ছাত্রলীগের
৩০তম সম্মেলনের জন্য বিভিন্ন উপ-কমিটি ও নির্বাচন কমিশন
ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী
৮-৯ ডিসেম্বর রাজধানীর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিতব্য ছাত্রলীগের এ সম্মেলনে প্রধান
অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বুধবার
রাতে ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান
জয় ও সাধারণ সম্পাদক
লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো
হয়।
ছাত্রলীগের
সহ-সভাপতি অসীম কুমার বৈদ্যকে
আহ্বায়ক করে গঠিত সম্মেলন
প্রস্তুতি উপ-কমিটির অন্য
সদস্যরা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক মুরাদ হায়দার টিপু, তিলোত্তমা শিকদার, ফরিদা পারভীন, প্রদীপ চৌধুরী এবং মুজাহিদুল ইসলাম
সোহাগ।
ছাত্রলীগের
সহ-সভাপতি রেজাউল করিম সুমনকে প্রধান
করে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে।
এতে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে আরও থাকছেন আশরাফুল
ইসলাম টিটন এবং শামস-ঈ- নোমান।
এছাড়া
মাহমুদুল হাসানকে অভ্যর্থনা উপ-কমিটির আহ্বায়ক,
শওকতুজ্জামান সৈকতকে শৃঙ্খলা উপ-কমিটির আহ্বায়ক,
তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীকে আপ্যায়ন উপ-কমিটির আহ্বায়ক,
জিয়াসমিন শান্তাকে সাজসজ্জা উপ-কমিটির আহ্বায়ক,
তানজিদুল ইসলাম শিমুলকে প্রকাশনা উপ-কমিটির আহ্বায়ক,
আলিমুল হককে গঠনতন্ত্র ও
ঘোষণাপত্র উপ-কমিটির আহ্বায়ক,
রাকিব হোসেনকে আন্তর্জাতিক উপ-কমিটির, সাগর
হোসেন সোহাগকে মঞ্চ উপ-কমিটির
আহ্বায়ক করা হয়েছে।
তাছাড়াও
আরিফ হোসেন রিফাতকে প্রচার উপ-কমিটির আহ্বায়ক,
মিজানুর রহমান পিকুলকে তথ্য ও প্রযুক্তি
উপ-কমিটির, সাইফ উদ্দিন বাবুকে
সাংস্কৃতিক উপ-কমিটির, উৎপল
বিশ্বাসকে যোগাযোগ উপ-কমিটির, ওমর
ফারুককে স্বাস্থ্য উপ-কমিটির এবং
সরকার জহির রায়হানকে অর্থ
উপ-কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে।
ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি
মন্তব্য করুন
ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি সভাপতি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য নতুন করে তৎপরতা শুরু করেছে তার পরিবারের সদস্যরা। বিশেষ করে বেগম জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নেওয়ার জন্য সরকারের বিভিন্ন মহলের সঙ্গে নতুন করে যোগাযোগ শুরু করেছেন। বেগম জিয়া আর ভবিষ্যতে রাজনীতি করবেন না, রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এ রকম একটি বক্তব্য সামনে নিয়ে আসছেন শামীম ইস্কান্দার।
আওয়ামী লীগের তৃণমূল ক্রমশ ভেঙ্গে পড়ছে। বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠিত করা এবং বিভেদ-বিভক্তির দূর করার জন্য যে ডাক দেওয়া হয়েছিল তারপর একটু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছিল বলে বটে। কিন্তু এখন আবার উপজেলা নির্বাচনের প্রাক্কালে সারাদেশে তৃণমূল বিভক্ত হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগের তৃণমূলকে সামাল দেওয়াই এখন কঠিন হয়ে পড়ছে। একদিকে নির্বাচন কেন্দ্রীক বিরোধ অন্যদিকে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙ্গে যাওয়া আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তদারকির অভাবে তৃণমূলের আওয়ামী লীগ এখন সবচেয়ে সঙ্কটের মুখে পড়েছেন বলেই মনে করছেন আওয়ামী লীগের নেতারাই।