ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পানির প্রবল চাপে ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে মহুরী-কহুয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙ্গে পড়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে দুই উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ। তাছাড়া এঘটনায় এই দুই উপজেলার এসএসসি পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়।
মঙ্গলবার (২ জুলাই)
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
জাহিদ ফারুকসহ
বন্যার্ত এলাকা
পরিদর্শন করেছেন
ফেনী-১
আসনের (ফুলগাজী,
পরশুরাম, ছাগলনাইয়া)
সংসদ সদস্য
আলাউদ্দিন আহম্মদ
চৌধুরী নাসিম। সময় ফেনীর দুঃখ হিসেবে আলোচিত মুহুরী-কহুয়া-সিলোনীয়া নদী বন্যা নিয়ন্ত্রণ টেকসই বাঁধ বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
আলাউদ্দিন
নাছিম বলেন,
‘সকালে বন্যা
দুর্গত এলাকা
দেখে আসি।
এরপর পানিসম্পদ
প্রতিমন্ত্রীর সাথে
বাঁধের বিভিন্ন
স্থান ঘুরে
দেখেছি। মুহুরী-কহুয়া-সিলোনিয়া
নদীতে স্থায়ী
টেকসই বাঁধ
নির্মাণ এ
অঞ্চলের মানুষের
দীর্ঘদিনের দাবি।
ইতোমধ্যে প্রকল্পের
সমীক্ষা করা
হয়েছে এবং
এ জন্য
সর্বোচ্চ পর্যায়ে
চেষ্টা করা
হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন‘টেকসই বাঁধ
নির্মাণে দাপ্তরিক
কাজ দ্রুততার
সাথে চলছে।
এই প্রকল্প
ব্যয় প্রায়
৯শ কোটি
টাকা হবে।
এর দ্রুত
বাস্তবায়ন হলে
স্থায়ী সমাধান
হবে। এতে
মানুষের কষ্ট
এবং ফসলহানি
রোধ হবে।’
এর আগে সোমবার (১ জুলাই) রাতে বাঁধ ভাঙ্গার খবর পেয়ে রাতেই ঢাকা থেকে নিজ সংসদীয় আসনে যান ফেনী-১ আসনের সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন নাছিম। এবিষয়ে পরে তিনি পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করলে আজ (মঙ্গলবার) বাঁধের অবস্থা সরেজমিনে দেখতে প্রতিমন্ত্রী ফেনীতে আসেন।
জেলা
প্রশাসক শাহীন
আক্তার জানান,‘প্রশাসনের পক্ষ
থেকে নিয়মিত
পরিস্থিতি তদারকি
হচ্ছে। যেসব
এলাকা প্লাবিত
হয়েছে উপজেলা
নির্বাহী কর্মকর্তারা
ওইসব এলাকা
পরিদর্শন করছেন।
দুর্যোগ মোকাবিলায়
শুকনো খাবারসহ
অন্যান্য সব
ধরনের প্রস্তুতি
রয়েছে।’
বাঁধ নির্মাণ বাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
কুড়িগ্রামে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি। ব্রহ্মপুত্রের পানি সামান্য হ্রাস পেয়ে চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যদিকে পানি বৃদ্ধি পেয়ে ধরলার পানি তালুক শিমুলবাড়ী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৮ সেন্টিমিটার ও দুধকুমারের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বেড়েছে তিস্তার পানিও।
এদিকে বন্যার পানি উঠায় জেলার ৯ উপজেলায় ৩৪১টি প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও মাদ্রাসায় পাঠদান সাময়িক বন্ধ করে হয়েছে।
বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকায় জেলার নদ-নদীর অববাহিকার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলে ৭ দিন ধরে বন্যা কবলিত হয়ে পড়েছে প্রায় দেড় লক্ষাধিক মানুষ। অনেকেই ঘর-বাড়ি ছেড়ে গবাদি পশু নিয়ে উচু সড়ক ও বাঁধে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন।
বিশুদ্ধ খাবার পানি ও শুকনো খাবার সংকটে পড়েছেন চরাঞ্চলের বন্যা কবরিতরা। পাশাপাশি গবাদি পশুর খাদ্য সংকট নিয়েও বিপাকে পড়েছেন তারা। তবে বানভাসি মানুষের মাঝে সরকারি ভাবে কিছু ত্রাণ সহয়তা লক্ষ্য করা গেলেও বেসরকারি ভাবে তেমন ত্রাণ সহয়তা দেখা যায়নি।
কুড়িগ্রাম সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের পোড়ার চরের জহুরুল হক বলেন, গত ৫-৬ দিন ধরে আমার চরের সব বাড়িতে পানি। গরু ছাগল হাস মুরগী নিয়ে পাশের উঁচু একটি স্কুলে আশ্রয় নিয়েছি আমরা। আমার এখানকার সবারে খুব কষ্ট।
জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ সামছুল আলম জানান, বন্যার পানি উঠার কারণে ১২১টি মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও মাদ্রাসায় পাঠদান সাময়িক বন্ধ করা হয়েছে, বন্যা নাই এমন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রয়েছে ।
কুড়িগ্রাম জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নবেজ উদ্দিন জানান, ৯ উপজেলায় বন্যায় প্লাবিত বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২৫৩টি। এর মধ্যে পাঠদান বন্ধ রয়েছে ২২০টির।
জেলা ত্রাণ ও পূর্নবাসন কর্মকর্তা মোঃ আব্দুল হাই সরকার জানান, বন্যা মোকাবেলায় ৩শ ১৭ মেট্রিক টন চাল, ২১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা ও ১৯ হাজার ৩০ প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
বন্যা পরিস্থিতি পানিবন্দি বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ
মন্তব্য করুন
সারা দেশব্যাপী চলছে সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধাভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহালের দাবিতে আন্দোলন। এবার সেই কোটাবিরোধী আন্দোলনেরই অংশ হিসেবে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোটবাড়ি এলাকা অবরোধ করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীরা।
রোববার বিকেল ৩টা থেকে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী 'বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন' ব্যানারে শিক্ষার্থীরা মহাসড়ক অবরোধ করে। এতে, মহাসড়কে আলেখার চর থেকে পদুয়ার বাজার পর্যন্ত প্রায় ৬ কিলোমিটার যানজট দেখা দিয়েছে।
বিক্ষোভ সমাবেশে শিক্ষার্থীরা কোটা পদ্ধতি পুরোপুরি বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মহাসড়কে অবরোধস্থলে উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করে।
এর আগে, দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে শিক্ষার্থীরা। সেখান থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে মহাসড়কে এসে অবস্থান নেয় তারা। কুমিল্লার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা ব্যানার নিয়ে এসে অবরোধে যোগ দেয়।
এ বিষয়ে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী জানান, 'বিকেল ৩টা থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের অবরোধ চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন তাদের সঙ্গে কথা বলছে।'
কুমিল্লা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুফতি আলমগীর হোসেন বলেন, 'শিক্ষার্থীদের অবরোধের কারণে আলেখার চর থেকে পদুয়ার বাজার পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দুই পাশে রাস্তা বন্ধ হয়ে আছে। ওই ৫-৬ কিলোমিটারে কোনো যানবাহন চলছে না।'
কোটাবিরোধী আন্দোলন ছাত্র আন্দোলন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
মন্তব্য করুন
বগুড়ায় রথযাত্রার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন। রোববার (৭ জুলাই) বিকেল সোয়া ৫টার দিকে বগুড়া শহরের সেউজগাড়ী মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইহান ওলিউল্লাহ হতাহতের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন, অলোক সরকার (৪০), আতশী রানী (৪০), রঞ্জিতা মোহন্ত (৬০), নরেশ মোহন্ত (৬৫) এবং অজ্ঞাত পরিচয় এক নারী।
জানা গেছে, সেউজগাড়ী ইসকন মন্দির থেকে রথযাত্রা বের হয় বিকেল ৫টায়। ১০ মিনিট পথ অতিক্রম করার পর সেউজগাড়ী আমতলা এলাকায় পৌঁছায়। এ সময় স্টেশন সড়কে রথের চূড়াটি সড়কের ওপর দিয়ে যাওয়া উচ্চ ভোল্টের বৈদ্যুতিক তারের সংস্পর্শে আসে। এতে আগুন ধরে যায়।
এ সময় রথের ওপরে বসে থাকা এবং নিচে থাকা অন্তত ৩০ জন আহত হন। তাঁদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
বগুড়া সদর থানার ওসি সাইহান ওলিউল্লাহ বলেন, রথযাত্রার সময় রথের চূড়াটি বিদ্যুতের তারের সংস্পর্শে এলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে মেডিকেল কলেজে ৪ জন এবং মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে এক জন মারা যান।
রথযাত্রা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট মৃত্যু বগুড়া
মন্তব্য করুন
কোটা বহাল রাখার প্রতিবাদে রাজধানীর নীলক্ষেত মোড় অবরোধ করে রেখেছেন ইডেন মহিলা কলেজের ছাত্রীরা। রোববার (৭ জুলাই) দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে একটি মিছিল নিয়ে অবস্থান নীলক্ষেতে মোড়ে এসে অবস্থান শিক্ষার্থীরা।
এদিকে
অবরোধের ফলে আজিমপুর থেকে
মিরপুর সড়কের সব গাড়ি চলাচল
বন্ধ হয়ে গেছে।
এসময়
আন্দোলনকারীদের ‘কোটা প্রথা বাতিল
চাই’; ‘আঠারোর পরিপত্র পুনর্বহাল করতে হবে’; ‘রক্তের
বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’;
‘৫২ এর হাতিয়ার গর্জে
উঠো আরেকবার’; ‘ছাত্র সমাজের একশন ডাইরেক্ট একশন’;
‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায় বৈষম্যের ঠাই নাই’; ‘মেধা
যার, চাকরি তার’; ‘সারা বাংলায় খবর
দে কোটাপ্রথা কবর দে’; ‘মুক্তিযুদ্ধের
বাংলায় বৈষম্যের ঠাঁই নাই’; ‘জেগেছে
রে জেগেছে ছাত্রসমাজ জেগেছে’; ‘সংবিধানের মূলকথা সুযোগের সমতা’; ‘লেগেছে রে লেগেছে রক্তে
আগুন লেগেছে’; ‘৭১ এর হাতিয়ার
গর্জে উঠো আরেকবার’; ‘কোটা
না মেধা, মেধা মেধা’; ‘আপস
না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’ ইত্যাদি সংবলিত স্লোগান দিতে দেখা যায়।
শিক্ষার্থীদের ৪ দফা দাবিসমূহ:
১) ২০১৮ সালে ঘোষিত সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল ও মেধা ভিত্তিক নিয়োগের পরিপত্র বহাল রাখা।
২) পরিপত্র বহাল সাপেক্ষে কমিশন গঠনপূর্বক দ্রুত সময়ের মধ্যে সরকারি চাকরির সমস্ত গ্রেডে অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক কোটা বাদ দেওয়া (সুবিধা বঞ্চিত ও প্রতিবন্ধী ব্যতীত)।
৩) সরকারি চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার করা যাবে না এবং কোটায় যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে শূন্যপদগুলোতে মেধা অনুযায়ী নিয়োগ দেওয়া।
৪) দুর্নীতিমুক্ত, নিরপেক্ষ ও মেধাভিত্তিক আমলাতন্ত্র নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
নীলক্ষেত মোড় অবরোধ ইডেন কলেজ শিক্ষার্থী কোটা আন্দোলন
মন্তব্য করুন
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে চলমান এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র দেখে উত্তর সংগ্রহ এবং সরবরাহ করার সময় দুজন মাদরাসা শিক্ষককে আটক করেছে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল ইসলাম।
আজ রোববার (৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ১১টার সময় উপজেলার ৩ নম্বর সিংড়া ইউনিয়নের কশিগাড়ী জামে মসজিদ থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। এ সময় ৯টি মোটরসাইকেল ও ৪টি মোবাইল ফোন জব্দ করে পুলিশ।
আটক দুই শিক্ষক হলেন, কৃষ্ণরামপুর ফাজিল মাদরাসার সহকারী অধ্যক্ষ সুলতান হোসেন (৫২) এবং দেওগাঁ ফাজিল মাদরাসার সহকারী শিক্ষক রেজাউল করিম (৪০) ।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, আজ ইংরেজি দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষার প্রশ্ন হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে আটক শিক্ষকদের কাছে এসেছিল। এরপর সেই প্রশ্নের
সমাধান খুঁজে বের করে তারা আবারও হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে তা পাঠিয়ে দিতেন।
ওই দুই শিক্ষককে যে মসজিদ থেকে আটক করা হয়েছে, তার পাশেই রামেশ্বরপুর ফাজিল মাদরাসা কেন্দ্রে পরীক্ষা চলছিল। আটক শিক্ষকরা ওই কেন্দ্রে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে উত্তরপত্র সরবরাহ করতেন।
এবিষয়ে ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
(ইউএনও)
রফিকুল ইসলাম বলেন,
‘আটক দুই শিক্ষকসহ পলাতক কয়েকজন পরীক্ষা শুরু হবার পর মুঠোফোনে কোনোভাবে পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ছবি পেয়েছিলেন। সেই ছবি দেখে তারা উত্তরপত্র তৈরি করছিলেন। এমন সময় গোপন সংবাদের বিভিন্ন খবর পেয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।’
এইচএসসি পরীক্ষা প্রশ্নপত্র উত্তর ফাঁস
মন্তব্য করুন
কুড়িগ্রামে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা ও দুধকুমার নদের পানি। ব্রহ্মপুত্রের পানি সামান্য হ্রাস পেয়ে চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৬৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যদিকে পানি বৃদ্ধি পেয়ে ধরলার পানি তালুক শিমুলবাড়ী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৮ সেন্টিমিটার ও দুধকুমারের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বেড়েছে তিস্তার পানিও।