ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এলাকায় প্রাইভেটকারের
ধাক্কায় রুবিনা আক্তার (৪০) নামে এক নারী নিহত হওয়ার ঘটনায় গাড়িচালক মোহাম্মদ আজহার
জাফর শাহের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে শাহবাগ থানায়
রুবিনা আক্তারের ভাই জাকির হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
আসামি আজহার জাফর আন্তর্জাতিক সম্পর্ক
বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ছিলেন। ২০১৮ সালে নৈতিক স্খলনজনিত কারণে তাকে চাকরিচ্যুত করে
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শনিবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে শাহবাগ থানার
এসআই (উপ-পরিদর্শক) কামরুন নাহার মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বেপরোয়াভাবে প্রাইভেটকার
চালিয়ে রুবিনা আক্তারকে মেরে ফেলার ঘটনায় সড়ক পরিবহন আইনে মামলা হয়েছে। তবে ঘাতক চালক
মোহাম্মদ আজহার জাফর শাহের চিকিৎসা চলছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ এলাকায় একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয় প্রাইভেটকারটি।
এতে ছিটকে পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী রুবিনা আক্তার প্রাইভেটকারের নিচেই আটকে পড়েন। ওই অবস্থায়
চালক গাড়ি না থামিয়ে বেপরোয়া গতিতে টিএসসি দিয়ে নীলক্ষেত এলাকার দিকে যাচ্ছিলেন। একপর্যায়ে
উপস্থিত জনতা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করলেও চালক গাড়ি থামাননি। পরে নীলক্ষেত মোড়ে গিয়ে গাড়ি
আটকে যায়। এসময় চালককে গণপিটুনি দেন উপস্থিত জনতা। এতে গুরুত্বর আহত হন তিনি।
আহত নারী ও গাড়িচালককে ঢাকা মেডিকেল
কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৫টার দিকে ওই নারী
মারা যান। আর গাড়িচালক ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
রাজশাহী সড়ক-দুর্ঘটনা ঢামেক হাসপাতাল মৃত্যু ঢাকা-বিশ্ববিদ্যালয়
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দুদক দুর্নীতি রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ দুর্নীতি মামলা ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় মিন্টো রোড যৌন হয়রানি
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।