ইনসাইড এডুকেশন

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ১ জুলাই থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতির ঘোষণা

প্রকাশ: ০৫:২১ পিএম, ০৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

আগামী জুলাই থেকে বাংলাদেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকরা সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে যাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন সূত্রে এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। ২৪শে জুনের মধ্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন প্রত্যয় স্কিম প্রত্যাহার এবং পূর্বের পেনশন স্কিম চালু রাখা, সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তন কার্যকর করা না হলে তারা এই কর্মবিরতিতে যাবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন।

ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ২৫, ২৬ ২৭ জুন অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করবেন শিক্ষকরা। এছাড়াও, ৩০ জুন শিক্ষকরা পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করবেন। তবে, পরীক্ষাসমূহ কর্মবিরতির আওতামুক্ত থাকবে। এরপরও দাবি আদায় না হলে আগামী জুলাই থেকে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হবে বলে জানান সংগঠনটির নেতারা।

ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক . মো. আখতারুল ইসলাম এবং মহাসচিব অধ্যাপক . মো. নিজামুল হক ভূইয়া এক লিখিত বক্তব্যে বলেন, ১৩ মার্চ প্রজ্ঞাপন জারি করার পর থেকে শিক্ষকরা অদ্যাবধি নিয়মতান্ত্রিকভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন। শিক্ষার্থীদের ক্লাস, পরীক্ষা কোনোভাবেই যেন বিঘ্নিত না হয়, সে বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে অনেকটা প্রতীকী কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে বিষয়ে সরকারের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণের সব ধরনের চেষ্টা করা হয়েছে। বিবৃতি প্রদান, গণস্বাক্ষর সংগ্রহ, মানববন্ধন, স্মারকলিপি প্রদান এবং অবস্থান কর্মসূচির মত শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা হলেও এখন পর্যন্ত সরকারের তরফ থেকে কোনো ধরনের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। শিক্ষকদের সাথে দায়িত্বশীল কোনো পক্ষ যোগাযোগও করেননি।


বিশ্ববিদ্যালয়   শিক্ষক   কর্মবিরতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন পদ্ধতির চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ০১ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর অবশেষে জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটি (এনসিসিসি) চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মূল্যায়ন পদ্ধতির খসড়া।

সোমবার (১ জুলাই) দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এনসিসিসি’র বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান জানান, "আমরা প্রস্তাবিত কাঠামো অনুসারে মূল্যায়ন পদ্ধতিটি চূড়ান্ত করেছি।"

আজকের বৈঠকে প্রস্তাবিত কাঠামো এবং নতুন শিক্ষাক্রমের পরীক্ষা পদ্ধতি নিয়ে সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে ৬৫ শতাংশ লিখিত এবং ৩৫ শতাংশ কার্যক্রমভিত্তিক রাখা হয়েছে। মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার সামষ্টিক মূল্যায়নে লিখিত অংশের ওয়েটেজ হবে ৬৫ শতাংশ এবং কার্যক্রমভিত্তিক অংশের ওয়েটেজ হবে ৩৫ শতাংশ। কার্যক্রমভিত্তিক মূল্যায়নে অ্যাসাইনমেন্ট, উপস্থাপন, অনুসন্ধান, প্রদর্শন, সমস্যার সমাধান, পরিকল্পনা প্রণয়ন ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

গত মে মাসে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা ও প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়। সেটিই আজ চূড়ান্ত করা হয়েছে।

এর আগে, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন ও মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্তকরণের কার্যক্রম সমন্বয়ের জন্য গঠিত কমিটি কার্যক্রমভিত্তিক মূল্যায়নের ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ এবং লিখিত অংশের ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ করার সুপারিশ করেছিল। পরে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে লিখিত অংশের ওয়েটেজ বাড়ানো হয়।

ওই কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী, লিখিত ও কার্যক্রমভিত্তিক মূল্যায়ন মিলিয়ে পাঁচ ঘণ্টার সময় রাখা হয়েছে। দশম শ্রেণি শেষে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা হবে শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীনে।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এনসিটিবি মূল্যায়ন পদ্ধতির খসড়া প্রণয়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন করে। পরবর্তীতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠিত নতুন কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে তা সংশোধন করা হয়। শেষে এনসিটিবির বোর্ড সভায় সেটি অনুমোদিত হয়ে এনসিসিসির সভায় উপস্থাপনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।

উল্লেখ্য, এনসিসিসি মন্ত্রণালয় পর্যায়ের একটি কমিটি যেখানে শিক্ষাক্রমের চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।


নতুন শিক্ষা কারিকুলাম   শিক্ষা কারিকুলাম   এনসিসিসি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কাল থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি

প্রকাশ: ০৩:৫৭ পিএম, ৩০ জুন, ২০২৪


Thumbnail

সর্বজনীন পেনশনের ‘প্রত্যয় স্কিমকে’ বৈষম্যমূলক আখ্যা দিয়ে এটি প্রত্যাহার দাবিতে আজ রোববার (৩০ জুন) পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের পাশাপাশি কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও কর্মবিরতি পালন করছেন। শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 

এদিকে দাবি আদায়ে সোমবার (১ জুলাই)  থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। আজ দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের মূল ফটকে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দিয়েছেন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক সমিতির মোর্চা বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও কাল থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন।

এত দিন কর্মবিরতিতে পরীক্ষা এর আওতার বাইরে ছিল। কিন্তু কাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাসহ দাপ্তরিক সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবেন শিক্ষকেরা।

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের দাবি হলো তিনটি। এগুলো হলো প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার, সুপার গ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি এবং শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রবর্তন। আর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দাবি শুধু প্রত্যয় স্কিমের প্রজ্ঞাপন বাতিল। দাবি আদায়ে আজ রোববার (৩০ জুন) পূর্ণদিবস কর্মবিরতির পাশাপাশি অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্রতিবাদ সমাবেশও করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ।


পাবলিক   বিশ্ববিদ্যালয়   প্রত্যয়   স্কিম   কর্মবিরতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

এইচএসসি পরীক্ষা: বৃষ্টি হলে করণীয় জানাল শিক্ষা বোর্ড

প্রকাশ: ০২:৩৪ পিএম, ৩০ জুন, ২০২৪


Thumbnail

চলতি বছরের এইচএসসি সমমান পরীক্ষা শুরু হয়েছে আজ রোববার। প্রথম দিনে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টিতে কেন্দ্রে পৌছাতে দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে পরীক্ষার্থীদের। সার্বিক বিষয় মাথায় রেখে বৃষ্টির সময়ে পরীক্ষা নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। রোববার (৩০ জুন) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নির্দেশনায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের সূত্র উল্লেখ করে বলা হয়েছে, আগামী কয়েকদিন প্রচুর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পরীক্ষার দিনগুলোতে বৃষ্টি থাকলে প্রয়োজনে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই কেন্দ্রের মূল ফটক খুলে দিয়ে পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশের ব্যবস্থা করতে হবে।

এতে আরও বলা হয়, অনিবার্য কারণে কোনো কেন্দ্রের পরীক্ষা শুরু করতে আধাঘণ্টা কিংবা এক ঘণ্টা দেরি হলে জরুরি পরিস্থিতি বিবেচনায় সেই আধাঘণ্টা বা এক ঘণ্টা সময় সমন্বয় করে পরীক্ষা শেষ করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হলো।

এদিকে, এইচএসসি পরীক্ষার প্রথমদিনে রাজধানীর বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে পরীক্ষার্থীদের চরম দুর্ভোগে পড়তে দেখা গেছে। অধিকাংশ পরীক্ষার্থী কাকভেজা হয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করেছেন। অনেকে বৃষ্টি যানজটের কারণে দেরিতে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছেছেন। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী ভেজা শরীরে তিন ঘণ্টার পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন। এতে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন বলে উদ্বেগ জানিয়েছেন অভিভাবকরা।


এইচএসসি   পরীক্ষা   বৃষ্টি   করণীয়   শিক্ষা   বোর্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

ঢাবিতে কাল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

প্রকাশ: ১২:৫৬ পিএম, ৩০ জুন, ২০২৪


Thumbnail

সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্তবৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপনপ্রত্যাহারের দাবিতে সর্বাত্মক আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে আগামীকাল (১ জুলাই) থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।

বৈষম্যমূলক প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাহার, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তন, প্রতিশ্রুত সুপারগ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তির দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি পালিত হবে বলে জানানো হয়েছে।

রোববার (৩০ জুন) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক . মো. নিজামুল হক ভূইয়া এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক . জিনাত হুদা স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির ঘোষিত সর্বাত্মক আন্দোলনে আপনারা সকলেই আমাদের সংগ্রামের সারথি। আপনাদের বিপুল সমর্থন ম্যানডেট নিয়ে শিক্ষক সমিতি সর্বাত্মক আন্দোলনের রূপরেখা প্রণয়ন করেছে। আমাদের আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজের সম্মান মর্যাদা রক্ষার আন্দোলন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্বশাসনে হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে আন্দোলন। বৈষম্যমূলক মর্যাদাহানিকর প্রত্যয় স্কিম থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি প্রত্যাহার, শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতনস্কেল প্রবর্তন, প্রতিশ্রুত সুপারগ্রেডে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তির দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালিত হবে।

বিবৃতিতে শিক্ষক নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন কর্মসূচির ঘোষণা করেন। সর্বাত্মক আন্দোলনের কর্মসূচি নিম্নরূপ-

. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বিভাগের সকল ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে।

. অনলাইন, সান্ধ্যকালীন ক্লাস, শুক্র শনিবারের প্রফেশনাল কোর্সের ক্লাস বন্ধ থাকবে।

. সকল পরীক্ষা বর্জন করা হবে। মিডটার্ম, ফাইনাল ভর্তি পরীক্ষাসহ কোনও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না।

. বিভাগীয় চেয়ারম্যান বিভাগীয় অফিস, সেমিনার, কম্পিউটার ল্যাব গবেষণাগার বন্ধ রাখবেন। অ্যাকাডেমিক কমিটি, সমন্বয় উন্নয়ন কমিটি, প্রশ্নপত্র সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হবে না।

. অনুষদের ডিনবৃন্দ ডিন অফিস, ভর্তি পরীক্ষাসহ সংশ্লিষ্ট কর্যক্রম বন্ধ রাখবেন। নবীন বরণ অনুষ্ঠানের কর্মসূচি গ্রহণ করা যাবে না। কোনও সিলেকশন বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত হবে না।

. বিভিন্ন ইন্সসিস্টটিউটের পরিচালকবৃন্দ ইন্সস্টিটিউটের অফিস, ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ রাখবেন। সান্ধ্যকালীন, শুক্রবার শনিবারের ক্লাস বন্ধ থাকবে।

. বিভিন্ন গবেষণাধর্মী সেন্টারের পরিচালকরা কোনও সেমিনার, কনফারেন্স ওয়ার্কশপের কর্মসূচি গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকবেন।

. বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষগণ প্রাধ্যক্ষ অফিস বন্ধ রাখবেন।

. প্রধান গ্রন্থাগারিক কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি বন্ধ রাখবেন।


ঢাবি   জুলাই   অনির্দিষ্ট   কাল   ক্লাস   পরীক্ষা   বন্ধ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

আগামী বছর এইচএসসি পরীক্ষা হবে এপ্রিলে

প্রকাশ: ১২:০৯ পিএম, ৩০ জুন, ২০২৪


Thumbnail

এসএসসি সমমানের পরীক্ষা ফেব্রুয়ারিতে এবং এইচএসসি সমমানের পরীক্ষা প্রতিবছর এপ্রিল মাসে শুরু হতো। কিন্তু করোনা সংক্রমণের কারণে ২০২০ সাল থেকে শিক্ষাপঞ্জি এলোমেলোভাবে চলছে। এবারের পরীক্ষা শুরু হয়েছে আজ রোববার (৩০ জুন) থেকে। তবে আগামী বছরের এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিল থেকে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে শিক্ষা বোর্ডগুলো।

জানতে চাইলে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, আগে এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারিতে এবং এইচএসসি পরীক্ষা এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে শুরু করা হলেও করোনার কারণে ঠিকসময়ে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে এসএসসি পরীক্ষা ইতোমধ্যে পুরোনো সূচি অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি মাসে ফিরে এসেছে। চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষা ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে। আগামী বছরও ফেব্রুয়ারিতে শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন কারণে এইচএসসি সমমানের পরীক্ষা শুরু করতে দেরি হয়ে যায়। তারপরও গত বছরের চেয়ে বছর কিছুটা এগিয়ে আনা হয়েছে। আগামী বছর থেকে এপ্রিলেই এই পরীক্ষা শুরু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

জানা গেছে, ২০২০ সালের এসএসসি পরীক্ষা ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হলেও করোনা সংক্রমণের কারণে সে বছর এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের অটোপাস দেওয়া হয়। ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষা ১৪ নভেম্বর এবং এইচএসসি পরীক্ষা ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়, ২০২২ সালের এসএসসি পরীক্ষা ১৯ জুন এবং এইচএসসি পরীক্ষা ২২ আগস্ট থেকে শুরু হয়, ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষা ৩০ এপ্রিল এবং এইচএসসি পরীক্ষা ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হয়। সর্বশেষ চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষা ১৫ ফেব্রুয়ারি হয়েছিল। আর আজ শুরু হয়েছে এইচএসসি পরীক্ষা।

শিক্ষা বোর্ডগুলোর কর্মকর্তারাও মনে করেন জুন-জুলাই মাস বর্ষা থাকে। এই সময়ে পাবলিক পরীক্ষা নেওয়ার জন্য খুব উপযুক্ত সময় নয়। কিন্তু করোনার কারণে পিছিয়ে থাকায় কিছু করারও ছিল না। তবে তারা আশাবাদী, আগামী বছর থেকে আবারও প্রায় স্বাভাবিক সময়ের মতো পরীক্ষা নেওয়া যাবে।


আগামী   বছর   এইচএসসি.পরীক্ষা   এপ্রিল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন