নৌপথে কয়লা চুনাপাথর পরিবাহী নৌযান আটকে চাঁদা আদায়কালে ৮ পেশাদার চাঁদাবাজকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
রোববার (৩০ জুন) সকালে সুনামগঞ্জের তাহিরপুরের বিভিন্ন শুল্ক ষ্টেশন থেকে ছেড়ে কয়লা -চুনাপাথর পরিবাহি ছেড়ে নৌযান জামালগঞ্জের বৌলাই নদীতে আটকে রেখে চাঁদা আদায় করছিলো একটি সংঘবন্ধ চক্র। এরপর ওই নৌপথে অভিযান চালিয়ে জামালগঞ্জ থানা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
এঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, জামালগঞ্জের উজান লালপুর গ্রামের মৃত আব্দুল ওয়াহিদের ছেলে বিল্লার ওরফে বিলামিন, একই গ্রামের ছমির উদ্দিনের ছেলে মুক্তাদির, আকিনূর মিয়ার ছেলে লিমন মিয়া, উমেদপুর গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে নূরল গণি,একই গ্রামের মৃত নূর ইসলামের ছেলে নুর জালাল,মৃত আলী আহমদের ছেলে মুজাহিদ, ফখর উদ্দিনের ছেরে মিরাজ আলী, আব্দুল ওয়াহিদের ছেলে হিরন মিয়া।
মন্তব্য করুন
কুড়িগ্রামে সবকটি নদ-নদীর পানি
বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম
করেছে। ফলে কুড়িগ্রামের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনিত ঘটেছে।
বুধবার (৩ জুলাই) স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড সকাল ৯টায় জানায়, ধরলা নদীর শিমুলবাড়ি পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ১১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে, ব্রহ্মপুত্র নদের নুনখাওয়া পয়েন্টে ৪৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ১৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে এবং চিলমারী পয়েন্টে ৩৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার মাত্র ৯ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এছাড়াও দুধকুমার ও তিস্তার পানি বাড়লেও তা বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলায় ২য় দফা বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক অবনতি ঘটেছে। ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা নদীর অববাহিকায় অনেক চর ও দ্বীপচর তলিয়ে গেছে। সেখানাকার চরের বাড়িগুলোতে পানি উঠতে শুরু করেছে।
এদিকে চলতি ২য় দফা বন্যায় নতুন করে পাট, বাদাম, ভুট্টাসহ নানা শাকসবজি এবং অন্যান্য আবাদী ফসল নিমজ্জিত হয়েছে। আবারো নিম্নাঞ্চলসমূহের গ্রামীণ কাঁচাসড়ক তলিয়ে গেছে। এসব এলাকার মানুষ পড়েছেন চরম বিপাকে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল
আরীফ জানান, কযেকদিন আগে আমরা বন্যার্তদের সহায়তায় নগদ ১৩ লাখ টাকা ও ১৪৪ টন চালসহ
শুকনো খাবার বিতরণ করেছি। প্রয়োজন অনুযায়ী এখনও আমরা বন্যার্তদের সহায়তায় প্রস্তুত
রয়েছি। আশা করি কোন সমস্যা হবে না।
কুড়িগ্রাম বন্যা পরিস্থিতি অবনতি
মন্তব্য করুন
উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও ভারী বৃষ্টিতে তৃতীয়বার বন্যার কবলে সিলেট। সোমবার
(১ জুলাই) জেলার বিভিন্ন উপজেলা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। সিলেট মহানগরে কিছু এলাকায় ভারি বৃষ্টির
কারণে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। এতে দুর্গত মানুষের ভোগান্তি আরও বেড়েছে ।
সিলেটবাসীর এই ভোগান্তি চলতি
জুলাইজুড়ে থাকার শঙ্কা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, জুলাই মাস পুরোটাজুড়েই বৃষ্টিপাতের
পূর্বাভাস রয়েছে। স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে জুলাই মাসে।
আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন জানান, ‘এবারের বর্ষায় বৃষ্টি বেশি হবে এমন পূর্বাভাস আগেই দেওয়া হয়েছিল। জুনে বেশ ভালোই বৃষ্টি হয়েছে। জুলাই মাসের প্রায় পুরো সময়জুড়ে সারাদেশে থেমে থেমে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি চলতে পারে।’
এদিকে সিলেট জেলা প্রশাসকের তথ্য মতে, জেলার ১৩ উপজেলায়
৯৭টি ইউনিয়ন বন্যায় প্লাবিত। ১ হাজার ১৮৪টি গ্রামের ৭ লাখ ১১ হাজার ২২৬ জন মানুষ বন্যায়
আক্রান্ত। জেলার ৬৫৩টি আশ্রয় কেন্দ্রে এখন পর্যন্ত ৮ হাজার ৪০৭ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের জানিয়েছে,
মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর ৫টি পয়েন্টের পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে
প্রবাহিত হচ্ছে। এর মধ্যে সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে ১১৬ সে.মি. কুশিয়ারার পানি
আমলশীদ পয়েন্টে ৮৩ সে.মি, এ নদীর শেওলা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও শেরপুর পয়েন্টে পানি ২৪, ৯৭ ও
১৫ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সিলেট আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সিলেট গত ২৪ ঘণ্টায় ২৯৮ মি.মি. বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী ৪ দিন ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে। এমনটি হলে বন্যা পরিস্থিতি সিলেটে আবারও ভয়াবহ হতে পারে।
মন্তব্য করুন
হযরত
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৩৮টি স্বর্ণের
বার উদ্ধার করা হয়েছে। যার আনুমানিক বাজারমূল্য ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
বুধবার
(৩ জুলাই) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ওমানের মাস্কাট
থেকে অবতরণ করা সালাম এয়ারএয়ারলাইন্সের
একটি ফ্লাইট থেকে এসব স্বর্ণের
বার উদ্ধার করেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
কাস্টমস
কর্মকর্তারা জানান, ‘শাহজালাল বিমানবন্দরে অবৈধ স্বর্ণ আসছে,
এমন একটি গোপন সংবাদ
ভিত্তিতে শাহজালাল বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। ভোর
সাড়ে ৫টা নাগাদ ওমানের
মাস্কাট থেকে আসা ওভি-৪৯৭ নম্বর ফ্লাইটটি
রামেজিং করা হয়।
এ
সময়, সিট নং ২
(ডি-ই-এফ) এর
উপরে লাগেজ রাখার কেবিনে কালো স্কচটেপে মোড়ানো
দুটি ভারী বস্তু পরিত্যক্ত
অবস্থায় পাওয়া যায়।
পরবর্তীতে বিমানে দায়িত্বরত সকলের সামনে ভিডিও ধারণসহ কালো স্কচটেপে
মোড়ানো বস্তু দুটি কাস্টমস হলের ইনভেন্টরি টেবিলে নিয়ে এসে বিমানবন্দরে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে কেটে ৩৮ পিস স্বর্ণের বার পাওয়া যায়, যার ওজন ৪ কেজি ৪২০ গ্রাম। যার আনুমানিক
বাজার মূল্য প্রায় ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
এ
ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে কাউকে আটক করা যায়নি
বলেও জানায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
স্বর্ণের বার উদ্ধার শাহজালাল বিমানবন্দর কাস্টমস
মন্তব্য করুন
আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশ ও ভারত বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক অন্যদের জন্য মডেল।
মঙ্গলবার (০২ জুলাই) সন্ধ্যায় ভারতের নৌ বাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল দীনেশ কে. ত্রিপাঠি প্রধানমন্ত্রীর সংসদ ভবন কার্যালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এলে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মো. নাঈমুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আলোচনার মাধ্যমে স্থল সীমানা, সমুদ্রসীমার সমাধান করেও বাংলাদেশ ও ভারত উদাহরণ তৈরি করেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় জনগণের সহায়তা ও অবদান সবসময় স্মরণ করি।
ভারতের নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল দীনেশ কে. ত্রিপাঠী বলেন, তিনি বাংলাদেশকে নিজের বাড়ির মতো অনুভব করছেন কারণ প্রকৃতিগত দিক থেকে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে পার্থক্য সামান্য।
উভয় দেশের নৌবাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা সম্পর্কে অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠি বলেন, যদি বাংলাদেশ নৌবাহিনী কোনো সহযোগিতা চায়, তবে না বলার কোনো সুযোগ নেই।
ভারতের নৌবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ সামরিক জাদুঘর (বিএমএম) পরিদর্শন করেন এবং এটিকে বিশ্বমানের বলে উল্লেখ করে বলেন, তিনি বিএমএম পরিদর্শন করে অত্যন্ত মুগ্ধ হয়েছেন।
বাংলাদেশের অনেক নৌ কর্মকর্তা ভারতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন উল্লেখ করে দীনেশ ত্রিপাঠী বলেন, বাংলাদেশ চাইলে আরও অফিসার পাঠাতে পারে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবং ভারতের নৌ বাহিনী প্রধান বলেছেন বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ও ভারত উভয়েরই মানসিকতা একই। এক্ষেত্রে উভয় দেশই একসঙ্গে কাজ করবে। দুই দেশ এই অঞ্চলে কোনো ব্যাঘাত আশা করে না।
ধানমন্ডি-৩২-এ বঙ্গবন্ধু জাদুঘর পরিদর্শনের কথা উল্লেখ করেও ভারতের নৌ প্রধান বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মত্যাগ ও অবদানের প্রতিফলন দেখে তিনি অভিভূত হয়ে পড়েন।
ভারতের নৌবাহিনী প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসাও করেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র: বাসস
বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক মডেল শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
দেশব্যাপী উপজেলা নির্বাচন শেষ করেই ঢাকার দুই সিটিতে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের ক্ষণ গণনা শুরু হচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের। চলতি বছরের ডিসেম্বরে দুই সিটি নির্বাচনের তফসিল দিয়ে আগামী বছর ২০২৫-এর জানুয়ারিতে ভোট করার প্রাথমিক পরিকল্পনা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের।
এ ছাড়া দুই সিটির নির্বাচন নিয়ে কোনো জটিলতা আছে কি না তা জানতে চলতি মাসেই স্থানীয় সরকার বিভাগকে চিঠি দেবে ইসি। চিঠির জবাব পেলেই এ নির্বাচন নিয়ে আনুষ্ঠানিক বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তবে এবারের নির্বাচন ব্যালট পেপার নাকি ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন-ইভিএমে হবে সে বিষয়ে তফসিল ঘোষণার আগে সিদ্ধান্ত নেবে সাংবিধানিক এ সংস্থাটি।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি পরীক্ষা রয়েছে। এপ্রিলে হওয়ার কথা এইচএসসি পরীক্ষা। তাই এসএসসি পরীক্ষার আগেই নির্বাচন আয়োজন করতে হবে ইসিকে। জানুয়ারির মাঝামাঝিতে বা শেষ সপ্তাহে দুই সিটি নির্বাচনের পরিকল্পনা রয়েছে। এই সময়সীমা ধরেই নির্বাচন আয়োজনের সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের ভোট আগামী জানুয়ারির আগে হচ্ছে না। এ নির্বাচনের জন্য এখনো পর্যাপ্ত সময় আছে। সময়মতো নির্বাচন আয়োজনে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হবে।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটিতে ইভিএমে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে লড়াই হয়েছিল প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের প্রতীক নৌকা ও ধানের শীষের। তবে এবার আওয়ামী লীগ এ নির্বাচনে দলীয় প্রতীক নাও দিতে পারে। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না সে বিষয় এখনো স্পষ্ট নয়।
ইসির কর্মকর্তারা বলছেন, সিটি করপোরেশন আইন অনুযায়ী মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান রয়েছে। আর আইন অনুযায়ী করপোরেশনের প্রথম বৈঠক থেকে এর মেয়াদ গণনা শুরু হয়। এ ক্ষেত্রে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২০ সালের ২ জুন। দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয় ২০২০ সালের ৩ জুন। সেই হিসাবে ঢাকা উত্তর সিটির নির্বাচনি ক্ষণগণনা শুরু হবে চলতি বছরের ৪ ডিসেম্বর থেকে। আর দক্ষিণ সিটির ক্ষণগণনা শুরু হবে ৫ ডিসেম্বর। দুই সিটির মেয়াদ শেষ হবে আগামী বছরের ১ ও ২ জুন। দিন গণনার শুরুর দিন থেকে যে কোনো দিন ভোট গ্রহণ করতে পারবে ইসি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভোটার তালিকা প্রস্তুতিসহ নির্বাচনের অন্যান্য বিষয়ে প্রস্তুতি চলছে। চলতি মাসে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিতে পারে নির্বাচন কমিশন। সদ্যসমাপ্ত উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ায় ঢাকার দুই সিটি ভোটে ভোটার বাড়ানোর জন্য আগে থেকে উদ্যোগ নেওয়া হবে। বিগত নির্বাচনের সময়ে দুই সিটিতে ভোটার সংখ্যা ছিল ৫৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৬৭ জন। এর মধ্যে ঢাকা উত্তরে ৩০ লাখ ৯ হাজার ও ঢাকা দক্ষিণে ছিল ২৪ লাখ ৫২ হাজার জন ভোটার।
(তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন, ৩ জুলাই ২০২৪)
ঢাকা সিটি নির্বাচন জানুয়ারি তফসিল ডিসেম্বর
মন্তব্য করুন
দেশব্যাপী উপজেলা নির্বাচন শেষ করেই ঢাকার দুই সিটিতে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের ক্ষণ গণনা শুরু হচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের। চলতি বছরের ডিসেম্বরে দুই সিটি নির্বাচনের তফসিল দিয়ে আগামী বছর ২০২৫-এর জানুয়ারিতে ভোট করার প্রাথমিক পরিকল্পনা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের।