ইনসাইড ট্রেড

সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে চাল ও সবজির

প্রকাশ: ১২:৩৬ পিএম, ০৭ অক্টোবর, ২০২২


Thumbnail নিত্যপন্যে সহ সবজি, মাংসের দাম অপরিবর্তিত

সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে চাল ও সবজির দাম। অপরদিকে অন্য সব পণ্যের দামও রয়েছে অপরিবর্তিত। রাজধানীতে  এখনো শীত পরতে শুরু না করলেও শীতকালীন সবজি বাজারে ওঠা শুরু করেছে। ফলে শীতের সবজির দাম আকাশছোঁয়া। 

বাজার ঘুরে জানা গেছে, দুই ধরনের কপি আকার ভেদে ৫০ থেকে ৬০ টাকা; শসা প্রতিকেজি ৮০ থেকে ৯০; লম্বা ও বেগুন ৯০ থেকে ১০০; টমেটো ১২০ থেকে ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

সিমের দাম  কেজি ১২০ থেকে ১৪০ টাকা; করলা ৮০; চাল কুমড়া পিস ৬০; লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০; মিষ্টি কুমড়া ৫০; চিচিঙ্গা ৬০; পটল ৬০; ঢেঁড়স ৭০; কচুর লতি ৮০; পেঁপে ৪০; বরবটি ৮০ ও ধুন্দল বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজিতে।

বাজারে কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। কাঁচা কলার হালি ৫০; লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকায়।

 সবজি বিক্রেতা মো. আসলাম বলেন, শীত না এলেও শীতকালীন সবজি বাজারে এসেছে। দামও বেশি। সবজির সরবরাহ বাজারে কম থাকায় দাম বাড়তি।

সবজি ছাড়াও বাজারে আলুর কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কমেছে পেঁয়াজের দাম, বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি। ভারতীয় পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা। রসুনের কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। বাজারে চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা। আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১১০ টাকায়।  

দেশি মুশুরের ডালের কেজি ১৪০ টাকা। ইন্ডিয়ান মুশুরের ডালের কেজি ১০০। লবণের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকা। বাজারে ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে ১৯৫ টাকায়।

মিরপুরের বাজারগুলোয় চালের দাম এখনও বাড়তি। পাইজাম বিক্রি হচ্ছে ৫৫ থেকে ৫৬ টাকায়; বিআর ২৮ চালের দাম দুই টাকা বেড়ে কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০; মিনিকেট কেজি ৬৮ থেকে ৭০; মান ভেদে নাজিরশাইল বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮৫ টাকায়।  

চাল বিক্রেতা কামাল সরকার  বলেন, সিন্ডিকেটের কারণে চালের দাম বাড়তি। দুয়েক ধরনের চালের দাম অবশ্য কমেছে। কিন্তু বাকিসব বাড়তির দিকেই।

বাজারগুলোয় ডিম বিক্রি হচ্ছে আগের দামেই। ফার্মের মুরগির লাল ডিমের ডজন ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা। হাঁসের ডিমের ২১০ থেকে ২২০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২১০ টাকা।  

দুইদিন আগেও যেখানে ব্রয়লার মুরগির মাংস বিক্রি হয়েছে ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা কেজি দরে, সেখানে আজকের বাজারে এই মাংস বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। আর গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা কেজি দরে। 

এলাকার কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে,  গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকা, কলিজাও মাংসের দামেই বিক্রি হচ্ছে। আর খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৯৫০ থেকে ৯৮০ টাকা কেজি দরে।

এদিকে, ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১৮০ টাকা। লেয়ার মুরগি (লাল) বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা, পাকিস্তানি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা করে।

নিলেশ চন্দ্র ভারতীয় একজন ব্যবসায়ী। ঢাকায় তার শ্বশুরবাড়ি, স্ত্রী-সন্তান এদেশেই বসবাস করায় দু’দেশ মিলিয়েই থাকেন তিনি। পূজা উপলক্ষে ঢাকায় এসে বাজার করতে গিয়ে দ্রব্যমূল্য তাকে অবাক করেছে। বাজারদর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাংলাদেশের বাজারে সবকিছুরই বাড়তি দাম, কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। 

নিলেশ চন্দ্র বলেন, আগে ইন্ডিয়া থেকে এদিক-ওদিক হয়ে গরু আসতো, এখন আর ওভাবে আসে না। এখন বাংলাদেশি অসংখ্য ফার্ম তৈরি হয়েছে। ওই দেশের সাথে এখানকার মাংসের দাম হিসাব করলেও অনেক ব্যবধান। কলকাতায় গরুর মাংস বিক্রি হয় ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি, কিন্তু এখানে এসে দেখলাম ৭০০ টাকা কেজি। খাসির মাংস বিক্রি হয় ৫০০ টাকা কেজি, বাংলাদেশ ৯০০ টাকার বেশি। শুধু মাংসই নয়, বাংলাদেশের সব কিছুরই দাম বেশি।

সাপ্তাহিক ছুটির দিন আর পূজা উপলক্ষে মুরগির মাংস কিনতে এসেছেন রাজধানীর বাড্ডা এলাকার বাসিন্দা মমতা রানী। গত সপ্তাহেও যেখানে তিনি মুরগির মাংস কিনেছেন ১৭০ টাকা কেজি, এই সপ্তাহে বাড়তি দাম দেখে অনেকটাই হতাশ তিনি। মমতা বলেন  আমরা যারা গরীব বা মধ্যবিত্ত আছি, মুরগির মাংসটাই সবচেয়ে বেশি খাই। এছাড়া এখন পূজা উপলক্ষে অনেকেই বাসায় বেড়াতে আসে, এই সময়ও মাংসের চাহিদাটা বেশি থাকে। কিন্তু এত দাম হলে কিভাবে কিনব? দামটা একটু কমলে তো ভালো হয়।

বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবী আনোয়ার হোসেন বলেন, বর্তমানে মাংসের যে দাম, সবার পক্ষে মাংস কিনে খাওয়া সম্ভব না। আমরা তো চাকরি করি, মাংস কিনতে গিয়ে আমাদেরই টানাপোড়েনে পড়তে হয়, যাদের আয় আরও কম তাদের জন্য পরিস্থিতি আরও কঠিন।

বিক্রেতারা বলছেন, আমাদের যদি বেশি দামে কিনতে হয়, কম দামে বিক্রি করার কোনো সুযোগ নেই।

ডিআইটি প্রজেক্টের মাংস বিক্রেতা মো. মনির হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, বর্তমানে মাংসের বাজারের অবস্থা খুবই খারাপ। ৭০০ টাকার নিচে কোথাও গরুর মাংস নেই। দাম বাড়ায় আমাদের বেচাকেনাও খারাপ। 

গত সপ্তাহেও ৬৮০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দাম বাড়ানোর পেছনে আমাদের কোনো হাত নেই। দাম বৃদ্ধির কারণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, গরুর খাদ্যের দাম বেড়ে গেছে, যে কারণে কৃষকরাও গরুর দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। আর বেশি দামে কিনে এনে আমাদেরও দাম বাড়িয়ে বিক্রি করতে হচ্ছে।

মুরগির মাংসের দাম প্রসঙ্গে মো. ওয়াসিম বলেন, ব্রয়লার বিক্রি করছি ১৮০ টাকা কেজি, কারণ আমাদের পাইকারি কিনেই আনতে হয়েছে ১৬৬/১৬৮ টাকা কেজি করে। এর সঙ্গে যোগ হয় পরিবহন খরচ। এমনকি আনতে গিয়ে সব সময় ২/৪ টা মুরগি মরে যায়। সবমিলিয়ে একটু বেশি দামেই আমাদের বিক্রি করতে হচ্ছে।

নিত্যপন্য   মাংস   সবজি   দাম বেশি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

সোনার দোকান উদ্বোধন করলেন পিবিআই প্রধান

প্রকাশ: ০৮:৪৫ পিএম, ২২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

দুবাই এর স্বর্ণ ব্যবসায়ী মোঃ আনোয়ার হোসেন এর ঢাকার নয়াপল্টনের রূপায়ন টাওয়ারে নব-প্রতিষ্ঠিত ‘হ্যালো পিওর গোল্ড’ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন পিবিআই প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার। 

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকেলে ঢাকার নয়াপল্টনের রূপায়ন টাওয়ারে নবপ্রতিষ্ঠিত এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পিবিআই প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার। 

এ সময় পিবিআই প্রধান বলেন, ভেজালের ভীড়ে খাঁটী জিনিস পাওয়া খুবই কঠিন। স্বর্ণ ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে কথাটি আরো বেশি প্রযোজ্য। তিনি আরো বলেন, সততাই ব্যবসায়ের মূলধন। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার  আনোয়ার সাহেব সততা নিয়ে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করবেন মর্মে পিবিআই প্রধান প্রত্যাশা করেন। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পিবিআই এর পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আখতার উল আলম, পুলিশ সুপার (লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া) মো. আবু ইউসুফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. নাসিম মিয়াসহ অনেকে।


পিবিআই প্রধান   বনজ কুমার মজুমদার   হ্যালো পিওর গোল্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

ঢাকায় পেঁয়াজের বড় দরপতন

প্রকাশ: ০৮:২৭ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর কাঁচাবাজার ঘুরে এমন তথ্য মিলেছে। ঢাকার নর্দ্দা, নতুনবাজার, কারওয়ানবাজার, মগবাজারে দেখা যায়-এদিন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। গত সপ্তাহে যা ছিল ১০০ থেকে ১১০ টাকা। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম কমেছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা।

নতুনবাজারের ব্যবসায়ী বিশারত আলি বলেন, বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ ভালো আছে। পাবনা ও ফরিদপুর থেকে পণ্যটি প্রচুর আসছে। তাই দর হ্রাস পেয়েছে। আগের সপ্তাহে সাধারণ মানের পেঁয়াজের দাম ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা। এই সপ্তাহে সেটা বেচছি ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। মাত্র ২/৩ টাকা লাভে তা বিক্রি করছি আমরা।

নর্দ্দা কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী রহিম মিয়া বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই পেঁয়াজের দাম কমছে। এখন ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি করছি ৬০ টাকায়। সপ্তাহখানেক আগেও যা ছিল ১০০ টাকা। তবে মূল্য কেন কমছে বা বাড়ছে-সেই সম্পর্কে আমি কিছু জানি না। সাধারণত,  আমরা যেমন দামে কিনি, তেমন দামেই বিক্রি করি।

বাংলাদেশে পাঠাতে কৃষকদের কাছ থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। সোমবার (১৮ মার্চ) দেশটির রপ্তানি সংস্থা ন্যাশনাল কো অপারেটিভ এক্সপোর্ট লিমিটেড (এনসিইএল) এমন তথ্য জানায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি কেজি এই পেঁয়াজের দাম পড়বে ২৯ রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩৮ টাকা ৪০ পয়সা। এই সংবাদেই রান্নাঘরের মুখ্য পণ্যটির দরপতন ঘটছে।

রাজধানী   পেঁয়াজের দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

মাছ-মাংসসহ ২৯টি পণ্যের দাম বেঁধে দিল সরকার

প্রকাশ: ০৬:২৬ পিএম, ১৫ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে ২৯টি পণ্যের মূল্য বেঁধে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কৃষি বিপণন আইন ২০১৮-এর ৪(ঝ) ধারার ক্ষমতাবলে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্ধারিত দামে কৃষিপণ্য কেনাবেচার জন্য অনুরোধ করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নতুন নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী মুগ ডালের পাইকারি বাজার মূল্য হবে ১৫৮ দশমিক ৫৭ টাকা ও খুচরা ১৬৫ দশমিক ৪১ টাকা।

এছাড়া মাসকলাইয়ের পাইকারি বাজার মূল্য ১৪৫ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ১৬৬ দশমিক ৪১, ছোলার (আমদানিকৃত) পাইকারি বাজার মূল্য ৯৩ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ৯৮ দশমিক ৩০, মসুরডাল (উন্নত) পাইকারি বাজার মূল্য ১২৫ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৩০ দশমিক ৫০, মসুরডাল (মোটা) পাইকারি বাজার মূল্য ১০০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ১০৫ দশমিক ৫০, খেসারিডাল পাইকারি বাজার মূল্য ৮৩ দশমিক ৮৩ টাকা ও খুচরা ৯২ দশমিক ৬১।

পাংগাস (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৩ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ৮৭, কাতল (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ৩০৩ দশমিক শূন্য ৯ টাকা ও খুচরা ৩৫৩ দশমিক ৫৯।

গরুর মাংস কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৬৩১ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ৬৬৪ দশমিক ৩৯, ছাগলের মাংস পাইকারি বাজার মূল্য ৯৫২ দশমিক ৫৮ টাকা ও খুচরা ১০০৩ দশমিক ৫৬, বয়লার মুরগী পাইকারি বাজার মূল্য ১৬২ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ১৭৫ দশমিক ৩০, সোনালী মুরগী পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৬ দশমিক ১০ টাকা ও খুচরা ২৬২।

ডিম (পিস) পাইকারি বাজার মূল্য ৯ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১০ দশমিক ৪৯।

দেশী পেঁয়াজ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৫৩ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৬৫ দশমিক ৪০, দেশী রসুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৯৪ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১২০ দশমিক ৮১, আদা আমদানিকৃত পাইকারি বাজার মূল্য ১২০ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ২০, শুকনো মরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৩ দশমিক ২৬ টাকা ও খুচরা ৩২৭ দশমিক ৩৪, কাঁচামরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪৫ দশমিক ৪০ টাকা ও খুচরা ৬০ দশমিক ২০।

বাঁধাকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৩০, ফুলকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৪ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৬০, বেগুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩৮ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ৪৯ দশমিক ৭৫, সিম কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪০ দশমিক ৮২ টাকা ও খুচরা ৪৮, আলু কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৫৫, টমোটো কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৪০ দশমিক ২০, মিষ্টি কুমড়া কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ১৬ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৩ দশমিক ৩৮, খেঁজুর জাহিদী পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৫ দশমিক ৫৩ টাকা ও খুচরা ১৮৫ দশমিক ০৭, মোটা চিড়া পাইকারি বাজার মূল্য ৫২ দশমিক ৭৫ টাকা ও খুচরা ৬০, সাগর কলা হালি পাইকারি বাজার মূল্য ২২ দশমিক ৬০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৭৮ ও বেসন পাইকারি বাজার মূল্য ৯৯ দশমিক ০২ টাকা ও খুচরা ১২১ দশমিক ৩০ টাকা।

মূল্য তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তর   দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

রমজানের প্রথম দিনেই লেবুর হালি ৮০ টাকা!

প্রকাশ: ০৫:১৮ পিএম, ১২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র রমজানে ইফতারের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। এক সপ্তাহ আগে প্রতিপিস লেবুর বাজারে বিক্রি হয়েছে পাঁচ টাকায়। ২০ টাকা হালিতে পাওয়া গেছে লেবু। তবে রমজান শুরুর প্রথম দিনেই এক লাফেই লেবুর হালি ৮০ টাকা হয়ে গেছে। এছাড়া শসা বাজারভেদে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। 

সবজির দামও রাতারাতি বেড়েছে। একদিনের ব্যবধানে প্রতিকেজি বেগুনের দাম বেড়েছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা।

এদিকে শসা ও খিরা বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে। সবধরনের সবজির দামও বেড়ে গেছে। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রমজান মাস শুরু না হতেই বাজারে অস্বাভাবিক উত্তাপ ছড়িয়েছে সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম। লেবু, শসা, পেঁয়াজ, আলু, বেগুনসহ সেহরি ও ইফতার সংশ্লিষ্ট সব পণ্যের দাম যেন আকাশছোঁয়া। রমজান শুরুর এক সপ্তাহ আগে থেকেই শসা এবং লেবুর দাম বাড়তে শুরু করে অস্বাভাবিকভাবে। এক হালি লেবুর দাম সাইজ ভেদে ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। 

রাজধানীর কুড়িল কুড়াতলী বাজারে লেবু কিনতে গিয়ে হতাশ কবিরুল ইসলাম নামের এক ক্রেতা। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, রাস্তায় ঝাঁকা নিয়ে বসা লেবু বিক্রেতার কাছে দাম জানতে চাইলে বড় সাইজের লেবু ৮০ টাকা হালি চেয়েছেন, আর একটু ছোট সাইজটা ৬০ টাকা। মাত্র কয়েকদিন আগেও একই লেবু কিনেছি ৪০ টাকায়। 

এদিকে রাজধানীর ভাটার নতুনবাজার, বাড্ডা ও রামপুরার বেশকিছু বাজার ঘুরে দেখা গেছে ছোট সাইজের লেবু  ৬০-৭০ টাকা হালি, মাঝাড়ি সাইজ ৭০-৮০ টাকা এবং বড় সাইজ লেবু বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা হালিতে। দামাদামি করে সাধ্যের মধ্যে লেবু কিনছেন কেউ কেউ। 

রমজান   লেবুর দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

রমজানের আগে চিনির দাম বাড়লো কেজিতে ২০ টাকা

প্রকাশ: ০৬:৩৩ পিএম, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।

বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।   

এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।

এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।

এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।


বিএসএফআইসি   মাহে রমজান   চিনি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন