ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

রাত পোহালেই ভোট, সুনাক নাকি স্টারমার লন্ডনের মসনদে বসবে কে?


প্রকাশ: 03/07/2024


Thumbnail

বর্তমানে নানা সমস্যায় জর্জরিত যুক্তরাজ্যের কাণ্ডারি কে ধরতে যাচ্ছেন সে বিষয়টি হতে চলেছে আগামীকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মধ্যদিয়ে। এদিন ব্যালটের মাধ্যমে ব্রিটেনের জনগণ বেছে নিবেন কে হবেন পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী। ঋষি সুনাক নাকি কিয়ার স্টারমার এই আবর্তেই ঘুরপাক খাচ্ছে ভোটের মাঠ। দেড় মাসের নির্বাচনী প্রচারণা শেষে দেশজুড়ে বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। আর এই নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টি, লেবার পার্টি, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি, গ্রিন পার্টি, রিফর্ম পার্টি, স্কটিশ ন্যাশনালিস্ট পার্টিসহ ছোট–বড় অন্তত ৯৮টি রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করতে চলেছে।

তবে এবারের নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন রেকর্ড সংখ্যক প্রার্থীও। ইংল্যান্ড, ওয়েলস, স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডজুড়ে ৬৫০টি নির্বাচনী এলাকায় ৪ হাজার ৫০০ এরও বেশি প্রার্থী লড়াই করবেন। অথচ গত নির্বাচনে সবদল মিলিয়ে ছিল ৩৩২জন প্রার্থী। ফলে দেখা যাচ্ছে, ২০১৯ সালের তুলনায় আগামী ৪ জুলাইয়ের নির্বাচনে ৩৫.৭ শতাংশ প্রার্থী বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রাথমিকভাবে যুক্তরাজ্যের ডানপন্থী রাজনৈতিক দল রিফর্ম ইউকের প্রার্থী সংখ্যাও বেড়েছে বহুগুণ।

এদিকে জনমত জরিপে এখনও এগিয়ে রয়েছে লেবার পার্টি। হাউস অব কমন্সের ৬৫০টি আসনের বিপরীতে রাজনৈতিক দলগুলোর মনোনীত, স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ এই নির্বাচনে রেকর্ডসংখ্যক ৪ হাজার ৫১৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

২০১৯ সালে রিফর্ম ইউকে দলের নেতা নাইজেল ফারাজ বরিস জনসনের রক্ষণশীলদের জন্য ব্রেক্সিট (ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাবার প্রক্রিয়া) সুরক্ষিত করতে কৌশলগত সিদ্ধান্ত হিসেবে ৩০০ টিরও বেশি আসনে প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে ফারাজ এই নির্বাচনে কনজারভেটিভ এবং ইউনিয়নিস্ট পার্টি সঙ্গে অনুরূপ চুক্তি বাতিল করেছেন। অন্যদিকে গ্রিন পার্টি থেকেও পূর্বের তুলনায় আরো বেশি প্রার্থী নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে যাচ্ছে। গত নির্বাচনের চেয়ে ১৩১ জন বেশি প্রার্থীকে নির্বাচনে দাঁড়ানোর সুযোগ দিয়েছে দলটি।

এদিকে জর্জ গ্যালোওয়ের নেতৃত্বে ব্রিটেনের ওয়ার্কার্স পার্টিও ১৫২ জন প্রার্থী নিয়ে প্রথমবারের মতো নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র ও ছোট দলের প্রার্থীর সংখ্যাও ব্যাপকভাবে বেড়েছে। মোট মিলিয়ে এবারের সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী সংখ্যা (৪৫১৫জন) ২০১০ সালের নির্বাচনের (৪১৫০ জন) প্রার্থীর রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।

এবারের নির্বাচনে পার্লামেন্ট প্রার্থী হিসেবে বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট ব্রিটিশ ফিলিস্তিনিও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানা গেছে। মূলত গাজায় চলমান যুদ্ধ, ইসরায়েলের প্রতি লেবার ও রক্ষণশীলদের সমর্থন তাদের নির্বাচনে দাঁড়ানোর প্রধান কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার ছয় মাস আগে গত ২২ মে অনেকটা আকস্মিকভাবেই আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। যদিও ২ মে অনুষ্ঠিত স্থানীয় নির্বাচনের পর লেবার পার্টি জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছিল। নির্বাচন ঘিরে প্রধান দলগুলো জনমত নিজেদের দিকে টানতে চলমান সমস্যার সমাধানে ও সুসংহত যুক্তরাজ্য গড়ে তুলতে নির্বাচনী ইশতেহারে তুলে ধরেছে নানা প্রতিশ্রুতি।

ব্রেক্সিট–পরবর্তী সময় থেকে যুক্তরাজ্যের ভঙ্গুর অর্থনীতি, জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, অভিবাসন সমস্যাসহ সাম্প্রতিক সময়ে অপরাধের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় দেশটির জনগণ বেশ বিরক্ত। তা ছাড়া টানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থাকা কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বের প্রতিও আস্থা রাখতে পারছে না সাধারণ মানুষ।

এমন বাস্তবতায় পরিবর্তনের সমূহ সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি জনগণ ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে লেবার পার্টির কাছে আত্মসমর্পণ না করতে বলেছেন। বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ঋষি সুনাক বলেন, লেবার পার্টির বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতার কথা বলা হলেও নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে তিনি একদম হাল ছেড়ে দেননি।

২০১০ সাল থেকে টানা তিনবার ক্ষমতায় আছে ঋষি সুনাকের নেতৃত্বাধীন কনজারভেটিভ পার্টি। আর মে মাসে অনুষ্ঠিত স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ভূমিধস বিজয়ের পর ফুরফুরে মেজাজে থাকা আত্মবিশ্বাসী লেবার পার্টি জাতীয় নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে বেশ আশাবাদী।

অন্যদিকে নির্বাচনী জনমত জরিপগুলোতেও এগিয়ে লেবার পার্টি। সবশেষ জনমত জরিপে ৪০ পয়েন্ট নিয়ে প্রথম অবস্থানে রয়েছে লেবার পার্টি। লেবার পার্টি থেকে ১৯ পয়েন্ট কম, অর্থাৎ ২১ পয়েন্টে নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বর্তমান ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টি। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি ভালো ফলাফল করলেও নির্বাচনী জরিপে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে রিফর্ম ইউকে।

অন্যদিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এই জয়জয়কারের যুগে এক এআই প্রার্থীও কিনা এমপি হিসেবে লড়বেন নির্বাচনে। আর নির্বাচনে জিতলে তিনিই বিশ্বের প্রথম ‘এআই আইনপ্রণেতা’ হবেন বলে দাবি করা হচ্ছে। যুক্তরাজ্যে এবারের সাধারণ নির্বাচনে সংসদ-সদস্য হওয়ার জন্য লড়তে চলা কয়েকশ প্রার্থীর মধ্যে একজন হলেন স্টিভ এন্ডাকট। তার প্রচারণার ধরন অন্যদের থেকে একেবারেই আলাদা। তিনি নির্বাচনি প্রচারাভিযানের লিফলেটে নিজের মুখচ্ছবির পরিবর্তে ব্যবহার করছেন এআই তৈরি করা একটি অবতার।

৫৯ বছর বয়সি এ ব্যবসায়ী বলেছন, আমরা একটি দল গঠন করছি। এ নির্বাচনের পরে আমরা সারা দেশে আরও এআই প্রার্থী নিয়োগ করব। আমরা বড় এবং গণতান্ত্রিক কিছু ব্লক তৈরিতে এটিকে উদ্বোধন হিসাবে দেখছি।

তবে এআই স্টিভ সম্পর্কে ব্রিটিশ নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নির্বাচনে জিতলে এন্ডাকটই সংসদ সদস্য হবেন, তার এআই সংস্করণ নয়। অবশ্য এআই স্টিভের নির্বাচনে জেতার এখন পর্যন্ত খুব একটা সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। স্থানীয় বেশিরভাগ ভোটারই এআই প্রার্থীকে ভোট দিতে অনিচ্ছুক বলে মনে হয়েছে।

নির্বাচনী প্রচারণায় লেবার পার্টির নেতা স্যার কিয়ার স্টারমার বলেছেন, ক্ষমতায় গেলে অর্থনীতি পুনর্গঠন, স্বাস্থ্যসেবাকে গতিশীল করা, জনগণের জীবনযাত্রার ব্যয় কমানো, স্কুলগুলোতে আরও শিক্ষক নিয়োগসহ অবৈধ অভিবাসীদের রুয়ান্ডা না পাঠিয়ে নিজ নিজ দেশে পাঠাবেন। স্টারমার কনজারভেটিভ পার্টির টানা ১৪ বছরের ‘বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি’ থেকে দেশকে পুনর্গঠনের জন্য ৪ জুলাই লেবার পার্টিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

নির্বাচন ঘোষণার পর থেকে অংশগ্রহণকারী সব রাজনৈতিক দল ও তাদের মনোনীত প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সভা–সমাবেশ, লিফলেট বিতরণের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নির্বাচনী প্রচার–প্রচারণা চালিয়েছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতৃত্ব বিভিন্ন গণমাধ্যমের নির্বাচনী বিতর্কে অংশ নিয়ে মুখোমুখিও হয়েছেন নানা প্রশ্নের।

গত ২৭ জুন ডেইলি সানের এক বিতর্কে অংশ নিয়ে লেবার নেতা স্যার কিয়ার স্টারমার অবৈধ অভিবাসন বিষয়ে প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে অযাচিতভাবে বাংলাদেশের নাম উচ্চারণ করে কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েন। পরবর্তীকালে লেবার পার্টির ব্যাখ্যায়ও প্রশমিত হয়নি বাংলাদেশি কমিউনিটির ক্ষোভ। পরে অবশ্য যুক্তরাজ্যের একটি বাংলা গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্টারমার বাংলাদেশি কমিউনিটিকে আঘাত করা তার উদ্দেশ্য ছিল না এবং এই ঘটনায় তিনি অনুতপ্ত বলে জানান।

উল্লেখ্য, ৯ নারীসহ মোট ৩৪ জন ব্রিটিশ বাংলাদেশি যুক্তরাজ্যের জাতীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে বর্তমান এমপি রুশনারা আলী, রুপা হক, টিউলিপ সিদ্দিক, আপসানা বেগমসহ লেবার পার্টি মনোনীত প্রার্থী রয়েছেন আটজন। তাদের প্রত্যেকের জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। লেবার পার্টি সরকার গঠন করলে প্রথমবার মন্ত্রিসভায়ও স্থান পেতে পারেন কোনো কোনো ব্রিটিশ বাংলাদেশি এমপি।

এদিকে যুক্তরাজ্যের প্রধান দলগুলো ৪ জুলাই সাধারণ নির্বাচনের আগে তাদের প্রচারণার প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করছে। কিন্তু দেশটির জনগণের কাছে এবারে প্রশ্ন উঠেছে আসলেই কাকে ভোট দেবেন তারা? অন্যদিকে মনোলোভা পসার সাজিয়ে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে চলেছে যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক দলগুলো। বিবিসি এ নিয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদনে নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলগুলোকে নিয়ে ছোটখাটো একটি গবেষণাও করে ফেলেছে। আর সেই আলোকে দলগুলোর ইশতেহার নিয়েও রয়েছে নানা আকর্ষণীয় তথ্য। রাজনৈতিক দলগুলো মূলত ভোটারদের স্বার্থরক্ষায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরেই তাদের প্রচার চালিয়েছে।

ইশতেহার হলো নির্বাচনের আগে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিশ্রুতি যা কিনা ভোটারদের কাছে প্রার্থীরা নির্বাচনে বিজয়ী হলে কি কি করবে তার ব্যাখ্যার এক ফিরিস্তি। আর এবিষয়ে বিবিসির ভিজ্যুয়াল জার্নালিজমের একটি টিম ও লন্ডনে বিবিসির রাজনৈতিক গবেষণা ইউনিট এবং বেলফাস্ট, কার্ডিফ এবং গ্লাসগোতে অবস্থিত গণমাধ্যমটির বিবিসি সাংবাদিকরা গবেষণা চালায়।

ব্যালট বাক্সে ভোটারদের সিদ্ধান্ত কোনদিকে যেতে পারে তার একটি সম্ভাব্যতা যাচাই ও দলগুলোর মূল বিষয়গুলিতে কতটা জনকল্যাণমুখী প্রভাব রয়েছে তা নিয়েই একটা রিপোর্ট প্রকাশ করেছে বিবিসি।

নীতি নির্বাচনের পদ্ধতি
মূলত এটি বিবিসি সাংবাদিকদের তত্ত্বাবধানে একটি সম্পাদকীয় প্রক্রিয়া। ইশতেহারে লিপিবদ্ধ বিষয়গুলো জানতে বিবিসি রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে যোগাযোগ করে তাদের মূল নীতিগুলি চিহ্নিত করেছে।

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট থেকে গৃহীত বিষয়সমূহ:  
ব্রিটেনের পার্লামেন্টের নীতি অনুযায়ী ইশতেহারে দেওয়া সব বিষয় নিয়েই বাস্তবে দলগুলো কাজ করতে পারবে না তথাপি তারা জেনারেল ইলেকশনকে সামনে রেখে এসব বিষয়ে প্রচারণা চালিয়ে থাকে। উদাহরণ স্বরূপ, "স্বাস্থ্য" খাতের বিষয়সমূহ উত্তর আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসের জন্য অধিক প্রযোজ্য। তা স্বত্বেও জেনারেল ইলেকশনের জন্য নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলগুলো দলগুলো স্থানীয়ভাবে এ বিষয়ে মনকাড়া প্রচারণা চালায়।

আর এ কারণেই নির্দেশনা অনুযায়ী এমন বিষয়গুলোকে তারা হাইলাইট করে  ওয়েস্টমিনস্টারে পাস করা হলেও এসব নীতি সেই দেশে আইন হয়ে উঠতে পারে না। বাকিংহাম প্যালেসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে রাজা চার্লস তার সকল অনুষ্ঠান পিছিয়ে দিয়েছেন নির্বাচন ঘিরে যাতে করে জনসাধারণের মনোযোগ নির্বাচন থেকে সরে না যায়।

২০১৯ সালের নির্বাচনে একই দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনে অংশ নিয়ে বরিস জনসন জয়লাভ করলেও পরবর্তীতে ব্রেক্সিট ইস্যু ও কোভিড পেন্ডামিকের নানা বিতর্কে জড়িয়ে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হোন। তার পরবর্তী উত্তরসূরী লিজ ট্রাসও খুব একটা সুবিধা করতে না পেরে মাত্র ৪৯ দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রীত্ব ছেড়ে দিয়েছিলেন মিনি বাজেট প্রণয়নের জন্য।
নির্বাচন প্রসঙ্গে শেফিল্ড ইউনিভার্সিটির রাজনীতির অধ্যাপক ম্যাথিউ ফ্লিন্ডার্স বলেছেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থী বৃদ্ধির অর্থ, পরবর্তী সরকারের পার্লামেন্টে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকার সম্ভবনা কম এবং নির্বাচনের মধ্যবর্তী সমযে ঘন ঘন রাজনৈতিক পরিবর্তন দেখতে পাবে।



প্রধান সম্পাদকঃ সৈয়দ বোরহান কবীর
ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লিমিটেডের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান

বার্তা এবং বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ২/৩ , ব্লক - ডি , লালমাটিয়া , ঢাকা -১২০৭
নিবন্ধিত ঠিকানাঃ বাড়ি# ৪৩ (লেভেল-৫) , রোড#১৬ নতুন (পুরাতন ২৭) , ধানমন্ডি , ঢাকা- ১২০৯
ফোনঃ +৮৮-০২৯১২৩৬৭৭