বিতর্ক যেন কোনোভাবেই পিছু
ছাড়ছে না ডিউক অব সাসেক্স প্রিন্স হ্যারির। এবার তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তার দাদি
প্রয়াত রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথকে ‘অসম্মান’ করেছেন তিনি।
রানির শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে রাজকীয়
সংগীতের সময় হ্যারির আচরণ নিয়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা।
ভাররতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির
এক প্রতিবেদনে বলা হয়, গতকাল সোমবার ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে রানির শেষকৃত্যে ব্রিটিশ
রাজপরিবারের সদস্যরা ছাড়াও প্রাউ দুই হাজার মানুষ অংশ নেন। সবাই ন্সমবেত কন্ঠে ‘গড
সেভ দ্য কুইন’ গেয়ে রানির প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
অনেকের দাবি, রাজপরিবারের বাকি
সদস্যদের সঙ্গে রাজকীয় সংগীত গাওয়ার সময় স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল না হ্যারির। অন্যদের
সঙ্গে হ্যারি সম্ভবত গাইছেন না এমন একটি ভিডিও টুইটারসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
ছড়িয়ে পড়েছে।
ভিডিওটিতে দেখা যায়, সঙ্গীতের
সময় এদিক ওদিক তাকাচ্ছেন হ্যারি। তবে শব্দগুলোর সঙ্গে দ্রুত ঠোঁট মেলাচ্ছেন না। তাঁর
এমন আচরণ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
‘গড সেভ দ্য কিং বা কুইন’ কমনওয়েলথভুক্ত
অধিকাংশ দেশের জাতীয় কিংবা রাজকীয় সংগীত। টুইটারে ভিডিওটি শেয়ার করে একজন লিখেছেন,
‘জাতীয় সংগীত গাইছেন না প্রিন্স হ্যারি।’ পোস্টের মন্তব্য অংশে অনেকে হ্যারির এমন কাণ্ডে
হতাশা প্রকাশ করেন।
তবে অন্যরা তাঁর পক্ষ নিয়ে
বলছেন, তাঁরা হ্যারিকে গাইতেই দেখছেন। একজন লিখেছেন, ‘আমার বুঝে আসে না কার এটার শোনা
প্রয়োজন। একই কথা কিন্তু রাজার ক্ষেত্রেও বলা যায়।’ ভিডিওতে রাজা তৃতীয় চার্লসকেও সংগীত
চলার সময় ঠোঁট নাড়তে দেখা যায়নি।
আরেকজন ব্যবহারকারী মন্তব্য
অংশে লিখেছেন, তাঁকে একবার সুযোগ দিন। সবশেষ যখন তিনি এটা গেয়েছেন, তারপর এতে পরিবর্তন
এসেছে। তিনি এখনো নতুন শব্দ শিখতে পারেননি।
সমালোচকদের উদ্দেশে একজন লিখেন,
‘আমি দেখতে পাচ্ছি হ্যারির ঠোঁট নড়ছে। তিনি স্পষ্টতই বারে কিংবা ক্লাবে গাওয়ার মতো
করে গাইছেন না। কিন্তু তিনি স্পষ্টভাবে ‘কু’ শব্দ আওড়িয়েছেন এবং শেষে তিনি তাঁর মুখ
বন্ধ করেন। আপনি একটি ঘৃণ্য অমানুষ।’
আরও একজন মন্তব্য অংশ লিখেছেন,
‘এডওয়ার্ডও গাইছেন না। আমি মনে করি, আপনি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লে কিছু কিছু সময় গাওয়াটা
কঠিনই।’
বিশ্ব সংবাদ রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ প্রিন্স হ্যারি অসম্মান
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
এপ্রিল মাসের পূর্ণিমার চাঁদকে ‘পিঙ্ক মুন’ বা ‘গোলাপি চাঁদ’ নামে ডাকা হয়। মঙ্গলবার (২৩ আগস্ট) রাতের আকাশে এই চাঁদের দেখা মিলবে। এছাড়া আগামী বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত এই চাঁদ দেখা যাবে।
এপ্রিলের পূর্ণিমার চাঁদের আরও নাম রয়েছে। যেমন- ‘ফিশ মুন’ (মাছ চাঁদ), ‘গ্রাস মুন’ (ঘাস চাঁদ) ও ‘এগ মুন’ (ডিম চাঁদ)।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা বলছে, দেশটির স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা ৪৯ মিনিটে পূর্ণ গোলাপি চাঁদের দেখা মিলবে। অন্যদিকে ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় এই গোলাপি চাঁদ পূর্ণরূপে দেখার সুযোগ পাওয়া যাবে আগামীকাল বুধবার।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবী যখন সূর্য ও চাঁদের মাঝবরাবর অবস্থান করে, তখনই পূর্ণ চাঁদ দেখা যায়। তবে নাম গোলাপি হলেও এপ্রিলের এই পূর্ণ চাঁদের রং কিন্তু পুরোপুরি গোলাপি নয়। কোথাও কোথাও কমলা রঙেও চাঁদটি দেখা যেতে পারে। রাত বাড়ার একপর্যায়ে চাঁদটি উজ্জ্বল সাদা রং ধারণ করবে। এছাড়া ধোঁয়াসহ আবহাওয়াগত নানা কারণে এই চাঁদ চোখে গোলাপি রঙে দেখা দেবে না। সাধারণত সোনালি রঙেই তা দেখা যাবে।
বিশ্বজুড়ে পূর্ণিমার চাঁদের বিভিন্ন নাম রয়েছে। আর এসব নাম এসেছে বিভিন্ন ঋতু, ঐতিহাসিক ফসল, এমনকি কোনো প্রাণীর বিচিত্র আচরণ থেকে। গোলাপি চাঁদ নাম এসেছে আমেরিকা অঞ্চলে বসন্তের শুরুতে ফোটা একটি বুনো ফুল থেকে।
মন্তব্য করুন
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার নির্বাচন শেষ হয়েছে। সাত দফার এই নির্বাচন শেষ হবে আগামী ১ জুন। ভোট গণনা ৪ জুন।
এমপি হিসেবে নির্বাচিত হলেন দলের সুরাত কেন্দ্রের প্রার্থী মুকেশ কুমার চন্দ্রকান্ত দালাল। নির্বাচনী ময়দান থেকে তার প্রতিপক্ষরা সরে দাঁড়ানোয় ওয়াক ওভার পেয়েছেন ৬২ বছর বয়সী দালাল। সোমবারই তাকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জয়ের সনদও তুলে দেয়া হয়।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মুকেশের এই জয়ের পরই গুজরাট রাজ্যের বিজেপি সভাপতি সি.আর পাতিল তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
রবিবার এই কেন্দ্রে মুকেশের প্রধান প্রতিপক্ষ কংগ্রেস প্রার্থী নীলেশ কুম্ভানির মনোনয়নপত্র বাতিল করে দেয় রিটার্নিং অফিসার সৌরভ পারধি। কারণ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় তিন প্রস্তাবকের কেউই নির্বাচনী কর্মকর্তার সামনে উপস্থিত ছিলেন না ফলে প্রার্থীর সমর্থনে মনোনয়নপত্রে স্বাক্ষরও করতে পারেননি। পরবর্তীতে সুরাত কেন্দ্রে নীলেশের পরিবর্তিত প্রার্থী হিসেবে সুরেশ পাডশালাকে মনোনয়ন দেয় কংগ্রেস। কিন্তু তার মনোনয়নপত্রও অবৈধ বলে গণ্য হয়। স্বাভাবিকভাবেই নির্বাচনী লড়াইয়ের ময়দান থেকে বেরিয়ে যায় কংগ্রেস।
মন্তব্য করুন
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার নির্বাচন শেষ হয়েছে। সাত দফার এই নির্বাচন শেষ হবে আগামী ১ জুন। ভোট গণনা ৪ জুন। এমপি হিসেবে নির্বাচিত হলেন দলের সুরাত কেন্দ্রের প্রার্থী মুকেশ কুমার চন্দ্রকান্ত দালাল। নির্বাচনী ময়দান থেকে তার প্রতিপক্ষরা সরে দাঁড়ানোয় ওয়াক ওভার পেয়েছেন ৬২ বছর বয়সী দালাল। সোমবারই তাকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জয়ের সনদও তুলে দেয়া হয়।