জাতীয়
পার্টির মেয়র প্রার্থী হিসেবে
আসন্ন রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে
মোস্তাফিজার রহমানকে সমর্থন দিয়েছেন সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও
পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ।
গতকাল
(২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে আনুষ্ঠানিকভাবে মোস্তাফিজারের নাম ঘোষণা করেন
রওশন এরশাদ। সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিরোধী দলীয় নেতার মুখপাত্র
কাজী মামুনূর রশীদ সংবাদ মাধ্যমকে
এ তথ্য জানান।
এর আগে গত ৩
অক্টোবর রংপুর সফরে গিয়ে জেলা
ও মহানগর জাপার যৌথ কর্মিসভায় মোস্তাফিজার
রহমানকে প্রার্থী ঘোষণা করেন পার্টির চেয়ারম্যান
জিএম কাদের। পরে গত ১৪
নভেম্বর জাপা কার্যালয়ে দলের
মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর কাছ
থেকে তার পক্ষে এসএম
ইয়াসির মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন।
সোমবার
রাতে ঢাকায় এসে রওশন এরশাদের
সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন মোস্তাফিজার রহমান।
এসময়
উপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলীয় নেতার রাজনৈতিক
সচিব গোলাম মসীহ্, জাতীয় পার্টি ও বিরোধী দলীয়
নেতার মুখপাত্র কাজী মামুনূর রশীদ,
রাহগির আল মাহি সাদ
এরশাদ ও রওশন এরশাদের
পুত্রবধূ মাহিমা সাদ।
মন্তব্য করুন
জামায়াত বিএনপি উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
বিএনপি তারেক জিয়া উপজেলা নির্বাচন রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন বিএনপি তারেক জিয়া বহিষ্কার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জামায়াতে ইসলামও কী বিএনপিকে ধোঁকা দিল? বিএনপির সঙ্গে সুর মিলিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ফ্যাসিস্ট এই রাজনৈতিক দলটি ঘোষণা করেছে যে, তারা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দলটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ঘোষণা না দিলেও প্রথম পর্বে যে সমস্ত উপজেলা নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিল শেষ হয়েছে সেখানে জামায়াতের ২৩ জন সদস্যের নামের তালিকা পাওয়া যাচ্ছে।
বিএনপিতে তোলপাড় চলছে। বাইরে থেকে কেউ বুঝতে পারছেন না বিএনপিতে কী ঘটছে। কিন্তু দলের ভিতর যারা রয়েছেন তারা বলছেন, দলের ভিতরে এক প্রকার দম বন্ধ এবং শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা বিরাজ করছে। একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে বিএনপিতে প্রশ্ন উঠেছে, সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ হচ্ছে। দলের ভিতর বিভক্তি, অনৈক্য হতাশা এখন প্রকাশ্য।
আওয়ামী লীগে উত্তরাধিকারের রাজনীতি নতুন নয়। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা এবং মন্ত্রীরা উত্তরাধিকার সূত্রেই রাজনীতিতে এসেছেন। বর্তমান মন্ত্রিসভায় একাধিক সদস্য রয়েছেন যারা রাজনীতিতে এসেছেন পারিবারিক ঐতিহ্য থেকে, পিতার হাত ধরে, অথবা তাদের নিকট আত্মীয়দের উৎসাহ উদ্দীপনায়। বর্তমান মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য আছেন, যাদের বাবারা আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতেন সেই সূত্রে তারা রাজনীতিবিদ।
আওয়ামী লীগ দলগতভাবে উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট এবং কঠোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন উপজেলায় মন্ত্রী, এমপি বা দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের ভাই ব্রাদার বা স্বজনদেরকে প্রার্থী করা যাবে না। যারা ইতিমধ্যে প্রার্থী হয়েছেন তাদেরকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।