ইনসাইড বাংলাদেশ

অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে ইউপি সদস্যকে জরিমানা


Thumbnail

যশোরের শার্শায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে সাইফুল ইসলাম নামে এক ইউপি সদস্যকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমান আদালত।

 

বুধবার (৩ জুলাই) বিকালে উপজেলার আমলাই গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে এ জরিমানা আদায় করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)ও নির্বাহী ম্যাজিষ্টেট নুসরাত ইয়াসমিন।

 

ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকারী ম্যাজিস্টেট নুসরাত ইয়াসমিন জানান,উপজেলার গোগা ইউনিয়নের আমলাই গ্রামের উত্তরের মাঠে মাছের ঘের থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করে বিক্রি ওই গ্রামের ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম ও তার সহযোগীরা।আর এই বালু উত্তোলনের ফলে আসপাশের ফসলি জমি গুলো হুমকির মুখে পড়ছে এমন গোপন খরবে আমি সহযোগী ফোর্স  নিয়ে সেখনে অভিযান পরিচালনা করে ঘটনার সত্যতা পাই এবং ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করছে বলে স্বীকার করে। পরে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে তার কাছ থেকে ৬০ হাজার জরিমানা আদায় করা হয়।

 

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নুসরাত ইয়াসমিন আরা জানান, সকল অনিয়মের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত আছে  


অবৈধ বালু উত্তোলন   জরিমানা   ইউপি সদস্য  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত

প্রকাশ: ১০:১৬ এএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বৃদ্ধিতে যমুনার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ফুলজোড়, ইছামতি, করতোয়া নদীসহ প্রায় সব নদ-নদীর পানিও বাড়ছে। এতে জেলার ৫টি উপজেলার ১ হাজার ২৭৬ পরিবারের সাড়ে ৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। 

 

এদিকে গত ১২ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহরের হার্ডপয়েন্টে ৯ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৮ সেন্টিমিটার ও কাজিপুরের মেঘাই ঘাট পয়েন্টে ৪ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। 

 

এতে প্রতিদিনই নিম্নাঞ্চলের নতুন নতুন এলাকা তলিয়ে যেতে শুরু করেছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে নিম্নাঞ্চলের অনেকেই। একই সঙ্গে চরাঞ্চলের ৪০০ হেক্টর ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। এছাড়াও নদী তীরবর্তী এলাকাগুলোতে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। 

 

শনিবার (৬ জুলাই) সকালে পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিত কুমার সরকার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

 

জানা যায়, হু হু করে যমুনায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার সদর, কাজিপুর, বেলকুচি, চৌহালী ও শাহজাদপুর উপজেলার চরাঞ্চলের গ্রামগুলো প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে এসব অঞ্চলের শত শত পরিবার। তলিয়ে গেছে আবাদি জমি, রাস্তাঘাট ও বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বন্যাকবলিত মানুষগুলো বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে শুরু করেছেন। 

 

এদিকে, সদর উপজেলার কাওয়াকোলা, শাহজাদপুরের হাটপাচিল ও কাজিপুরের খাসরাজবাড়িতে চলছে নদীভাঙন। এক সপ্তাহের ব্যবধানে এ এলাকায় শত শত বাড়ি-ঘর যমুনায় বিলীন হয়ে গেছে। এছাড়াও হুমকির মুখে রয়েছে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সরকারী বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান।'

 

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বাবুল কুমার সূত্রধর জানান, বন্যার পানিতে জেলার ৪০৮ হেক্টর জমির পাট, তিল, কলা ও মরিচ ক্ষেত প্লাবিত হয়েছে। এখনও ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা যায়নি।'

 

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, সর্বশেষ জেলার ৫টি উপজেলার ১ হাজার ২৭৬টি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। দুর্যোগ মোকাবিলায় আমাদের যথেষ্ট প্রস্তুতি আছে। ৫০০ মেট্রিক টন চাল আর ১০ লাখ টাকা মজুদ আছে। সময়মতো সেগুলো বিতরণ করা হবে।'

 

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান জানান, কয়েকদিন ধরেই যমুনার পানি দ্রুতগতিতে বেড়েছে'। ইতোমধ্যে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। আগামী ২-৩ দিন ধীরগতিতে পানি বৃদ্ধি পেতে পারে। জেলার ভাঙনকবলিত এলাকাগুলোয় জিওটিউব ও জিওব্যাগ ডাম্পিং করে ভাঙন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হচ্ছে। 

 

পানি বাড়লেও এ মৌসুমে বড় ধরনের বন্যা না হলেও মাঝারি বন্যার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানান তিনি।'


বন্যা পরিস্থিতি   যমুনার পানি   বৃদ্ধি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জামালপুরে কমছে যমুনা নদীর পানি

প্রকাশ: ০৯:৫২ এএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

জামালপুরে যমুনা নদীর পানি শনিবার ( জুলাই) সকাল থেকে কমতে শুরু করেছে। তবে পানি কমলেও তা বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় যমুনাতীরে নিম্নাঞ্চলে বিস্তীর্ণ ফসলের মাঠ বসতবাড়ি পানিতে তলিয়ে রয়েছে। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ৫০ হাজার মানুষ।

শনিবার ( জুলাই) সকাল ৬টায় যমুনা নদীর বাহাদুরাবাদ পয়েন্টে সেন্টিমিটার পানি কমে বিপৎসীমার ৯৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।

জানা যায়, যমুনার পানি বেড়ে জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন, চিনাডুলী, পাথর্শী, সাপধরী, বেলগাছা, কুলকান্দি, নোয়ারপাড়া, পলবান্দা, দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়ন, চিকাজানী, চুকাইবাড়ী, বাহাদুরাবাদ, চর আমখাওয়া, ডাংধরা, পাররামরামপুর, হাতিভাঙ্গা, পৌরসভার, মেলান্দহ উপজেলার ঘোষেরপাড়া, আদ্রা, মাহমুদপুর, নাংলা, কুলিয়া, মাদারগঞ্জ উপজেলার চরপাকেরদহ জোড়খালী ইউনিয়নের এলাকা প্লাবিত হয়। এতে ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়ে।


জামালপুর   যমুনা   নদী   পানি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধায় তিন শতাধিক স্কুল-কলেজে বন্যার পানি

প্রকাশ: ০৯:৪৪ এএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

পাহাড়ি ঢল আর কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে দেশের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। ঘরবাড়ি ডুবে যাওয়ায় অনেক পরিবার বিপাকে পড়েছে। আশ্রয়কেন্দ্র উঁচু স্থানে ছুটছে মানুষ। পানি উঠে যাওয়ায় কুড়িগ্রাম গাইবান্ধায় তিন শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, ধরলাসহ সব নদ-নদীর পানি আরও বেড়েছে। এতে জেলার ২৫৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এগুলোর মধ্যে ১৪০টিতে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ।

জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা এবং জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলমান বন্যা পরিস্থিতিতে ১৪৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় পানিবন্দী হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ৩৭টিতে শ্রেণি পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে। দুটি বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। মাধ্যমিক পর্যায়ের ১০৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে। এসবের মধ্যে বেসরকারি মাধ্যমিক স্কুল ৭১টি এবং মাদ্রাসা ৩২টি। চিলমারী রাজিবপুরে তিনটি বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ছাড়া রৌমারী রাজিবপুর এলাকায় ছয়টি কলেজে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।

গাইবান্ধার ৪টি উপজেলার ২৭টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ৩০ হাজার পরিবার। নদীতীরবর্তী ৮০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

গতকাল দুপুরে জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ব্রহ্মপুত্র যমুনার চরাঞ্চলের ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। অনেক টিনশেড ঘর বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছে। অনেকে নৌকায় করে ঘরের জিনিসপত্র অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। জমিতে পানি আটকে বিভিন্ন ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জেলায় পাঠদান বন্ধ থাকা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭০টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাদ্রাসা।


কুড়িগ্রাম   গাইবান্ধা   স্কুল   কলেজে   বন্যা   পানি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ওসির ‘খাম’ আদান–প্রদানের ভিডিও ফাঁস

প্রকাশ: ০৯:১৪ এএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

রাজশাহী মহানগরের চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলমের দপ্তরে বসে এক ব্যক্তির সঙ্গে খাম লেনদেনের ভিডিও ফাঁস হয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে জনমনে নানা আলোচনা চলছে।

ভিডিওতে দেখা যায়, ওসির কাছ থেকে খাম নিয়ে আবার ওসিকে ফেরত দিচ্ছেন এক ব্যক্তি। তবে সেই ব্যক্তির পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ভিডিও সম্পর্কে জানতে চাইলে ওসি মাহবুব আলম বলেন,

‘আপনারা আমাকে চেনেন। আমি জনসাধারণের কাছ থেকে টাকা নেই না। কার সাথে এমন লেনদেন হয়েছে, সেটা মনে করতে পারছি না। তবে সম্ভবত ছিনতাইকারীদের তালিকা নেওয়ার জন্যই খামে কিছু নিয়েছিলাম। সেটাই ভিডিওতে দেখা গেছে।’

তিনি খামে টাকা নেওয়ার অভিযোগকে মিথ্যা দাবি করে জানান, এ নিয়ে তিনি সমস্যায় পড়েছেন।

ফাঁস হওয়া ভিডিওতে দেখা গেছে, ওসি মাহবুব আলম তাঁর চেয়ারে বসে আছেন এবং টেবিলের অপর পাশে বসা এক ব্যক্তি বলছেন, ‘মাহবুব ভাই, ভাই উঠব ভাই।’ জবাবে ওসি বলেন, ‘আচ্ছা।’ এরপর ওই ব্যক্তি বলেন, ‘একটু কথা বলে যাই।’ ওসি তাঁর দিকে মনোযোগ দিয়ে বলেন, ‘হুম।’ ওই ব্যক্তি বলেন, ‘ভাই, একটা ছোট খাম দেন।’ ওসি তখন মুচকি হাসেন। ওই ব্যক্তি বলেন, ‘মাহবুব ভাই, আপনি আমাকে চেনেন, জানেন, বোঝেন। আমি বিপদে পড়েছি বলেই আপনার কাছে এসেছি। আমি বিপদেই আছি।’ তখন তৃতীয় একজন কণ্ঠে বলেন, ‘দাও।’ ভিডিও ধারণকারী ওই তৃতীয় ব্যক্তি ছিলেন।

এরপর ওসি মুচকি হাসতে হাসতে টেবিলের ড্রয়ার খুলে একটি খাম বের করেন। তারপর ওসি তৃতীয় ওই ব্যক্তির দিকে তাকিয়ে বলেন, ‘দিলাম ভাই, বুইঝেন। তাঁকে আগের বারও আমি সাহায্য করেছিলাম।’ ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমি জানি, আমি মাহবুব ভাইয়ের কাছে আসলে কাজ হবে।’ ওসি বলেন, ‘না, যথেষ্ট সাহায্য করেছি।’ কথা বলার সময় সামনে থাকা ওই ব্যক্তি একটি ভরা খাম টেবিলে এগিয়ে দিলে ওসি সেটি নিয়ে ড্রয়ারে রেখে দেন। ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমি না পারতে এখানে এসেছি। বিশ্বাস করুন! আমি আরেক দিন এসে বিস্তারিত বলব, তখন বুঝবেন ও আমাকে কী পর্যায়ে বিপদে ফেলেছে। না হলে আমি আপনার কাছে আসতাম না যদি অফিসিয়ালভাবে সমাধান করতে পারতাম। সে জিএম স্যারের কাছে ৪০ জন লোক নিয়ে গেছে রিমুভ ফরম সার্ভিস করার জন্য আমার বোনের। আমি কী বোঝাব বলেন!’ ওসি বলেন, ‘দুজনেই শাস্তি পেতে পারে।’ জবাবে ওই ব্যক্তি বলেন, ‘ভাই, আমার বোনের যদি শাস্তি হয়, হোক, কিন্তু অপরাধ যে করে, আর যে সহে—দুজনেই সমান অপরাধী।’ ১ মিনিট ২৬ সেকেন্ডের এই ভিডিও এখানেই শেষ হয়।

ভিডিও সম্পর্কে জানতে চাইলে রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) মুখপাত্র জামিরুল ইসলাম বলেন, ‘এ রকম কোনো বিষয়ে আমি অবগত নই। যদি এমন কিছু ঘটে থাকে, তাহলে কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেবে।’


ওসি   ঘুষ   পুলিশ   খাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বাঘা পৌরসভার মেয়র আক্কাছ ডিবির হাতে গ্রেফতার

প্রকাশ: ০৯:০৯ এএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

রাজশাহীর বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল হত্যা মামলার প্রধান আসামি বাঘা পৌরসভার মেয়র মো. আক্কাছ আলীকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। তার বিরুদ্ধে ২২টি মামলা ১৭টি সাধারণ ডায়েরি রয়েছে।

শুক্রবার ( জুলাই) রাতে ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাঘা থানার একটি হত্যা মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরবর্তীতে তাকে বাঘা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

গত ২২ জুন বাঘা উপজেলা পরিষদ চত্বরের সামনে পৌর মেয়র আক্কাছের অনিয়ম, দুর্নীতি স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করে বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগ। সময় পৌর মেয়রের নেতৃত্বে ওই মানববন্ধনে হামলা চালানো হয়। এতে বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল গুরুতর আহত হন। পরে ২৬ জুন রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এরপর থেকে আক্কাছ আলী ঢাকায় এসে আত্মগোপন করেন।

বাঘা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম জানান, বাবুল হত্যায় পৌর মেয়রকে প্রধান আসামি করে একটি মামলা করা হয়। এই মামলায় মেয়রের ভাগিনা ইউপি চেয়ারম্যান জেলা যুবলীগ নেতা মেরাজুর ইসলাম মেরাজসহ এরই মধ্যে আটজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।


বাঘা   পৌরসভা   মেয়র   আক্কাছ   ডিবি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন