ইনসাইড বাংলাদেশ

কুকুরের ঘেউ ঘেউ শব্দে ধরা পড়েন জেলপালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি

প্রকাশ: ১১:০০ পিএম, ২৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

বগুড়া জেলা কারাগার থেকে মঙ্গলবার (২৫ জুন) গভীর রাতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি কারাগারের ছাদ ফুটো করে পালিয়েছিলেন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। বগুড়া জেলা পুলিশ তাদের আজ বুধবার (২৬ জুন) সকালে কারাগারের আশপাশের এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছেন।  

জানা যায়, কারাগারের কনডেমড সেলের ছাদ ফুটো করে করতোয়া নদীর তীর ধরে পালাচ্ছিলেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি। কারাগার থেকে উত্তর দিকে প্রায় আধা কিলোমিটার পথ নদীর পাড় ধরে এগিয়ে যান তারা। গন্তব্য ছিল নির্মাণাধীন শহরের ফতেহ আলী সেতুর পাশে বাঁশের সাঁকো। সাঁকো পার হয়ে সাবগ্রাম দ্বিতীয় বাইপাস সড়কে গিয়ে দূরপাল্লার বাস ধরবেন।

বাঁশের সাঁকো পার হওয়ার আগেই বাগড়া দেয় ফতেহ আলী বাজারের পাশে থাকা একদল কুকুর। রাতের অন্ধকারে মানুষের উপস্থিতি টের পেয়েই ঘেউ ঘেউ করতে থাকে কুকুরের দল। আওয়াজ পেয়ে এগিয়ে আসেন কয়েকজন যুবক। একজনের হাতে স্ক্রু ড্রাইভার, অন্যজনের পরনে জেলখানার কয়েদির ট্রাউজার। শরীর ঘামে আধভেজা। একজনের হাতে ব্যাগে সিগারেটের অনেক প্যাকেট। এসব দেখে যুবকেরা সেখানে এসে চারজনকে নানা প্রশ্ন করতে শুরু করেন। এ সময় চারজন নিজেদের রাজমিস্ত্রি বলে পরিচয় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি যখন সাঁকোর কাছে চলে আসেন তখন কুকুরের দল ঘেউ ঘেউ করছিল। এ সময় ওই যুবক দল এসে দেখেন, চারজন বাঁশের সাঁকো পার হয়ে সাবগ্রাম যেতে চাইছেন। লোকজনের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়ে তারা বলেন, শহরের বনানী এলাকায় একজন ঠিকাদারের কাজ করছিলেন। বনিবনা না হওয়ায় ঠিকাদার তাদের মারধর করেছেন। এ জন্য রাতে পালিয়ে যাচ্ছিলেন। সাবগ্রাম বাজারে গিয়ে গাড়ি ধরবেন, কিন্তু এসব কথা সন্দেহজনক মনে হয়েছিল তাঁদের।

পরে ওই চারজনকে শহরের চাষীবাজার-সংলগ্ন পার্কে আটকে রেখে ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পরিমল চন্দ্র দাসকে খবর দেন লোকজন। তখন পৌর কাউন্সিলর আটক ব্যক্তিদের পুলিশে দিতে বলেন। অবস্থা বেগতিক বুঝতে পেরে চারজন স্বীকার করেন, তারা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, কারাগার থেকে পালিয়েছেন। ছেড়ে দিতে বলেন তাঁদের। বিনিময়ে ৫০-৬০ প্যাকেট সিগারেটও দেন। পরে কাউন্সিলর পরিমল চন্দ্র দাসের নির্দেশে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। সদর ফাঁড়ি পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে রাতেই ডিবি কার্যালয়ে নেয়।

গ্রেপ্তার কয়েদিরা হলেন: কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীর দিয়াডাঙ্গা এলাকার মৃত আজিজুল হকের ছেলে মো. নজরুল মজনু ওরফে মঞ্জু (৬৮) (কয়েদি নং- ৯৯৮/এ), নরসিংদীর মাধবদীর ফজরকান্দি এলাকার মৃত ইসরাফিল খাঁর ছেলে মো. আমির হামজা ওরফে আমির হোসেন (কয়েদি নং- ৫১০৫/এ), বগুড়ার কাহালুর উলট্র পূর্বপাড়ার মো. মান্নানের ছেলে মো. জাকারিয়া (৩৪) (কয়েদি নং- ৩৬৮৫/এ) ও একই জেলার কুটুরবাড়ি পশ্চিমপাড়ার মৃত ইসরাইল শেখের ছেলে মো. ফরিদ শেখ (৩০) (কয়েদি নং-৪২৫২/এ)।



বগুড়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

১৯ জেলা জজকে বদলি

প্রকাশ: ০৫:৪৫ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শ করে ১৯ জন জেলা জজকে বদলি করেছে আইন মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ।

শনিবার (২৯ জুন) আইন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে জুডিশিয়াল সার্ভিসের বর্ণিত সদস্যদের বর্তমান কর্মস্থল থেকে বদলি করে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বর্ণিত পদে নিয়োগ বা বদলি করা হলো। এসব বিচারককে পরবর্তী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা/প্তর প্রধানের মনোনীত কর্মকর্তা বা জেলা ও দায়রা জজের নিকট আগামী ২ জুলাই দায়িত্বভার অর্পণ করে অবিলম্বে বদলি করা কর্মস্থলে যোগদানের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

বদলি হওয়াদের মধ্যে- জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের সচিব শেখ আবু তাহেরকে বরিশালের জেলা জজ, নির্বাচন কমিশনের যুগ্ম সচিব মাহবুবুর রহমান সরকারকে নরসিংদীর জেলা জজ, পটুয়াখালীর জেলা জজ এম এম এরশাদুল আলমকে নারায়ণগঞ্জের জেলা জজ, আইন কমিশনের সচিব আতোয়ার রহমানকে গোপালগঞ্জের জেলা জজ, গোপালগঞ্জের জেলা জজ মো. কামরুল হাসানকে পটুয়াখালীর জেলা জজ, মৌলভীবাজারের জেলা জজ আল মাহমুদ ফায়জুল কবিরকে গাইবান্ধার জেলা জজ, টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মাহাবুবুর রহমানকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৬, ঢাকার বিচারক, নরসিংদীর জেলা জজ মোসতাক আহমেদকে কুমিল্লার জেলা জজ, গাইবান্ধার জেলা জজ মো. আবুল মনসুর মিঞাকে ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা জজ পদে বদলি করা হয়েছে।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ (কক্সবাজার) এর বিচারক মোহাম্মদ মোসলেহ উদ্দিনকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ (হবিগঞ্জ), সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল সিলেটের বিচারক মুহাম্মদ নুরুল আমীন বিপ্লবকে কিশোরগঞ্জের জেলা জজ, কুষ্টিয়ার বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলামকে বাগেরহাটের জেলা জজ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ (কুমিল্লা) এর বিচারক মো.জাহিদুল কবিরকে সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল খুলনার বিচারক, সন্ত্রাস বিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল খুলনার বিচারক রোজিনা আক্তারকে বাগেরহাটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১, বিশেষ জজ আদালত-৪ ঢাকার বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেনকে মৌলভীবাজারের জেলা জজ, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ (কুমিল্লা) এর বিচারক মোহাম্মদ মোয়াজ্জেম হোসেনকে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল-১ ঢাকার সদস্য, ৩য় শ্রম আদালত ঢাকার বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানাকে বিশেষ জজ আদালত কুষ্টিয়ার বিচারক, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল রাঙামাটির বিচারক এ ই এম ইসমাইল হোসেনকে বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের পরিচালক এবং নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) এর বিচারক মো. রবিউল আলমকে বিশেষ জজ আদালত-৪ ঢাকার বিচারক পদে বদলি করা হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্ট   আইন মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

আওয়ামী লীগ নেতা নিহতের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি মামলা

প্রকাশ: ০৫:৩৩ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

রাজশাহীর বাঘায় আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল নিহত ও সংঘর্ষের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি দুটি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় গ্রেপ্তার আতঙ্কে দলের অনেক নেতাকর্মী গা ঢাকা দিয়েছেন। 

উল্লেখ্য, গত ২২ জুন উপজেলা সদরে দুই পক্ষের সংঘর্ষের পর ২৬ জুন হাসপাতালে বাবুল মারা যান।

জানা গেছে, সিটি মেয়র খায়রুজ্জামান এবং সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও রাজশাহী-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহরিয়ার আলমের পাল্টাপাল্টি অবস্থানে স্থানীয় রাজনীতিতে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

এর আগে, গত ২২ জুন আধিপত্য বিস্তারের জেরে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এবং পৌরসভার মেয়র আক্কাস আলীর সমর্থকদের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় গ্রুপের অন্তত ২০ জন আহত হন। পরে এ ঘটনায় বাঘা যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক বাদী হয় ৪৬ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করেন। ইতোমধ্যে এই মামলায় বেশকয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা সবাই পৌর মেয়র ও উপজেলা চেয়ারম্যানের সমর্থক বলে জানা যায়।

রাজশাহী   আওয়ামী লীগ   কোন্দল   আশরাফুল ইসলাম বাবুল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কুড়িগ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ভষ্মীভূত ১৭টি ঘর, কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি

প্রকাশ: ০৫:৪২ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

কুড়িগ্রামে পুরাতন পোষ্ট অফিস পাড়ায় বিদ্যুতের সট সার্কিটের আগুনে পুড়ে গেছে ৯ জন মালিকের ব্যবসায়ীক মালামালসহ ১৭টি ঘর। এতে প্রায় ১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ভুক্তভোগীরা।

 

শুক্রবার (২৮ জুন) দিবাগত মধ্যরাতে জেলা শহরের পুরাতন পোষ্টাফিস পাড়া এলাকায় শাহাজাহান মিয়ার ঘরে আগুনের সুত্রপাত হয়। পরে তা মুহুর্তেই পাশে লাগোয়া সোহেল মিয়া, মোছা: ফাতেমা বেগম, বদিউল্লাহ, কামাল মিয়া, বিপ্লব মিয়া, কহিনুর বেগম, রাবেয়া বেগম ও নুরজাহানের ঘরে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে কুড়িগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের ৩টি ইউনিট ২ ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।

 

আগুনে পুড়ে গেছে ঘরে থাকা আসবাবপত্র, নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, কসমেটিকসসহ ব্যবসায়ীক মালপত্র ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। 

 

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী সমিত চক্রবর্তী বলেন, আমি ব্যবসায়ীক কাজ শেষ করে একটু বাহিরে গেছিলাম। পরে এসে দেখি সেচ পাম্পের মোটরটি চলছে না। তা আমি সুইস বন্ধ করে দেই। একটু পর সেচ পাম্পের ওখানে ধোঁয়া বাহির হতে দেখি পরে তাৎক্ষণিক ভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়ে সব রুমে। পরে আমার তিনটি রুমে থাকা বিভিন্ন মালামাল, নগদ টাকা, ফ্রিজ ও ঘরে থাকা আসবাপত্র পুড়ে ছাই হয়ে যায়। 

 

তিনি আরও বলেন, আমরা ৬টি কোম্পানির সাথে ডিলার সিপের ব্যবসা ছিল। সব মালামাল পুড়ে শেষ। শুধু নিজের জীবন নিয়ে আমরা বাহির হয়ে আসছি। এখন আমরা পথে বসে গেলাম।

 

কামাল মিয়া নামের একজন বলেন, ‘আমার তিনটি রুমে থাকা দুইটি এলএডি টেলিভিশন, ২টি বক্সখাট, ফ্রিজ, ৭টি ফ্যানসহ রুমে থাকা সব কিছু পুড়ে শেষ। এছাড়া শুধু পড়নে থাকা পোশাক ছাড়া কিছুই উদ্ধার করতে পারি নাই।’

 

কুড়িগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার শরিফুল ইসলাম জানান, ‘ধরনা করা হচ্ছে বিদ্যুতের সট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে। আমরা খবর পাওয়া মাত্র গিয়ে দুই ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি আমরা।’

 

তিনি আরও বলেন, ‘৯ জন মালিকের ১৭টি ঘর পুড়ে গেছে। তবে কি পরিমান ক্ষত্রি হয়েছে তা এখনও নিরুপন করা সম্ভব হয়নি।’

 

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা) (ইউএনও) মুশফিকুল আলম হালিম বলেন, ‘৯ ব্যক্তির ১৭টি ঘর পুড়ে গেছে। এই পরিবারগুলোর মধ্যে এক পরিবারে এসএসসি পরিক্ষার্থী তাদের মেয়ের বই, খাতা ও জামাকাপড় পুড়ে গেছে। আমরা তাৎক্ষণিকভাবে তার সবকিছুর ব্যবস্থা করে দিয়েছি আমরা। কেন না আগামীকাল তার পরিক্ষা। এছাড়াও অন্যন্য ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সরকারি ভাবে সহায়তা করতে যা করনীয় তা করা হচ্ছে।’


আগুনে ভষ্মীভূত   ক্ষয় ক্ষতি   ফায়ার সার্ভিস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ময়মনসিংহে ভারত ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে মতবিনিময়


Thumbnail

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ব্যবসায় সম্প্রসারণ এবং সম্ভাবনা নিয়ে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের নিয়ে মতবিনিময় সভার আয়োজন করেছে দি ময়মনসিংহ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ও বাংলাদেশ এসিস্ট্যান্ট গোয়াহাটি। 

শনিবার (২৯ জুন) দুপুরে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে দুই দেশের ব্যবসায়িদের মাঝে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার উদ্বোধন করেন ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ ইকরামুল হক টিটু।

দি ময়মনসিংহ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মোঃ আমিনুল হক শামীমের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অথিতির বক্তব্য রাখেন ময়মনসিংহ-১ আসনের সংসদ সদস্য মাহমুদুল হক সায়েম এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ এসিস্ট্যান্ট গোয়াহাটির ট্রেড এন্ড প্রটোকল অফিসার আজাহারুল আলম।

এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী, জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ প্রমুখ।

মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশ ও ভারতের ১৫০ জন ব্যবসায়ী এতে অংশ গ্রহণ করেন এবং দুই দেশের ব্যবসায় সম্প্রসারণ নিজেদের মতামত প্রদান করেন ব্যবসায়ীরা। মতামতের ভিত্তিতে দুইদেশের মধ্যে বন্ধুত্ব ও ব্যবসায়িদের সম্পর্ক আরো সমৃদ্ধশালী হবে বলে মনে করেন বক্তারা।


ভারত-বাংলাদেশ   ব্যবসায়ী   মতবিনিময়   সভা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক

প্রকাশ: ০৩:৩৮ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দুর্ঘটনায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। দুর্ঘটনার দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। এর আগে সলিমপুর ইউনিয়নের ফকির হাট এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাস পাংচার হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটায়।

শনিবার (২৯ জুন) সকাল ৯টার দিকে উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের ফকিরহাট এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনায় জন নিহতসহ আহত হয়েছেন জন। নিহতের মধ্যে একজন মহিলা আরেকজন পুরুষ। পুরুষের পরিচয় শনাক্ত করা হয়েছে। তিনি চট্টগ্রাম শহরের বড়পোল আবাসিক এলাকার মৃত আবু জাফরের ছেলে আবুল কাশেম (৬৪) অন্যজন মহিলা (৪৫) তার পরিচয় পাওয়া যায়নি।

আহতদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহতরা হলেন, নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আরিফ (৩০), কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আব্দুল মেতালেব (৫২) ফেনীর সোনাগাজীর স্বপ্না রানী (৪৯) আহতরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

স্থানীয় সূত্র জানা যায়, সকাল ৯টার দিকে ঢাকাগামী একটি যাত্রীবাহী বাস (স্টার লাইন) দ্রুতগতিতে যাচ্ছিল। হঠাৎ বাসটির চাকা পাংচার হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের মাঝখানে আইল্যাডে উল্টে যায়। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা বাসের মধ্যে থাকা যাত্রীদেরকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এদিকে স্থানীয়রা হাইওয়ে পুলিশ ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করে।


চট্টগ্রাম   মহাসড়ক   যান   চলাচল   স্বাভাবিক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন