ইনসাইড বাংলাদেশ

সিলেটে ভিসাপ্রত্যাশীদের গণঅবস্থান

প্রকাশ: ০৭:০২ পিএম, ০৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ভিসা পেতে মাত্রাতিরিক্ত সময় বিলম্ব হওয়ায় উচ্চশিক্ষা কিংবা কাজের জন্য ইতালি যেতে পারছেন না সিলেট বিভাগের অনেকেই। ভিসা তো পাচ্ছেনই না, ফেরত পাচ্ছেন না নিজেদের পাসপোর্টও। ইতালি দূতাবাসের থার্ড পার্টি ‘ভিএফএস গ্লোবাল’র অনিয়মের কারণে এমনটি হচ্ছে বলে অভিযোগ জানায় ভুক্তভোগীরা।

এ অবস্থায় সিলেটি ভুক্তভোগীরা রবিবার (৯ জুন) মহানগরের মির্জাজাঙ্গালস্থ হোটেল নির্ভানা ইন-এ অবস্থিত ভিএফএস গ্লোবাল কার্যালয়ের সামনে অব্স্থান কর্মসূচি পালন করে।

দীর্ঘদিন থেকে আটকে থাকা ইতালির পাসপোর্ট দ্রুত ফেরত দেওয়ার দাবিতে ভুক্তভোগীরা জড়ো হয়ে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ সময় বিভিন্ন ফেস্টুন, ব্যানার নিয়ে তাদের দাবিগুলো তুলে ধরেন ভুক্তভোগীরা।

ভুক্তভোগীরা জানান, ১৬ আগস্ট থেকে ইতালি অ্যাম্বাসির কাছে জিম্মি হয়ে আছে তারা। তাদের দাবি ভিসাসহ পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া হোক। ভুক্তভোগীরা জানান- নুলস্তা সঠিক হলে ভিসা দেন, জাল হলে পাসপোর্ট চাই। বিভিন্ন স্লোগানে লিখিত প্রস্তাবনা নিয়ে তাদের দাবি তুলে ধরা হয়।

দক্ষিণ সুরমা থেকে আসা ভুক্তভোগী এক তরুণ বলেন, আমরা পাসপোর্ট জমা দিয়েছি ভিসা দেওয়ার জন্য কিন্তু তারা সেটি দিচ্ছে না। নতুন ফাইল যারা জমা দিচ্ছে ১-২ মাসের মধ্যে তাদের ফাইল ডেলিভারি হচ্ছে। কিন্তু পুরোনোদের কাজ আটকে রাখছে। আমাদের ভিসা দিচ্ছে না। যতদ্রুত সম্ভব পাসপোর্ট ফেরত চাই। কারণ আমরা তিলে তিলে শেষ হয়ে যাচ্ছি। ইতালি যাওয়ার ব্যাপারে যোগাযোগ করলেই তারা বলে সময় লাগবে, অপেক্ষা করুন। যখনই সম্ভব হবে আমরা দিয়ে দেব। এসব বলতে বলতে ১০ মাস হয়ে গেছে।

তারা আরও বলেন, দীর্ঘদিন থেকে ইতালির ভিসা আটকা থাকায় কোনো কুল পাচ্ছি না। না দেশে কিছু করতে পারছি, না বিদেশে যেতে পারছি। ব্যবসা-বাণিজ্য করব তারও কোনো অর্থ নেই। বারবার বলে সময় লাগবে। কতদিন লাগবে সেটিও বলে না। পাসপোর্ট ভিসাসহ সবকিছু ফেরত চাই। বিদেশে যেতে পারলে আমাদের রেমিট্যান্স দিয়ে দেশে উন্নয়ন হবে। একটা সুনামধন্য প্রতিষ্ঠানে জব করতাম এখন বিদেশে যাব বলে সব প্রস্তুতি নিয়ে এখন অসহায়ের মতো জীবনযাপন করছি। আমাদের বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন, না হলে সব ফেরত দিন। আমাদের সময়ের মূল্য আছে। আমাদের বাঁচান। এভাবে আকুতি করে ভুক্তভোগীরা তাদের দাবি জানান।


ভিসাপ্রত্যাশী   গণঅবস্থান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ফেরত পাঠানো হল সেন্টমার্টিনে আসা রোহিঙ্গাদের

প্রকাশ: ১২:৪৪ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান সংঘাতের মধ্যে মংডু ছেড়ে পালানোর সময় সেখানকার একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা বিকল হয়ে কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন দ্বীপে এসে ভিড়েছিল। নৌকাটিতে ৩৩ জন লোক ছিল। তাদের ৩১ জন মংডু এলাকার রোহিঙ্গা, একজন মিয়ানমারের সেনা সদস্য এবং অন্যজন বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্য।

গতকাল শুক্রবার ভোরে মিয়ানমারের নৌকাটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ভিড়লে দায়িত্বরত বিজিবি নিজেদের হেফাজতে রাখে। পরে গতকাল বিকেল পৌনে ৫টার দিকে একই নৌকায় তাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বলেন, শুক্রবার সকালে রোহিঙ্গা বিজিপি সদস্য দ্বীপের উত্তর সৈকতের একটি রিসোর্টে বিজিবি হেফাজতে রাখা হয়। সশস্ত্র বিজিপি সদস্যদের মধ্যে একজন ক্যাপ্টেন অন্যজন সার্জেন্ট ছিলেন। পরে তাদের ট্রলারের যান্ত্রিক ত্রুটি কাটিয়ে বিকালে সচল হওয়ার পর তারা স্বদেশের উদ্দেশ্যে দ্বীপ ছাড়েন।

সেন্টমার্টিনে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) দায়িত্বপ্রাপ্ত সুবেদার সানোয়ার হোসেন বলেন, সমুদ্রে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং ইঞ্জিল বিকল হওয়ার কারণে মিয়ানমারের ট্রলারটি ৩৩ জন নিয়ে দ্বীপে ভেসে এসে ভিড়েছিল। বিকালে ট্রলারটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ফিরে গেছে।


সেন্টমার্টিন   রোহিঙ্গা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নির্মাণকাজ শুরু হতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বার্ন ইউনিটের

প্রকাশ: ১২:৪২ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে দগ্ধ রোগীদের উন্নত চিকিৎসা প্রদানের লক্ষ্যে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট স্থাপন করা হচ্ছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে ১৫০ শয্যার বিশেষায়িত এই ইউনিটের নির্মাণকাজ শুরু হবে। চীনের অর্থায়নে নির্মিত হতে যাওয়া এই ইউনিটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (৬ জুলাই) প্রস্তাবিত হাসপাতালের গোয়াছিবাগান এলাকা পরিদর্শনে এসে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন সাংবাদিকদের বলেন, "এটি প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্প। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নিজেই এই প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেছেন। চীন সফর শেষে তিনি এই মাসেই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে পারেন। সেপ্টেম্বরে নির্মাণকাজ শুরু হবে এবং দুই বছরের মধ্যেই কাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।"

চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ১৫০ শয্যার এই বিশেষায়িত ইউনিট নির্মাণে ব্যয় হবে ২৮৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে চীন সরকার অনুদান হিসেবে দেবে ১৮০ কোটি টাকা, আর বাকি ১০৫ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার যোগান দেবে। গত ৯ মে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়।

এ ইউনিটের মধ্যে থাকছে শিশুদের জন্য ৫টিসহ মোট ২০টি বার্ন আইসিইউ বেড, ২৫টি এইচডিইউ বেড এবং ৩টি অত্যাধুনিক অপারেশন থিয়েটার। এছাড়াও রোগী আসা-যাওয়ার সুবিধার জন্য থাকবে তিনটি রাস্তা।

ছয়তলা বিশিষ্ট এই ইউনিটের প্রথম তলায় থাকবে ইমার্জেন্সি ওয়ার্ড এবং ওপিডি। দ্বিতীয় তলায় থাকবে তিনটি অপারেশন থিয়েটার (ওটি) এবং নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ)। তৃতীয় তলায় থাকবে হাইডিপেন্সি ইউনিট (এইচডিইউ)। চতুর্থ ও পঞ্চম তলায় থাকবে সাধারণ ওয়ার্ড এবং ষষ্ঠতলায় থাকবে ওয়ার্ডের সঙ্গে অফিস।


চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ   স্বাস্থ্যমন্ত্রী   বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পেনশন প্রত্যয়: আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

প্রকাশ: ১২:২৮ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয়’ বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছেন দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীরা। অন্যদিকে এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে ১ জুলাই চালু হওয়া প্রত্যয়ের বিরুদ্ধে ওঠা শিক্ষকদের আপত্তিগুলো খণ্ডন করে পাল্টা যুক্তিও উপস্থাপন করা হয়। তবে এসব যুক্তিতে কান দিচ্ছেন না আন্দোলনরত শিক্ষকবৃন্দ।

জানা যায়, সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় শুক্রবার ও শনিবার নিয়মিত কোনো কর্মসূচি ছিল না। তবে রোববার (৭ জুলাই) থেকে ফের কর্মসূচি চলবে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। 

এদিকে ঢাকা, জগন্নাথ, বুয়েট, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম ও রাজশাহীসহ দেশের ৩৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা প্রত্যয় বাতিলসহ তিন দাবিতে ক্লাস, পরীক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বর্জন করে আন্দোলনে মাঠে রয়েছেন। একইসঙ্গে শিক্ষকদের পাশাপাশি এ আন্দোলনে শরিক হয়েছেন এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও। প্রতিবাদ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি করছেন তারা।

শিক্ষকেরা বলছেন, এ সপ্তাহের যেকোনো দিন প্রত্যাশিত বৈঠকটি হবে। এদিকে সরকারের একটি সূত্র শুক্রবার জানায়, বৈঠকটি হতে পারে রোববার বা সোমবার। তবে কখন হতে পারে এবিষয়য়ে  সময় নির্ধারিত করে কিছু বলা হয়নি। 

অন্যদিকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দাবি, কোনো টাকা না দিয়েই তারা বিদ্যমান পেনশন ব্যবস্থায় অবসরে যাওয়ার সময় এককালীন আনুতোষিক পাচ্ছেন প্রায় ৮১ লাখ টাকা। অবসরের পর প্রতি মাসে প্রায় ৪৫ হাজার টাকা করে পেনশন পাচ্ছেন। তা ছাড়া উৎসব ভাতা, বৈশাখী ভাতা, চিকিৎসা ভাতা ইত্যাদি পাচ্ছেন। হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত দেওয়া হলো ১ জুলাই বা এরপর থেকে চাকরিতে যোগ দেয়া কেউই এসব সুবিধা পাবেন না। মাসে মাসে চাঁদা দিলে তারা পেনশন পাবেন, তবে নমিনি আবার একটা নির্দিষ্ট সময় পর পেনশন পাবেন না। আর এমন অবস্থায় পুরো বিষয়টি তাদের কাছে অগ্রহণযোগ্য মনে হয়েছে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষকগণ। 

তারা আরও বলছেন, বিদ্যমান ব্যবস্থায় আনুতোষিকের পাশাপাশি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ ৯০টি সংস্থা পেনশন পাচ্ছে। এতে পেনশনারের পাশাপাশি নমিনিদেরও আজীবন পেনশন পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। কিন্তু প্রত্যয়ে নমিনিদের আজীবন পেনশনের সুযোগ নেই। মূল পেনশনার মারা গেলে নমিনি পেনশন পাবেন, তবে সেটা মূল পেনশনারের ৭৫ বছর বয়স পর্যন্ত।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা যেহেতু ৬৫ বছর থেকে অবসরে যান, প্রত্যয় কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর তারা ৬৫ বছর থেকেই আজীবন পেনশন পাবেন। এ জন্য আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন করবে বলেও জানিয়েছে সরকার।

সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, অংশগ্রহণকারীর সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এককালীন আনুতোষিকের বদলে মাসিক পেনশনের যুক্তিসংগত পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়েছে। মাসিক পাঁচ হাজার টাকা বেতন থেকে কর্তন করা হলে এবং একই পরিমাণ অর্থ প্রতিষ্ঠান জমা করলে ৩০ বছর পর একজন পেনশনার প্রতি মাসে ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬০ টাকা হারে আজীবন পেনশন পাবেন।

এ প্রসঙ্গে অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান শুক্রবার গণমাধ্যমকে বলেন, প্রত্যয় শুধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নয়, ৪০৩টি সংস্থায় নতুন নিয়োগ পাওয়া কর্মীদের ওপর কার্যকর হবে। শিক্ষকেরা আমাদের কাছে শ্রদ্ধেয় মানুষ। গণতান্ত্রিক দেশে আন্দোলন তারা করতেই পারেন। তবে বেশির ভাগ সংস্থায় যেহেতু পেনশন ব্যবস্থাই ছিল না, ফলে তাদের জন্য এটা একটা ভালো উদ্যোগ।

অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সবাই যাতে সুফল পান, সে জন্যই প্রত্যয়সহ অন্য পেনশন কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। জনগণের কল্যাণে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির বাস্তবায়ন হবেই। একে নেতিবাচকভাবে দেখার কিছু নেই। এ থেকে পিছু হটারও প্রশ্ন আসে না।

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি আখতারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা আলোচনাটা চাচ্ছি। আশা করছি, বসার সুযোগ হলে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বোঝাতে সক্ষম হবো যে ঘোষিত প্রত্যয় কতটা অন্যায্য ও বৈষম্যমূলক। এসময় দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষকদের আন্দোলন চলবে বলেও জানান তিনি।

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য মো. গোলাম মোস্তফা বলেন, কোনো অসংগতি থাকলে টুকটাক কিছু সংশোধনীর কাজ সব সময়ই করা হবে। তবে প্রত্যয়সহ সব কর্মসূচিই চলবে। কারণ, জনগণের জন্য সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি সরকারের একটা বড় কাজ।

এদিকে শিক্ষকদের সঙ্গে গত বৃহস্পতিবার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও পরে তা আর অনুষ্ঠিত হয়নি। তবে চলতি সপ্তাহে বৈঠকটি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।


পেনশন   প্রত্যয়   আন্দোলন   অব্যাহত   শিক্ষক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কোটা বাতিলের দাবি: ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ

প্রকাশ: ১২:১৬ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়ক অবরোধ করেছেন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।  শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় শহরের আশেকপুর বাইপাস এলাকায় অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচি শুরু করেন তারা। 

এ সময় মহাসড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এতে দু’পাশেই দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে চরম দুর্ভোগে পরেছেন সাধারণ যাত্রীরা। 

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলছেন, ‘বৈষম্যমূলক কোটার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অন্যায় করা হচ্ছে। আমরা ইতোপূর্বেও সব অন্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছি। এ বৈষম্য দূর না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।’



কোটা   বাতিল   দাবি   ঢাকা   টাঙ্গাইল   মহাসড়ক   অবরোধ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কোটাবিরোধীদের আন্দোলনে গণতন্ত্র মঞ্চের পূর্ণ সমর্থন

প্রকাশ: ১১:৩৩ এএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

সরকারবিরোধী রাজনৈতিক জোট গণতন্ত্র মঞ্চ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কোটাবিরোধীদের পৃথক দুই আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক সমাবেশে মঞ্চের সমন্বয়কারী গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান জোনায়েদ সাকি এই ঘোষণা দেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চের আয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে দেশের স্বার্থবিরোধী বিভিন্ন সমঝোতা স্মারকের প্রতিবাদে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল পুরানা পল্টন মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সরকার এখন ধ্বংসাত্মক পথে চলছে। মানুষকে বন্দি করতে, হত্যা ও গুম করছে, এবং দেশকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে। ক্ষমতা তারা ছাড়বে না। ছাত্র-ছাত্রীরা কোটা সংস্কারের জন্য এবং শিক্ষকরা তাদের আন্দোলনে নেমেছেন। এসব আন্দোলন বেড়ে উঠছে বলেই ছাত্রলীগের গুণ্ডাবাহিনী ও হেলমেটবাহিনী হলে হলে পাহারাদার বসিয়েছে এবং আন্দোলন দমন করতে চাইছে। বিরোধী দল ছাত্রদের আন্দোলনে কোনো ষড়যন্ত্র করছে না। আমরা পরিষ্কারভাবে ছাত্রদের এবং শিক্ষকদের আন্দোলনকে সমর্থন জানাই।’

নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘এসব আন্দোলন একত্রিত করে সরকারকে ক্ষমতা থেকে নামিয়ে দেওয়া হবে। সেই দিন আসছে, নতুন করে প্রস্তুতি নিন।’


কোটাবিরোধী আন্দোলন   গণতন্ত্র মঞ্চ   সরকার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন