ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬৯ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশ: ০১:৩৯ পিএম, ২৭ জুন, ২০২৪


Thumbnail

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধে প্রতিনিয়ত বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের যুদ্ধ বিমান থেকে গাজার উত্তর, মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলের ঘনবসতিপূর্ণ বেসামরিক এলাকায় হামলা চালানো হয়েছে। এতে ৬০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন অন্তত ১৪০ জন।

আজকেও রাতারাতি ইসরায়েলি হামলায় নতুন করে আরও ৯ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন অনেকেই।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) কাতার ভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাফাহ শহরের দক্ষিণাঞ্চলে পরিকল্পিতভাবে আবাসিক ভবনগুলো ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।

জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের প্রধান এক ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদকে বলেছেন যে, হাজার হাজার নিখোঁজ শিশুর মৃতদেহ গাজার বিভিন্ন স্থানে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এদিকে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট বলেছেন, ওয়াশিংটন ডিসিতে তার সফরের সময় ইসরায়েলের ফোর্স বিল্ড আপ এবং অস্ত্র সরবরাহের জন্য মার্কিন সমর্থনের বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। 

উল্লেখ্য, হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৩৭ হাজার ৭১৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৮৬ হাজার ৩৭৭ জন।


ফিলিস্তিন   নিহত   ইসরায়েল  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

যুদ্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের, নিজ নাগরিকদের লেবানন ছাড়ার নির্দেশ সৌদি আরবের

প্রকাশ: ০৩:৪৯ পিএম, ৩০ জুন, ২০২৪


Thumbnail

লেবাননে সৌদি আরবের দূতাবাস শনিবার বলেছে, তারা দক্ষিণ লেবানন পরিস্থিতির ওপর ঘনিষ্ঠ নজরদারি রাখছে ও নিজেদের নাগরিকদের দেশটি ছেড়ে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে। সৌদি প্রেস এজেন্সি এ তথ্য জানায়। 

তেল আবিবকে সতর্ক করে ইরান বলেছে, ইসরায়েল যদি লেবাননে আক্রমণ করে তবে ইরান ও এর আঞ্চলিক মিত্রদের গ্রুপ ‘অল রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্টস’ (সব প্রতিরোধ ফ্রন্ট) তার (ইসরায়েল) সঙ্গে লড়াইয়ে নামবে।

এদিকে সৌদি আরবের নাগরিকদের প্রতি লেবানন সফর এড়িয়ে চলতে এর আগে জানানোর আহ্বানের ওপর জোর দিয়েছে দূতাবাস। একই সঙ্গে লেবাননে অবস্থানরত নিজ নাগরিকদের অবিলম্বে দেশটি ছাড়ার অনুরোধও জানিয়েছে তারা। পাশাপাশি পরামর্শ দিয়েছে, যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে নাগরিকদের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগের।

নিউইয়র্কে ইরান মিশনের এ হুঁশিয়ারিতে ইসরায়েল ও লেবাননের ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর মধ্যকার সংঘাতকে কেন্দ্র করে বৃহত্তর আঞ্চলিক যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

এর আগে গত বুধবার জার্মানিও তার নাগরিকদের যত শিগগির সম্ভব লেবানন ত্যাগ করার অনুরোধ জানায়। ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে সহিংসতা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকির প্রেক্ষাপটে এ অনুরোধ জানায় দেশটি।


যুদ্ধ   ইরান   লেবানন   সৌদি আরব  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনায় কোন অগ্রগতি নেই: হামাস

প্রকাশ: ০২:৩৮ পিএম, ৩০ জুন, ২০২৪


Thumbnail

গাজায় চলমান যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধবিরতি আলোচনায় কোন অগ্রগতি হয়নি বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এছাড়া সংঘাতের অবসানে হামাস আলোচনা করতে প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির এক সিনিয়র কর্মকর্তা ওসামা হামদান।

অন্যদিকে লাখো ইসরায়েলি বিক্ষোভকারী আবারও দেশটির তেল আবিবের রাজপথে নেমে বিক্ষোভ করেছেন। এসময় তারা সরকারের কাছে গাজায় আটক থাকা বন্দিদের বাঁচানোর এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তি করার দাবি জানায়। খবর রয়টার্স।


সংবাদমাধ্যমটি বলছে, যুদ্ধবিরতির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত আরব মধ্যস্থতাকারীদের প্রচেষ্টা এ পর্যন্ত যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছে। এদিকে যুদ্ধবিরতি আলোচনার অচলাবস্থার জন্য ইসরায়েল ও হামাস একে অপরকে দায়ী করছে।

এ বিষয়ে বৈরুতে এক সংবাদ সম্মেলনে হামদান বলেন, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী এ গোষ্ঠী প্রায় নয় মাসের সংঘাতের অবসান ঘটায় এমন যেকোনো যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করতে এখনও প্রস্তুত।

তিনি বলেন, যেকোনো চুক্তির জন্য অবশ্যই গাজায় চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটাতে হবে এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করতে হবে।

ইসরায়েল বলেছে, ২০০৭ সাল থেকে গাজা শাসনকারী হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত যুদ্ধে তারা কেবল সাময়িক বিরতি গ্রহণ করবে। ইসরায়েলের শর্ত মেনে নিতে হামাসের ওপর চাপ প্রয়োগের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেও অভিযুক্ত করেন হামদান।


এদিকে গাজায় আটক থাকা বন্দিদের বাঁচাতে এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তি করার দাবিতে হাজার হাজার ইসরায়েলি বিক্ষোভকারী আবারও দেশটির তেল আবিবের রাজপথে নেমে বিক্ষোভ করেছেন। গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।গাজায়  ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। ইসরায়েলি আক্রমণের ফলে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো এরই মধ্যে  ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।


গাজা   যুদ্ধবিরতি   ইসরায়েল   হামাস  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ফ্রান্সে জাতীয় পরিষদের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ চলছে

প্রকাশ: ০২:০৭ পিএম, ৩০ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ফ্রান্সে জাতীয় পরিষদের প্রথম ধাপের নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হচ্ছে রোববার (৩০ জুন)। স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। ছোট শহরে ভোটগ্রহণ চলবে সন্ধ্যা ৬টা আর বড় শহরে চলবে রাত ৮টা পর্যন্ত। প্রথম ধাপের পর ৭ জুলাই দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, এবারের নির্বাচনে কট্টর ডানপন্থি ন্যাশনাল র‌্যালি (আরএন) দলের নেতা মেরিন লে পেন প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। দলটি অভিবাসনবিরোধী ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমালোচনাকারী হিসেবে বেশ পরিচিত। দলটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন ২৮ বছর বয়সী জর্দান বারদেলা।

ভোটগ্রহণের আগে শুক্রবার (২৮ জুন) মধ্যরাত পর্যন্ত আরএন প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণা চালান। তবে নির্বাচনে দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর রেনেসাঁ দল অর্ধেকের বেশি আসন হারাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। নির্বাচনের আগে করা জরিপে দেখা গেছে, ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর জোট ২০ থেকে ২১ শতাংশ ভোট পেতে পারে।

ফ্রান্সের জাতীয় পরিষদে রয়েছে ৫৭৭ টি আসন। এক্ষেত্রে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য একটি দলের প্রয়োজন ২৮৯ আসন। সেখানে বিদায়ী সরকারে ম্যাক্রোঁর জোটের আসন ছিল ২৫০টি। তাই ক্ষমতায় থাকাকালে আইন পাস করার জন্য অন্যান্য দলের সমর্থন প্রয়োজন পড়েছে।

সম্প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচনে খারাপ ফলের জেরে পার্লামেন্ট ভেঙে দেন মাখোঁ। একইসঙ্গে দেশটিতে আগাম নির্বাচনের ঘোষণাও দেন। তাঁর এ ঘোষণায় দেশটির অনেকেই হতবাক হন। এ ছাড়া ইউরোপের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশটিতে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা দেখা দেয়।

সিএনএন জানায়, দুই সপ্তাহের মধ্যে ফ্রান্সে একটি কট্টর-বাম বা কট্টর-ডানপন্থী সরকার গঠিত হতে পারে অথবা কোনো ব্লক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে রাজনৈতিক অচলাবস্থা দেখা দিতে পারে। এতে দেশে এবং দেশের বাইরে নানা সমস্যায় পড়বে ফ্রান্স।


ফ্রান্স   জাতীয় পরিষদ   নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত দিল্লি, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১১

প্রকাশ: ০১:৩০ পিএম, ৩০ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে রেকর্ড বৃষ্টিতে শহরটির বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। এতে অন্তত ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আবহাওয়া দপ্তর দিল্লিতে রোববার ও সোমবার (১ জুলাই) ভারী বৃষ্টি হতে পারে পূর্বাভাস দিয়ে অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি করেছে।

রোববার (৩০ জুন) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দিল্লির বাসিন্দারা গত শুক্রবারের রেকর্ড-ব্রেকিং বৃষ্টিপাতের প্রভাব থেকে এখনও পুরোপুরি বের হতে না পারলেও তাদেরকে আরও বৃষ্টির জন্য প্রস্তুত হতে হচ্ছে।

আবহাওয়া অফিস রোববার এবং সোমবার ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়ে ভারতের জাতীয় এই রাজধানীতে কমলা সতর্কতা জারি করেছে। ভারতের আবহাওয়া দপ্তরের রঙ-ভিত্তিক সতর্কীকরণ ব্যবস্থা অনুসারে, কমলা সতর্কতা জারির অর্থ হচ্ছে- মানুষকে ভারী বৃষ্টির জন্য প্রস্তুত থাকতে বলা।

দিল্লিতে বর্ষার প্রথম দুই দিন বেশ কিছু নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে এবং ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার শহরটিতে ২২৮.১ মিমি বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যা ১৯৩৬ সালের পর থেকে জুন মাসে এক দিনে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত।

ভারতের আবহাওয়া দপ্তর তথা আইএমডি বিজ্ঞানী সোমা সেন এনডিটিভিকে বলেছেন, মৌসুমী বায়ু অগ্রসর হচ্ছে এবং উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

মূলত আরও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাসে শঙ্কিত দিল্লিবাসী। বৃষ্টি বিপর্যস্ত রাজধানীতে প্রাণ হারানো ১১ জনের মধ্যে মধ্যে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে বৃষ্টির কারণে জমে থাকা পানিতে ডুবে। মৃতদের মধ্যে কয়েক জন শিশুও রয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া বসন্ত বিহারে দেয়াল ধসের ঘটনায়ও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

এদিকে শনিবারের বৃষ্টিতে নতুন করে প্লাবিত হয়েছে রোহিণী, বুরারি এবং মধ্য দিল্লির বহু এলাকা। সফদরজংয়ে শনিবার বৃষ্টি হয়েছে ৮.৯ মিলিমিটার। লোদি রোডে বৃষ্টি হয়েছে ১২.৬ মিলিমিটার। রোববার এবং সোমবারও ভারী বৃষ্টির পাশাপাশি ৩০-৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ারও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

আগামী চার দিন ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হলেও সাত দিন পর্যন্ত এই পরিস্থিতি চলতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। মূলত বর্ষার মৌসুমে দিল্লিতে ৬৫০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হয়। কিন্তু শুধু শুক্রবারই গোটা মৌসুমের এক-তৃতীয়াংশ বৃষ্টি হয়েছে। সেদিন ২২৮ মিলিমিটার বৃষ্টির জেরে প্লাবিত হয়েছে গোটা দিল্লি।


বৃষ্টি   দিল্লি   আবহাওয়া অফিস   ভারত   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইসরায়েলকে ভয়াবহ পরিণতির হুঁশিয়ারি সৌদি আরবের

প্রকাশ: ০১:১৯ পিএম, ৩০ জুন, ২০২৪


Thumbnail

ফিলিস্তিনে অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপন বাড়িয়েছে ইসরায়েল। এর নিন্দা জানিয়েছে সৌদি আরব। এ সিদ্ধান্ত নিলে ইসরায়েলকে ‘ভয়াবহ পরিণতি’ ভোগ করতে হতে পারে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দেশটি। খবর আরব নিউজের।

স্থানীয় সময় শনিবার এক বিবৃতিতে এ নিন্দা জানায় সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সৌদি প্রেস এজেন্সি প্রচারিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সৌদি আরব আন্তর্জাতিক আইনের চলমান ইসরায়েলি লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে আপত্তি জানাচ্ছে।’

মন্ত্রণালয় সতর্ক করে বলেছে, ‘যদি ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ বসতি সম্প্রসারণ পরিকল্পনা চালিয়ে যায়, তবে এর ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে।’

এর আগে, ইসরায়েলের কট্টরপন্থী অর্থমন্ত্রী বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেন, তার সরকার পশ্চিম তীরের বসতি সম্প্রসারণ ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের কার্যক্রমের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এসব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ ঘোষণার তীব্র নিন্দা জানিয়ে একজন জ্যেষ্ঠ ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা বলেন, ‘‘এটি ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ‘গণহত্যা যুদ্ধ’ চালানোর স্পষ্ট ইঙ্গিত বহন করে।’’

অন্যদিকে, মুসলিম বিশ্বের শীর্ষ সংগঠন মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগ এক বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েলের এই পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের পক্ষ থেকে জোর দিয়ে বলা হয় যে, ইসরায়েলের এ ধরনের পদক্ষেপ কেবল এই অঞ্চলে নয়, বরং সমগ্র বিশ্বের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ। এ ধরনের কার্যকলাপ ফিলিস্তিন সমস্যার স্থায়ী ও সুষ্ঠু সমাধান এবং এই অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টাকে ক্ষুন্ন করছে।


ইসরায়েল   সৌদি আরব   হুঁশিয়ারি   ফিলিস্তিন  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন