বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) দুপুর ১২টা থেকে নয়াপল্টনে জড়ো হচ্ছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। যানবাহন চলাচল আপাতত বন্ধ। সমাবেশে অংশ নিতে রাজধানীর নয়াপল্টন দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে জড়ো হচ্ছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। রাজধানীর বিভিন্ন থানা-ওয়ার্ডের বিএনপির নেতাকর্মীরা ছোট-ছোট মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেন। যার ফলে আনুষ্ঠিকভাবে সমাবেশ শুরু হওয়ার আগে নয়াপল্টনের ভিআইপি সড়কের একপাশ বিএনপির নেতাকর্মীদের দখলে চলে যায়। ফলে, ফকিরাপুল থেকে কাকরাইলগামী সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে আশপাশের সড়কেও তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
সড়কের ওপর পিকআপ ভ্যানে অস্থায়ী মঞ্চে দুপুর ২টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখার কথা রয়েছে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের। এছাড়া দলের স্থায়ী কমিটির নেতারাও বক্তব্য রাখবেন।
উল্লেখ্য, জ্বালানি তেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি, বিদ্যুতের নজিরবিহীন লোডশেডিং, গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ ভোলায় পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষে দু’জনের মৃত্যুর ঘটনায় এ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ বিএনপি।
এইবিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মঞ্জু বলেন, দুপুর ২টা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের সমাবেশ শুরু হবে। যদিও ইতোমধ্যে আমাদের সমাবেশ শুরু হয়েছে। ফ্যাসিবাদী এই সরকারের দুর্নীতির রাহুগ্রাস থেকে মানুষকে মুক্ত করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
এদিকে বিএনপির সমাবেশকে কেন্দ্র করে নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়ন করা হয়েছে। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সর্তক রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এছাড়াও আগামীকাল
সারা দেশের মহানগরে প্রতিবাদ সমাবেশ করার কথা রয়েছে বিএনপির।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
গাজা এখন জ্বলছে ইসরায়েলি নিধনে। মুসলমানরা মধ্যপ্রাচ্যে এক দুর্বিষহ রমজান পালন করছে। মানুষের আর্তনাদ এবং আহাজারি, শিশুদের ওপর বর্বরোচিত হামলা সমস্ত মানবতার সীমা লঙ্ঘন করেছে। অমানবিক এবং পৈশাচিকতায় ইসরায়েল এমন বীভৎস তান্ডব তৈরি করেছে যে তাদের মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন তাদের ওপর বিরক্ত। সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মতো যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দেয়নি। অথচ এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের পরপরই ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও তারা গাজায় হামলা চালাবে।