ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাপান সফর যত দ্রুত সম্ভব এ সফর আয়োজনে দুই দেশ কাজ করছে। কারণ এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সফর। আগে কিংবা পরে এ সফরে আয়োজন করা হবে বলে আমি প্রত্যাশা করছি।
সোমবার (৫ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে তিনি এ কথা বলেন।
ইতো নাওকি বলেন, বাংলাদেশে আমার খুবই চমৎকার কিছু স্মৃতি আছে। বাংলাদেশের মানুষ খুবই সদয়। তারা জাপানের প্রতি অনুরক্ত। তারা খুবই আতিথেয়তাপ্রবণ।
তিনি বলেন, আমি সিলেট, সুন্দরবন এলাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বরিশাল, পাহাড়পুরসহ বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। সেখানে তাদের কাছ থেকে বেশ সমাদর পেয়েছি। তারা খুবই বন্ধুত্বপ্রবণ। জাপান-বাংলাদেশ পরীক্ষিত বন্ধু দেশ। আমরা নিজেদের মধ্যকার অংশীদারত্ব নতুন স্তরে নিয়ে যেতে চাই।
তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাতে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, জাপান-বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা ও সমর্থনের জন্য তথ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছি। চলতি বছরে জাপান-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পঞ্চাশ বছরে পা দিয়েছে। বছরটি উদযাপনে আমরা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করেছি।