কালার ইনসাইড

রাঁধুনির বেশে ক্যামেরাবন্দি অরিজিৎ সিং!

প্রকাশ: ০৩:১৬ পিএম, ০১ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী অরিজিৎ সিং। হিন্দি কিংবা বাংলা, উভয় ভাষাতে গান গেয়ে ভক্ত সমালোচকদের মাঝে  আকাশচুম্বী সাফল্য অর্জন করেছেন।

সম্প্রতি তার ফ্যান পেজ থেকে একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। যেখানে রীতিমতো রাঁধুনির বেশে ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন তিনি। যেখানে দেখা যায়, ফ্রাইং প্যানে পাঁপড় ভাজছেন। পাশে একটি পাত্রে রয়েছে বেসন। ছবি দেখে মনে হচ্ছে, বাড়ির রান্না ঘরে রয়েছে।

পশ্চিমবঙ্গের এক সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসে জয় করেছেন বলিউড। অরিজিতের সংগীত জীবনের গল্পটা মোটেও সহজ ছিল না। অনেক বাধা-বিপত্তি, ব্যর্থতার মোকাবিলা করে আসতে হয়েছে।

নতুন প্রজন্মের প্রেম থেকে ব্রেকআপ, সব মুহূর্তের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অরিজিতের গান। তবে তিনি একেবারেই মাটির মানুষ। সাদামাটা পোশাকে স্কুটিতে ঘুরে বেড়ান। সন্তানদের স্কুলে দিয়ে আসেন। মুম্বাইতে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট থাকলেও শিকড়ের টানে জিয়াগঞ্জে থাকেন সংগীতশিল্পী।

পাপারাজ্জিদের থেকে দূরে থাকতে পছন্দ করেন অরিজিৎ সিং। ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বরাবরই প্রচারের অন্তরালে থাকেন। এমনকী বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে প্রেম-বিচ্ছেদ নিয়ে প্রশ্ন করা হলেও, খুব সন্তর্পণে তা এড়িয়ে যান।


রাঁধুনি   ক্যামেরাবন্দি   অরিজিৎ সিং  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

মুক্তিযোদ্ধা হয়েও কোটা বাতিলের পক্ষে সোহেল রানা

প্রকাশ: ০৭:৫২ পিএম, ০৮ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে চলছে তীব্র আন্দোলন। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে দফায় দফায় আন্দোলন করছেন এবং তাদের দাবি জানাচ্ছেন। আজ সোমবার (৮ জুলাই) দুপুরে এ বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের অভিমত প্রকাশ করেছেন প্রবীণ চিত্রনায়ক ও মুক্তিযোদ্ধা মাসুদ পারভেজ, যিনি সোহেল রানা নামেও পরিচিত।

সোহেল রানা তার ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, "মুক্তিযোদ্ধাদের নাম বারবার বলা হচ্ছে কেন? দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৩ বছর। তার সাথে যদি আরও ১২ বছর যোগ করা হয় তাহলে তার বয়স হয় ৬৫। এই বয়সে তো নিশ্চয়ই কেউ চাকরির জন্য চেষ্টা করে না বা স্কুল-কলেজে ভর্তি হয় না। তাদের সন্তানদের বাবার কারণে কোটা সিস্টেমে চাকরি এবং ভর্তি হতে হবে, এটা মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করার শামিল। নিজ ম্যারিটের গুণে তারা ভর্তি হবে, পরীক্ষা দেবে এবং চাকরিতেও ইন্টারভিউ দেবে। আমরা মুক্তিযোদ্ধারা কখনো এ ধরনের সুযোগ চাইনি।"

তিনি আরও যোগ করেন, "সম্মানী দেওয়া ছাড়া মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য মুখে মুখে অনেক কিছু বলা হয়, কিন্তু ড্রেস, চিকিৎসা বা চলাফেরার মতো কোনো সুবিধা দেওয়া হয়নি। তাই আমরা কখনোই কিছু চাইনি। জাতির পিতার নির্দেশে দেশ স্বাধীন করার দরকার ছিল, আমরা সেটাই করেছি। সর্বস্তরে এই কোটা সিস্টেম বাতিল করা হোক এটা দেশের সকলের দাবি।"

সোহেল রানার এই পোস্টটি অনেকেই শেয়ার করছেন এবং কমেন্ট বক্সে নিজেদের মতামত জানাচ্ছেন। অনেকেই তার এই মতামতকে ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছেন।


কোটা আন্দোলন   মুক্তিযোদ্ধা   বাতিল  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

'কিল' হলিউডে, নায়ক হতে পারেন কিয়ানু রিভস

প্রকাশ: ০৫:১৬ পিএম, ০৮ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

করণ জোহরের প্রযোজনায় মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি 'কিল' ইতিমধ্যেই বলিউডের দর্শকদের মুগ্ধ করেছে। লক্ষ্য এবং রাঘব জুয়ালের প্রশংসনীয় অভিনয় এবং তানিয়া মানিকতলার নজরকাড়া উপস্থিতি ছবিটিকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে। এবার এই অ্যাকশন-থ্রিলারটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে চলেছে, কারণ হলিউডে এর রিমেক ঘোষণা করা হয়েছে।

প্রযোজনা সংস্থা '৮৭ ইলেভেন এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি'  'কিল' ছবির রিমেকের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এই সংস্থার প্রযোজনায় কিয়ানু রিভস অভিনীত 'জন উইক' সিরিজ তৈরি হয়েছে, যা বিশ্বব্যাপী তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

 সংস্থার অন্যতম কর্ণধার চ্যাড স্ট্যালহেস্কি বলেন, "সাম্প্রতিক সময়ে এরকম দুরন্ত অ্যাকশনের ছবি আমি আর দেখিনি। এই প্রজেক্টের সঙ্গে কাজ করার জন্য আমি অত্যন্ত উত্তেজিত।"

প্রযোজক করণ জোহর এবং পরিচালক নিখিল নাগেশ ভট্টও হলিউড রিমেকে যুক্ত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে।

এই খবর সামাজিক মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে এবং জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে যে কিয়ানু রিভস কি এই রিমেকে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করবেন কিনা। কারণ অ্যাকশন ঘরানার ছবি ভীষণ পছন্দ 'ম্যাট্রিক্স' অভিনেতার। যদিও এই প্রসঙ্গে কিয়ানু রিভস অথবা প্রযোজনা সংস্থার কারো পক্ষ থেকেই এখনও কোন বিবৃতি আসেনি।

 


কিয়ানু রিভস   জন উইক   কিল   হলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কলকাতায় দর্শক টানতে ব্যর্থ শাকিব খানের 'তুফান', কারণ কী?

প্রকাশ: ০৪:৫৩ পিএম, ০৮ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

শাকিব খান অভিনীত ও রায়হান রাফী নির্মিত ব্লকবাস্টার সিনেমা 'তুফান' কলকাতায় মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই বক্স অফিসে প্রত্যাশিত সাফল্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। বাংলাদেশে সিনেমাটি ব্যাপক সফল হওয়ার পরেও, কলকাতায় এমন ব্যর্থতায় চলচ্চিত্রপ্রেমীদের মধ্যে একধরনের মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। কলকাতায় ছবিটি ব্যবসা করতে না পারার পেছনে বেশকিছু কারণের কথাও উল্লেখ করছেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। 

কলকাতার দর্শকদের রুচির পরিবর্তন এবং হিন্দি সিনেমার প্রভাব:

বর্তমান সময়ে কলকাতার বেশিরভাগ দর্শকদের রুচি পরিবর্তন হয়েছে। বাংলাদেশি সিনেমা তো বটেই  খোদ নিজেদের তথা কলকাতার ছবিও তারা ইদানিংকালে খুব একটা গ্রহণ করছেন না। বিপরীতে তারা ঝুঁকে পড়ছেন হিন্দি ও তামিল-তেলেগু সিনেমার দিকে।  হিন্দি ও তামিল-তেলেগু সিনেমার ব্যাপক জনপ্রিয়তা 'তুফান' এর দর্শকসংখ্যা কমিয়ে দিয়েছে। বাংলা সিনেমার প্রতি দর্শকের আগ্রহের অভাবের ফলে 'তুফান' কলকাতার বক্স অফিসে তেমন সাড়া ফেলতে পারেনি।

মুক্তির সময়:

কলকাতায় 'তুফান' এমন এক সময় মুক্তি পেয়েছে যখন সেখানে ‘কল্কি’সহ বেশ কয়েকটি বিগ বাজেটের সিনেমা আকাশছোঁয়া ব্যবসা করছে। এর ফলে প্রতিযোগিতার মুখে পড়ে সিনেমাটি দর্শক আকর্ষণে ব্যর্থ হয়েছে বলে মনে করছেন অনেকে। 

ফ্যানবেজের অভাব:

বাংলাদেশে শাকিব খানের বিশাল ফ্যানবেজ থাকলেও কলকাতায় তার জনপ্রিয়তা তেমন শক্তিশালী নয়। প্রচারের সীমাবদ্ধতা এবং স্থানীয় চলচ্চিত্রের সঙ্গে প্রতিযোগিতার কারণে 'তুফান' তেমন হাইপ তুলতে পারেনি।

আকাশচুম্বি প্রত্যাশা এবং তুলনা:

'তুফান' সিনেমাটির ট্রেইলার এবং টিজারের সাথে বেশকিছু ভারতীয় চলচ্চিত্রের তুলনা করা হয়েছিল, যা অনেকের কাছে নকল মনে হয়েছে। এই কারণে দর্শকের মধ্যে কিছুটা নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া, সিনেমাটির ব্যর্থতার পেছনে অন্যতম কারণ হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। 

প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা এবং চিত্রনাট্যের দুর্বলতা:

সিনেমার চিত্রগ্রহণ, সম্পাদনা এবং ভিএফএক্সে কিছু সীমাবদ্ধতা লক্ষণীয়, যা বলিউড ও হলিউডের বিগ বাজেটের অ্যাকশনধর্মী সিনেমা দেখে অভ্যস্ত দর্শকদের আকর্ষণে ব্যর্থ হয়েছে। এছাড়াও অনেকের মতে, সিনেমার চিত্রনাট্য এবং সংলাপও তাদেরকে মুগ্ধ করতে পারেনি। শাকিব খানের অভিনয় যদিও প্রশংসিত, তবে চরিত্রগুলির বিকাশের অভাব সিনেমার সামগ্রিক মানকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে বলেই মত চলচ্চিত্রবোদ্ধাদের।


তুফান   কলকাতা   ব্যর্থতা   শাকিব খান   রায়হান রাফি   মিমি   নাবিলা   চঞ্চল চৌধুরী   ফজলুর রহমান বাবু  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’ বিটিআরসিকে গানটি সরানোর নির্দেশ

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ০৮ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে সংক্রান্ত গান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে অবিলম্বে সরানোর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সোমবার ( জুলাই) বিষয়ে শুনানি করে হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ গানটি ইউটিউব থেকে সরাতে বিটিআরসিকে নির্দেশ দেন। সেই সঙ্গে হাইকোর্ট একটি রুলও জারি করেছেন। আরিফুর রহমান মুরাদ নামের এক ব্যক্তির রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে আদালত আদেশ দিয়েছেন।

গত ঈদের সময় সবচেয়ে আলোচিত গান হয়ে উঠেছিলনানা নাতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গানটি ভাইরাল হয়। কারণ নানা নাতি চরিত্র দুটির ভেতর দিয়ে অনেক না বলা কথা বলেছেন গানটির লেখক গায়ক আলী হাসান। এতে সহশিল্পী হিসেবে নানার ভূমিকায় দেখা গেছে আরেক আলোচিত কবি অভিনেতা মারজুক রাসেলকে।

সেই গানটির জন্য এর আগে লিগ্যাল নোটিশ দেয়া হয় গানটির লেখক আলী হাসানকে। কারণ তিনি গানের একটি লাইনে বলেছেন, ‘বর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটে’! লাইনটির কারণে আদালত অবমাননার অভিযোগ উঠেছে গানটির বিরুদ্ধে। যার পরিপ্রেক্ষিতে গায়ক আলী হাসানকে লিগ্যাল নোটিশ দেন শেরপুর জেলা জজ আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট ফাহিম হাসনাঈন।

১৯ জুন (বুধবার) রেজিস্ট্রি ডাকযোগে লিগ্যাল নোটিশটি পাঠানো হয়। নোটিশে ১৫ দিনের মধ্যে গানে আদালত অবমাননাকারীবর্তমানের কোর্টে বিচার চলে নোটেলাইনটি বাদ দেয়াসহ অনলাইনে লাইভে এসে জনসাধারণের কাছে ক্ষমা চাইতে বলা হয়। অন্যথায় তার বিরুদ্ধে মামলা করার কথাও বলা হয় ওই নোটিশে।


বিটিআরসি   হাইকোর্ট   শুনানি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

টাইটানিক সিনেমার প্রযোজক মারা গেছেন

প্রকাশ: ১০:১৫ এএম, ০৮ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

চলচ্চিত্র দুনিয়ায় আবারও একটি দুঃসংবাদ। বর্ষীয়ান প্রযোজক জন ল্যান্ডিউ মারা গেছেন। যিনি বিজ্ঞান কল্পকাহিনি মূলক চলচ্চিত্র ‘অ্যাভাটার’ এবং ‘টাইটানিক’ -এর মতো দুর্দান্ত হলিউড চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর।

অস্কারজয়ী এই চলচ্চিত্র নির্মাতার মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসতেই গোটা ইন্ডাস্ট্রিতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তার মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন বিখ্যাত পরিচালক জেমস ক্যামেরন। প্রযোজকের ছেলে জেমি ল্যান্ডিউ এক বিবৃতিতে বলেছেন, তার বাবা আর পৃথিবীতে নেই। 

টাইটানিক ও অ্যাভাটার সিনেমার অস্কারবিজয়ী প্রযোজক জন ল্যান্ডাউ মারা গেছেন। মৃত্যুর সময়  তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর।

তিনি প্রখ্যাত পরিচালক জেমস ক্যামেরনের সঙ্গে জুটি বেঁধে সর্বকালের সবচেয়ে বড় তিনটি ব্লকবাস্টার ছবি নির্মাণ করেছিলেন তিনি।  

ল্যান্ডার-ক্যামেরন জুটি বেঁধে তিনটি অস্কার মনোনয়ন এবং ১৯৯৭ সালে 'টাইটানিক' দিয়ে সেরা ছবির অস্কার জেতেন জন ল্যান্ডা ৷ ল্যান্ডা ও ক্যামেরনের পার্টনারশিপ 'অ্যাভাটার' এবং এর সিক্যুয়েল 'অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অফ ওয়াটার' সহ সিনেমার ইতিহাসের অন্যতম বড় ব্লকবাস্টার উপহার দিয়েছে দর্শকদের ৷ 

ল্যান্ডাউ হলিউডের প্রযোজক এলি এবং এডি ল্যান্ডাউ-এর সন্তান। তিনি অল্প সময়ের জন্য টোয়েন্টিন্থ সেঞ্চুরি ফক্স চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থায় একজন নির্বাহী হিসেবে কাজ করেছেন। 'দ্য লাস্ট অফ দ্য মোহিকানস' এবং 'ডাই হার্ড টু' সহ বেশকইয়েকটি চলচ্চিত্রে তিনি তত্ত্বাবধান করেছিলেন।

ল্যান্ডউয়ের মৃত্যুর খবরের পরে, ক্যামেরন হলিউড বলেছেন, একজন মহান প্রযোজক এবং একজন মহান মানুষ আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। জন ল্যান্ডাউ সিনেমার ব্যাপারে স্বপ্নচারী ছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন চলচ্চিত্র হল মানব শিল্পের চূড়ান্ত রূপ এবং চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে হলে প্রথমে নিজেকে মানুষ হতে হবে। 


টাইটানিক   সিনেমা   প্রযোজক   অস্কারবিজয়ী   জন ল্যান্ডাউ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন