ইনসাইড বাংলাদেশ

সুনামগঞ্জে বৌলাই নদীতে চাঁদাবাজি, ৮ চাঁদাবাজ গ্রেপ্তার


Thumbnail

নৌপথে কয়লা চুনাপাথর পরিবাহী নৌযান আটকে চাঁদা আদায়কালে ৮ পেশাদার চাঁদাবাজকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

রোববার (৩০ জুন) সকালে সুনামগঞ্জের   তাহিরপুরের বিভিন্ন শুল্ক ষ্টেশন থেকে ছেড়ে কয়লা -চুনাপাথর পরিবাহি ছেড়ে নৌযান জামালগঞ্জের বৌলাই নদীতে আটকে রেখে চাঁদা আদায় করছিলো একটি সংঘবন্ধ চক্র। এরপর ওই নৌপথে অভিযান চালিয়ে জামালগঞ্জ থানা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।

এঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, জামালগঞ্জের উজান লালপুর গ্রামের মৃত আব্দুল ওয়াহিদের ছেলে বিল্লার ওরফে বিলামিন, একই গ্রামের ছমির উদ্দিনের ছেলে মুক্তাদির, আকিনূর মিয়ার ছেলে লিমন মিয়া, উমেদপুর গ্রামের সুরুজ আলীর ছেলে নূরল গণি,একই গ্রামের মৃত নূর ইসলামের ছেলে নুর জালাল,মৃত আলী আহমদের ছেলে মুজাহিদ, ফখর উদ্দিনের ছেরে মিরাজ আলী, আব্দুল ওয়াহিদের ছেলে হিরন মিয়া।

এসময় গ্রেপ্তার কৃতদের হেফাজতে থাকা চাঁদাবাজির টাকা, মোবাইল, ইঞ্জিন চালিত ট্রলার জব্দ করা হয়। জামালগঞ্জ থানার ওসি   তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘থানায় মামলা দায়ের পূর্বক সন্ধায় আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তারকৃতদের জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।


বৌলাই নদী   চাঁদাবাজি   গ্রেপ্তার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বানারীপাড়ায় ৮ পরিবারকে ভূমিহীন ও গৃহহীন করলো উপজেলা প্রশাসন

প্রকাশ: ১১:৩৪ এএম, ০৩ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

গত ১১ জুন বরিশাল জেলাকে ভূমিহীনমুক্ত গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার ঘোষণার ২১ দিনের মাথায় সেই বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলায় পুর্নবাসিত না করে আষাঢ়ের ঘনঘোর বৃষ্টির মধ্যে বাড়িঘর থেকে উচ্ছেদ করে টি পরিবারকে ভূমিহীন গৃহহীন করে পথে নামিয়ে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।

জানা গেছে, ওই সম্পত্তিতে এসিল্যান্ডের বাসভবন নির্মাণের উদ্দেশ্যে উচ্ছেদ অভিযান করা হয়েছে। উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মুনতাহসিন তাসমিম রহমান অনিন্দ্র' নেতৃত্বে মঙ্গলবার ( জুলাই) সকাল ৮টায় শুরু করে বৃষ্টির মধ্যে প্রায় দিনভর উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। এতে তিনটি টিনসেড বিল্ডিংসহ টি বসত ঘর,রান্না ঘর,হাস-মুরগী,কবুতর ছাগলের ঘর ভেকু দিয়ে গুড়িয়ে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হয়।

এসময় ওই বাড়িতে প্রবেশের পৌরসভার একটি রাস্তা পারিবারিক কবরস্থানও ভেঙ্গে ফেলা হয়।  

অভিযানে যাদেরকে ভূমিহীন গৃহহীন করা হয়েছে তারা হলেন আঃ ওয়াহেদ হাওলাদার,আব্দুল মালেক বেপারী,সালেক বেপারী,সুজন বেপারী,সাইদুল হাওলাদার,জাহাঙ্গীর হাওলাদার,বাদশা হাওলাদার  তৈয়ব হাওলাদার এরা সবাই দিনমজুর হতদরিদ্র।

উচ্ছেদের পরে রাস্তায় খোলা আকাশের নিচে অবস্থান নেওয়া ভূমি গৃহহারা পরিবারগুলো জানায়, ১৯৬৯ সাল থেকে প্রায় ৫৫ বছর ধরে উপজেলা পরিষদের পিছনে পৌর শহরের নম্বর ওয়ার্ডে ২৮ শতক খাস সম্পত্তি লিজ নিয়ে তারা পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন। গত কয়েক বছর ধরে তাদের লিজ নবায়ন বন্ধ করে দেওয়া হয়। লিজ নবায়নের জন্য উপজেলা ভূমি অফিসসহ ইউএনও জেলা প্রশাসকের দপ্তরে দৌঁড়ঝাপ করেও তারা ব্যর্থ হন।

গত মাসে তাদের উচ্ছেদ করার উদ্যোগ নেওয়ায় তারা বরিশাল আদালতে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে মামলা করেন। এছাড়া হাইকোর্টেও মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে। এরই মধ্যে অনেকটা ফিল্মি স্টাইলে তাদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। এসময় অনেক কাকুতি মিনতি হাত-পা ধরেও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট মুনতাহসিন তাসমিম রহমান অনিন্দ্র' মন গলানো সম্ভব হয়নি।

উপরন্তু মালেক বেপারীর স্ত্রী তাহমিনা তার ছেলে তানভীরকে দুই বছরের সাজা দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয় বলে তাদের অভিযোগ।

প্রসঙ্গে বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডা. অন্তরা হালদার জানান, অবৈধ ভাবে দখল করে রাখা ওই খাস সম্পত্তিতে এসিল্যান্ডের বাসভবন নির্মাণ করার উদ্দেশ্যে উচ্ছেদ অভিযান করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সম্প্রতি বরিশাল জেলাকে ভূমিহীনমুক্ত গৃহহীনমুক্ত ঘোষণা করার পরে পুর্নবাসিত না করে উচ্ছেদ অভিযান সাংঘর্ষিক  অমানবিক কিনা প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘ওই পরিবারগুলোকে জমিসহ ঘর পাওয়ার আবেদন করতে বলবেন।’

বিষয়ে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট মুনতাহসিন তাসমিম রহমান অনিন্দ্র বলেন, উচ্ছেদ মিস কেস ০৩ বিপি ২৩/২৪ এর চূড়ান্ত আদেশ উপরের অফিস আদেশের প্রেক্ষিতে উচ্ছেদ কার্যক্রমটি পরিচালনা করা হয় এছাড়া বিষয়ে আদালতের কোন নিষেধাজ্ঞা কিংবা স্থিতিবস্থা বজায়ের আদেশ ছিলনা। হুমকি নয়,সরকারি কাজে বিঘ্ন সৃষ্টি করলে সাজার বিধান রয়েছে সেটা তাদের মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি তার।


ভূমিহীন   গৃহহীন   উপজেলা প্রশাসন   উচ্ছেদ অভিযান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৪৩ হাজার ৮৩ হাজি, আরও একজনের মৃত্যু

প্রকাশ: ১১:৩২ এএম, ০৩ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র হজ পালন শেষে সৌদি আরব থেকে এখন পর্যন্ত ৪৩ হাজার ৮৩ জন হাজি দেশে ফিরেছেন। সৌদি থেকে ১০৯টি ফ্লাইটে এসব হাজি বাংলাদেশে এসেছেন। 

এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ৪১টি, সৌদি এয়ারলাইন্স ৪২টি এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্স ২৬টি ফ্লাইট পরিচালনা করে।

বুধবার (৩ জুলাই) ভোরে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের আইটি হেল্প ডেস্কের প্রতিদিনের বুলেটিন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ নিয়ে চলতি বছর বাংলাদেশি মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৮ জনে। 

মৃতদের মধ্যে পুরুষ ৪৫ জন এবং নারী ১৩ জন। তাদের মধ্যে মক্কায় ৪৬ জন, মদিনায় চারজন, মিনায় ছয়জন ও জেদ্দায় দুইজন মারা গেছেন।

হজ শেষে গত ২০ জুন থেকে দেশে ফেরার ফ্লাইট শুরু হয়। ঐদিন বাংলাদেশ বিমানের প্রথম ফিরতি ফ্লাইট ৪১৭ জন হাজি নিয়ে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। 

আগামী ২২ জুলাই পর্যন্ত হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট অব্যাহত থাকবে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৫ হাজার ২২৫ জন (ব্যবস্থাপনা সদস্যসহ) হজযাত্রী সৌদি আরবে গেছেন। আগামী বছর (২০২৫) বাংলাদেশের জন্য এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জনের কোটা দিয়েছে সৌদি আরব।

এদিকে, চলতি বছর প্রখর তাপপ্রবাহ ও অসহনীয় গরমের জেরে হজ করতে গিয়ে সৌদি আরবে রেকর্ড মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৫৮ বাংলাদেশির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগে ১৭ জন, বাকি ৪১ জন হজের আনুষ্ঠানিকতার শুরুর পর মারা গেছেন। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সবার পরিচয় প্রকাশ করেছে হজ পোর্টাল। সর্বশেষ ২৯ জুন মক্কায় লিয়াকত আলী নামে (৬৪) নামে একজন হাজি মারা গেছেন।

সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে যদি মারা যান, তাহলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। নিজ দেশে আনতে দেওয়া হয় না। এমনকি পরিবার-পরিজনের কোনো আপত্তি গ্রাহ্য করা হয় না। মক্কায় হজ যাত্রী মারা গেলে মসজিদুল হারামে নামাজে জানাজা হয়।


হজ   হাজি   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

প্রকাশ: ১০:৫৪ এএম, ০৩ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কুড়িগ্রামে সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। ফলে কুড়িগ্রামের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনিত ঘটেছে।

বুধবার (৩ জুলাই) স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড সকাল ৯টায় জানায়, ধরলা নদীর শিমুলবাড়ি পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ১১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে, ব্রহ্মপুত্র নদের নুনখাওয়া পয়েন্টে ৪৫ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ১৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে এবং চিলমারী পয়েন্টে ৩৬ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার মাত্র ৯ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এছাড়াও দুধকুমার ও তিস্তার পানি বাড়লেও তা বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলায় ২য় দফা বন্যা পরিস্থিতির সার্বিক অবনতি ঘটেছে। ব্রহ্মপুত্র ও ধরলা নদীর অববাহিকায় অনেক চর ও দ্বীপচর তলিয়ে গেছে। সেখানাকার চরের বাড়িগুলোতে পানি উঠতে শুরু করেছে।

এদিকে চলতি ২য় দফা বন্যায় নতুন করে পাট, বাদাম, ভুট্টাসহ নানা শাকসবজি এবং অন্যান্য আবাদী ফসল নিমজ্জিত হয়েছে। আবারো নিম্নাঞ্চলসমূহের গ্রামীণ কাঁচাসড়ক তলিয়ে গেছে। এসব এলাকার মানুষ পড়েছেন চরম বিপাকে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ জানান, কযেকদিন আগে আমরা বন্যার্তদের সহায়তায় নগদ ১৩ লাখ টাকা ও ১৪৪ টন চালসহ শুকনো খাবার বিতরণ করেছি। প্রয়োজন অনুযায়ী এখনও আমরা বন্যার্তদের সহায়তায় প্রস্তুত রয়েছি। আশা করি কোন সমস্যা হবে না।


কুড়িগ্রাম   বন্যা   পরিস্থিতি   অবনতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

মাস জুড়েই সিলেটে থাকছে বন্যা-বৃষ্টির ভোগান্তি

প্রকাশ: ১০:৪৩ এএম, ০৩ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও  ভারী বৃষ্টিতে তৃতীয়বার বন্যার কবলে সিলেট। সোমবার (১ জুলাই) জেলার বিভিন্ন উপজেলা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। সিলেট মহানগরে কিছু এলাকায় ভারি বৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। এতে দুর্গত মানুষের ভোগান্তি আরও বেড়েছে ।

সিলেটবাসীর এই ‍ভোগান্তি চলতি জুলাইজুড়ে থাকার শঙ্কা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, জুলাই মাস পুরোটাজুড়েই বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে জুলাই মাসে।

আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন জানান, ‘এবারের বর্ষায় বৃষ্টি বেশি হবে এমন পূর্বাভাস আগেই দেওয়া হয়েছিল। জুনে বেশ ভালোই বৃষ্টি হয়েছে। জুলাই মাসের প্রায় পুরো সময়জুড়ে সারাদেশে থেমে থেমে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি চলতে পারে।’

এদিকে  সিলেট জেলা প্রশাসকের তথ্য মতে, জেলার ১৩ উপজেলায় ৯৭টি ইউনিয়ন বন্যায় প্লাবিত। ১ হাজার ১৮৪টি গ্রামের ৭ লাখ ১১ হাজার ২২৬ জন মানুষ বন্যায় আক্রান্ত। জেলার ৬৫৩টি আশ্রয় কেন্দ্রে এখন পর্যন্ত ৮ হাজার ৪০৭ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের জানিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর ৫টি পয়েন্টের পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এর মধ্যে সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে ১১৬ সে.মি. কুশিয়ারার পানি আমলশীদ পয়েন্টে ৮৩ সে.মি, এ নদীর শেওলা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও শেরপুর পয়েন্টে পানি ২৪, ৯৭ ও ১৫ সে.মি. উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সিলেট আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সিলেট গত ২৪ ঘণ্টায় ২৯৮ মি.মি. বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী ৪ দিন ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে। এমনটি হলে বন্যা পরিস্থিতি সিলেটে আবারও ভয়াবহ হতে পারে।


সিলেট   বন্যা   বৃষ্টি   ভোগান্তি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শাহজালাল বিমানবন্দরে ৩৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার

প্রকাশ: ১০:৩৩ এএম, ০৩ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৩৮টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়েছে। যার আনুমানিক বাজারমূল্য ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

বুধবার (৩ জুলাই) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ওমানের মাস্কাট থেকে অবতরণ করা সালাম এয়ারএয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট থেকে এসব স্বর্ণের বার উদ্ধার করেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।

কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, ‘শাহজালাল বিমানবন্দরে অবৈধ স্বর্ণ আসছে, এমন একটি গোপন সংবাদ ভিত্তিতে শাহজালাল বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ ওমানের মাস্কাট থেকে আসা ওভি-৪৯৭ নম্বর ফ্লাইটটি রামেজিং করা হয়।

এ সময়, সিট নং ২ (ডি-ই-এফ) এর উপরে লাগেজ রাখার কেবিনে কালো স্কচটেপে মোড়ানো দুটি ভারী বস্তু পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়।

পরবর্তীতে বিমানে দায়িত্বরত সকলের সামনে ভিডিও ধারণসহ কালো স্কচটেপে মোড়ানো বস্তু দুটি কাস্টমস হলের ইনভেন্টরি টেবিলে নিয়ে এসে বিমানবন্দরে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে কেটে ৩৮ পিস স্বর্ণের বার পাওয়া যায়, যার ওজন কেজি ৪২০ গ্রাম। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে কাউকে আটক করা যায়নি বলেও জানায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।


স্বর্ণের বার   উদ্ধার   শাহজালাল বিমানবন্দর   কাস্টমস  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন