টেক ইনসাইড

স্লো স্মার্টফোন ফাস্ট করার উপায়

প্রকাশ: ০৯:৩৭ এএম, ০৫ অক্টোবর, ২০২২


Thumbnail স্লো স্মার্টফোন ফাস্ট করার উপায়

দৈনন্দিন জীবনের অন্যতম সঙ্গী স্মার্টফোন। অতিরিক্ত ব্যবহার করলে অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রের মতো এই যন্ত্রও স্লো হয়ে পড়ে। স্মার্টফোন স্লো হওয়ার প্রধান কারণ অপারেটিং সিস্টেম সবসময় আপডেট না থাকাটা। একে সংক্ষেপে ওএস বলা হয়। এটি আপডেট রাখা স্মার্টফোনের জন্য খুবই প্রয়োজন। কারণ কোম্পানিগুলো ওএসের আপডেটের মাধ্যমে সিস্টেমে থাকা ত্রুটি ও বিচ্যুতিগুলো দূর করে থাকে। সে কারণে ওএস আপডেট না থাকলে স্মার্টফোন স্লো হয়ে পড়ে। তাই স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম সবসময় আপডেট রাখার চেষ্টা করুন। এছাড়াও, 

সিস্টেম আপডেট করুন
বেশিরভাগ ফোনই নিয়মিত তাদের সিস্টেম আপডেট দেয়। নিরাপত্তা বাড়াতে ও  নতুন ফিচার যেন ইউজাররা উপভোগ করতে পারেন সে কারণে এ ধরনের আপডেট দেওয়া হয়। তাই ফোন সেøা হয়ে গেলে সিস্টেম আপডেট দিয়ে দেখুন। অবশ্য বেশ কদিন ধরে কিছু কোম্পানির ফোনে সিস্টেম আপডেট দেওয়ার পর নানা সমস্যা পাওয়া গেছে। তাই আগে ফোরামগুলোতে গিয়ে আপডেটটির রিভিউ জেনে নিন। তাতে নিরাপদেই আপডেট দিতে পারবেন।

ব্যাটারির যত্নে মনোযোগ দিন 
মোবাইল চার্জ দেওয়ার সময় ফোন চালাবেন না। এমনকি ফোন সব সময় ফুল চার্জ করা অথবা একেবারে চার্জ শেষ করা ঠিক না। ব্যাটারি উৎপাদনের সময় ঠিক কতবার ফুল চার্জ হওয়ার সক্ষমতা রাখে তা নির্ধারিত থাকে। ঘন ঘন ফুল চার্জ দিলে ব্যাটারির ক্ষতি হয়। সারা রাত ফোন চার্জে রাখবেন না। সচরাচর চার্জ ৯০ শতাংশ হলেই চার্জ থেকে খুলে নিন ও ২০ শতাংশে কমে এলে চার্জে দিন।

অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ সরান
মোবাইল রিসেট দেওয়ার পর কিংবা নতুন কেনার পর সবসময় কিছু অ্যাপ থাকে যা আপনার কাজে আসে না। এদের বলা হয়- ব্লোটওয়ার। মূলত স্মার্টফোন কোম্পানিগুলো অতিরিক্ত আয়ের জন্য কিছু গেমস বা অতিরিক্ত অ্যাপ দিয়ে থাকে। কিছু কিছু অ্যাপ আন-ইনস্টল করা যায় আবার কিছু কিছু অ্যাপ আন-ইনস্টল করাই যায় না। যেগুলো আন-ইনস্টল করা যায়, সেগুলো দ্রুত সরিয়ে ফেলুন। এমনকি মোবাইলে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ রাখবেনই না।

সিস্টেম স্টোরেজ ফুল করবেন না
মোবাইলের সিস্টেম স্টোরেজ ব্যবহার করেন অনেকে। যে কারণে দেখা যায় দ্রুত সিস্টেম স্টোরেজ ভরাট হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় সিস্টেম স্টোরেজ কখনোই ৯০ শতাংশের বেশি ভরবেন না। বাজারে এসডি কার্ড পাওয়া যায় তা ব্যবহার করতে পারেন। ভালোমানের এসডি কার্ড ব্যবহার করুন। নকল বা সাধারণ এসডি কার্ড ব্যবহারে ফোন আরও সেøা করে দেয়।

অ্যাপ্লিকেশন ক্যাশ সাফ করুন
আপনার ফোনে ক্যাশ ফাইল জমে খেয়াল করবেন হয়তো। অনেকে নামটি শুনলেও কোথায় আছে জানেন না। মূলত ক্যাশ ফাইল হলো ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় ফোনে ব্রাউজার থেকে জমা হওয়া কিছু ফাইল। প্রায় প্রতিটি অ্যাপ বিশেষত গুগলের ইউটিউব, জি-মেইল, ফেসবুক ও ভারী গেমের অ্যাপ ক্যাশ জমা করে। এসব অ্যাপ্লিকেশন ক্যাশ ফাইল আপনার ফোনকে সেøা বানিয়ে দেয়। সিস্টেম স্টোরেজে গেলে সহজেই এ ক্যাশ ফাইল দূর করতে পারবেন। অনেকে অবশ্য অ্যাপের মাধ্যমেই এ কাজ করেন।

অ্যাপ্লিকেশনকে যত্রতত্র পারমিশন দেবেন না
ফোনে নতুন অ্যাপ ইনস্টল করার পরই নানা পারমিশন চেয়ে বসে। এতে আপনার প্রাইভেসি যেমন ঝুঁকির মধ্যে থাকে, তেমনই ব্যাটারির চার্জও কমে যায়। এ ছাড়া ফোন হয়ে যায় স্লো। কারণ সিস্টেম ডাটা এ পারমিশনগুলো সবসময় দেয় বলে অ্যাপগুলো ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু থাকে। সৌভাগ্যের কথা হলো-এন্ড্রয়েডের নতুন সংস্করণে আপনি যখন অ্যাপ ব্যবহার করবেন, তখনই পারমিশন কার্যকর হবে, এমন সেটিং চালু আছে। অ্যাপ ইনস্টল করে তাই ভেবেচিন্তে পারমিশন দিন।

অযথা ডাটা ও ওয়াইফাই চালু রাখবেন না
ফোনে সবসময় ডাটা বা ওয়াইফাই চালু রাখবেন না। যখন প্রয়োজন হবে তখনই এদের ব্যবহার করুন। এ ছাড়াও ব্যাকগ্রাউন্ড ডাটা নিষ্ক্রিয় রাখুন। তাতে ফোন স্লো হবে না।

বিজ্ঞাপন দেয় এমন অ্যাপ রাখবেন না
কম দামি ফোন কিংবা মিডরেঞ্জ অনেক কোম্পানির ফোনে বিজ্ঞাপনে অতিষ্ঠ হওয়ার জো। রুচি ও মানের দিক থেকে যেমন এ বিজ্ঞাপনগুলো নিম্নমানের তেমনি ফোন স্লো করার পেছনেও এদের হাত আছে। অবশ্য স্মার্টফোন কোম্পানির দেওয়া রমে বিজ্ঞাপন পুরোপুরি থামানো সম্ভব না হলেও অ্যাপের কিছু পারমিশন বন্ধ করে বিজ্ঞাপন থেকে কিছুটা রেহাই মিলবে। এ ছাড়াও এমন অ্যাপ ব্যবহার করবেন না যেগুলো প্রচুর বিজ্ঞাপন দেখায়। যদি ফোনের রমে সমস্যা থেকেই থাকে তাহলে কাস্টম রম বা স্টক এন্ড্রয়েড ব্যবহার করুন।

ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট
ফোনের অবস্থা যদি একদমই বাজে হয় তাহলে ফ্যাক্টরি ডাটা রিসেট ছাড়া উপায় নেই। এতে ফোন আবার প্রাথমিক অবস্থায় যেমন ছিল তেমন হয়ে যাবে। ফ্যাক্টরি রিসেট দেওয়ার পর আমাদের দেওয়া টিপসগুলো মেনে চললে আপনার ফোন নিয়ে বড় সমস্যায় পড়বেন না। স্মার্টফোন স্লো হওয়ার জন্য অনেকাংশে কোম্পানির সফটওয়্যার দায়ী হলেও আপনাকে কিছুটা সচেতন হয়েই চালাতে হবে।

স্লো স্মার্টফোন   ফাস্ট করার   উপায়  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

ভারতে পরিষেবা বন্ধের দাবি হোয়াটসঅ্যাপের, কারণ কী?

প্রকাশ: ০৭:০৯ পিএম, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। বার্তা আদান প্রদানের জন্য বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় এই মাধ্যমটি। সারাবিশ্বের পাশাপাশি ভারতেও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে এই হোয়াটসঅ্যাপ। তবে সম্প্রতি ভারত থেকে পরিষেবা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছে মেটার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি। দিল্লি হাইকোর্টে একটি মামলার শুনানিতে এমনটাই দাবি করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
 
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) আদালতে হোয়াটসঅ্যাপের আইনজীবী বলেছেন, সাধারণ মানুষ গোপনীয়তার জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। ব্যবহারকারীদের সকল বার্তা এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্ট করা হয়। এই এনক্রিপশন ভাঙলে তা ব্যবহারকারীদের সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গের সামিল হবে।
 
ভারতের ২০২১ সালের তথ্য প্রযুক্তি আইনে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়ায়কে কোন তথ্য দিচ্ছে তা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ কোনো তথ্যের মূল উৎস কিংবা কোন মেসেজ কোথা থেকে শুরু হয়েছে সেটা খুঁজে বের করার জায়গা রাখতে হবে। কর্তৃপক্ষ নির্দেশ দিলে মেসেজের তথ্য চিহ্নিত করার সুযোগ রাখতে হবে। এই আইনকে চ্যালেঞ্জ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যার শুনানির দিন ধার্য হয় আগামী ১৪ আগস্ট। তার আগেই হোয়াটসঅ্যাপ দিল্লি হাইকোর্টকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দিলো।
 
হোয়াটসঅ্যাপের দাবি, এই ধারা মানতে গেলে বিপুল সংখ্যক মেসেজ নির্দিষ্ট কিছু বছরের জন্য স্টোর করে রাখতে হবে হোয়াটসঅ্যাপকে। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি দিল্লি হাইকোর্টকে জানিয়েছে, এর জন্য মেসেজের কমপ্লিট চেন রাখতে হবে কারণ কখন কোন মেসেজ নিয়ে জানতে চাওয়া হবে তার ঠিক নেই। এমন পদ্ধতি বিশ্বের কোথাও নেই।
 
এদিকে, ভারতের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে, হোয়াটসঅ্যাপ ভারতে ব্যবহারকারীদের মৌলিক অধিকারকে লঙ্ঘন করছে। মন্ত্রণালয়টির দাবি, যদি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১ বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জন্য ভুয়া তথ্যের উৎস খোঁজার কাজ কঠিন হয়ে পড়বে।
 
উল্লেখ্য, মোদি সরকার ২০২১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তথ্যপ্রযুক্তি আইন ২০২১-এর গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। সেখানে টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলোকে নিয়ম মেনে চলার কথা বলা হয়।


হোয়াটসঅ্যাপ   ভারত   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আজ দিবাগত রাতে এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট সেবা

প্রকাশ: ০৮:৪৬ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট পরিষেবা বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকবে।

গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন সংস্থা বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্‌লস (বিএসসিপিএলসি)-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিএসসিপিএলসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানো যাচ্ছে, কুয়াকাটায় দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল রক্ষণাবেক্ষণ করা হবে। এ কারণে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এই কেব্‌লের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

বিএসসিপিএলসি জানিয়েছে, এতে গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে অন্য সাবমেরিন কেব্‌লের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে।


ইন্টারনেট   বিএসসিপিএলসি  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

১ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ইন্টারনেট

প্রকাশ: ০৭:১৪ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য এক ঘণ্টা বন্ধ থাকবে দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৫)। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ফলে ইন্টারনেট ধীরগতির কারণে ভোগান্তিতে পড়বেন গ্রাহকরা। 

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির (বিএসসিপিএলসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মির্জা কামাল আহম্মদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মির্জা কামাল আহম্মদ বলেন, সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাত ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত এক ঘণ্টা ক্যাবলটির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ পরিষেবা বন্ধ থাকবে। 

তবে একই সময়ে কক্সবাজার ল্যান্ডিং স্টেশন থেকে (সি-মি-উই-৪) সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ সেবা যথারীতি চালু থাকবে বলে জানিয়েছে বিএসসিপিএলসি।

ইন্টারনেট সেবা   সাবমেরিন ক্যাবলস কোম্পানি লিমিটেড  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

আবারও হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রামে বিভ্রাট

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০৪ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আবারও মেটার মালিকানাধীন হোয়াটসঅ্যাপ-ইনস্টাগ্রাম বিভ্রাট দেখা দিয়েছে। ফলে বিশ্বজুড়ে থমকে গেছে এই দুই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পরিষেবা। বার্তা আদান-প্রদানে সমস্যার মুখে পড়ছেন ব্যবহারকারীরা।

তবে কী কারণে এই বিভ্রাট, তা নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি দেয়নি মেটা। এক মাসের মধ্যেই দু’বার মেটার বিভিন্ন পরিষেবা বিভ্রাটের সম্মুখীন হলো।

বুধবার (৩ এপ্রিল) রাত পৌনে ১২টা নাগাদ সমস্যার শুরু হয়। অনেক ব্যবহারকারী লক্ষ করেন তারা হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে লগইন করতে পারছেন না। মোবাইল অ্যাপ থেকে মেসেজ পাঠানোর চেষ্টা করলেও তা ব্যর্থ হন তারা।

এ ছাড়া সমস্যা দেখা দেয় ইনস্টাগ্রামেও। ব্যবহারকারীরা বার বার তাদের ফিড রিফ্রেশ করলেও নতুন কোনো পোস্ট দেখতে পারছিলেন না। তবে ফেসবুকের পরিষেবা ঠিকই ছিল। সেখানেই অনেকে জানান, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা বিভ্রাট সংক্রান্ত সমস্যার কথা।


হোয়াটসঅ্যাপ   ইনস্টাগ্রাম   মেটা  


মন্তব্য করুন


টেক ইনসাইড

সরকারি-বেসরকারি অনেক ওয়েবসাইট ডাউন

প্রকাশ: ০৩:৪৪ পিএম, ০৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দেশের সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ওয়েবসাইট কাজ করছে না। এ কারণে সেবা গ্রহণে ভোগান্তিতে পড়ছে গ্রাহকরা। বুধবার (৩ এপ্রিল) সকাল থেকেই এ সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

জানা গেছে, যেসব ওয়েবসাইটের শেষে ডট গভ, ডট বিডি, ডট বাংলা বা ডট কম ডট বিডি রয়েছে সেগুলো বিটিসিএলের সার্ভার থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এসব সাইট খোলা যাচ্ছে না। দেশের সবকটি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট এসব ডোমেইন দিয়ে বানানো। ফলে সেগুলোতে প্রবেশ করতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা।

এ ছাড়া ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজ, ইভ্যালি ও সংবাদ সংস্থা ইউএনবিসহ বহু বেসরকারি ওয়েবসাইট এসব ডোমেইন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করায় সেগুলোতেও প্রবেশ করা যাচ্ছে না।

মঙ্গলবার রাত থেকেই এসব ডোমেইন সার্ভার নিয়ন্ত্রিত কোনো সরকারি-বেসরকারি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারছেন না ব্যবহারকারীরা।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেডের ডিজিএম (ডোমেইন) আনোয়ার পারভেজ বলেন, হঠাৎ করেই পরিষেবায় বিভ্রাট দেখা দিয়েছে আমরা জলদি বিকল্প ব্যবস্থা তৈরি করছি। প্রস্তুত হলেই পুনরায় সচল হবে সব ওয়েবসাইট।

ওয়েবসাইট ডাউন   বিটিসিএল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন