ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ডায়ানার পর প্রিন্সেস অব ওয়েলস হলেন কেট

প্রকাশ: ০৫:২৯ পিএম, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২


Thumbnail ডায়ানার পর প্রিন্সেস অব ওয়েলস হলেন কেট

যুক্তরাজ্যের রাজা তৃতীয় চার্লস তার জেষ্ঠ্যপুত্র উইলিয়াম ও পুত্রবধু কেট মিডলটনকে প্রিন্স ও প্রিন্সেস অব ওয়েলস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এক সময় এই পদবি ছিল চার্লস ও তার প্রথম স্ত্রী প্রিন্সেস ডায়ানার।

যুক্তরাজ্যের সিংহাসনের প্রথম উত্তরাধিকারীর জন্যই প্রিন্স এবং প্রিন্সেস অব ওয়েলস পদবীটি বরাদ্দ থাকে। ১৯৬৯ সালে লন্ডনের বাকিংহাম প্যালেসে নিজের জেষ্ঠ্য সন্তান চার্লসকে এই পদবী দিয়েছিলেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। ১৯৮১ সালে লেডি ডায়ানা ও প্রিন্স চার্লস বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হলে প্রিন্সের স্ত্রী হিসেবে ডায়ানা প্রিন্সেস অব ওয়েলস পদবী লাভ করেন।

১৯৯৭ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে। কিন্তু চার্লস প্রিন্স অব ওয়েলস থাকলেও প্রিন্সেস অব ওয়েলস পদবীটি আর কাউকে দেওয়া হয়নি।

গত বৃহস্পতিবার রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ গেলে মায়ের মৃত্যুর পর উত্তরাধিকারী হিসেবে রাজা হন চার্লস।

জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে নতুন রাজা বলেন, ‘নতুন প্রিন্স ও প্রিন্সেস অব ওয়েলস আমাদের জাতীয় বিষয়গুলোয় অনুপ্রেরণা ও নেতৃত্ব দিয়ে যাবে। প্রান্তিক অবস্থানে থাকা নাগরিকদের মূলধারায় আনতে সাহায্য করে যাবে, যেখানে গুরুত্বপূর্ণ সাহায্য দেওয়া যেতে পারে।’

তৃতীয় চার্লস রাজা হওয়ার পর এখন ব্রিটিশ সিংহাসনের উত্তরাধিকারীদের ক্রমতালিকার এক নম্বরে রয়েছেন প্রিন্স উইলিয়াম। চার্লস-ডায়ানা দম্পতির এই জেষ্ঠ্য সন্তানের জন্ম ১৯৮২ সালে।

সিংহাসনের উত্তরাধিকারের ক্রমতালিকার দুই নম্বরে রয়েছে প্রিন্স উইলিয়ামের ছেলে প্রিন্স জর্জ। তার জন্ম ২০১৩ সালে। তিন নম্বরে রয়েছে প্রিন্স উইলিয়ামের মেয়ে প্রিন্সেস শার্লট। তার জন্ম ২০১৫ সালে।


যুক্তরাজ্য   লেডী ডায়ানা   উইলিয়াম-কেট   প্রিন্স এন্ড প্রিন্সেস অব ওয়েলস  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি: মার্কিন প্রতিবেদন

প্রকাশ: ১১:২২ এএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়নি বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এক  প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর প্রকাশিত বৈশ্বিক মানবাধিকার  প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়।

২০২৩ সালে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বেশ কিছু বিশ্বাসযোগ্য তথ্য রয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, সরকারের নির্যাতন বা নিষ্ঠুরতা, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ বা শাস্তি, কঠোর ও জীবনের জন্য হুমকি এমন কারাগার পরিস্থিতি।

এছাড়া নির্বিচারে গ্রেপ্তার বা আটক, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিয়ে গুরুতর সমস্যা, রাজনৈতিক ও অন্যান্য বন্দি, সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা ও অযৌক্তিক গ্রেপ্তার, মতপ্রকাশ সীমিত করার জন্য ফৌজদারি মানহানি আইনের ব্যবহার, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও ইন্টারনেট ক্ষেত্রে স্বাধীনতার ওপর গুরুতর বিধি-নিষেধের কথা বলা হয়েছে।

মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য ব্যাপক দায়মুক্তির অসংখ্য তথ্য পাওয়া গেছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী কর্মকর্তা বা নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের চিহ্নিত করতে এবং শাস্তি দেওয়ার জন্য বিশ্বাসযোগ্য পদক্ষেপ নেয়নি।

বাংলাদেশে মানবাধিকারের সমস্যা হিসেবে শান্তিপূর্ণ সমাবেশের স্বাধীনতা এবং সংস্থার স্বাধীনতায় উল্লেখযোগ্য হস্তক্ষেপের কথা বলা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

এছাড়া সংগঠন, অর্থায়ন বা বেসরকারি ও নাগরিক সমাজ সংস্থাগুলো পরিচালনায় সুযোগ অত্যন্ত সীমিত করে আইন প্রণয়নসহ চলাচলের স্বাধীনতার ওপর বিধি-নিষেধ; অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সরকার পরিবর্তন করতে নাগরিকদের অক্ষমতার কথা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

প্রতিবেদনে রাজনৈতিক অংশগ্রহণের ওপর গুরুতর ও অযৌক্তিক বিধি-নিষেধ, সরকারি খাতে বড় ধরনের দুর্নীতি, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোর ওপর গুরুতর বিধি-নিষেধকেও সমস্যা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বাল্যবিবাহ, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা, যৌন সহিংসতা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ওপর সহিংসতার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এছাড়া লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল, ট্রান্সজেন্ডার, কুয়ার বা ইন্টারসেক্স (এলজিবিটিকিউআই) ব্যক্তি, ট্রেড ইউনিয়ন ও শ্রমিকদের সংগঠনের স্বাধীনতার ওপর উল্লেখযোগ্য বিধি-নিষেধের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।


বাংলাদেশে   মানবাধিকার   পরিস্থিতির   উন্নতি হয়নি   মার্কিন প্রতিবেদন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ ভারতীয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

প্রকাশ: ১০:০০ এএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রে সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। তারা ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য তেলেঙ্গানা থেকে দেশটিতে পাড়ি জমান উচ্চশিক্ষার জন্য।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার রাতে অ্যারিজোনা রাজ্যের পেওরিয়াতে একটি গাড়ির সঙ্গে তাদের গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে তাদের মৃত্যু হয়। নিহত নিভেশ মুক্কা ও গৌথাম কুমার পার্সি দুজনের বয়সই ১৯ বছর।   

গৌথম কুমার জানগাঁও জেলার ঘনপুর স্টেশনের বাসিন্দা। আর নিভেশ ছিলেন করিমনগর জেলার হুজুরাবাদের বাসিন্দা। দুজনেই অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়ছিলেন। 

খবরে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদের বন্ধুদের নিয়ে দুজনে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় বিপরীত দিক থেকে আসা আরেকটি গাড়ির সঙ্গে তাদের গাড়ির সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই নিভেশ ও গৌতম মারা যান এবং উভয় গাড়ির চালক আহত হন।

মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনতে ভারত সরকারের কাছে সহায়তার আবেদন জানিয়েছে ওই দুই শিক্ষার্থীর পরিবারের সদস্যরা।


যুক্তরাষ্ট্র   সড়ক দুর্ঘটনা   ভারত   শিক্ষার্থী   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

চীন মালদ্বীপের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে ইচ্ছুক

প্রকাশ: ০৯:০৫ এএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

মালদ্বীপের চীনপন্থী প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুর নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন দল পার্লামেন্টে নির্বাচনে জয় হওয়ায় চীন অভিনন্দন জানায়। নিয়ন্ত্রণ পাওয়ার পর চীনের পক্ষ থেকে দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের কথা বলা হয়েছে। 

গত রোববার মালদ্বীপের পার্লামেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয় পেয়েছে প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জুর দল পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেস (পিএনসি)। দেশটির পার্লামেন্ট পিপলস মজলিশের নিয়ন্ত্রণ মুইজ্জুর হাতে থাকবে কি না, এটা ছিল বড় পরীক্ষা। 

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়ান ওয়েবিন বলেন, 'চীন ঐতিহ্যগত বন্ধুত্ব বজায় রাখতে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিময় ও সহযোগিতা প্রসারিত করতে মালদ্বীপের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক।' তিনি মালদ্বীপের সঙ্গে কৌশলগত সহযোগিতার সম্পর্ক জোরদার করতে বেইজিং কাজ করবে বলেও মন্তব্য করেন। 


চীন   মালদ্বীপ   পিএনসি   মোহামেদ মুইজ্জু  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

তাইওয়ানে ৮০টির বেশি ভূমিকম্প অনুভূত

প্রকাশ: ০৮:৩৮ এএম, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তাইওয়ানে ৮০টির বেশি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) স্থানীয় সময় রাত থেকে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ভোররাত পর্যন্ত তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে একে একে ৮০টিরও বেশি ভূকম্পন অনুভূত হয়।

তাইওয়ানের আবহাওয়া প্রশাসন জানিয়েছে, এসব ভূমিকম্পের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পনটি ছিল ৬ দশমিক ৩ মাত্রার। এর উৎপত্তি স্থল ছিল পূর্বাঞ্চলের হুয়ালিয়েনের প্রত্যন্ত এলাকায়। ভূমিকম্পের আঘাতে রাজধানী তাইপেতে ভবন কেঁপে ওঠে।  

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির খবর জানা যায়নি।

এর আগে গত ৩ এপ্রিল তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি ১৪ জন মারা যান।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানায়, ভূমিকম্পটির কেন্দ্রস্থল ছিল হুয়ালিয়েন শহরের ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণে। তাইওয়ানে গত ২৫ বছরের মধ্যে এটি ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প।


তাইওয়ান   ভূমিকম্প   রাজধানী  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইরানে হামলা করতে চেয়েও যে কারণে পিছু হটে ইসরায়েল

প্রকাশ: ১০:৪৪ পিএম, ২২ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সিরিয়ায় ইরান কনস্যুলেটে ইসরায়েলের বিমান হামলার জেরে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইরান। এর জবাবে গত শুক্রবার দেশটিতে ব্যাপক পরিসরে হামলা চালাতে চেয়েছিল ইসরায়েল। হামলার পরিকল্পনা ছিল ইরানের রাজধানী তেহরানের কাছের সামরিক ঘাঁটিতেও। তবে পরে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে ইসরায়েল সরকার।

ইসরায়েলের তিন কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম দ্য নিউইয়র্ক টাইমস। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন মিত্রদেশের কূটনৈতিক চাপে ইরানে বড় ধরনের হামলার সিদ্ধান্ত বাতিল করে ইসরায়েল। ইসরায়েলের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ইরানের ছোড়া প্রায় সব ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ঠেকিয়ে দেওয়াও ব্যাপক হামলা না চালানোর পেছনে একটি কারণ হিসেবে কাজ করেছে।

ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের সূত্রে প্রতিবেদনের উল্লেখ করা হয়েছে, মধ্যপ্রাচ্যে বড় পরিসরে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ুক, তা চায়নি ইসরায়েলের পশ্চিমা মিত্ররা।

ইসরায়েল ও পশ্চিমা কর্মকর্তারা নিউইয়র্ক টাইমসকে জানিয়েছেন, গত শুক্রবার ইরানের পশ্চিমে কয়েক শ কিলোমিটার দূর থেকে ‘অল্প কিছু ক্ষেপণাস্ত্র’ ছোড়ে ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান। এ ছাড়া ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ধন্দে ফেলতে ‘কোয়াডকপ্টার’ নামে পরিচিত হামলাকারী ড্রোনও ছোড়া হয়। যুদ্ধবিমান থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর একটি ইরানের একটি বিমানবিধ্বংসী আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় আঘাত হানে। প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে—তা জানার পর দ্বিতীয় আরেকটি ক্ষেপণাস্ত্র আকাশে থাকতেই ধ্বংস করে ইসরায়েলি বাহিনী। এ পদক্ষেপের লক্ষ্য ছিল অত্যধিক ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ইসরায়েল প্রাথমিকভাবে ১৫ এপ্রিল ইরানে হামলা চালাতে চেয়েছিল। এর জেরে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ উত্তর ইসরায়েলে ‘উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হামলা বাড়াতে পারে’—এমন শঙ্কায় পরে ওই সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়। তবে শুক্রবারের হামলার ক্ষেত্রেও একই শঙ্কা ছিল কি না, তা জানানো হয়নি।

শুক্রবারের হামলার দায় অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করেনি ইসরায়েল। তবে হামলা যে ইসরায়েলই চালিয়েছে, সে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেশটির বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা। এই হামলার পর তেমন উচ্চবাচ্য করেনি তেহরানও। এমনকি হামলার জন্য সরাসরি ইসরায়েলকে দায়ী করেনি তারা। ফলে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চল আরও সংকটের দিকে এগোনোর ঝুঁকি অনেকটাই কমেছে।


ইরান   ইসরায়েল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন