ইনসাইড এডুকেশন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালুর প্রস্তুতি

প্রকাশ: ০৪:০৮ পিএম, ২৫ জুন, ২০২৪


Thumbnail

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোয় অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত চালু করার প্রস্তুতি নিয়েছে প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় চাইলে এই মুহূর্তে আরও ১৫৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি চালু করা যাবে আর আগামী তিন বছরের মধ্যে আরও এক হাজার বিদ্যালয়ে তা চালু করা হবে। তবে এই কাজ হবে ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, পর্যায়ক্রমে।

আজ মঙ্গলবার (২৫ জুন) সচিবালয়ে প্রাথমকি শিক্ষা পদক-২০২৩ এবং বছরের জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উদ্বোধনের তথ্য জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান প্রাথমিক গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ। উল্লেখ্য, বর্তমানে দেশের ৬৯৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হয়।

বর্তমানে দেশের প্রাথমিক শিক্ষা পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত। ২০১০ সালে করা জাতীয় শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক শিক্ষার স্তর অষ্টম শ্রেণি মাধ্যমিক শিক্ষার স্তর দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত করার কথা বলা আছে। ছয় বছর পর ২০১৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। যদিও সরকার সেটি বাস্তবায়ন করেনি।

জাতীয় শিক্ষানীতির আলোকে দীর্ঘদিন পর আবারও প্রাথমিক শিক্ষার স্তর অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা বিভাগ। এর অংশ হিসেবে প্রথমে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকে অবৈতনিক করা হবে। জন্য আপাতত শিক্ষার দুই মন্ত্রণালয় আলাদাভাবে তাদের অধীনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাকে অবৈতনিক বা নামকাওয়াস্তে বেতনে পড়ার ব্যবস্থা করবে। তিন বছর ধরে প্রস্তুতির পর সরকার প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার ঘোষণা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।

গত মে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভায় সিদ্ধান্ত হয়, প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় অবৈতনিক পাঠদান কার্যক্রম ষষ্ঠ, সপ্তম অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বিস্তৃত করবে আর শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিম্নমাধ্যমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষা ব্যয় কমিয়ে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে কাজ করবে।

প্রাথমিক গণশিক্ষা সচিব বলেন, এই কাজ করার জন্য তাদের কয়েকটি চ্যালেঞ্জ আছে। সেগুলো হলো অবকাঠামো, শিক্ষক নিয়োগ, পদ সৃষ্টি তাদের প্রশিক্ষণের চ্যালেঞ্জ। তবে এগুলো ধারাবাহিক গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত


প্রাথমিক   বিদ্যালয়   অষ্টম   শ্রেণি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

একাদশে ভর্তি: প্রথম ধাপের নিশ্চায়নের সময় শেষ হচ্ছে আজ

প্রকাশ: ১২:৫৮ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণি ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে যারা ভর্তির জন্য নির্বাচিত হয়েছেন তাদের শনিবারের (২৯ জুন) মধ্যে নিশ্চায়ন করতে হবে। অন্যথায় প্রথম পর্যায়ের নির্বাচন ও আবেদন বাতিল হয়ে যাবে। একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এক বিজ্ঞপ্তিতে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য প্রথম পর্যায়ের আবেদনের ভিত্তিতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নির্বাচন নিশ্চায়নের শেষ সময় ২৯ জুন (শনিবার) রাত ৮টা পর্যন্ত রাখা হয়েছে। নিশ্চায়ন না করলে প্রথম পর্যায়ের নির্বাচন এবং আবেদন বাতিল হবে এবং তাকে পুনরায় ফিসহ আবেদন করতে হবে।

নির্বাচন নিশ্চায়নের জন্য নিজ পোর্টালে লগ ইন করতে হবে। পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে নিশ্চায়নের ফি প্রদান করে নির্বাচন নিশ্চায়ন করা যাবে। নির্বাচন ও নিশ্চায়ন সংক্রান্ত নির্দেশিকা (এই লিঙ্কে দেখুন)। পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি প্রদান করতে অসুবিধা হলে সরাসরি বিকাশের মাধ্যমে নিশ্চায়ন ফি প্রদান করে নিশ্চায়ন করতে পারবেন।

এতে আরও বলা হয়েছে, প্রথম পর্যায়ের আবেদন শেষে সর্বমোট ৭ হাজার ৩২৩ জন শিক্ষার্থী আবেদন করা সত্ত্বেও পেমেন্ট সম্পন্ন করেননি। এ বিষয়ে ওয়েবসাইটে বারবার মেসেজ দেওয়া হয় এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীদের এসএমএসও করা হয়। নিয়মানুযায়ী এ আবেদনগুলো বাতিল হওয়ার কথা থাকলেও বিশেষ বিবেচনায় তাদেরও নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে তাদের মধ্যে যারা নির্বাচিত হয়েছেন তাদের অবশ্যই আগে আবেদন ফি পরিশোধ করে তবে নিশ্চায়ন করতে হবে।

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে গত ১৩ জুন। বাছাই প্রক্রিয়া শেষে ১০ দিন পর ফল প্রকাশিত হয়। প্রথম ধাপে সাড়ে ১৩ লাখ শিক্ষার্থী একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন।

ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ফল প্রকাশের পর নির্বাচিতদের নিশ্চায়ন করতে হবে। তাদের নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া শেষ হলে শূন্য আসনে রোববার (৩০ জুন) থেকে দ্বিতীয় ধাপে আবেদন শুরু হবে, যা চলবে ২ জুলাই পর্যন্ত। ৪ জুলাই রাত ৮টায় দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ করা হবে। এরপর টানা ৪ দিন চলবে দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচিতদের নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া।


একাদশ   শ্রেণি   ভর্তি   নিশ্চায়ন   আবেদন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

যে কারণে আজ থেকে ৪৪ দিন কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে

প্রকাশ: ১১:২৭ এএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা রোববার (৩০ জুন) শুরু হবে। এই পরীক্ষাকে নকলমুক্ত ও সুষ্ঠু করতে শনিবার (২৯ জুন) থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত মোট ৪৪ দিন সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে। তবে আইএসটিএস, বিসিএস পরীক্ষার মতো অন্যান্য কোচিং সেন্টার খোলা রাখতে পারে।

গত ৫ জুন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এ-সংক্রান্ত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ তথ্য জানান।

চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি, আলিম, এইচএসসি (বিএম/বিএমটি), এইচএসসি (ভোকেশনাল), ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন। এর মধ্যে ছাত্রসংখ্যা ৭ লাখ ৫০ হাজার ২৮১ জন এবং ছাত্রী সংখ্যা ৭ লাখ ৫০৯ জন। এবার মোট কেন্দ্র দুই হাজার ৭২৫টি ও মোট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৯ হাজার ৪৬৩টি।

৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ ২৮ হাজার ২৮১ জন। এর মধ্যে ছাত্র সংখ্যা ৫ লাখ ৩৩ হাজার ৬৮০ জন এবং ছাত্রী সংখ্যা ৫ লাখ ৯৪ হাজার ৬০১ জন। মোট কেন্দ্র এক হাজার ৫৬৬টি এবং মোট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৪ হাজার ৮৭০টি।

এছাড়া শিক্ষাবোর্ডগুলো চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে। সেগুলো হলো-
 
এর মধ্যে রয়েছে, পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থীকে এর পরে প্রবেশ করতে দিলে তার নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্ব হওয়ার কারণ ইত্যাদি একটি রেজিস্টারে লিখে ওইদিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন পাঠাতে হবে।

পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেওয়া হবে।

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না; শুধু ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন (তবে ছবি তোলা যায় না এমন মোবাইল ফোন)।

পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি (যেমন: পরীক্ষার্থী, কক্ষ প্রত্যবেক্ষক (ইনভিজিলেটর), মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, বোর্ডের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পরিদর্শন টিম, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য) ছাড়া অন্য কেউ কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না।

এ ছাড়া বিশেষ সক্ষম (ডিফারেন্টলি অ্যাবল) পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ কিছু ব্যবস্থা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এর মধ্যে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী, সেরিব্রালপালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতিলেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। এ ধরনের পরীক্ষার্থীদের এবং শ্রবণ পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট বাড়ানো হয়েছে।

প্রতিবন্ধী (অটিস্টিক, ডাউনসিন্ড্রম, সেরিব্রালপালসি) পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় বাড়ানোসহ শিক্ষক, অভিভাবক বা সাহায্যকারীর বিশেষ সহযোগিতায় পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।


এইচএসসি পরীক্ষা   কোচিং সেন্টার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

ঢাবি সিনেটে বেনজীরের ডিবিএ ডিগ্রি বাতিলের দাবি

প্রকাশ: ১০:৪৮ এএম, ২৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদকে দেওয়া ডিগ্রি বাতিলের দাবি জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সিনেটের একাধিক সদস্য। শর্ত শিথিল করে তাঁকে ডক্টর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ডিবিএ) ডিগ্রি দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কড়া সমালোচনা করেন তাঁরা।

বুধবার (২৬ জুন) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে সিনেটের বার্ষিক অধিবেশনে বেনজীর প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা হয়। অধিবেশনের শুরুতেই ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ২০২৩-২৪ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট উপস্থাপন করেন কোষাধ্যক্ষ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ। পরে শুরু হয় বক্তব্য। সময় কয়েকজন সিনেট সদস্য ডাকসু নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান।

শর্ত শিথিল করে বেনজীর আহমেদকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবিএ প্রোগ্রামে ভর্তি ডিগ্রি নেওয়ার সুযোগ দেওয়ার সমালোচনা করেন সিনেট সদস্য বি এম ওবায়দুল ইসলাম, রঞ্জিত কুমার সাহা এম অহিদুজ্জামান।

সিনেটর রঞ্জিত কুমার সাহা বলেন, ‘বেনজীর আহমেদকে ডিবিএ ডিগ্রি দেওয়ার অনুষ্ঠানে আমিও ছিলাম৷ তবে পর্দার আড়ালে যে এত কিছু আছে জানতাম না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা-অহংকারের জায়গাটা কারা নষ্ট করল? শর্ত পূরণ না করা হলেও বেনজীর কীভাবে ভর্তি হলেন? নিয়ম শিথিল করে বিশেষ বিবেচনায় ভর্তির অনুমতি দেওয়া হয়।তাঁর ডিবিএ ডিগ্রি বাতিল করার জন্য উপাচার্যের কাছে অনুরোধ করেন তিনি।

আরেক সিনেট সদস্য ওবায়দুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিপ্রক্রিয়ায় কারচুপি, স্বজনপ্রীতি অন্যায় হয় না বলে আমরা বিশ্বাস করতাম; কিন্তু বেনজীর আহমেদের মতো একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে ভর্তির জন্য শর্ত শিথিল করা হয়েছে। তাঁর কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কী দায়বদ্ধতা আছে যে ভর্তির যোগ্যতা তাঁর জন্য কমাতে হবে? এর পেছনে কী রহস্য, তা জানা দরকার। শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ধরনের অভিযোগে চাকরি গেছে, শাস্তিও হয়েছে। তাঁর ডিগ্রি বাতিল করার জন্য দাবি জানাচ্ছি। ধরনের লোকের ডিগ্রি বাতিল করার প্রস্তাব সিনেটে পাস হোক।


বেনজীর   ডিগ্রি   ভর্তি   ঢাকা   বিশ্ববিদ্যালয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

ছুটি শেষে খুলেছে মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজ

প্রকাশ: ১১:২৩ এএম, ২৬ জুন, ২০২৪


Thumbnail

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঈদুল আজহা গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু হয়েছিল গত ১৩ জুন থেকে ছুটি শেষে আগামী জুলাই নিম্ন মাধ্যমিক মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল। কিন্তু ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের কারণে ছুটি কমানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে।

যার কারণে আজ বুধবার (২৬ জুন) নিম্ন মাধ্যমিক মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছে। আর প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলবে আগামী জুলাই।

মন্ত্রণালয়ের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি কমানোর পাশাপাশি শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি কার্যকর থাকবে। তবে আগে থেকেই ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের রুটিন তৈরি করায় জুলাই মাসের শনিবারগুলোতে মূল্যায়ন চলবে। ফলে মাসে মূল্যায়নের দিনগুলোতে শনিবার ছুটি থাকছে না।

দু-দিন সাপ্তাহিক ছুটি থাকলেও এর আগে তাপদাহের কারণে কয়েকদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখায় ঈদের আগে শনিবারের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করা হয়েছিল।


ছুটি   স্কুল   কলেজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

তিন দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতিতে ঢাবি শিক্ষকরা

প্রকাশ: ০৮:৫৪ এএম, ২৫ জুন, ২০২৪


Thumbnail

সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্তবৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপনপ্রত্যাহার এবং আগের পেনশন স্কিম চালু রাখার দাবিতে টানা দিনের অর্ধদিবস কর্মবিরতি শুরু করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নেতারা।

মঙ্গলবার (২৫ জুন) থেকে বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এই কর্মবিরতি চলবে। তবে চলমান পরীক্ষাগুলো কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।

মঙ্গলবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক . মো. নিজামুল হক ভূইয়া সংবাদ মাধ্যমকে  বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

প্রসঙ্গত, এর আগে গত ২০ মে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সংক্রান্তবৈষম্যমূলক প্রজ্ঞাপনপ্রত্যাহার এবং পূর্বের পেনশন স্কিম চালু রাখার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন। তার ধারাবাহিকতায় ২৬ মে বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ সারাদেশের ৩৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে মানববন্ধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এরপর ২৮ মে দুই ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করা হয়।


ঢাকা   বিশ্ববিদ্যালয়   কর্মবিরতি   প্রত্যয়  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন