ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

প্রথমবারের মতো ব্যবসায় হাত মেলালেন আদানি-আম্বানি

প্রকাশ: ০৮:৪২ পিএম, ২৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের শীর্ষস্থানীয় দুই ধনকুবের আদানি-আম্বানি। তারা মূলত 'প্রতিদ্বন্দ্বী' কিন্তু প্রথমবারের মতো ব্যবসার ক্ষেত্রে জোট বাঁধলেন তারা। মুকেশ আম্বানির রিলায়েন্স মধ্যপ্রদেশে আদানি পাওয়ারের একটি বিদ্যুৎ প্রকল্পের ২৬ শতাংশ শেয়ার কিনেছে। 

রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের পক্ষ থেকে ওই প্ল্যান্ট থেকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য একটি চুক্তিও সই করা হয়েছে।  

জানা গেছে, মহান এনার্জেন লিমিটেড নামের ওই সংস্থাটি সম্পূর্ণভাবেই আদানির মালিকানাধীন। রিলায়েন্স এরই ৫ কোটি ইকুইটি শেয়ার কিনেছে। যার মূল্য ৫০ কোটি রুপি। এছাড়াও ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ব্যবহার করবে তারা। শেয়ার বাজারে পৃথক ফাইলিংয়ে দুই সংস্থার পক্ষ থেকেই এই বিষয়ে জানানো হয়েছে। 

এই মুহূর্তে এশিয়ার সবচেয়ে ধনী দুই ব্যক্তি হলেন গুজরাটের এই দুই শিল্পপতি। গত কয়েক বছর ধরে তাদের মধ্যে টক্কর চলছে। একবার আম্বানি এগিয়ে যান, তো একবার আদানি তাকে টপকান। সংবাদমাধ্যম ও বিশেষজ্ঞরা এই 'লড়াই' নিয়ে প্রবল উৎসাহী। কিন্ত এবার প্রথম তারা হাত মিলিয়েছেন। যা তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।


মুকেশ আম্বানি   আদানি   ভারত   বিদ্যুৎ প্রকল্প   গুজরাট  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত কে এই মাসুদ পেজেশকিয়ান?

প্রকাশ: ০১:৪৯ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

ইরানে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন সংস্কারপন্থি প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী মাসুদ পেজেশকিয়ান। দেশটির নতুন প্রেসিডেন্ট হতে যাওয়া ৬৯ বছর বয়সী পেজেশকিয়ান সংস্কারপন্থি হিসেবে পরিচিত। তিনি দীর্ঘ পাঁচ বছর ইরানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। 

দ্বিতীয় দফায় গণনা করা ৩০ মিলিয়নেরও বেশি ভোটের মধ্যে ৫৩.৩ শতাংশ ভোট পান পেজেশকিয়ান। অপর পক্ষে জালিলি পান ৪৪.৩ শতাংশ ভোট। অ্যাসোসিয়েট প্রেসের (এপি) প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পেজেশকিয়ান ১৬.৩ মিলিয়ন এবং জালিলি ১৩.৫ মিলিয়ন ভোট পেয়েছেন।

জানা গেছে, ২০০১ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত সাবেক সংস্কারবাদী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ খাতামির সরকারে এ পদে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া ইরানের পার্লামেন্টে উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের শহর তাবরিজে ২০০৮ সাল থেকে প্রতিনিধিত্ব করে আসছেন তিনি।

সাবেক এ স্বাস্থ্যমন্ত্রী একজন স্বনামধন্য কার্ডিওলজিস্ট। তিনি তাবরিজ ইউনিভার্সিটি অব মেডিকেল সাইন্সের সাবেক প্রধান ছিলেন। এটি ইরানের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম প্রধান মেডিকেল প্রতিষ্ঠান।

পেজেশকিয়ান এর আগে ২০১৩ এবং ২০২১ সালেও তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। তবে ২০১৩ সালে তিনি হাসেমি রাফসানজানিকে সমর্থন দিয়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন এবং ২০২১ সালে গার্ডিয়ান কাউন্সিল তার প্রার্থিতা বাতিল করে।

ইরানের ক্ষমতা বেশ কয়েক বছর ধরে রক্ষণশীলদের হাতে রয়েছে। পেজেশকিয়ান বিজয় পাওয়ায় সংস্কারপন্থিরা আশার আলো দেখছেন। নির্বাচনেও তার ফলাফল প্রতিফলিত হয়েছে।

ইরানের সর্বশেষ সংস্কারপন্থি প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ খাতামি পেজেশকিয়ানের প্রশংসা করেছেন। তিনি তাকে সৎ, ন্যায়পরায়ণ ও যত্নশীল মানুষ বলে উল্লেখ করেছেন।

এবার পেজেশকিয়ান নির্বাচনী প্রচারে পশ্চিমাদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন করে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আলোচনায় আসেন। কট্টরপন্থিরা তার সমালোচনায় মুখর হন। অপরদিকে বহির্বিশ্বে ব্যবসা-বাণিজ্যের আশা জাগায় অনেক ইরানি তার সমর্থন করেন।

ফলাফল ঘোষণার পর জনসাধারণের উদ্দেশ্যে তার প্রথম বক্তব্যে পেজেশকিয়ান ভোটারদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তার প্রতি ভালোবাসা এবং সাহায্য করতে যারা ভোট দিয়েছেন তাদের ধন্যবাদ জানান। তিনি আরও বলেন, আমরা সবার প্রতি বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেব; আমরা সবাই এ দেশের মানুষ; আমাদের দেশের অগ্রগতির জন্য সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করব।


ইরান   প্রেসিডেন্ট   মাসুদ পেজেশকিয়ান  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

১২ বাংলাদেশি বন্দিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

প্রকাশ: ০১:২৪ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

মালয়েশিয়া বিভিন্ন সময় আটক হওয়া ১২ জন বাংলাদেশিসহ মোট ১৯১ বন্দিকে নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। জোহর রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ জানিয়েছে, তাদের সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর দেশে পাঠানো হয়েছে।

৫ জুলাই রাজ্যের অভিবাসন বিভাগ এক বিবৃতিতে জানায়, ২ এবং ৪ জুলাই পেকান নেনাস অভিবাসন বিভাগের বন্দিশিবির থেকে ৯৫ জন ইন্দোনেশিয়ান, ৮৪ জন মিয়ানমারের এবং ১২ জন বাংলাদেশি বন্দিকে কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (কেএলআইএ-১) এবং স্টুলাং লাউট ফেরি টার্মিনালের মাধ্যমে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য সাজা শেষে এই বন্দিদের নিজ নিজ দেশের দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাইয়ের পর আকাশ ও স্থলপথে নিজ খরচে দেশে ফেরত পাঠানো হয়।

এই বন্দিদের কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে যাতে তারা পুনরায় মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে না পারে। 


বন্দি   দূতাবাস   সাজা  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজার বৃহত্তম ফুটবল স্টেডিয়াম এখন বাস্তুচ্যুতদের আশ্রয়স্থল

প্রকাশ: ১২:৩৪ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

যুদ্ধ আক্রান্ত গাজার উত্তরাঞ্চলের হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি দেশটির সবচেয়ে বড় ফুটবল স্টেডিয়ামে আশ্রয় নিয়েছেন। সেখানে খুবই অল্প পরিমাণ খাবার-পানি নিয়েই তাদেরকে আসতে হয়েছে। এমনকি স্টেডিয়ামের বসার জায়গায় তারা অস্থায়ী তাঁবু টাঙিয়েছেন আর সেখানে বেশ ধুলোবালির মধ্যেই তাদের সময় পার করতে হচ্ছে। 

এদিকে স্টেডিয়ামে আশ্রয়ের পর শুকনো মাঠে তাদের কাপড় ঝুলতে দেখা গেছে। আহ্রয় নেওয়া এক বাস্তুচ্যুত উম্মে বাশার গণমাধ্যমকে বলেন, তাদেরকে একাধিকবার বাস্তুচ্যুত হতে হয়েছে। অতি সম্প্রতি গাজা সিটির শিজাইয়াহ এলাকায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরাইলের নতুন করে অভিযান শুরু হয়েছে।

উম্মে আরও বলেন, ‘আমরা ঘুম থেকে উঠে দেখি দরজার সামনে ট্যাংক। আমরা সঙ্গে করে কিছু নিয়ে আসতে পারিনি, তোষক নয়, বালিশও না, জামাকাপড় নয়, একটা জিনিসও না। এমনকি খাবারও নয়।’

তিনি আরও ৭০ জনের একটি দলের সঙ্গে শিজাইয়াহ থেকে ৩ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ইয়ারমুক স্পোর্টস স্টেডিয়ামে পালিয়ে আসেন। স্টেডিয়ামে যারা আশ্রয় নিয়েছেন তাদের অনেকেই বলছেন, তাদের ফিরে যাবার কোনো জায়গা নেই।

আশ্রয় নেওয়া হাজেম আবু থোরাইয়া বলেন, ‘আমরা আমাদের বাড়ি ছেড়ে চলে এসেছি। এবং আমাদের সমস্ত বাড়িঘর বোমা মেরে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল এবং আমাদের চারপাশের সবারই একই অবস্থা।’

এদিকে ইসরায়েলি সেনারা গাজার উত্তরাঞ্চল ঘিরে ফেললেও লাখ লাখ মানুষ গাজার উত্তরাঞ্চলে এখনও অবস্থান করছেন গেছেন। তবে সম্প্রতি সেখানে ত্রাণ প্রবাহের উন্নতি হয়েছে। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ ক্রমেই এ অঞ্চলে বঞ্চনা ও নিরাপত্তাহীনতার মাত্রা ক্রমবর্ধমান হারে বেড়ে চলেছে।

জাতিসংঘ এই সপ্তাহের শুরুতে জানিয়েছে যে তারা এখন উত্তরাঞ্চলের মানুষের মৌলিক চাহিদা মেটাতে সক্ষম।

অন্যদিকে ইসরায়েল এর ভাষ্যমতে জানা গেছে যে তারা গাজায় ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে এবং এটি সরানোর জন্য যথেষ্ট পদক্ষেপ না নেওয়ার জন্য জাতিসংঘকে দোষারোপ করেছে।


গাজা   বৃহত্তম   ফুটবল   স্টেডিয়াম   বাস্তুচ্যুত   আশ্রয়স্থল  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুক্তরাজ্যের প্রথম মুসলিম নারী বিচারমন্ত্রী শাবানা মাহমুদ

প্রকাশ: ১২:০৯ পিএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লেবার পার্টি বিপুল জয় পেয়েছে। দলের নেতা কিয়ার স্টারমার ইতোমধ্যে নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন, যার ফলে কনজারভেটিভ পার্টির দীর্ঘ ১৪ বছরের শাসনের অবসান ঘটেছে।

প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই স্টারমার নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম ঘোষণা করেছেন। প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্যের মন্ত্রিসভায় আইন ও বিচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন একজন মুসলিম নারী, শাবানা মাহমুদ।

শাবানা মাহমুদের জন্ম বার্মিংহামে হলেও তিনি পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণাধীন আজাদ-কাশ্মীর বংশোদ্ভূত ।  তার বাবা-মা আজাদ কাশ্মীরের মিরপুর এলাকার বাসিন্দা ছিলেন।  শাবানা তার শৈশব সৌদি আরবের তায়েফে কাটিয়েছেন। তিনি ইংরেজির পাশাপাশি উর্দু এবং মিরপুরি ভাষায় সাবলীলভাবে কথা বলতে পারেন। ২০১০ সালে, তিনি প্রথম অ-ব্রিটিশ মুসলিম নারী হিসেবে হাউস অব কমন্সে নির্বাচিত হন। ওই বছর আরও দু’জন নারী (বাংলাদেশি রুশনারা আলী এবং পাকিস্তানি ইয়াসমিন কুরেশি) সংসদ সদস্য হয়েছিলেন।

শাবানা মাহমুদ যুক্তরাজ্যের প্রথম মুসলিম নারী বিচারমন্ত্রী। এছাড়া, তিনি দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় নারী হিসেবে ‘লর্ড চ্যান্সেলর’ পদটি গ্রহণ করেছেন।

নতুন সরকারে অ্যাঞ্জেলা রায়নারকে উপপ্রধানমন্ত্রী পদে নিয়োগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। র‍্যাচেল রিভস অর্থমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়ে ইতিহাস গড়েছেন, কারণ তিনি যুক্তরাজ্যের প্রথম নারী অর্থমন্ত্রী। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন কৃষ্ণাঙ্গ ডেভিড ল্যামি এবং ইভেত্তে কুপার নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।

গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে লেবার পার্টি ৪১২টি আসনে জয়লাভ করেছে, যেখানে কনজারভেটিভ পার্টি পেয়েছে ১২১টি আসন। 


বিচারমন্ত্রী   মুসলিম   লেবার পার্টি   কনজারভেটিভ পার্টি  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী স্টারমার প্রথম কার্যদিবসে যা করবেন

প্রকাশ: ১১:৫৮ এএম, ০৬ জুলাই, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শুক্রবার নিয়োগ পেয়েছেন জাতীয় নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পাওয়া লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার। আজ শনিবার তার প্রথম কার্যদিবস।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, শনিবার সকালে নতুন মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠক করবেন স্টারমার।

তবে নতুন মন্ত্রিসভার জ্যেষ্ঠ পদগুলো পূর্ণ হলেও মন্ত্রী পর্যায়ে কনিষ্ঠ পদগুলোতে নিয়োগ দেওয়ার কাজটি আজও চলবে।

যুক্তরাজ্যের নতুন মন্ত্রিসভায় কিছু চমকও দেখা গেছে। করোনা মহামারীর সময়ে ব্রিটিশ সরকারের প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করা প্যাট্রিক ভ্যালান্সকে বিজ্ঞানবিষয়ক মন্ত্রী করা হয়েছে। আর টিম্পসন গ্রুপের মালিক জেমস টিম্পসনকে কারামন্ত্রী করা হয়েছে।

এদিকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ন্যাটোর ৭৫তম বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দেবেন স্টারমার। আগামী মঙ্গলবার ওয়াশিংটন ডিসিতে সম্মেলন শুরু হবে।

এটি হবে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্টারমারের প্রথম বিদেশ সফর। লন্ডন এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি মুহূর্ত হবে এটি।


প্রথম   কার্যদিবস   যুক্তরাজ্য   নতুন   প্রধানমন্ত্রী   স্টারমার  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন