছেন। তারপরও শিশুশিল্পীদের নায়িকা হওয়ার মিছিল থেমে থাকেনি। সম্প্রতি শিশুশিল্পী হিসেবে পূজা চেরীর নায়িকা হওয়া নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে। ‘নূর জাহান’ ও ‘পোড়ামন ২’ নামে দুটি সিনেমা নিয়ে তিনি আলোচনায়।
পূজার চেয়ে কোনো অংশে কম আলোচিত ছিল না দীঘি। বরং জনপ্রিয়তায় অনেক এগিয়ে ছিলেন সুব্রত-দোয়েল জুটির মেয়ে দীঘি। গ্রামীণফোনের এক বিজ্ঞাপন করে দেশজুড়ে পেয়েছিলেন ব্যাপক পরিচিতি। তারপর দীঘি আসেন সিনেমায়। কাজী হায়াতের ‘কাবুলিওয়ালা’ ছবিতে মান্নার সঙ্গে অভিনয় করে জাতীয় পুরস্কার পেয়ে যান দীঘি। আরো দুবার এই সম্মান পান। দীঘির জন্যই এখন দর্শকদের অধীর অপেক্ষা। তাকে নায়িকারূপে দেখতে চান লক্ষ দর্শক। সেই দাবির প্রতি সম্মান দেখিয়ে শিশুশিল্পীর চরিত্রে বিরতি নিয়েছেন দীঘি। প্রস্তুত হচ্ছেন নায়িকা হওয়ার জন্য।
শিশুশিল্পীদের পরিণত শিল্পী হওয়ার প্রতি দর্শকদের সমর্থন যেমন রয়েছে, তেমনই তাদের সাফল্য নিয়েও রয়েছে শঙ্কাও। শিশুশিল্পীরা পরবর্তীতে তারকা বনে গেছেন এমন উদাহরণ যেমন রয়েছে। কিন্তু হারিয়ে যাওয়ার সংখ্যাটা অনেক বেশি। শিশুশিল্পীরা যতটা জনপ্রিয়তা পায়, তাদের সঠিকভাবে পরিচর্যা ইন্ডাস্ট্রির জন্য সুফল বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ/জেডএ
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১৫
দেশের
দর্শকদের মন
জয়
করার
পর
এবার ভারতের টালি তারকারা শাকিব
খান
ও
তার
সিনেমার পুরো
দলকে
অভূতপূর্ব ভালোবাসা জানাচ্ছেন। যাদের
মধ্যে
ছিলেন
প্রসেনজিত চ্যাটার্জি, দেব,
শুভশ্রী গাঙ্গুলী প্রমুখ।
শাকিব
খান
ও
মিমি
চক্রবর্তী অভিনীত
রায়হান
রাফি
পরিচালিত ‘তুফান’
সিনেমাটিকে ঘিরে মুক্তির আগেই
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় টালিগঞ্জে জমজমাট
পরিবেশ
সৃষ্টি
হয়।
কলকাতায় ‘তুফান’-এর স্পেশাল স্ক্রিনিংয়ের আয়োজন
করা
হয়,
যেখানে
‘তুফান’ দেখতে টালিপাড়ার তারকাদের মাঝে উন্মাদনা দেখা
গেছে।
‘তুফান’-এর
স্পেশাল স্ক্রিনিং উপলক্ষে টালিপাড়ার তারকারা উপস্থিত হয়েছিলেন দক্ষিণ
কলকাতার সাউথ
সিটি
শপিং
মলে।
সেখানে
‘তুফান’-এর একটি প্রিমিয়ার অনুষ্ঠিত হয়,
যেখানে
উপস্থিত ছিলেন
বিক্রম
চ্যাটার্জি, কৌশনী,
বনি
সেনগুপ্ত, মধুমিতা সরকার,
ইধিকা
পাল,
অনিন্দ্য চ্যাটার্জি, দর্শনা
বণিক,
সৌরভসহ
ওপার
বাংলার
এক
ঝাঁক
তারকা
শিল্পী।
প্রিমিয়ার শেষে
সৌরভ
সাংবাদিকদের বলেন,
‘দারুণ!
আজ
টলিউড
পুরোপুরি মেতে
উঠেছে
তুফানের সিনে।
তুফানের জন্য
অনেক
শুভকামনা। অসাধারণ হয়েছে।’
দর্শনা
বণিক
বলেন,
‘তুফানের জন্য
শুভকামনা। খুব
ভালো
হয়েছে।
বাংলাতে এমন
অ্যাকশন ফিল্ম
আরও
হোক।’
কৌশনী
জানান,
‘বাংলাদেশে কাজ
করতে
গিয়ে
দেখেছি,
ওখানকার মানুষ
শাকিবকে রজনীকান্তের মতো
ভালোবাসেন। শুনেছি
সেখানে
তুফান
ব্লকবাস্টার হয়েছে।
সিনেমাটি দেখে
আমার
খুব
ভালো
লেগেছে। আমার
বিশ্বাস, পশ্চিমবঙ্গেও তুফান
সফল
হবে।’
ইধিকা
পাল
বলেন,
‘তুফান
আমার
কাছে
খুব
ভালো
লেগেছে। বিশেষ
করে
শাকিবের প্রেজেন্টেশন। আমি
ভাবছিলাম কত
পরিশ্রমই না
তিনি
করেছেন। পুরো
টিমকে
অভিনন্দন। কলকাতার মানুষ
তুফানকে বরণ
করে
নিক।’
শুক্রবার থেকে
পশ্চিমবঙ্গের প্রায়
অর্ধশত
সিনেমা
হলে
মুক্তি
পেয়েছে
ব্লকবাস্টার হিট
ছবি
‘তুফান’। সিনেমাটি একজন
গ্যাংস্টারের গল্প
নিয়ে
নির্মিত, যেখানে
নব্বই
দশকের
চিত্র
তুলে
ধরা
হয়েছে।
সেই
সময়ের
এক
নামকরা
গ্যাংস্টারের কাহিনি
নিয়ে
এগিয়েছে তুফানের গল্প।
যৌথ
প্রযোজনায় নির্মিত ‘তুফান’-এ যুক্ত আছে
বাংলাদেশের প্রযোজনা সংস্থা
চরকি
ও
আলফা
আই
এবং
ভারতের
এসভিএফ। শাকিব
খান
ও
মিমি
চক্রবর্তী ছাড়াও
এই
সিনেমায় অভিনয়
করেছেন
চঞ্চল
চৌধুরী,
নাবিলা,
মিশা
সওদাগর, ফজলুর রহমান বাবু প্রমুখ।
তুফান শাকিব খান রায়হান রাফি মিমি নাবিলা চঞ্চল চৌধুরী ফজলুর রহমান বাবু
মন্তব্য করুন
নায়ক শাকিব খানকে ঘিরে নায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী প্রায়ই
একে অপরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করে থাকেন। যা শুরু থেকেই নেটিজেনরা
দেখে আসছে। এর মধ্যে কিছুদিন আগে বুবলীকে নিয়ে আলোচিত চিত্রনায়িকা মিষ্টি জান্নাতও খোঁচা মেরে কথা বলেন। বাদ যাননি চিত্রনায়িকা
পরীমনিও। বুবলীর বিরুদ্ধে দুই নায়িকার কথা বলায় বেশ খুশি অপু বিশ্বাস। এই নায়িকা মনে করেন, ব্যক্তিত্বহীনতার কারণেই উনি (বুবলী) আমাদের ইন্ডাস্ট্রির ছোট বোনদেরও কথা শুনেছেন। এমন করলে শুনতেই হবে।
এদিকে, অপুর এমন মন্তব্য পৌঁছে গেছে বুবলীর কান পর্যন্ত। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপে তাই অপুর এই প্রসঙ্গ কথা তুলেছেন তিনি। বুবলী বলেন, এই মহিলা (অপু বিশ্বাস) আবার ইন্ডাস্ট্রিতে তার ছোট বোনদের কথা বলে। ছোট বোন বানিয়েছেই তো নিজের স্বার্থের
জন্য, আমার নামে সারাক্ষণ বাজে কথা বলে ওদের কান ভারী করাতে। নায়করাজ রাজ্জাক, মান্না স্যাররা তাদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থেকে বলেছিলেন, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কেউ কারও বন্ধু হয় না। আর এই মহিলা এতগুলো নায়িকাকে বানায় ছোট বোন। এসব পাবলিক বোঝে। আর ওই ছোট বোনরাও সবাই স্মার্ট এবং প্রতিষ্ঠিত। তারাই আমাকে বলে দেয় এসব চালাকির কথা। কারণ, তাদের কারও সঙ্গে আমার কোনো সমস্যা নেই, এটা তারাও জানে।
কদিন আগেই অপু বিশ্বাস দাবি করেছেন, শাকিব খানের শত্রুদের সঙ্গেই বুবলীর ওঠাবসা বেশি। বিষয়টি নিয়েও কথা বললেন বুবলী। জানান, ২০০৮ সালে শাকিব খান অসুস্থ হলে দৌড় দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে অন্য জায়গায় সিনেমা সাইন করেছিলেন তিনি। পরে
স্বার্থের জন্য আবার শাকিব খানের সঙ্গে ভিড়েছিল।
তার এসব ইন্ডাস্ট্রির লোকেরা জানেন। জনা আপু, বিদ্যা সিনহা মিম, মারুফ ভাই, কাজী হায়াৎ আঙ্কেল থেকে শুরু করে উনি অনেকের সঙ্গে এফডিসিতে কী বেয়াদবি করেছিলেন, এটাও নিউজ পেপার কাটিং আছে। এমনকি বেয়াদবির
কারণে মার পর্যন্ত খেয়েছেন তিনি। ২০১৭ সাল থেকে শাকিব খান এবং তার পরিবার নিয়ে কী অপমানজনক কথা উনি বলেছিলেন,
সব আছে ভিডিওতে। আরেক নায়কের সঙ্গে যখন আবারও প্রেমের গুঞ্জন চড়াও হলো, যখন ওই নায়কের সঙ্গে ওখানে কিছুদিন পর আর বনিবনা হলো না, তখন সে বলল এ রকম প্রেম প্রেম কথা উঠিয়েছে নাকি ইচ্ছা করে!
বুবলী কথা প্রসঙ্গে এ-ও বলেন, ২০১৭ সালে এফডিসিতে যখন শাকিব খানের সঙ্গে ঝামেলা হয়েছিল, তখন শাকিবের বিরুদ্ধে ছিল অপু বিশ্বাস। এ রকম অনেকের সঙ্গে সেলফিতে হা হা হি হি করতে দেখা গেছে, যারা শাকিবের বিরোধিতা করেছেন। উঠে এসেছে পরিচালক মোহাম্মদ ইকবাল প্রসঙ্গও।
নিজের উদাহরণ টেনে অপু বিশ্বাস সংবাদমাধ্যমে দাবি করেছেন, নিকেতনে এক ভাবির দাওয়াতে গিয়েছিলাম।
তিনি আমার জন্য খাবারও নিয়ে এসেছিলেন। যখন শুনলাম ইকবাল ভাই আসবেন, আমি চলে এসেছি। আমার পরিবারের কাউকে অসম্মান করবে, আমি তার মুখোমুখিও হবো না।
অপুর এমন দাবির প্রসঙ্গে বুবলীও দাবি করেছেন, ইকবাল ভাইয়ের ছায়া নাকি উনি (অপু বিশ্বাস) দেখেন না। কিন্তু কেন? কারণ, ইকবাল ভাইয়ের কাছের একজন প্রযোজক কিছুদিন আগে তাকে অনুদানের এক সিনেমা থেকে বাদ দিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে সাইনিং মানিও ফেরত নিয়েছিলেন। সেলিম ভাই বা ইকবাল ভাই যখন আমাকে সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ করেছিলেন, আমার কাজের প্রশংসা করেছিলেন, তখন তাকে নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছিলেন না, বানালে ঠিকই করতেন। এমন কোনো উদাহরণ আছে, তারা তার কাছে মুভি নিয়ে গেছেন অথচ উনি ফিরিয়ে দিয়েছেন? নেই। কিন্তু চালাকি করে উনি শাকিবের নাম ওপর চাপিয়ে দিল এখানেও। উনি কাকে কী বোঝান? হাস্যকর।
অপু বিশ্বাস বুবলী শাকিব খান বিস্ফোরক মন্তব্য
মন্তব্য করুন
নায়ক শাকিব খানকে ঘিরে নায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলী প্রায়ই একে অপরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করে থাকেন। যা শুরু থেকেই নেটিজেনরা দেখে আসছে। এর মধ্যে কিছুদিন আগে বুবলীকে নিয়ে আলোচিত চিত্রনায়িকা মিষ্টি জান্নাতও খোঁচা মেরে কথা বলেন। বাদ যাননি চিত্রনায়িকা পরীমনিও। বুবলীর বিরুদ্ধে দুই নায়িকার কথা বলায় বেশ খুশি অপু বিশ্বাস। এই নায়িকা মনে করেন, ব্যক্তিত্বহীনতার কারণেই উনি (বুবলী) আমাদের ইন্ডাস্ট্রির ছোট বোনদেরও কথা শুনেছেন। এমন করলে শুনতেই হবে।