ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

মারা গেলেন শূকরের কিডনি প্রতিস্থাপনকারী ব্যক্তি

প্রকাশ: ০১:৫৯ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

৬২ বছর বয়সে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিলেন রিচার্ড স্লেম্যান। পৃথিবীতে তিনিই প্রথম ব্যক্তি যার শরীরে প্রথম শূকরের কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি আর বাঁচলেন না। 

শনিবার (১১ মে) পরিবারের পক্ষ থেকে তার মৃত্যু বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। খবর এনডিটিভি  

গত মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুয়েটস জেনারেল হাসপাতালে দীঘ চার ঘণ্টা ব্যাপী অস্ত্রপচারের মাধ্যমে তার শরীরে শূকরের কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল। এরপর দুই সপ্তাহ তাকে পর্যবেক্ষণ শেষে এপ্রিলে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে সে সম্পর্কে জানা যায়নি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে শূকরের কিডনি প্রতিস্থাপনের কারণে তার মৃত্যুর কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। 

রিচার্ড রিক স্লেম্যানের মৃত্যুর ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছে ওই হাসপাতালের চিকিৎসকরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, কিডনি প্রতিস্থাপনের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে এমন কোনো কিছু আমরা খুঁজে পাচ্ছি না। 

ম্যাসাচুসেটসের ওয়েমাউথের বাসিন্দা রিচার্ড স্লেম্যান ট্রান্সপ্লান্ট গ্রহণের আগে বছরের পর বছর ধরে টাইপ-২ ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন। 

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, যদিও রিচার্ড অন্য একজনের কাজ থেকে কিডনি নিয়েছিলেন। কিন্তু পাঁচ বছর ভালো থাকার পর তাকে আবার ডায়ালাইসিসে ফিরতে হয়। এরপর থেকেই তার শরীরের অবস্থা খারাপ হতে থাকে। 


শূকর   কিডনি   মৃত্যু   রিচার্ড স্লেম্যান  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

বিশ্ব ক্যামেরা দিবস আজ

প্রকাশ: ০৬:০৭ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

মধুর কিংবা বেদনার স্মৃতি ধরে রাখতে ক্যামেরার আদর্শ বিকল্প নেই। অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ—ত্রিকাল সংযোজনের অনন্য এক সাঁকো আলোকচিত্র। আর আলোকচিত্র মানেই যে যন্ত্রটির কারিগরি, তা হলো এই ক্যামেরা। বহমান সময়কে থামিয়ে দেওয়ার অদ্ভুত ক্ষমতা রয়েছে এই যন্ত্রটির। ক্যামেরায় ধরে রাখা স্মৃতিগুলোর বয়স বাড়ে না। কেবল স্মৃতি কিংবা সময় বেঁধে রাখাই নয়, শত-সহস্র প্রয়োজনে ক্যামেরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনিবার্য অনুষঙ্গ।

নিরাপত্তার ক্ষেত্রে, ঘটনার সাক্ষী-প্রমাণ হিসেবে, বিভিন্ন তদন্তে-গবেষণায় ক্যামেরায় তুলে রাখা একটি ছবি খুলে দিতে পারে অনেক কিছুর জট। এখন তো মোবাইল ফোনের দৌলতে ক্যামেরা মানুষের হাতে হাতে। এ পর্যায়ে আসতে বস্তুটিকে পাড়ি দিতে হয়েছে বহু বছর।

ইতিহাস বলছে, ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে চীনে প্রথম প্রচলন ঘটে ক্যামেরা অবস্কিউরার। ১৮২৫ খ্রিষ্টাব্দে আধুনিক যুগে প্রবেশ করে ক্যামেরা। তখন ক্যামেরা অবস্কিউরা ব্যবহার করে ফরাসি বিজ্ঞানী জোসেফ নিসেফোর নিপ্সে প্রথম ছবি সংরক্ষণের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এরপর নানা বিবর্তনের পথ ধরে ক্যামেরা পেয়েছে বর্তমান রূপ।

মাঝে স্থিরচিত্র থেকে চলচ্চিত্র হয়েছে, নির্বাক থেকে সবাক, সাদা-কালো থেকে রঙিন। একক ও পৃথক যন্ত্র থেকে মোবাইল ফোন কিংবা বিভিন্ন গ্যাজেটে সমন্বিত হয়েছে এখন। এসবের প্রতিটি ধাপেই আছে অনেক বিজ্ঞানীর স্পর্শ।

যাহোক, আজ ২৯ জুন, ক্যামেরা দিবস। কবে কীভাবে এই দিবসের চল হয়েছে, সঠিকভাবে তা জানা যায় না। তবে দিনটি কিন্তু পালন করা যেতে পারে। ক্যামেরা কিংবা মোবাইল ফোন নিয়ে ছবি তুলতে বেরিয়ে পড়তে পারেন। এর পাশাপাশি শিখে নিতে পারেন ফটোগ্রাফির দুর্দান্ত কিছু কৌশল।   সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারেন আপনার প্রিয় ক্যামেরা কিংবা প্রথম ক্যামেরার গল্প।


ক্যামেরা   দিবস  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নেপালে ভূমিধসে ৩ শিশুসহ ৯ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৫:২০ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

নেপালের পশ্চিমাঞ্চলে ভারি বৃষ্টির মধ্যে ভূমিধসে তিন শিশুসহ অন্তত ৯ জন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২৯ জুন) ভারতীয় গণমাধ্যম টইমস অফ ইন্ডিয়া এ তথ্য জানায়।

ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসকিউ অ্যান্ড রিডাকশন ম্যানেজমেন্ট অথরিটির মুখপাত্র ডিজান ভাট্টরাই জানিয়েছেন, কাঠমান্ডু থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার পশ্চিমে গুলমি জেলার মালিকা গ্রামে ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে একটি পরিবারের পাঁচজন সদস্য নিহত হয়েছেন। ভূমিধসের সময় তারা বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন।

তিনি বলেন, ৫ জনের মধ্যে দুইজন শিশুও রয়েছে।

গুলমির পার্শ্ববর্তী স্যায়াংজা জেলার এক এলাকাতেও ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এতে একটি পরিবারের বাড়িঘর পুরোপুরি ধসে গেছে। এ সময় ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে এক নারী ও তার তিন বছর বয়সী মেয়ে নিহত হয়েছেন।

এছাড়া গুলমির সীমান্ত লাগোয়া বাগলুং জেলায় আরেক ভূমিধসের ঘটনায় দুজন মারা গেছেন।

চলতি জুন মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে নেপালে বর্ষা মৌসুম শুরু হয়েছে। তখন থেকে দেশটিতে ভূমিধস, বন্যা এবং বজ্রপাতে অন্তত ৩৫ জন নিহত হয়েছেন। নেপালে বর্ষা মৌসুমে সাধারণত সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পর্যন্ত বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকে।

তবে বর্ষা মৌসুমে বেশিরভাগ পার্বত্য এলাকায় ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যা প্রায়ই দেখা যায়। আর প্রাকৃতিক এসব দুর্যোগে দেশটিতে প্রত্যেক বছর শত শত মানুষের প্রাণহানি ঘটে।



নেপাল   ভূমিধস   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

‘জয় ফিলিস্তিন’ বলায় ওয়াইসি কি লোকসভার সদস্যপদ হারাবেন?

প্রকাশ: ০৫:০২ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের লোকসভার সদস্যদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের (এআইএমআইএম) আসাদউদ্দিন ওয়াইসিকে নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। গত মঙ্গলবার শপথবাক্য পড়ে ওয়াইসি বলে ওঠেন ‘জয় ফিলিস্তিন’ আর এ নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। 

ভারতের জাতীয় নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর সংসদ সদস্য হিসেবে ৫৪২ জনের সঙ্গে শপথ নেন ওয়াইসিও। সংসদ সদস্যদের অনেকে এ সময় করতালি দেন। সাদা কুর্তা পরে ওয়াইসি শপথ মঞ্চের দিকে এগিয়ে যান। উর্দু ভাষায় পাঠ করেন শপথবাক্য।

শপথ পড়তে গিয়ে ওয়াইসি বলেন, ‘আমি আসাদউদ্দিন ওয়াইসি, লোকসভা (ভারতীয় সংসদের নিম্নকক্ষ) সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছি, আল্লাহর নামে শপথ করছি যে আমি ভারতের সংবিধানের প্রতি অনুগত থাকব। আমি ভারতের আধিপত্য ও অখণ্ডতা রক্ষা করব। আমার ওপর অর্পিত দায়িত্বগুলো আনুগত্যের সঙ্গে পালন করব।’

এরপর শপথ পাঠ শেষে মঞ্চ থেকে নামার আগে তিনি ‘জয় ভীম’, ‘জয় মীম’, ‘জয় তেলেঙ্গানা’, ‘জয় ফিলিস্তিন’ বলে স্লোগান দেন।

ওয়াইসির কি শাস্তি হবে

বিজেপি সদস্যদের দাবি, ওয়াইসি ভারতীয় সংবিধানবিরোধী কাজ করেছেন। দলটির তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রধান অমিত মালভিয়া মঙ্গলবার সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বলেন, ফিলিস্তিনের মতো বিদেশি একটি দেশের প্রতি আনুগত্য প্রকাশের কারণে বিদ্যমান আইন অনুযায়ী আসাদউদ্দিন ওয়াইসি লোকসভার সদস্যপদের জন্য অযোগ্য বিবেচিত হতে পারেন।

অমিত মালভিয়া তার এক্স হ্যান্ডেলে ভারতীয় সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদের ছবি তুলে পোস্ট করেন। তাতে বলা আছে, অন্য  দেশের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করলে সংসদে সদস্য পদের জন্য অযোগ্য বিবেচিত হওয়ার বিধানটি তিনি চিহ্নিত করে দেন তিনি।

তবে অন্য এক বিশেষজ্ঞ বলেন, ওই অধিবেশনে তিনি যদি প্রচলিত প্রথার বাইরে কোনো কথা বলেন থাকেন, তাতেও কোনো আইন ভঙ্গ হয়নি। কারণ, অনেক রাজনৈতিক নেতাই এমনটা করেছেন।

রাজনীতিক বিশ্লেষক ও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের হিন্দি ভাষার শিক্ষক অপূর্বানন্দ আল–জাজিরাকে বলেন, ‘আমার  মনে হয় না ওয়াইসি লোকসভার সদস্য হিসেবে অযোগ্য বিবেচিত হতে পারেন। কারণ শপথ নেওয়ার সময় প্রায় সব সদস্যই ভিন্ন ভিন্ন স্লোগান দিয়েছেন।’

এই বিশ্লেষক আরও বলেন, ওয়াইসি তার শপথ পাঠ শেষ করেই ফিলিস্তিনের সমর্থনে স্লোগান দেন। শপথবাক্যে তিনি ভারতের প্রতিই আনুগত্যের অঙ্গীকার করেছেন। ফিলিস্তিনের সমর্থনে স্লোগান দিলে ভারতীয় সংবিধানের লঙ্ঘন হয় না। 


ভারত   লোকসভা   এআইএমআইএম   ওয়াইসিও  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজার শুজাইয়া ছেড়ে পালিয়েছেন ৬০ হাজার ফিলিস্তিনি

প্রকাশ: ০৪:২৬ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় নিহতের সংখ্যা বাড়ছেই। এই উপত্যকার কোনো স্থানই এখন নিরাপদ নয়। নিরীহ নারী, পুরুষ এবং শিশুদের নৃশংসভাবে হত্যা করছে ইসরায়েলি বাহিনী। প্রায় ৮ মাস ধরে চলা এ আগ্রাসনে অন্তত ৩৭ হাজার ৮৩৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অধিকাংশই নারী এবং শিশু। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন।

জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিক বলেছেন, গাজা শহরের শুজাইয়ার আশেপাশে ইসরায়েল নতুন করে অভিযান চালিয়েছে। এতে কমপক্ষে ৬০ হাজার বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছেন। অপরদিকে দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে ৫ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে এবং অনেক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।

ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, গাজা সিটিতে রাতভর ইসরায়েলি অভিযানে চার শিশুসহ ৬ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ১৫ জন। গাজার মাঘাজি শরণার্থী শিবিরেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। সেখানেও হতাহতের খবর পাওয়া গেছে।

ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস জানিয়েছে, তাদের সঙ্গে লড়াইয়ে ইসরায়েলি বাহিনীর চার সেনা নিহত এবং পাঁচ সেনা আহত হয়েছে।

এর আগে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের প্রধান এক ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদকে বলেছেন, হাজার হাজার নিখোঁজ শিশুর মৃতদেহ গাজার বিভিন্ন স্থানে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসনে যত মানুষ নিহত বা আহত হয়েছে তার মধ্যে অধিকাংশই নারী এবং শিশু। সেখানে প্রতিদিনই ছোট ছোট শিশুরা যুদ্ধের তাণ্ডবে প্রাণ হারাচ্ছে বা আহত হচ্ছে। জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা আনরোয়া জানিয়েছে, ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় প্রতিদিন গড়ে ১০টি শিশু একটি অথবা দুটি পা হারিয়ে পঙ্গু হচ্ছে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। 


গাজা   শুজাইয়া   ফিলিস্তিনি   নিহত  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ট্যাংকসহ নদীতে ডুবে ৫ ভারতীয় সেনার মৃত্যু

প্রকাশ: ০৩:১০ পিএম, ২৯ জুন, ২০২৪


Thumbnail

চীন সীমান্তবর্তী লাদাখে ট্যাংক দুর্ঘটনায় ৫ ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনাটি ঘটে লাদাখের দৌলতবেগ ওলদি এলাকার লাইন অব অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোলের (এলএসি) কাছে। 

স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকেজানা গেছে, শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। 

এক সেনা কর্মকর্তার বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে এই ঘটনা ঘটে।  ওই সময় একটি টি-৭২ ট্যাংক নিয়ে নদী পার হওয়ার অনুশীলন করছিলেন সেনারা। হঠাৎ করে নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। নিহত পাঁচ সেনার সবার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। 

ট্যাংকটি তোংসেতর দিকে যাচ্ছিল এবং নিহত সেনাদের মধ্যে একজন জুনিয়র কমিশন্ড অফিসারও রয়েছেন বলে জানা গেছে।

লাদাখের স্থানীয় এক পুলিশ কর্মকর্তা, যিনি লেহতে কর্মরত আছেন, তিনি ইটিভি ভারতকে বলেছেন, যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে সেখানকার সেনা চৌকিটি লেহ থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সেখানে আসলে কী ঘটেছে সেটি জানা গেলে বিস্তারিত জানানো হবে।

অপর সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, দৌলতবেগ ওলিদির মন্দির মোড়ে ট্যাংক নিয়ে বোধি নদী পার হওয়ার অনুশীলন করছিলেন সেনারা। যখন ট্যাংকটি নদীতে ছিল তখন হঠাৎ করে পানি বাড়তে থাকে। এরপর খুব অল্প সময়ের মধ্যে ট্যাংক ও এর ভেতর থাকা সেনারা তলিয়ে যান।

ইটিভি ভারত পাঁচ সেনার মরদেহ উদ্ধারের তথ্য জানালেও এনডিটিভি বলেছে, রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত একজনের মরদেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। বাকি চারজন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।


চীন   এলএসি   মৃত্যু   দুর্ঘটনা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন