ইনসাইড পলিটিক্স

বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে মানবকল্যাণে কাজ করতে হবে: শিল্প প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৯:৩২ পিএম, ১৭ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail শিল্প প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কামাল আহমেদ মজুমদার।

শিল্প প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কামাল আহমেদ মজুমদার বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থানে থেকেই মানবকল্যাণে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে, দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে অব্যহত রাখতে হবে এবং সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় গড়ে তুলতে হবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা।’

শুক্রবার (১৭ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর মিরপুর-১০ এলাকায় আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মিরপুর ও কাফরুল থানা আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে জাতির পিতার শুভ জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষ্যে কেক কাটা, আলোচনা সভা, বিশেষ দোয়া ও তবারক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু একটি নাম নয়। বঙ্গবন্ধু একটি প্রতিষ্ঠান, একটি সত্তা, একটি ইতিহাস। বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ এক ও অভিন্ন। তাই আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে বঙ্গবন্ধুর নীতি, আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বেড়ে উঠতে পারে সে লক্ষ্যে সকলকে উদ্যোগী হতে হবে।’

কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ, সেই স্বপ্ন আজ বাস্তবায়ন করছেন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। দেশরত্ন শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বেই উন্নয়নের মহাসড়কে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার বাংলাদেশ এখন সমগ্র বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল।’

তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সবাই মিলে স্বাধীনতা বিরোধীদের সকল ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে পাকিস্তানি হানাদারদের কবল থেকে ছিনিয়ে আনা স্বাধীনতাকে যেকোন মূল্যে রক্ষা করতে হবে। স্বাধীনতার সুফল প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে।

প্রধান অতিথি হিসেবে শিল্প প্রতিমন্ত্রী অন্যান্য অতিথিবৃন্দের উপস্থিতিতে কোমলমতি শিশুদেরকে সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ১০৩ পাউন্ড ওজনের একটি কেক কাটেন এবং শিশুদেরকে খাইয়ে দেন। তাঁর উপস্থিতিতেই বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত ও তবারক বিতরণ করা হয়।

সাংগঠনিকভাবে গঠিত ৯৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মো. ম‌ইজ‌উদ্দিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, দপ্তর সম্পাদক উইলিয়াম প্রলয় সমাদ্দার বাপ্পী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মাইনুল হোসেন খান নিখিল বক্তৃতা করেন। এসময় স্থানীয় আওয়ামীলীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

কামাল আহমেদ মজুমদার এমপি’র ব্যক্তিগত উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে ঢাকা-১৫ আসনের বিভিন্ন মসজিদেও আজ বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত ও তবারক বিতরণ করা হয়। শিল্প প্রতিমন্ত্রী সকালে মতিঝিলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দিবসটি উপলক্ষ্যে আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা, বিশেষ দোয়া ও কেক কাটা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।


শিল্প প্রতিমন্ত্রী   বীর মুক্তিযোদ্ধা   আলহাজ্ব   কামাল আহমেদ মজুমদার   শিল্প প্রতিমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

‘ভারত বাংলাদেশের রাজনৈতিক বন্ধু আর চীন উন্নয়নের বন্ধু’

প্রকাশ: ০২:০৯ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ভালো বলেই অনেক সুবিধা নিতে পেরেছি মন্তব্য করে সড়ক পরিবহন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের রাজনৈতিক বন্ধু আর চীন উন্নয়নের বন্ধু। দেশের বহু উন্নয়নে চীনের অবদান আছে। শনিবার ( জুলাই) রাজধানীর বেইলি রোডে শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম ঐতিহ্য গবেষণা কেন্দ্রে সাত দিনব্যাপী পাহাড়ি ফলমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কথা বলেন তিনি।

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ভারতের সঙ্গে ২১ বছর বৈরি সম্পর্ক রেখে কি অর্জন করেছে ৭৫ পরবর্তী রাজনৈতিক দল? শেখ হাসিনা এবং নরেন্দ্র মোদির সম্পর্ক ভালো ছিল বলেই আমরা বাংলাদেশের সমান আরেকটি সমুদ্র পেয়েছি। সম্পর্ক ভালো ছিল বলেই সিটমহল সমস্যার সমাধান করেছি। সম্পর্ক ভালো থাকলে আলাপ-আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করা যায়। গঙ্গাচুক্তিসহ বহুবিধ সুবিধা ভারত থেকে নিতে পেরেছেন শেখ হাসিনা। যারা বড় বড় কথা বলেন তারা গঙ্গার কথা ভুলে গিয়েছিলেন। খালি হাতে আগেও ফিরি নাই, এখনো ফিরি নাই।

চীনের সঙ্গে আমাদের পার্টনারশিপ রয়েছে জানিয়ে আওয়ামী লীগ সম্পাদক বলেন, ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন আমাদের উন্নয়নের বন্ধু। দেশে বহু উন্নয়নে চীনের অবদান আছে। সাহায্য পেলে আমরা সাহায্য কেনো নেব না? আমার দেশের উন্নয়নের জন্য যেখানে সাহায্য দরকার আমরা সেখান থেকে সাহায্য নেব। মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, এক্সপ্রেসওয়ে এসব নিয়ে অনেকের জ্বলে, যাদের জ্বলে তাদের মন্তব্যের কোনো জবাব আমরা দেব না।

গত ১৬ বছরে বাংলাদেশ বদলে গেছে। সেই বদলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পার্বত্য অঞ্চলও বদলেছে জানিয়ে সড়ক পরিবহন সেতুমন্ত্রী বলেন, সড়ক যোগাযোগে এখন পার্বত্য তিন জেলা অনেক উন্নত, একসাথে ৪২টি ব্রিজ উদ্বোধন হয়েছে খাগড়াছড়িতে। এখন সীমান্ত সড়ক তৈরি হচ্ছে। শেখ হাসিনা থাকলে সব সমস্যার সমাধান হবে।

ওবায়দুর কাদের আরও বলেন, বিদেশি বহু ফলের চেয়ে অনেক উন্নত মানের ফল উৎপাদিত হয় পার্বত্য তিন জেলায়। এক সময় আনারসই প্রধান ফল ছিল। কিন্তু এখন বহু ধরনের ফল উৎপাদিত হয়। এক সময় যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না থাকার কারণে ফল পচে যেত। আজকে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের কারণে আপনাদের পাহাড়ের সুমিষ্ট ফল ঢাকায় চলে আসে। সিঙ্গাপুরের চেয়ে উন্নতমানের ফল আমাদের পাহাড়ি অঞ্চলে উৎপাদিত হয়।


ভারত   বাংলাদেশ   রাজনৈতিক   বন্ধু   চীন   উন্নয়ন   বন্ধু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

কোটা বিরোধী আন্দোলনের সাথে বিএনপি একমত: মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ১২:৪৯ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

কোটা আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে বিএনপি। আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখে সরকার মানুষের ন্যায্য দাবি থেকে বঞ্চিত করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার (৬ জুলাই) সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা বাতিলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরে বিএনপি।

রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন কোটা আন্দোলনের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করেছে বিএনপি।

সরকারি চাকরিতে কোটার ব্যাপারে মির্জা ফখরুল বলেন, কোটা বিরোধী আন্দোলনের সাথে বিএনপি একমত। সময় থাকতে ছাত্রদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন।

ফখরুল আরও বলেন, বড়জোর -১০ শতাংশ কোটা থাকতে পারে; ক্ষমতায় গেলে সব ধরনের বৈষম্য ব্যবস্থা বাতিল করবে বিএনপি।


কোটা   বিরোধী   আন্দোলন   বিএনপি   একমত   মির্জা ফখরুল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

আজ যুব মহিলা লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

প্রকাশ: ১১:৪৩ এএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ শনিবার ( জুলাই) উপলক্ষ্যে ব্যাপক কর্মসূচি নিয়েছে সংগঠনটি। ২০০২ সালের এই দিনে ছাত্রলীগের একঝাঁক সাবেক নেত্রীকে নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় যুব মহিলা লীগ।

শুক্রবার ( জুলাই) সংগঠনটির সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজি সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে দিনব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক যুব মহিলা লীগের নেতাকর্মীদের শুভেচ্ছা অভিনন্দন জানিয়েছেন।

২০০২ সালের জুলাই আওয়ামী লীগ সভাপতি তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের একঝাঁক সাবেক নেত্রীকে নিয়ে যুব মহিলা লীগ গঠন করেন। যুব মহিলা লীগ প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল নারী সমাজকে সংগঠনের পতাকাতলে একত্রিত করে সব বাধা জয় করে নারীর রাজনৈতিক, সামাজিক অর্থনৈতিক মুক্তির পথে এগিয়ে যাওয়া এবং তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, দুর্নীতিসহ সব অত্যাচার-অনিয়মের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা।


যুব   মহিলা   লীগ   প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে কর্মসূচি চালিয়ে যাবে বিএনপি

প্রকাশ: ০২:২৫ পিএম, ০৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে নতুনভাবে শুরু হওয়া কর্মসূচি অব্যাহত রাখবে বিএনপি। ধারাবাহিক কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলনকে নতুন রূপ দিতে চান দলের নীতিনির্ধারণী নেতারা। প্রথম ধাপে ঘোষিত তিন দিনের কর্মসূচি গত বুধবার শেষ হয়েছে। সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, আগামী সোমবার দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে নতুন কর্মসূচির সিদ্ধান্ত হতে পারে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় গতকাল বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তির লক্ষ্যে যে কর্মসূচি শুরু হয়েছে, এটা চলমান থাকবে। এখান থেকে পেছানো যাবে না। জনগণের আকাঙ্ক্ষা এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে কর্মসূচি ঠিক করা হবে, যাতে জনগণের প্রত্যাশা ও আন্দোলনের লক্ষ্য সফল হয়।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ। সর্বশেষ ১০ দিন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে গত মঙ্গলবার বিকেলে তিনি বাসায় ফেরেন। এ দফায় খালেদা জিয়ার হৃদ্যন্ত্রে পেসমেকার বসানো হয়। এ অবস্থায় তাঁর মুক্তির দাবিতে বিএনপি নতুন করে কর্মসূচি শুরু করে। এর মধ্যে গত ২৯ জুন রাজধানী ঢাকায়, ১ জুলাই মহানগর এবং গতকাল জেলা পর্যায়ে পৃথক সমাবেশ করে। সারা দেশে তিন দিনের কর্মসূচি শেষে বিএনপির নীতিনির্ধারণী নেতারা বলছেন, তাঁরা লক্ষ করেছেন, খালেদা জিয়ার মুক্তি নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক কৌতূহল ও আগ্রহ আছে। এ ছাড়া নানা বৈরিতার মধ্যেও তিন দিনের কর্মসূচিতে দলের নেতা-কর্মীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ দেখা গেছে। এটাকে সামনে টেনে নিতে চান নেতারা।

এদিকে ঢাকার পর বিভিন্ন মহানগরের সমাবেশ শান্তিপূর্ণ হলেও গতকাল নাটোর ও পটুয়াখালীর সমাবেশে আওয়ামী লীগের কর্মীরা হামলা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আর বাগেরহাটে পুলিশি বাধায় বিএনপির নেতারা সমাবেশস্থলের কাছেই যেতে পারেননি।

গতকাল এক বিবৃতিতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর শান্তিপূর্ণ সমাবেশে এ হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। বিবৃতিতে তিনি পটুয়াখালীতে কলাপাড়া উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মামুন সিকদারসহ নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা, বাগেরহাটে কেন্দ্রীয় নেতা শামীমুর রহমানকে অবরুদ্ধ করে রাখা, গত দুই দিনে ছাত্রদলের নেতা মারজুক আহমেদ ও আতিকুর রহমান, কৃষক দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক মো. কামরুজ্জামানকে সাদাপোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তুলে নেওয়ার অভিযোগ করেন।


মুক্তির কর্মসূচি   বিএনপি   খালেদা জিয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

হেফাজতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিয়ে টানাটানি

প্রকাশ: ১২:৫৭ পিএম, ০৫ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

২০১০ সালে চট্টগ্রাম থেকেই যাত্রা শুরু করে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ। শুরু থেকেই হাটহাজারী মাদ্রাসা নামে পরিচিত জামিয়া আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলামকে ঘিরে পরিচালিত হচ্ছে সংগঠনটির সব কার্যক্রম। কাগজপত্রে এই মাদ্রাসাকেই অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় উল্লেখ করা হচ্ছে।

তবে ১৪ বছর পর কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিয়ে হেফাজত নেতাদের মধ্যে দেখা দিয়েছে মতবিরোধ। সারা দেশের সঙ্গে যোগাযোগ সমন্বয়ের সুবিধা বিবেচনায় রাজধানীকে কেন্দ্র করে সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনার পক্ষে ঢাকা আশপাশের জেলাকেন্দ্রিক শীর্ষ নেতারা।

গত মে মাসে সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ার পর বিষয়টি নতুনভাবে আলোচনায় আসে। তবে কেন্দ্রীয় কার্যালয় স্থানান্তরের এই প্রস্তাব মানতে রাজি নন চট্টগ্রাম বিভাগের নেতারা।

হেফাজত নেতাদের একটি অংশের মত হলো, হাটহাজারী মাদ্রাসাকে ঘিরেই অরাজনৈতিক এই সংগঠন গড়ে উঠেছে। সেখান থেকেই সারা দেশে শক্তিশালী অবস্থান গড়ে উঠেছে। ফলে চট্টগ্রাম থেকে কেন্দ্রীয় কার্যালয় সরানোর কোনো প্রয়োজন নেই।

তবে অন্য নেতাদের মতে, কেন্দ্রীয় কার্যালয় রাজধানী থেকে দূরে হওয়ায় বিভিন্ন ইস্যুতে সভা আহ্বান বা জরুরি সিদ্ধান্ত গ্রহণে সমস্যা হচ্ছে। সংগঠন জোরদার করতে হলে ঢাকাকে কেন্দ্র করেই কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জায়গা চূড়ান্ত করতে মাসখানেক আগে হেফাজতের কয়েকজন নেতা মগবাজার এবং পুরানা পল্টন এলাকায় একাধিক ভবন পরিদর্শন করেছেন। আগস্টের মধ্যেই ঢাকায় কেন্দ্রীয় কার্যালয় স্থাপন করতে চান তারা।


হেফাজত   কেন্দ্রীয়   কার্যালয়   টানাটানি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন