মস্কো এবং কিয়েভের
মধ্যে যুদ্ধবন্দী অদলবদলের বিষয়ে সন্তুষ্ট রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং সৌদি
ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান, জানিয়েছে ক্রেমলিন।
আজ শুক্রবার
এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানায়, রিয়াদের সহায়তায় মস্কো এবং কিয়েভের
মধ্যে যুদ্ধবন্দী অদলবদলের বিষয়ে তাদের সন্তুষ্টি প্রকাশ করতে একে অপরের সাথে ফোনালাপ
করেছেন পুতিন ও সৌদি প্রিন্স।
সৌদি ক্রাউন
প্রিন্সের ব্যক্তিগত মধ্যস্থতায় যুদ্ধবন্দী বিদেশী নাগরিকদের সৌদি আরবে স্থানান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, চলতি
সপ্তাহে আচমকাই প্রায় ৩০০ বন্দী বিনিময় করেছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। সাত মাস আগে ইউক্রেনে
রুশ আগ্রাসন শুরু হবার পর এটাই সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বন্দী বিনিময় করার ঘটনা।
কাতারভিত্তিক
সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, সৌদি আরব ও তুরস্ক এর মধ্যস্থতায় ঘটেছে এই বন্দি বিনিময়।
মুক্তি পাওয়া
যুদ্ধবন্দীদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও মরক্কোর নাগরিকও রয়েছেন। ইউক্রেনে
রুশ সেনাদের হাতে আটক হওয়ার পর ভাড়াটে যোদ্ধা হিসেবে অভিযুক্ত করে তাঁদের কয়েকজনকে
মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
প্রায় ২১৫ ইউক্রেনীয়কে
মুক্তি দিয়েছে মস্কো। চলতি বছরের শুরুর দিকে দক্ষিণাঞ্চলীয় বন্দরনগরী মারিউপোলে রুশ
বাহিনীর বিরুদ্ধে ইউক্রেনের দীর্ঘ সময় প্রতিরোধ গড়ে তোলা পাঁচ কমান্ডারও তাঁদের মধ্যে
রয়েছেন।
বিনিময়ে ৫৫
রুশ নাগরিক এবং রুশপন্থী নিষিদ্ধ একটি দলের নেতা ভিক্তর মেদভেদচুককে মুক্তি দিয়েছে
ইউক্রেন। মস্কোপন্থী এই ইউক্রেনীয় নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়েছিল।
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্দি বিনময় যুদ্ধবন্দি সৌদি আরব মস্কো
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্র চীন শি জিনপিং অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন
মন্তব্য করুন
লোকসভা নির্বাচন আসাম বাঙালি মুসলমান
মন্তব্য করুন
গাজার দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনিসের নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্স নামক একটি হাসপাতালের কাছে গণকবর থেকে অন্তত ৩৯২ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আপাতত সেখানে তল্লাশি কার্যক্রম শেষ করেছে গাজা কর্তৃপক্ষ। মূলত তিনটি গণকবর থেকে এসব মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
ফিলিস্তিনের সিভিল ডিফেন্সের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করা মরদেহের মধ্যে ১৬৫টি চিহ্নিত করা হয়েছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে খান ইউনিস থেকে সেনা প্রত্যাহার করে ইসরায়েল। এরপরই সেখানে গণকবরের সন্ধান মেলে। এদিকে হামাসের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহ'র দিকে অগ্রসর হচ্ছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী।
তবে এই অভিযানের ফলে মানবিক বিপর্যয় দেখা দিতে পারে বলে সতর্ক করেছে মিশরসহ বিভিন্ন দেশ। একই সতর্কতা উচ্চারণ করেছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাও। তবে সেদিকে কোনো কর্ণপাত করছেন না ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ক্রমেই বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠছে। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, ইলিনয়, জর্জিয়াসহ বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিক্ষোভ দমনে দেশজুড়ে কয়েকশ শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
প্রতিবাদের সূত্রপাত নিউইয়র্কের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে। সেখানে বিক্ষোভ দমনে পুলিশ ব্যাপক ধরপাকড় চালালে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, ইলিনয়সহ বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে সোচ্চার হয়ে উঠেছেন শিক্ষার্থীরা। যুদ্ধবিরতি, গণহত্যা বন্ধ এবং ইসরাইলকে ঢালাও সমর্থনের বিরুদ্ধে স্লোগানে উত্তাল ক্যাম্পাসগুলো।
বিক্ষোভ দমনে ব্যাপক তৎপরতা চালাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। গ্রেফতারের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের লাঠিচার্জের মতো ঘটনাও ঘটেছে। তবে এতো কিছুর পরও কোনোভাবেই আন্দোলন ঠেকাতে পারছে না প্রশাসন।
গাজায় যুদ্ধবিরতির পক্ষে এই আন্দোলনকে ইহুদিবিরোধী হিসেবে আখ্যা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু ইসরাইলপন্থি এবং ইহুদি সংগঠন। এই বিক্ষোভ তাদের নিরাপত্তা ঝুঁকির মুখে ফেলেছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
গাজায় সংঘাত বন্ধের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলনে ব্যাপক হারে নৈতিক সমর্থন জানাচ্ছে মার্কিনীরা। এমন পরিস্থিতিতে ইসরাইলকে বাইডেন প্রশাসনের নতুন সহায়তা ঘোষণায় বিক্ষোভ আরও জোরালো হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয় ইসরাইল বিক্ষোভ
মন্তব্য করুন
গাজার দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনিসের নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্স নামক একটি হাসপাতালের কাছে গণকবর থেকে অন্তত ৩৯২ মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আপাতত সেখানে তল্লাশি কার্যক্রম শেষ করেছে গাজা কর্তৃপক্ষ। মূলত তিনটি গণকবর থেকে এসব মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ফিলিস্তিনের সিভিল ডিফেন্সের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করা মরদেহের মধ্যে ১৬৫টি চিহ্নিত করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে ক্রমেই বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠছে। কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, ইলিনয়, জর্জিয়াসহ বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিক্ষোভ দমনে দেশজুড়ে কয়েকশ শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।