কিশোরগঞ্জের প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ
মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক মির্জা কাওসারকে (২৮) জঙ্গি-সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছেন বলে জানিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষ আ ন ম নৌশাদ
খান।
এদিকে ৮ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ ফরিদপুরের
ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেনের (২৮) সন্ধান
গতকাল সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
চিকিৎসক মির্জা কাওসারের ব্যাপারে অধ্যক্ষ
নৌশাদ খান গণমাধ্যমকে জানান, কাওসার ঢাকায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) কার্যালয়ে
হেফাজতে আছে।
গত শনিবার সন্ধ্যায় কিশোরগঞ্জ শহরের
খরমপট্টির মেডিক্স কোচিং সেন্টার থেকে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজের ফার্মাকোলজি
বিভাগের প্রভাষক কাওসারকে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি কোচিং সেন্টারটি
পরিচালনার সঙ্গেও যুক্ত।
অধ্যক্ষ নৌশাদ খান বলেন, ডিবির প্রধান
হারুন অর রশীদ রোববার রাত ১০টার দিকে তাঁকে ফোন করে জানিয়েছেন, চিকিৎসক কাওসার তাঁদের
হেফাজতে আছেন। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এ বিষয়ে কাওসারের বাবার সঙ্গেও ডিবি কথা
বলেছে।
দীর্ঘদিন নজরদারির পর চিকিৎসক কাওসারের
বিরুদ্ধে অনেকটা জোরালো জঙ্গি-সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাঁকে তুলে নেওয়া হয়েছে বলে জানা
গেছে।
কাওসারের বাবা মির্জা আবদুল হাকিমের দাবি,
তাঁর একমাত্র ছেলে কাওসার কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সঙ্গে জড়িত নন।
এদিকে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের
চিকিৎসক জাকির হোসেন নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় কোনো কূলকিনারা খুঁজে পাচ্ছে না আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনী। নিখোঁজ হওয়ার দিন তিনি স্ত্রী ও এক সহকর্মীর মুঠোফানে খুদে বার্তা
পাঠিয়েছিলেন।
মন্তব্য করুন
মাহমুদা খানম মিতু পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দুদক দুর্নীতি রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ দুর্নীতি মামলা ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।