ইনসাইড বাংলাদেশ

সংকট উত্তরণে আমলাদের ওপরই আস্থা সরকারের

প্রকাশ: ০৭:৫৯ পিএম, ২২ নভেম্বর, ২০২২


Thumbnail

আগামী রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সচিব কমিটির সভা ডেকেছেন। দীর্ঘদিন পর সচিব কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই সভাতে দেশের চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, খাদ্য পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যতে খাদ্য সংকট মোকাবেলায় সহ দশটি এজেন্ডা নিয়ে আলোচনা হবে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে এই সচিব কমিটির সভায় সরকারের কৌশল এবং সংকট মোকাবেলার পরিকল্পনাগুলো চূড়ান্ত হবে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। বর্তমানে বৈশ্বিক সংকটের জের হিসেবে বাংলাদেশে যে অর্থনৈতিক সংকট চলছে এবং ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী যে খাদ্য সংকটের আশঙ্কা করছে বিশ্ব ব্যাংক এবং জাতিসংঘ, সেই প্রেক্ষিতেই সচিব কমিটির বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন। অন্যদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, সচিব কমিটির বৈঠকে খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সংকট মোকাবেলার কৌশল নির্ধারণ সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনার মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো যে সরকার আমলাদের ওপরই নির্ভর করতে চাচ্ছে। সংকট উত্তরণের জন্য আমলারাই সরকারের প্রধান সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করবে। 

২০২০ সালে যখন দেশে করোনা প্রকোপ শুরু হয়েছিল, তখনও সরকার আমলাদের ওপর নির্ভর করেছিল। এবং আমলাদের  দায়িত্ব দিয়ে সংকট মোকাবেলার চেষ্টা করা হয়েছিল। সেই সময়ে প্রতিটি জেলার দায়িত্ব একজন করে সচিবকে দেওয়া হয়েছিল। এবং পাশাপাশি বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের চালিকা শক্তিতে পরিণত হয়েছিলেন সচিবরাই। এবং জেলা প্রশাসকসহ মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে সচিবদের সার্বক্ষণিক যোগাযোগের মাধ্যমে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার কৌশল গ্রহণ করেছিল সরকার। এখন আবার দেশে অর্থনৈতিক সংকট দৃশ্যমান হচ্ছে। বিশেষ করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আস্তে আস্তে কমছে। প্রবাসী আয়ে সুখবর নেই। রপ্তানি আয়ও কমে যাচ্ছে। এরকম একটি বাস্তবতায় অর্থনৈতিক সংকট উত্তরণের জন্য প্রধানমন্ত্রী একাধিক পরিকল্পনার কথা জনসমক্ষে বলেছেন। এবং সেই সমস্ত পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন কিভাবে করা যাবে সেটার জন্য মন্ত্রীরা নন বরং সচিবদের ওপরই আস্থা রাখছে সরকার। একটি গণতান্ত্রিক সরকারের মন্ত্রীরাই হলেন রাজনৈতিক প্রতিনিধি। ‘বর্তমান রুলস অব বিজনেস’ অনুযায়ী মন্ত্রণালয়ের প্রধান নির্বাহী হলেন মন্ত্রীরাই। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে ‘বর্তমান রুলস অব বিজনেস’ পরিবর্তন করে মন্ত্রীদেরকে নির্বাহী কর্তৃত্ব অর্পণ করেছিলেন। কিন্তু এখন মন্ত্রীরাই হয়ে উঠেছেন নাম মাত্র। সচিবরাই মন্ত্রণালয়ের সর্বময় ক্ষমতার উৎস এমন কথা বলা হচ্ছে। অবশ্য এর পেছনে কিছু কারণ রয়েছে বলেও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। অনেক মন্ত্রী অদক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন, অসুস্থতার কারণে যেভাবে প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার বাস্তবায়ন করা দরকার সেভাবে তারা করতে পারছেন না। ফলে আপতকালীন সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রীকে এবং সরকারকে আমলাদের ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে। আর সে কারণেই সচিব কমিটির এই বৈঠকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন। তবে অর্থনৈতিক সংকট এবং আসন্ন বিশ্ব দুর্ভিক্ষ মোকাবেলার ক্ষেত্রে প্রয়োজন বিশেষজ্ঞ মতামত, গবেষণা এবং পারিপার্শ্বিকতা বিবেচনা করে রাজনৈতিক দূরদর্শি সিদ্ধান্ত গ্রহণ। সেটি সচিবরা কতটুকু পারবেন তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। তবে কোনো কোনো বিশ্লেষক বলছেন, প্রধানমন্ত্রী নিজেই সব কিছু করছেন সচিবদেরকে শুধুমাত্র পরিকল্পনা বাস্তবায়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। যেটি মন্ত্রীদের চেয়ে সচিবদের দক্ষতা রয়েছে। এ কারণেই সচিবদের নিয়েই সংকট মোকাবেলার পরিকল্পনা এঠেছে বর্তমান সরকার বলে একাধিক মহল মনে। 

সংকট উত্তরণ   আমলা   সরকার   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   সচিব কমিটি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকায় নিজ নামের সড়ক ও পার্ক উদ্বোধন করবেন কাতারের আমির

প্রকাশ: ০৫:২৮ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানী ঢাকায় একটি সড়ক ও পার্কের নামকরণ করা হচ্ছে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির নামে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন মিরপুরের কালশী এলাকায় বালুর মাঠে নির্মিতব্য পার্ক ও মিরপুর ইসিবি চত্ত্বর থেকে কালসী উড়াল সেতু পর্যন্ত সড়কটি আমিরের নামে নামকরণ করা হবে।  

আগামী মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ৩টায় কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির এই দু’টি স্থাপনা উদ্বোধনের কথা রয়েছে।

এ বিষয়ে ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, কাতার বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত বন্ধুরাষ্ট্র। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে দুদেশের মধ্যে চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের এ সম্পর্ক এবং আমিরের এ সফরকে স্মরণীয় করে রাখার লক্ষ্যে তার নামে এই পার্ক ও রাস্তার নামকরণ করা হচ্ছে।

এ সময় তিনি তুরস্কের জাতির পিতা কামাল আতাতুর্ক’র কথা উল্লেখ করে বলেন, দুই দেশের বন্ধুত্বের নিদর্শন স্বরূপ কামাল আতাতুর্কের নামে রাজধানীর বনানীতে একটি সড়ক রয়েছে। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামেও তুরস্কে একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে।

মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, গত বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক জনসভায় কালশী এলাকার বালুর মাঠে বিনোদন পার্ক ও খেলার মাঠ করার ঘোষণা দেন। তিনি ওই এলাকার মানুষের জন্য উপহার হিসেবে ১৬ বিঘা জমি খেলার মাঠ ও পার্কের জন্য বরাদ্দ দেন।

ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম বলেন, মাঠ ও বিনোদন পার্কটিতে যুবকদের জন্য ক্রিকেট ও ফুটবল খেলার ব্যবস্থা এবং প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবস্থা থাকবে। প্রবীণদের জন্য হাঁটার ব্যবস্থা এবং শিশুদের খেলাধুলার জায়গা থাকবে।

আগামী মঙ্গলবার কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি মিরপুর ইসিবি চত্বর থেকে কালশী উড়াল সেতু পর্যন্ত সড়ক ও পার্কের নামফলক উন্মোচন করবেন।

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি আগামী সোমবার দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছেন।

কাতারের আমির   আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড

প্রকাশ: ০৪:৫৫ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপদাহ অব্যাহত রয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। টানা তিন দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকাল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।

টানা তাপদাহে অতিষ্ঠ এখানকার জনপদ। অসহ্য গরমে প্রাণীকূলের প্রাণ যেন ওষ্ঠাগত। হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা। তীব্র তাপে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ। প্রয়োজনের তাগিদে ঘর থেকে বেরিয়েও কাজ করতে পারছেন না তারা।

এদিকে তীব্র তাপদাহে জনসাধারণকে সচেতন করতে হিট এলার্ট জারি করেছে জেলা প্রশাসন। শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় মাইকিং করে পথচারী ও এলাকাবাসীকে সতর্ক করা হচ্ছে। খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হতে নিষেধ করা হচ্ছে। শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে বাড়িত সতর্কতা অবলম্বন করতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, আরও কয়েক দিন এমন তাপদাহ অব্যাহত থাকতে পারে। তবে এখনই এই এলাকায় বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই।

চুয়াডাঙ্গা   সর্বোচ্চ তাপমাত্রা   হিট এলার্ট জারি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

অপরাধী আত্মীয় হলেও ছাড় নয়: প্রতিমন্ত্রী পলক

প্রকাশ: ০৪:১০ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

নাটোরের সিংড়ায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী দেলোয়ার হোসেনকে অপহরণ ও মারপিটের ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক। এ সময় তিনি বলেন, হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেওয়া হবে।

শুক্রবার ( ১৯ এপ্রিল) সকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নাটোরে অপহরণ ও মারধরের শিকার উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন পাশাকে দেখতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি দেলোয়ার হোসেন পাশার সুস্থ্যতা কামনা করেন এবং চিকিৎসার ব্যাপারে খোঁজখবর নেন। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, দেশের বাইরে থেকে আসার সঙ্গে সাথেই আমার দলের কর্মী দেলোয়ার হোসেন পাশাকে দেখতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এসেছি। এটিকে নিজের নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করেছি। এ সময় আমার নেতাকর্মীদের পাশে আমার থাকা উচিত বলে আমি মনে করি। 

নিজের শ্যালকর বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে যেই জড়িত থাকুক না কেন তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে কড়া নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, এমন ঘটনার সঙ্গে যেই জড়িত থাকুক আমার আত্মীয় হোক আর দলীয় নেতা কর্মী হোক কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না।

উল্লেখ্য, গত ১৫ এপ্রিল বিকেলে নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে থেকে সিংড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেনকে অপহরণের ভিডিও ফুটেজ এরই মধ্যে বিভিন্ন মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ওই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখে স্থানীয় সাংবাদিক ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা অন্তত ১১ জনের পরিচয় শনাক্ত করেছেন।

এদিকে ঘটনায় ওই দিন সন্ধ্যায় নাটোর সদর থানায় মামলা হলে অভিযান চালিয়ে পুলিশ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে। আর অভিযুক্ত অপর প্রার্থী শেরকুল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের শ্যালক লুৎফুল হাবিবের দাবি, তিনি নির্দোষ। হয়েছেন ষড়যন্ত্রের শিকার।

নাটোর   সিংড়া উপজেলা পরিষদ   ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি   জুনায়েদ আহমেদ পলক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দেশজুড়ে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

প্রকাশ: ০৩:৫২ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহের তীব্রতা আরো বাড়ার শঙ্কায় তিন দিনের জন্য হিট অ্যালার্ট দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
 
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক এ সতর্কবার্তা জানিয়েছেন। শুক্রবার থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।

তিনি জানান, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপ প্রবাহ আজ (১৯ এপ্রিল) থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে এবং তাপমাত্রা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে।

এ ছাড়া জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে। অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।

মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

আগামীকাল শনিবার সকাল পর্যন্ত ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি, বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

হিট অ্যালার্ট   আবহাওয়া অফিস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কমলাপুর রেল স্টেশনে যাত্রীর কাছে থেকে ঘুস নেওয়ার অভিযোগ

প্রকাশ: ০৩:৩৩ পিএম, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর কমলাপুর রেল স্টেশনে এক রেলের নিরাপত্তাকর্মীর বিরুদ্ধে ঘুস নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) এমন অভিযোগ করেছেন পঞ্চগড় থেকে এক যাত্রী।

জানা যায়, পঞ্চগড় থেকে আসা ওই যাত্রী ঢাকা থেকে নিজেদের আইডি কার্ড গ্রামে না নিয়ে যাওয়ায় তার আত্মীয়ের আইডি কার্ড দিয়ে টিকিট সংগ্রহ করেন। বিষয়টি নিয়ে তাদের কিছুক্ষণ স্টেশনে অপেক্ষায় রাখেন এক আর.এন.বি সদস্য৷ পরে ২০০ টাকা ঘুসের বিনিময়ে স্টেশন ত্যাগের অনুমতি পান তারা।

ঐ যাত্রী আরও জানান, আমরা তিনজন পঞ্চগড় থেকে এসেছি। আসার সময় ৫৫০ টাকার টিকিট ১৩০০ টাকা দিয়ে কাটা লাগছে। আইডি কার্ড নিয়ে যাই নাই। এজন্য খালুর আইডি কার্ড দিয়ে টিকিট কাটছি। আসার সময় বেশি টাকা দিয়ে টিকিট কাটলাম। এসে আবার ঘুস দিতে হলো৷ কি আর করবো! সিস্টেমই এরকম।

পরে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর ঐ সদস্যের কাছে ঘুস নেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে এমন কাজ করবেন না বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

তবে নিরাপত্তা বাহিনীর এই সদস্যের পোশাকে নেমপ্লেট ছিল না। বেশ কয়েকবার তার নাম জানতে চাইলেও তিনি বলেননি।

কমলাপুর রেল স্টেশন   যাত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন