বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট
ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ এর প্রভাবে দেশের অন্যতম ব্যস্ত দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌ-রুটে লঞ্চ চলাচল
বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে এখনো ফেরি চলাচল করলেও যেকোন মুহূর্তে তা বন্ধ করে করে দেয়া
হবে।
বিআইডব্লিউটির দৌলতদিয়া ঘাটের দায়িত্বরত কর্মকর্তা ট্রাফিক সুপারভাইজার মোঃ শিমুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ফেরি এখনো চলাচল করছে। তবে পরিস্থিতি বিবেচনায় যে কোনো মুহূর্তে বন্ধ করে দেওয়া হবে ফেরি চলাচল।
এর আগে, শনিবার (২৫ মে) রাতে ঘূর্ণিঝড় রেমালের কারণে ঢাকা নদীবন্দর থেকে অভ্যন্তরীণ নৌ-পথের সব লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার জাহাঙ্গীর আলম খানের পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
বার্তায় তিনি উল্লেখ করেন, ‘আসন্ন ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে নৌপথ উত্তাল হওয়ায় যাত্রীসাধারণের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে শনিবার রাত ১০টা থেকে ঢাকা নদীবন্দর থেকে অভ্যন্তরীণ নৌপথের সব লঞ্চকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।’
এদিকে গভীর নিম্নচাপ এবং সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোকাবিলায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ ভবনের ষষ্ঠ তলায় কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। নিয়ন্ত্রণকক্ষে যোগাযোগ করার জন্য টেলিফোন নম্বর +৮৮০২২২৩৩৫২৩০৬ ও মোবাইল নম্বর ০১৯৫৮৬৫৮২১৩।
মন্তব্য করুন
ঢাকাসহ দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলে গত কয়েক দিন ধরেই বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। আগামী ৬ জুলাই থেকে সারাদেশে বৃষ্টিপাতের এমন দাপট কমে তাপমাত্রা বাড়বে। তবে চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনা বিভাগে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের তীব্রতা বেশি থাকবে।
বুধবার (৩ জুলাই) সকালে আবহাওয়া পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক। তবে এর মধ্যে দু’দিন অতি ভারি বৃষ্টিপাত হবে বলেও জানিয়েছেন এই আবহাওয়াবিদ।
আবুল কালাম মল্লিক জানান, রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলে আগামী ৫-৬ জুলাই অতি ভারি বৃষ্টিপাত হবে। এরপর সারাদেশেই বৃষ্টিপাত কমে বাড়বে তাপমাত্রা। মাঝখানে কিছুদিন বিরতি দিয়ে আবারও নতুনভাবে বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ জানান, চলতি মাসে বঙ্গোপসাগরে ২টি লঘুচাপ তৈরি হতে পারে। যার মধ্যে একটি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। এই অবস্থায় দেশের উপকূলীয় নদীবন্দরকে ১ নম্বর এবং সমুন্দ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে।
জুলাই বৃষ্টিপাত আবহাওয়া অধিদপ্তর
মন্তব্য করুন
দেশের ১৭ জেলার উপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। বুধবার (৩ জুলাই) সকাল ১টা পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার বিশেষ পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নৌবন্দরসমূহকে ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
রাজধানীসহ সারাদেশে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার (২ জুলাই) ভোর থেকেই আকাশ ছিল মেঘলা, এরপর সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে নামে মুষলধারে বৃষ্টি। এরপর থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত আছে। এ বৃষ্টির কারণে অফিসগামী মানুষজন পড়ছেন বিপাকে। এছাড়া এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের অনেকেই বৃষ্টির কারণে যথাসময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছতে পারছেন না। ফলে অতি বৃষ্টি স্বাভাবিক জনজীবনে বাড়তি ভোগান্তি যুক্ত করেছে। এদিকে বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রামে অতি বৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। ফলে নগরবাসীকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
অব্যাহত বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের কারণে ত্রেনকোণা, সুনামগঞ্জ ও সিলেটে নদ নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। এছাড়া ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে নদীর পানি বেড়ে উপজেলার নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। হঠাৎ বন্যার কারণে এ দুই উপজেলায় আজকের অনুষ্ঠিতব্য এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত করেছে জেলা প্রশাসন।
বৃষ্টি আরও তিন দিন থাকতে পারে, এমনটাই আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঢাকাসহ দেশের ২০ জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় সারাদেশে বৃষ্টির পরিমাণ বেড়েছে। সব বিভাগেই বৃষ্টি হচ্ছে। আর এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। কাজ না পেয়ে বেকার হয়ে পড়েছেন অনেকে।
এছাড়া বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় দেখা দিয়েছে পাহাড় ধসের আশঙ্কা। আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন পাহাড়ের নিচে বসবাসকারীরা। খাগড়াছড়ি জেলায় পাহাড় ধসে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানচলাচল বন্ধ রয়েছে। এছাড়া বৃষ্টির পানিতে পাহাড়ি এলাকার অনেক সড়ক তলিয়ে গেছে। এ কারণে আটকে পড়েছেন কয়েকশ পর্যটক।
বৃষ্টির ভোগান্তিতে পড়েছে বরিশালবাসী। রাস্তাঘাটে পানি জমে থাকায় প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। গত চব্বিশ ঘণ্টায় বরিশালে বৃষ্টি হয়েছে ২৬ দশমিক ৪ মিলিমিটার।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় গত চারদিন ধরে থেমে থেমে মুষলধারায় বৃষ্টি হচ্ছে। এতে বিপাকে পড়ছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। বৃষ্টির কারণে কাজ না পেয়ে বেকার হয়ে পড়েছেন শত শত শ্রমিক। কেউ কেউ বৃষ্টি উপেক্ষা করে বের হলেও বাজার করার খরচ তোলার মত আয় করতে পারছেন না।
সিলেটে অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে সিলেটে সুরমা নদীর পানি কিছুটা বাড়লেও বিপদসীমার নিচে রয়েছে। তবে কানাইঘাট পয়েন্টে বিপদসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইছে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, চলতি জুলাই মাসে দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। ভারী বৃষ্টির কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।
এছাড়া এ মাসে একটি নিম্নচাপ এবং বিচ্ছিন্নভাবে একটি থেকে দুটি মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সোমবার (১ জুলাই) দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়ার এ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি মাসে সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান স্বাক্ষরিত দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়, জুলাই মাসে মৌসুমি ভারী বৃষ্টিপাতজনিত কারণে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-মধ্যাঞ্চল এবং মধ্যাঞ্চলের কতিপয় স্থানে অল্প থেকে মধ্যমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। অন্যদিকে দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্য অববাহিকার কতিপয় স্থানে স্বল্পমেয়াদি আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
মৌসুমি বায়ু প্রভাব রাজধানী বৃষ্টিপাত জনদুর্ভোগ চরমে
মন্তব্য করুন
চলতি জুলাই মাসে দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। ভারী বৃষ্টির কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া এ মাসে একটি নিম্নচাপ এবং বিচ্ছিন্নভাবে একটি থেকে দুটি মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
সোমবার (১ জুলাই) দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়ার এ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি মাসে সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান স্বাক্ষরিত দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়, জুলাই মাসে মৌসুমি ভারী বৃষ্টিপাতজনিত কারণে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল, উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তর-মধ্যাঞ্চল এবং মধ্যাঞ্চলের কতিপয় স্থানে অল্প থেকে মধ্যমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। অন্যদিকে দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্য অববাহিকার কতিপয় স্থানে স্বল্পমেয়াদি আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
জুলাইয়ে বঙ্গোপসাগরে এক থেকে দুটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। যার মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। এছাড়া দেশের উত্তর, উত্তর-পশ্চিম ও মধ্যাঞ্চলে তিন-চারদিন বিজলিসহ মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় হতে পারে। সারাদেশে পাঁচ-ছয়দিন বিজলিসহ হালকা বজ্রঝড় হতে পারে।
দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে এক থেকে দুটি বিচ্ছিন্নভাবে মৃদু তাপপ্রবাহ (৩৬-৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।
জুলাই মাস ভারী বৃষ্টি বন্যা শঙ্কা
মন্তব্য করুন
দেশের ২০ জেলার উপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একই সঙ্গে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার ( ২ জুলাই) সকাল ৯টা পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার বিশেষ পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, রাজশাহী, দিনাজপুর, পাবনা, রংপুর, বগুড়া, টাংগাইল, ময়মনসিংহ, যশোর, কুষ্টিয়া, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কি.মি. বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যাওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। মূলত, মৌসুমি বায়ুর অক্ষ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। একইসঙ্গে এটি (মৌসুমী বায়ু) বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। আবহাওযাবিদ ওমর ফারুকের সই করা আবহাওয়া বার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন
রাজধানীসহ সারাদেশে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার (২ জুলাই) ভোর থেকেই আকাশ ছিল মেঘলা, এরপর সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে নামে মুষলধারে বৃষ্টি। এরপর থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত আছে। এ বৃষ্টির কারণে অফিসগামী মানুষজন পড়ছেন বিপাকে। এছাড়া এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের অনেকেই বৃষ্টির কারণে যথাসময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছতে পারছেন না। ফলে অতি বৃষ্টি স্বাভাবিক জনজীবনে বাড়তি ভোগান্তি যুক্ত করেছে। এদিকে বাণিজ্যিক নগরী চট্টগ্রামে অতি বৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। ফলে নগরবাসীকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।