গাজীপুরে বকেয়া পরিশোধ ও লে-অফ প্রত্যাহার করে কারখানা চালুর দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছে শ্রমিকরা। শনিবার (১৫ জুন) সকাল থেকে গাজীপুর মহানগরের গাছা থানার বড়বাড়ী এলাকায় ন্যাশনাল কেমিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেডের শ্রমিকরা এ বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভ করা শ্রমিকরা জানান, শ্রমিকদের চলতি বছরের এপ্রিল ও মে মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে। এছাড়া গত বছরের বাৎসরিক ছুটির টাকা, ঈদ বোনাস ও লে-অফ প্রত্যাহারের দাবিতে শ্রমিকরা সকাল থেকে কারখানার গেটের সামনে অবস্থান নেয়। তারা বেলা ১১টা পর্যন্ত ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে বিক্ষোভ করতে থাকে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে শ্রমিকরা পুনরায় কারখানার গেটের সামনে অবস্থান নেয়। দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করার চেষ্টা করলে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে সরিয়ে দেয়। এতে প্রায় ২০ মিনিট মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল। পরে তারা কারখানার সামনে অবস্থান নেয়।
শ্রমিকদের দাবির বিষয়ে কারখানার মালিক এম এন এইচ বুলু ব্যক্তিগত মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউর রহমান বলেন, বিক্ষুব্ধ শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধের চেষ্টা করলে ১০ মিনিটের মতো যানচলাচল বন্ধ থাকে। পরে তাদের বুঝিয়ে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। মহাসড়ক যানচলাচলও স্বাভাবিক আছে।
শ্রমিকদের দাবির বিষয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
মন্তব্য করুন
ভারতে দুইদিনের সরকারি সফর শেষে ঢাকায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে তিনি শুক্রবার (২১ জুন) নয়াদিল্লি যান।
শনিবার (২২ জুন) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ৬টা ২০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময়) নয়াদিল্লির পালাম বিমানবন্দর ত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা। ফ্লাইটটি রাত ৮টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
নয়াদিল্লির ভিভিআইপি বিমানবন্দর পালাম এয়ার ফোর্স স্টেশন ত্যাগকালে ভারতের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল এবং ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান।
প্রধানমন্ত্রীর এ সফরে ঢাকা ও নয়াদিল্লি আজ দুটি প্রতিবেশী দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককে আরও সুসংহত করতে ৭টি নতুন ও তিনটি নবায়নকৃতসহ ১০টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে।
মন্তব্য করুন
এভারকেয়ার
হাসপাতালে গুরুতর অসুস্থ খালেদা জিয়ার অবস্থা ‘ক্রিটিক্যাল’ উল্লেখ করে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শনিবার
(২২ জুন) দুপুরে এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে যান মির্জা ফখরুল। সেখান থেকে বেরিয়ে ফোনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
ক্রিটিক্যাল
কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসা চলছে। সেখানে মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসক-নার্স ছাড়া সকলের প্রবেশে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে অবহিত হন।
গণমাধ্যমকে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, আমি আজকে ম্যাডামকে দেখতে এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়েছিলাম। এখন তিনি সিসিইউতে আছেন। তার অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক এবং ডাক্তাররা এখন ভেতরে কাউকে যেতে দিচ্ছেন না।
তিনি
আরও বলেন, আমি তার চিকিৎসায় নিয়োজিত ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলে যেটা বুঝলাম, তার অবস্থা বেশ ক্রিটিক্যাল। তারা আজকে সন্ধ্যায় সম্ভবত আবার বোর্ড মিটিং করবেন এবং এই বোর্ড মিটিং
করে তারা পরবর্তী করণীয় সেটা নির্ধারণ করবেন।
শুক্রবার
গুলশানের বাসা ফিরোজায় খালেদা জিয়া হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে রাত সাড়ে ৩টায় অ্যাম্বুলেন্সে করে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী, অধ্যাপক শামসুল আরেফিন, অধ্যাপক একিউএম মহসিনসহ মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা কয়েক দফা বৈঠকে বসে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর সর্বশেষ
অবস্থা পর্যালোচনা করেন। মেডিকেল বোর্ডের এসব সভায় লন্ডন থেকে ডা. জোবায়েদা রহমানসহ যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়ার কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
এ
বিষয়ে অধ্যাপক জাহিদ বলেন, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা ম্যাডামের শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার রিপোর্টগুলো পর্যালোচনা করে তাৎক্ষণিক যা করণীয় সেই
ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
সর্বশেষ
গত ২ মে স্বাস্থ্য
পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে।
ওই সময় চিকিৎসকরা তাকে সিসিইউতে রেখে দুইদিন চিকিৎসা দেন।
৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া ডায়াবেটিস, আর্থারাইটিস ছাড়াও হৃদরোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনির বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন।
মন্তব্য করুন
ঈদুল আজহার আগের দিনও অতিরিক্ত
যানবাহনের
চাপ
ও
বঙ্গবন্ধু
সেতুতে
একাধিকবার
টোল
আদায়
কার্যক্রম
বন্ধ
থাকায়
ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু
সেতু
মহাসড়কে
প্রায়
১০
কিলোমিটার
এলাকায়
তীব্র
যানজটের
সৃষ্টি
হয়েছে। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে ঘরমুখো সাধারণ মানুষ।
আজ
রবিবার
ভোরে
বঙ্গবন্ধু
সেতুর
পূর্বপাশ
থেকে
এলেঙ্গা
পর্যন্ত
১৭
কিলোমিটার
এলাকায়
যানজটের
সৃষ্টি
হয়।
বেলা
বাড়ার
সঙ্গে
সঙ্গে
যানজট
কমতে
শুরু
করে।
এ
ছাড়া
ঢাকাগামী
পরিবহনগুলো
আঞ্চলিক
সড়ক
দিয়ে
চলাচল
করায়
ভুঞাপুর-টাঙ্গাইল
সড়কে
কোথাও
কোথাও
পরিবহনের
ধীরগতি
রয়েছে।
যানজটের
কারণে
ঈদে
ঘরে
ফেরা
মানুষ
চরম
ভোগান্তিতে
পড়েছেন।
বিশেষ
করে
গণপরিবহন
না
পেয়ে
যারা
ট্রাক
ও
পিকআপে
রওনা
হয়েছেন
তারা
বেশি
বিপাকে
পড়েছেন।
রাতে
জীবনের
ঝুঁকি
নিয়ে
শিশু-নারীরাও
এসব
ট্রাক
ও
পিকআপে
চড়ে
নাড়ির
টানে
ঈদ
উদযাপন
করতে
গেছেন।
বঙ্গবন্ধু
সেতু
পূর্ব
থানার
ওসি
আলমগীর
বলেন,
অতিরিক্ত
যানবাহনের
চাপ,
বঙ্গবন্ধু
সেতুতে
কয়েকটি
গাড়ি
বিকল
হওয়ায়
এবং
কয়েক
দফা
টোল
আদায়
কার্যক্রম
বন্ধ
থাকায়
যানজট
সৃষ্টি
হয়েছে।
তবে
ধীরে
ধীরে
পরিস্থিতি
স্বাভাবিক
হচ্ছে।
বঙ্গবন্ধু সেতু সূত্র জানায়, স্বাভাবিক সময়ে ২৪ ঘণ্টায় ১৮ থেকে ২০ হাজার যানবাহন সেতু পারাপার হলেও ঈদযাত্রাকে কেন্দ্র করে তা বাড়তে থাকে। বঙ্গবন্ধু সেতুতে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫১ হাজার ৯৫১টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৬৫ লাখ ৩১ হাজার ৪৫০ টাকা।
মন্তব্য করুন
‘কাটে না সময় যখন আর কিছুতে/ বন্ধুর টেলিফোনে মন বসে না/ জানালার গ্রিলটাতে ঠেকাই মাথা/ মনে হয় বাবার মতো কেউ বলে না/ আয় খুকু আয়, আয় খুকু আয়...’। হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ও শ্রাবন্তী মজুমদারের গাওয়া এই গান সন্তানদের মনে বাবার অভাব মনে করিয়ে দেয়, যিনি আমাদের জীবনে বটবৃক্ষের বিশাল ছায়া হয়ে বিরাজ করেন। আগলে রাখেন যেকোনো সংকটে। যিনি প্রত্যেক সন্তানের কাছে সব সময়ই ‘সুপার হিরো’।
আজ রবিবার, ১৬ জুন ‘বিশ্ব বাবা দিবস’। প্রতিবছর জুন মাসের তৃতীয় রবিবার বিশ্ববাসী বাবা দিবস হিসেবে পালন করে। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিক থেকে বাবা দিবস পালনের প্রচলন হয়। পৃথিবীর সব বাবাদের প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা প্রকাশের ইচ্ছা থেকেই যার শুরু। মায়েদের পাশাপাশি বাবারাও যে তাদের সন্তানের প্রতি দায়িত্বশীল এটা বোঝানোর জন্যই এই দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে।
১৯০৭ সালের ডিসেম্বর মাসে আমেরিকার পশ্চিম ভার্জেনিয়ার ভার্জিনিয়ার মোনোনগাহ্য় কয়লা খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে প্রাণ হারান ৩৬২ জন পুরুষ। তাদের মধ্যে বেশির ভাগই ছিলেন সন্তানের বাবা। ফলে প্রায় ১ হাজার শিশু পিতৃহারা হয়ে পড়ে। পরের বছর ১৯০৮ সালের ৫ জুলাই পশ্চিম ভার্জিনিয়ার ফেয়ারমন্টের এক গির্জায় একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হয়। নিহতদের সম্মান জানাতে সন্তানরা মিলে এই প্রার্থনাসভার আয়োজন করে। এটি ছিল বাবাকে সম্মান জানাতে ইতিহাসের প্রথম আয়োজন।
বাবা দিবসকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিতে অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে সনোরা স্মার্ট ডড নামে এক নারীর। ১৯০৯ সালের আগে ওয়াশিংটনে বাবা দিবস বলে কোনও বিশেষ দিন ছিল না। সে সময় স্থানীয় গির্জায় ডড মা দিবস পালনের কথা শোনেন। মা দিবস পালনের রীতি রয়েছে কিন্তু বাবা দিবস পালনের রীতি নেই জেনে তিনি ভীষণ অবাক হন। তারপর তিনি বাবা দিবসের স্বীকৃতির জন্য সোচ্চার হয়ে ওঠেন। ডড তার বাবাকে অসম্ভব ভালোবাসতেন। মা ছিল না তার। মায়ের মৃত্যুর পর শত দুঃখ-কষ্টের মধ্যে থেকেও তাদের সাত ভাইবোনকে বড় করে তুলেছিলেন তাদের সিঙ্গেল বাবা। বাবার এই ত্যাগ দেখে ডডের মনে হলো, মা দিবসের এত আয়োজন হলে বাবা দিবস কেন বাদ থাকবে। বাবাকে সম্মান জানানোর জন্যও একটা দিন থাকা দরকার।
তারপর অনেক চেষ্টা করে দীর্ঘ এক বছরের সাধনায় স্থানীয় কমিউনিটিগুলোতে বাবা দিবস পালন করতে পারেন ডড। ১৯১০ সালের ১৯ জুন বিশ্বে প্রথমবারের মতো পালিত হয় বাবা দিবস।
ওয়াশিংটন থেকে শুরু হলেও পরবর্তী সময়ে এক রাজ্য থেকে আরেক রাজ্যে ছড়িয়ে পড়তে থাকে এ দিবস পালনের কথা। আস্তে আস্তে মা দিবসের পাশাপাশি বাবা দিবসের প্রতিও সচেতন হতে থাকেন সন্তানরা। এরপর ১৯২৪ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্যালভিন কুলি বাবা দিবসে সম্মতি দেন। তারপর ১৯৬৬ সালে প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসন জুন মাসের তৃতীয় রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে বাবা দিবস উদযাপনের কথা ঘোষণা করেন। এবং সবশেষে ১৯৭২ সালে তখনকার আমেরিকান প্রেসিডেন্ট নিক্সন একটি আইনে স্বাক্ষর করে বাবা দিবসকে জাতীয় মর্যাদা দেন। তারপর থেকে জুন মাসের তৃতীয় রবিবার সারা বিশ্বে বাবা দিবস পালন হয়ে আসছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ দিবসটি ভিন্ন ভিন্ন দিনে পালন করা হয়। বাংলাদেশ, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বাবা দিবস পালন করা হয় জুন মাসের তৃতীয় রবিবার। দক্ষিণ আমেরিকায় দিবসটি পালিত হয় ১৯ মার্চ। আর অস্ট্রেলিয়া ও ফিজিতে পালন করা হয় সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম রবিবার।
বাবার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের এই বিশেষ দিবসে সন্তানরা বাবাদের কোনও না কোনও উপহার দিতে পছন্দ করে। বিশ্বের অনেক দেশে ঘটা করে বাবা দিবস উদযাপন করা হয়। সমাজ, সংস্কৃতি, দেশভেদে উদযাপনে কিছুটা বৈচিত্র্য দেখা যায়। কোনও দেশে হয়তো সন্তান বাবাকে ফুলের তোড়া ও কার্ড উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জানায়, আবার কোনও দেশে নেকটাই, টুপি, মোজা ও বিভিন্ন স্পোর্টস সামগ্রী উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জানায়। তবে দেশ, সমাজ, সংস্কৃতি কিংবা উপহার ভিন্ন হলেও বাবার প্রতি সন্তানদের ভালোবাসায় নেই কোনও ভিন্নতা। যেখানে প্রকাশভঙ্গি নয়, ভালোবাসা প্রকাশই মুখ্য।
মন্তব্য করুন
‘কাটে না সময় যখন আর কিছুতে/ বন্ধুর টেলিফোনে মন বসে না/ জানালার গ্রিলটাতে ঠেকাই মাথা/ মনে হয় বাবার মতো কেউ বলে না/ আয় খুকু আয়, আয় খুকু আয়...’। হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ও শ্রাবন্তী মজুমদারের গাওয়া এই গান সন্তানদের মনে বাবার অভাব মনে করিয়ে দেয়, যিনি আমাদের জীবনে বটবৃক্ষের বিশাল ছায়া হয়ে বিরাজ করেন। আগলে রাখেন যেকোনো সংকটে। যিনি প্রত্যেক সন্তানের কাছে সব সময়ই ‘সুপার হিরো’