ইনসাইড সাইন্স

বাংলাদেশের চেয়ে বড় এলাকার বরফ কমেছে অ্যান্টার্কটিকায়

প্রকাশ: ০৬:৩৭ পিএম, ১৪ মার্চ, ২০২২


Thumbnail বাংলাদেশের চেয়ে বড় এলাকার বরফ কমেছে অ্যান্টার্কটিকায়

অ্যান্টার্কটিকার বরফের রাজ্য ছোট হয়ে আসছে ধীরে ধীরে। ৪৩ বছর আগে যখন থেকে স্যাটেলাইট ব্যবহার করে এই বরফ রাজ্যের সীমা বোঝার চেষ্টা শুরু হয়, তখন থেকে এ যাবৎকালে অ্যান্টার্কটিকায় সবচেয়ে কম বরফের তথ্য পাওয়া গেছে। অ্যান্টার্কটিকায় বরফ রাজ্যের বিস্তৃতি এখন ২০ লাখ বর্গকিলোমিটারের নিচে নেমে এসেছে। 

এ বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারির তথ্য অনুযায়ী অ্যান্টার্কটিকায় ১৯ লাখ ২০ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত হয়ে রয়েছে বরফ। ২০১৭ সালের চেয়ে যা ১ লাখ ৯০ হাজার বর্গকিলোমিটার কম; যা গোটা বাংলাদেশের আয়তনের চেয়ে বেশি। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্নো অ্যান্ড আইস ডেটা সেন্টার (এনএসআইডিসি) এ তথ্য দিয়েছে।


এথেনসের ওহিও ইউনিভার্সিটির জলবায়ু বিশেষজ্ঞ রায়ান ফগট বলছেন, ২০১৭ সালে যেভাবে বরফ কমে এসেছিল, এবারও একইভাবে কমেছে। ২০১৭ সাল থেকে সমুদ্র ঢেকে রাখা বরফের পরিমাণ গড়ের চেয়ে কম ছিল। ২০২০ সালে তা গড় পরিমাণের কাছাকাছি চলে আসে। আর ২০২১ সালে এসে আবার তা কমে গেল। ২০১৭ সালেও একইরকম ঘটনা ঘটেছিল। সেবারও বরফের পরিমাণ শুরুতে বেড়ে, দ্রুত তা কমে যেতে শুরু করে।  

এবার বরফ এত কমে যাওয়ার পেছনে  শক্তিশালী বাতাস ভূমিকা রেখেছে। এ বাতাস সমুদ্রে ভাসমান বরফগুলোকে রোজ সি’র বাইরে আরও উত্তরে উষ্ণ অঞ্চলে ঠেলে দিয়েছে। ওয়াল্ট মেইয়ার নামে একজন জলবায়ু বিশেষজ্ঞ বলছেন, ওই উষ্ণ অঞ্চলে গিয়ে বরফখণ্ডগুলো আরও ভেঙে যায় ও তারপর গলে যায়। আমার কাছে মনে হয় এটা প্রকৃতির পরিবর্তনেরই একটা অংশ। 

১৯৭৯ সালে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বরফের পরিমাণ বোঝার চেষ্টা চলছে আর্কটিকে। সেখানে দ্রুত গতিতে বরফ গললেও অ্যান্টার্কটিকার ক্ষেত্রে তেমন হয়নি। গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ বেড়ে যাওয়ার জন্য অনেক মডেলে অ্যান্টার্কটিকার বরফও দ্রুত গলে যাওয়ার আশঙ্কা করা হলেও তেমনটা হয়নি। মেইয়ার বলছেন, ২০০৮, ২০১৩ তারপর ২০১৫ ও ২০১৬ সালের তথ্যের দিকে তাকালে বরফের পরিমাণের এ্ রেকর্ড হ্রাস খুব একটা বিস্ময়কর নেই। 

অ্যান্টার্কটিকাতে যেখানে বরফ হওয়ার মতো পর্যাপ্ত ঠান্ডা আছে, সেখানেই বরফ জমতে শুরু করে। ফগট বলছেন, এখানে বরফ জমার প্রক্রিয়াতে কোনো বাধা আসে না। এ কারণে বরফের আস্তরণগুলো পাতলা হয়, যার জন্য এগুলো বাতাসের সঙ্গে ভেসে যায় আর এটা বিস্তীর্ণ অঞ্চলব্যাপী বিস্তৃত থাকে।

অ্যান্টার্কটিকার বরফের এ পরিমাণ বাতাসের গতিপথ, সমুদ্রের অবস্থা ও তার সঙ্গে এল নিনো ও লা নিনার ওপর নির্ভরশীল। 
মেইয়ার বলছেন, বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণে অ্যান্টার্কটিকা এখনও সেভাবে উষ্ণায়নের হাওয়া পায়নি। তবে এখানে ব্যতিক্রম অ্যান্টার্কটিকা পেনিনসুলা। গত ৪০ বছরে সেখানে তাপমাত্রা বেড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। এখন অ্যান্টার্কটিকায় বরফ কমে যাওয়ার পেছনে বৈশ্বিক উষ্ণতার ভূমিকা থাকতে পারে, কিন্তু এখনই সেটা বলা যাচ্ছে না। 

বার্কলি আর্থ অব ক্যালিফোর্নিয়ার জলবায়ু বিশেষজ্ঞ জেক হসফাদার বলছেন, হতে পারে এটার মধ্যে দিয়েই অ্যান্টার্কটিকাতে বরফ গলা শুরু হলো, গত ৫০ বছরে আমরা আর্কটিকে যেমনটা দেখেছি। আবার হতে পারে এটা ক্ষণস্থায়ী একটা পরিবর্তন, যা সামনের বছগুলোতে আবার ঘুরে দাঁড়াবে। তবে দীর্ঘমেয়াদে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলবে।

অ্যান্টার্কটিকা   বরফ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড সাইন্স

৭ দিন বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের কার্যক্রমে সাময়িক বিঘ্ন ঘটতে পারে

প্রকাশ: ০৮:২৩ পিএম, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

সৌর ব্যতিচারের কারণে আগামী ৭ থেকে ১৩ মার্চ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর কার্যক্রম কিছুটা বিঘ্নিত হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি (বিএসসিএল)।

বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিএসসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) নুজহাত তানজিনা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আসন্ন সৌর ব্যতিচারের কারণে আগামী ৭ থেকে ১৩ মার্চ পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর ব্রডকাস্ট সেবায় সাময়িক বিঘ্ন ঘটতে পারে। ফলে ওই দিনগুলোতে প্রতিদিন সকাল ৯টা ৫০ মিনিট থেকে ১০টা ৩ মিনিট পর্যন্ত স্যাটেলাইটটির কার্যক্রমে বিঘ্ন দেখা দিতে পারে।
  
বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সম্প্রচার কার্যক্রম সাময়িক বিঘ্ন ঘটার সময়গুলো হচ্ছে ৭ মার্চ স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫৩ মিনিট থেকে ১০টা ২ মিনিট পর্যন্ত ৯ মিনিট; ৮ মার্চ সকাল ৯টা ৫১ মিনিট থেকে ১০টা ৩ মিনিট পর্যন্ত মোট ১২ মিনিট; ৯ মার্চ সকাল ৯টা ৫০ মিনিট থেকে ১০টা ৩ মিনিট পর্যন্ত ১৩ মিনিট; ১০ মার্চ সকাল ৯টা ৫০ মিনিট থেকে ১০টা ৩ মিনিট পর্যন্ত মোট ১৩ মিনিট; ১১ মার্চ সকাল ৯টা ৫০ মিনিট থেকে ১০টা ২ মিনিট পর্যন্ত মোট ১২ মিনিট; ১২ মার্চ সকাল ৯টা ৫০ মিনিট থেকে ১০টা ১ মিনিট পর্যন্ত মোট ১১ মিনিট এবং ১৩ মার্চ সকাল ৯টা ৫২ মিনিট থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত মোট ৮ মিনিট।
 
প্রাকৃতিক কারণে ঘটিত এই সাময়িক বিঘ্নের জন্য বিএসসিএল আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট   বিএসসিএল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড সাইন্স

বিরল সূর্যগ্রহণ, দিন হবে রাতের মতো অন্ধকার!

প্রকাশ: ০৪:২৬ পিএম, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ৮ এপ্রিল বিরল এক সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে চলেছে বিশ্ব। তবে সব সূর্যগ্রহণের মতো একই সাথে পৃথিবীর সব অঞ্চল থেকে দেখা যাবে না এটি। সম্প্রতি এমনই তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। ২০২৪ সালের প্রথম এ সূর্যগ্রহণ হবে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ।

নাসা বলছে, এই সূর্যগ্রহণ খুবই বিশেষ। কারণ এই ঘটনা ঘটছে ৫৪ বছর পর। এর আগে ১৯৭০ সালে এই সূর্যগ্রহণ হয়েছিল। এর পরে এটি ২০৭৮ সালে ঘটবে।  

পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণে একই রেখায় থাকে চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবী। তখন সূর্য পুরোপুরি ঘূর্ণায়মান চাঁদের পেছনে ঢাকা পড়ে যায়। এ কারণে দিনের বেলাতেই রাতের অন্ধকার নামবে পৃথিবীতে। বিভ্রান্তে নিশাচর প্রাণিরা এ সময় সক্রিয় হয়ে উঠবে।
 
সূর্যগ্রহণটি যে অঞ্চলব্যাপী দৃশ্যমান থাকবে সেখানে প্রায় ৪ কোটি মানুষের বাস, যারা এটি উপভোগ করতে পারবে। ব্রহ্মাণ্ডের এই প্রাকৃতিক ঘটনায় চাঁদ যখন পৃথিবী ও সূর্যের মাঝে চলে আসবে, সেসময় চাঁদের গতিবেগ থাকবে ঘণ্টায় ২৪০০ কিলোমিটার।
 
এই গ্রহণ রাত ০৯ টা ১২ মিনিট থেকে রাত ০১ টা ২৫ মিনিট মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে। এই সূর্যগ্রহণের মোট সময়কাল ৪ ঘণ্টা ২৫ মিনিট স্থায়ী হবে।
 
নাসা জানিয়েছে, মহাজাগতিক এ দৃশ্য দেখা যাবে আমেরিকা, কানাডা ও মেক্সিকো, পশ্চিম ইউরোপ প্যাসিফিক, আটলান্টিক, আর্কটিক, আয়ারল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডের উত্তর পশ্চিম অঞ্চলে। তবে বাংলাদেশ থেকে এ পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে না।

সূর্যগ্রহণ   নাসা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড সাইন্স

৫২ বছর পর ফের চাঁদে নামল মার্কিন মহাকাশযান

প্রকাশ: ০২:১৪ পিএম, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

৫২ বছর পর চাঁদে আবার মার্কিন মহাকাশযান। তবে এবার মহাকাশযানটি বেসরকারি সংস্থার তৈরি। এর মধ্য দিয়ে এই প্রথম কোনো বেসরকারি সংস্থার তৈরি মহাকাশযান চাঁদের মাটি ছুঁল। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মালার্পেট নামে একটা চন্দ্রখাতের কাছে নেমেছে এই চন্দ্রযান।

অ্যাপোলো ১৭ চন্দ্রাভিযান করেছিল ১৯৭২ সালে। এবার অডিসিয়াস মিশন চাঁদে সফলভাবে চাঁদে নামলো। এই মহাকাশযানটি তৈরি করা এবং তার উড়ানের পিছনে ছিল হিউস্টনের সংস্থা ইনটুইটিভ মেশিন। বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ২৩ মিনিটে(জিএমটি) তা চাঁদে নামে। এই প্রথম একটি বেসরকারি সংস্থার চন্দ্রাভিযান সফল হলো।

ইনটুইটিভ মেশিনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ''আমরা চাঁদের মাটিতে নামতে পেরেছি। সিগন্যাল পাঠাতে পারছে চন্দ্রযানটি।'' মিশন ডিরেক্টর টিম ক্রেইন বলেছেন, ''এখনো সিগন্যাল একটু দুর্বল আছে। আমরা চেষ্টা করছি, যাতে আরো স্পষ্ট সিগন্যাল আসে। তবে এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই, আমাদের মেসিনপত্র এখন চাঁদে আছে। সেখান থেকে বার্তাও আসছে।''

ছয় পেয়ে রোবট অডিসিয়াস চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মালাপের্ট নামে চন্দ্রখাতের কাছে নেমেছে। এবার বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি দিয়ে উচ্চপ্রযুক্তির সাহায্য়ে তা কাজ করবে। এটি চলবে সৌরশক্তির সাহায্যে। চন্দ্রপৃষ্ঠ, চাঁদের পরিবেশ-সহ অনেক বিষয়ে নতুন তথ্য পাঠাবে এই ল্যান্ডার।

অডিসিয়াস ১৫ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে। স্পেস এক্সের ফ্যালকন ৯ রকেট তাকে মহাকাশে নিয়ে যায়। এখানে এই প্রথম সুপারকুল তরল অক্সিজেন, তরল মিথেন প্রোপালশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে খুবই তাড়াতাড়ি তা মহাকাশে পৌঁছে গেছে। 

মার্কিন মহাকাশযান   চাঁদ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড সাইন্স

বিজ্ঞানীরা উদ্ভাবন করলেন, ধানের ভেতরে গরুর মাংস

প্রকাশ: ০৩:৫১ পিএম, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

পরিবেশের ওপর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রভাব মোকাবিলার একটি উপায় হয়তো খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা।

ক্রমবর্ধমান বিপুল পরিমাণ খাদ্যচাহিদা পূরণে চাষাবাদের জন্য প্রচুর জমির প্রয়োজন। কিন্তু জমি তো সীমিত।

এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা একটি নতুন হাইব্রিড খাদ্য উদ্ভাবন করেছেন। ধানের ভেতরে গরুর মাংসের সমন্বয়ে এই হাইব্রিড খাদ্য গঠিত।

গবেষণাটি ম্যাটার নামের বিজ্ঞান সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়নসি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমোলিকুলার ইঞ্জিনিয়ার সোহেয়ন পার্ক।

গবেষণাগারে উদ্ভাবিত খাবারটি দেখতে মাংসের কিমা ও ভাতের এক অদ্ভুত সংমিশ্রণের। তবে খাবারটি পুষ্টিসমৃদ্ধ ধান।

বিজ্ঞানসংক্রান্ত খবরাখবর প্রকাশকারী ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্টকে গবেষণাটি সম্পর্কে বিজ্ঞানী পার্ক বলেন, কোষ-কালচারড প্রোটিন চাল থেকে মানুষের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি পাওয়ার কথা ভাবুন। ভাতে এমনিতেই উচ্চমাত্রায় পুষ্টি উপাদান আছে। কিন্তু প্রাণিসম্পদ থেকে কোষ যুক্ত করে এই পুষ্টি উপাদানকে আরও বাড়ানো যায়।

পার্ক আরও বলেন, এই খাদ্য তৈরি একটু শ্রমসাধ্য ব্যাপার। তবে এই খাদ্য একদিন খাবারের ওপর চাপ কমাতে পারে।

গবেষণা দলের ভাতকে বেছে নেওয়ার কারণ হলো—এটি মানুষের প্রধান একটি খাদ্য। এতে ৮০ শতাংশ শ্বেতসার, ২০ শতাংশ প্রোটিনসহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান আছে।

সিএনএনের খবরে বলা হয়, এই খাবার দেখতে গোলাপি রঙের। গবেষকেরা বলেছেন, এই চাল সস্তা, নিরাপদ, আরও টেকসই পরিবেশসম্মত মাংসের বিকল্প হতে পারে। জলবায়ু সংকটের মধ্যে মানুষ যেভাবে খাচ্ছে, তাতে একটা বদল আনতে পারে এই চাল।


উদ্ভাবন   চাল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড সাইন্স

সূর্যের ফুল-ডিস্ক ছবি তুল ভারতের আদিত্য-১

প্রকাশ: ১০:৩৫ পিএম, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

প্রথমবারের মতো সূর্যের ফুল-ডিস্ক ছবি তুলেছে ভারতের সৌরযান আদিত্য এল-১। শুক্রবার সন্ধ্যায় ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো এ কথা জানিয়েছে।

ইসরো তাদের এক্সে ( সাবেক টুইটার) সেই খবরও প্রকাশ করেছে।

এই স্যাটেলাইটকে সোলার আলট্রাভায়োলেট ইমেজিং টেলিস্কোপ সূর্যের প্রথম ফুল ডিস্ক ছবি তুলেছে। সূর্যের ফোটোস্ফিয়ার, ক্রোমোস্ফিয়ার ধরা পড়েছে এতে। 

সূর্যের হরেক রকমের ছবি সামনে আনল ইসরো। সূর্যের এমন ছবি আগে কখনও কেউ তোলেনি বলেও দাবি করেছে ইসরো। ১১ ধরনের ফিল্টার ব্যবহার করে ছবি তুলেছে আদিত্যর টেলিস্কোপ। 

ইসরো জানিয়েছে, সৌরযান আদিত্য এলওয়ানের সঙ্গে রয়েছে এই সুট (SUIT) টেলিস্কোপ। গত ২০ নভেম্বর সুটের পাওয়ার অন করা হয়। ৬ ডিসেম্বর প্রথম ছবি তোলে সুট। ইসরো আগেই জানিয়েছে, ৭ জানুয়ারি কাঙ্ক্ষিত ল্যাগরেঞ্জ পয়েন্টে পৌঁছবে সৌরযান।


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন