ইনসাইড বাংলাদেশ

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক অন্যদের জন্য মডেল: শেখ হাসিনা

প্রকাশ: ০৯:১০ এএম, ০৩ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশ ভারত বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক অন্যদের জন্য মডেল।

মঙ্গলবার (০২ জুলাই) সন্ধ্যায় ভারতের নৌ বাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল দীনেশ কে. ত্রিপাঠি প্রধানমন্ত্রীর সংসদ ভবন কার্যালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এলে প্রধানমন্ত্রী কথা বলেন। পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব মো. নাঈমুল ইসলাম খান সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আলোচনার মাধ্যমে স্থল সীমানা, সমুদ্রসীমার সমাধান করেও বাংলাদেশ ভারত উদাহরণ তৈরি করেছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতীয় অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় জনগণের সহায়তা অবদান সবসময় স্মরণ করি।

ভারতের নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল দীনেশ কে. ত্রিপাঠী বলেন, তিনি বাংলাদেশকে নিজের বাড়ির মতো অনুভব করছেন কারণ প্রকৃতিগত দিক থেকে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে পার্থক্য সামান্য।

উভয় দেশের নৌবাহিনীর মধ্যে সহযোগিতা সম্পর্কে অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠি বলেন, যদি বাংলাদেশ নৌবাহিনী কোনো সহযোগিতা চায়, তবে না বলার কোনো সুযোগ নেই।

ভারতের নৌবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ সামরিক জাদুঘর (বিএমএম) পরিদর্শন করেন এবং এটিকে বিশ্বমানের বলে উল্লেখ করে বলেন, তিনি বিএমএম পরিদর্শন করে অত্যন্ত মুগ্ধ হয়েছেন।

বাংলাদেশের অনেক নৌ কর্মকর্তা ভারতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন উল্লেখ করে দীনেশ ত্রিপাঠী বলেন, বাংলাদেশ চাইলে আরও অফিসার পাঠাতে পারে।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবং ভারতের নৌ বাহিনী প্রধান বলেছেন বঙ্গোপসাগর ভারত মহাসাগরকে শান্তিপূর্ণ রাখার বিষয়ে বাংলাদেশ ভারত উভয়েরই মানসিকতা একই। এক্ষেত্রে উভয় দেশই একসঙ্গে কাজ করবে। দুই দেশ এই অঞ্চলে কোনো ব্যাঘাত আশা করে না।

ধানমন্ডি-৩২- বঙ্গবন্ধু জাদুঘর পরিদর্শনের কথা উল্লেখ করেও ভারতের নৌ প্রধান বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মত্যাগ অবদানের প্রতিফলন দেখে তিনি অভিভূত হয়ে পড়েন।

ভারতের নৌবাহিনী প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসাও করেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

সূত্র: বাসস


বাংলাদেশ   ভারত   সম্পর্ক   মডেল   শেখ হাসিনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কুড়িগ্রামে গাঁজাসহ চোরাকারবারী আটক

প্রকাশ: ০২:৫৯ পিএম, ০৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে ডিবি পুলিশ এক মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ২০ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক কারবারিকে হাতেনাতে আটক করেছে। ডিবি পুলিশ বাদী হয়ে ফুলবাড়ী থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে শুক্রবার সকালে কুড়িগ্রাম কারাগারে প্রেরণ করা হয় । এ বিষয় নিশ্চিত করেছেন ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নওয়াবুর রহমান। 

 

পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, কুড়িগ্রাম জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের একটি চৌকস টিম বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের ফুলমতি ঘাটপাড়ের ব্রীজ এলাকায় ২০ কেজি গাঁজাসহ চর-গোরক মন্ডল এলাকার মাদক কারবারি শফিকুল ইসলাম (৩৫) কে হাতেনাতে আটক করে। 

কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মোঃ রুহুল আমীন বলেন, আটককৃত মাদক কারবারির বিরুদ্ধে মাদক মামলা রুজু করে কুড়িগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয়েছে। 


চোরাকারবারি   গাঁজা   ডিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শনিবার জানা যাবে, আশুরা কবে

প্রকাশ: ০২:৫৩ পিএম, ০৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র মুহাররম মাসের চাঁদ দেখা এবং পবিত্র আশুরার তারিখ নির্ধারণের লক্ষ্যে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে শনিবার (৬ জুলাই)।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে অনুষ্ঠিতব্য এ সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। শুক্রবার (৫ জুলাই) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

বাংলাদেশের আকাশে কোথাও মহররম মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬, ০২-৪১০৫০৯১৭ টেলিফোন ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭, ০২-৯৫৫৫৯৫১ ফ্যাক্স নম্বরে বা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) বা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে (ইউএনও) জানানোর অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।


শনি   বার   আশুরা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যশোরে বাস চাপায় চিকিৎসক নিহত

প্রকাশ: ০২:৪৮ পিএম, ০৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

যশোরের শার্শায় বাসচাপায় আলমগীর হোসেন (৪২) নামে এক পশু চিকিৎসক নিহত হয়েছেন। 

 

শুক্রবার (৫ জুলাই) সকাল ১১ টার দিকে যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়কের বাগুড়ি মুড়ির মিল নামক নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

 

নিহত আলমগীর হোসেন কলারোয়া উপজেলার কিসমত ইলিশপুর গ্রামের বাসিন্দা।তার পিতার নাম মৃত আব্দুর রশিদ। 

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সকালে বাড়ি থেকে পেশাগত কাজে মোটরসাইকেল নিয়ে বের হন আলমগীর হোসেন। পরে কাজ শেষে বাগআঁচড়া থেকে বাড়িতে ফিরছিলো। এসময় যশোর-সাতক্ষীরা মহাসড়কের বাগুড়ি মুড়ির মিল নামক স্থানে পৌছালে যশোর গামী একটি যাত্রীবাহি বাস তাকে চাপা দেয়।এসময় ঘটনাস্থলে আলমগীর হোসেনের মৃত্যু হয়। তবে স্থানীয়রা বলেন নাভারন সাতক্ষীরা মহাসড়কে একের পর এক   দুর্ঘটনায় মানুষ মারা যাচ্ছে ও পঙ্গুত্ববরণ করছে 

 

নাভারন হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জয়ন্ত কুমার দাস জানান,মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত বাস এবং মোটরসাইকেলটি জব্দ করা হয়েছে।বাসের ড্রাইভার পলাতক রয়েছে।এ বিষয়ে আইনানুগ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।


সড়ক দুর্ঘটনা   চিকিৎসক   নিহত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পদ্মা সেতুর বরাদ্দ থেকে বাঁচল ১৮৩৫ কোটি টাকা: প্রকল্প পরিচালক

প্রকাশ: ০২:২৮ পিএম, ০৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরেই বহুল কাঙ্ক্ষিত পদ্মা সেতু প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। এর ফলে এখন পদ্মা সেতুর মাওয়া প্রান্তে বইছে উৎসবের আমেজ। পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ করতে মোট বরাদ্দ থেকে এক হাজার ৮৩৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকা কম খরচ হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) পদ্মা বহুমুখী সেতুর প্রকল্প পরিচালক শফিকুল ইসলাম বিষয়টি জানিয়েছেন।

শফিকুল ইসলাম বলেন, নানা অনিশ্চয়তার মধ্যেই আমাদের কাজটি সম্পন্ন করতে হয়েছে। বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন সংস্থা সরে যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর চেষ্টায় আমরা সেতুর কাজ সম্পূর্ণ করতে পেরেছি। মানুষকে একটি সুন্দর সেতু তৈরি করে দিতে পেরেছি। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের সর্বশেষ বরাদ্দ থেকে এক হাজার ৮৩৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকা কম খরচ হয়েছে। আমরা ওই টাকা নিয়ম অনুযায়ী সরকারি কোষাগারে জমা দেব।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে দেশের সর্ববৃহৎ অবকাঠামো, আমাদের অহংকার, গর্ব, সক্ষমতা ও মর্যাদার প্রতীক পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। এতে ব্যয় হয়েছে ৩২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা।


পদ্মা   সেতুর   বরাদ্দ   বাঁচল   কোটি   টাকা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কঠিন হয়ে গেল তারেকের যুক্তরাজ্যে থাকা

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ০৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় হয়েছে লেবার পার্টির। দীর্ঘ ১০ বছর পর লেবার পার্টি সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। লেবার পার্টির এই সরকার গঠনের ফলে লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার যুক্তরাজ্যে থাকা কঠিন হয়ে পড়লো। লেবার পার্টি দীর্ঘদিন ধরেই তারেক জিয়ার যুক্তরাজ্যে থাকার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসছিল। রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকা কোন ব্যক্তি যুক্তরাজ্যে বসে রাজনীতি করতে পারে কিনা এই প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে লেবার পার্টির একাধিক পার্লামেন্টইন এর পক্ষ থেকে।

কনজারভেটিভ পার্টির আনুকূল্যে এবং সহযোগিতার কারণেই লন্ডনে পলাতক তারেক জিয়া সেখানে থাকতে পেরেছিলেন। এর আগে তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ উঠেছিলো কিন্তু সেই সময় এই অভিযোগেরও তদন্ত করেনি তৎকালীন কনজারভেটিভ সরকার। তারেক জিয়া সেখানে একটি কোম্পানি খুলে অবৈধভাবে লেনদেন করেছিলেন। এই অভিযোগে যুক্তরাজ্যে একটি তদন্তের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিলো। কিন্তু কনজারভেটিভ পার্টির কিছু নেতার অনাগ্রহের কারণে শেষ পর্যন্ত সেই তদন্ত ধামাচাপা দেয়া হয়। 

ব্রিটিশ পার্লামেন্টে এনিয়ে লেবার পার্টির অন্তত ৩ জন সদস্য বক্তব্য রেখেছিলেন। লেবার পার্টির অভিবাসন নীতিতে তিনটি বিষয় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। 

প্রথমত, কোন দণ্ডিত ব্যক্তি যেন যুক্তরাজ্যের ভূখণ্ডে থাকতে না পারে। যে সমস্ত দেশ থেকে তারা অপরাধ করে এসেছেন সেই সমস্ত দেশের সঙ্গে চুক্তি করে দ্রুত তাদের ঐ দেশে ফেরত পাঠানোর নীতিতে বিশ্বাস করে লেবার পার্টি। 

দ্বিতীয়ত, লেবার পার্টি মনে করে যাদেরকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়া হয়েছে তা একটি মানবিক আশ্রয়। রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকা কোন ব্যক্তি যুক্তরাজ্যে বসে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারবে না। এবং এটি যদি তারা করে তাহলে যে দেশ থেকে তিনি পালিয় এসেছেন সে দেশের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে। একারণেই লেবার পার্টি সবসময় রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকা ব্যক্তিদের আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতি বন্ধের দাবি করে আসছিলো। 

তৃতীয়ত, লেবার পার্টি সবসময় মনে করে যারা রাজনৈতিক আশ্রয়ে আছে তাদের আয়-ব্যয়ের হিসেব নিয়মিতভাবে যাচাই-বাছাই করা উচিত। কারণ তারা যুক্তরাজ্যে থেকে কিভাবে বিপুল বিত্ত-বৈভবের জীবন-যাপন করছেন সে ব্যাপারে অনুসন্ধান করা উচিত। 

লেবার পার্টির এই ভূমিধস বিজয়ের ফলে এই বিষয়গুলো সামনে আসবে। সেক্ষেত্রে তারেক জিয়ার যুক্তরাজ্যে থাকা কঠিন হয়ে পড়বে। 

উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে এক-এগারোর সরকারের কাছে মুচলেকা দিয়ে তারেক জিয়া লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেই মুচলেকায় বলা হয়েছে, তিনি আর কখনো রাজনীতি করবেন না। কিন্তু লন্ডনে গিয়ে আস্তে আস্তে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েন। এখন তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। লন্ডন থেকেই দলকে পরিচালিত করছেন এবং তার বিরুদ্ধে লন্ডনে নাশকতা, চাঁদাবাজি, অর্থ-পাচারসহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এবার লেবার পার্টি যেহেতু নিঙ্কুশ জয় পেয়েছে সেকারণেই তারেক জিয়াকে দ্রুত জবাবদিহিতার আওতায় আসতে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

এছাড়াও বিগত কনজারভেটিভ সরকারই বাংলাদেশের সঙ্গে অবৈধ অভিবাসীদের ব্যাপারে ‘ফাস্ট-ট্র্যাক’ চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলো এছাড়াও বাংলাদেশের সঙ্গে আসামি আদান-প্রদানের ব্যাপারেও চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিলো। এসব চুক্তি কার্যকর হলে তারেক জিয়ার লন্ডনে থাকা সম্ভব হবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এখন লেবার পার্টি ক্ষমতা গ্রহণ করার পর বোঝা যাবে, তারেক জিয়ার ভাগ্য কিভাবে নির্ধারিত হয়।


যুক্তরজ্য নির্বাচন   তারেক জিয়া   লেবার পার্টি   রাজনৈতিক আশ্রয়   ‘ফাস্ট-ট্র্যাক’ চুক্তি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন