সোমবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট প্রথমবারের মতো জানিয়েছেন যে, সাংবিধানিক ক্ষমতাবলে সাবেক প্রেসিডেন্টগণ বিশেষ কিছু বিষয়ে ফৌজদারি মামলা থেকে নিজেদের সুরক্ষার সুযোগ নিয়ে অব্যাহতি চাইতে পারেন। আর এর মধ্যদিয়ে ২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের হেরে যাওয়ার বিষয়ে জড়িত ফৌজদারি অভিযোগ থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য তার বিষয়ে নতুন করে এমন বিচারিক সিদ্ধান্ত নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
আদালতের দেয়া ৬-৩ বিভক্ত রায়ে বলা হয়, সাবেক প্রেসিডেন্টগণ তাদের সাংবিধানিক কর্তৃত্বের মধ্যে গৃহীত পদক্ষেপের জন্য অনাক্রম্যতা ভোগ করলেও ব্যক্তিগত ক্ষমতা বলে এমন পদক্ষেপ নিতে পারেন না। এই রায়টি প্রথমবারের মতো সাবেক প্রেসিডেন্টদের ফৌজদারি অভিযোগ থেকে রক্ষার জন্য একটি পথ বাতলে দিয়েছে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞগণ।
প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস এর নেতৃত্বে ৬ সদস্য বিশিষ্ট বিচারকগণ এ রায় প্রদান করেন। এসময় অন্য তিন বিচারক রায়ের বিরুদ্ধে তাদের মত প্রকাশ করেন। এদিকে রায়টি এমন সময়ে দেয়া হলো যখন ট্রাম্প নিম্ন আদালতে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বিষয়ে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছেন।
আসন্ন ৫ নভেম্বরের নির্বাচনে ট্রাম্প তার ডেমোক্র্যাট প্রতিদ্বন্দ্বী বাইডেনের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলেন চার বছর আগের নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করলেও কারুচুপির মাধ্যমে তাকে হারানো হইয়েছিল।
ট্রাম্প বলেন, ফৌজদারি অপরাধ থেকে তিনি মুক্তি চাচ্ছেন কারণ তৎকালীন সময়ে তিনি প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
এর আগে ২৫ এপ্রিল আদালতের যুক্তি-তর্ক চলাকালীন সময়ে ট্রাম্পের আইনি দল বিচারকদেরকে সাবেক প্রেসিডেন্টদের ফৌজদারি অভিযোগ থেকে সম্পূর্ণরূপে রক্ষার জন্য অনুরোধ করেছিলেন। ট্রাম্পের আইনজীবী বলেন, বর্তমান প্রেসিডেন্টগণ ভবিষ্যতে বিচারের মুখোমুখি দাঁড়াতে পারেন এমন হুমকি থাকলে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের দ্বারা "ব্ল্যাকমেইল এবং চাঁদাবাজির" শিকার হতে পারেন।
৭৮ বছর বয়সী ট্রাম্প প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট যিনি প্রথমবারের মতো ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত হয়েছেন।
এর আগে ৪ মার্চ ট্রাম্পের বিচার শুরু হওয়ার কথা ছিল।
নিউইয়র্ক রাজ্যের আদালতে আনা আরেকটি পৃথক মামলায়, ২০১৬ সালের নির্বাচনের আগে একটি যৌন কেলেঙ্কারি এড়াতে একজন পর্ন তারকাকে গোপনে অর্থ প্রদানের বিষয়েও তার সম্পৃক্ততা পাওয়া যায় বলে অভিযোগ আনা হয়। এসময় ৩৪টি নথি জালের জন্য ম্যানহাটন আদালত তাকে দোষী সাব্যস্ত করেন।
সূত্র রয়টার্স
ডোনাল্ড ট্রাম্প বাইডেন সুপ্রিম কোর্ট
মন্তব্য করুন
যুক্তরাজ্যের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লেবার পার্টি বিপুল জয় পেয়েছে। দলের নেতা কিয়ার স্টারমার ইতোমধ্যে নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন, যার ফলে কনজারভেটিভ পার্টির দীর্ঘ ১৪ বছরের শাসনের অবসান ঘটেছে।
প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই স্টারমার নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের নাম ঘোষণা করেছেন। প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্যের মন্ত্রিসভায় আইন ও বিচার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন একজন মুসলিম নারী, শাবানা মাহমুদ।
শাবানা মাহমুদের জন্ম বার্মিংহামে হলেও তিনি পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণাধীন আজাদ-কাশ্মীর বংশোদ্ভূত । তার বাবা-মা আজাদ কাশ্মীরের মিরপুর এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। শাবানা তার শৈশব সৌদি আরবের তায়েফে কাটিয়েছেন। তিনি ইংরেজির পাশাপাশি উর্দু এবং মিরপুরি ভাষায় সাবলীলভাবে কথা বলতে পারেন। ২০১০ সালে, তিনি প্রথম অ-ব্রিটিশ মুসলিম নারী হিসেবে হাউস অব কমন্সে নির্বাচিত হন। ওই বছর আরও দু’জন নারী (বাংলাদেশি রুশনারা আলী এবং পাকিস্তানি ইয়াসমিন কুরেশি) সংসদ সদস্য হয়েছিলেন।
শাবানা মাহমুদ যুক্তরাজ্যের প্রথম মুসলিম নারী বিচারমন্ত্রী। এছাড়া, তিনি দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় নারী হিসেবে ‘লর্ড চ্যান্সেলর’ পদটি গ্রহণ করেছেন।
নতুন সরকারে অ্যাঞ্জেলা রায়নারকে উপপ্রধানমন্ত্রী পদে নিয়োগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। র্যাচেল রিভস অর্থমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পেয়ে ইতিহাস গড়েছেন, কারণ তিনি যুক্তরাজ্যের প্রথম নারী অর্থমন্ত্রী। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন কৃষ্ণাঙ্গ ডেভিড ল্যামি এবং ইভেত্তে কুপার নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে লেবার পার্টি ৪১২টি আসনে জয়লাভ করেছে, যেখানে কনজারভেটিভ পার্টি পেয়েছে ১২১টি আসন।
বিচারমন্ত্রী মুসলিম লেবার পার্টি কনজারভেটিভ পার্টি
মন্তব্য করুন
যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শুক্রবার নিয়োগ পেয়েছেন জাতীয় নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পাওয়া লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার। আজ শনিবার তার প্রথম কার্যদিবস।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, শনিবার সকালে নতুন মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠক করবেন স্টারমার।
তবে নতুন মন্ত্রিসভার জ্যেষ্ঠ পদগুলো পূর্ণ হলেও মন্ত্রী পর্যায়ে কনিষ্ঠ পদগুলোতে নিয়োগ দেওয়ার কাজটি আজও চলবে।
যুক্তরাজ্যের নতুন মন্ত্রিসভায় কিছু চমকও দেখা গেছে। করোনা মহামারীর সময়ে ব্রিটিশ সরকারের প্রধান বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করা প্যাট্রিক ভ্যালান্সকে বিজ্ঞানবিষয়ক মন্ত্রী করা হয়েছে। আর টিম্পসন গ্রুপের মালিক জেমস টিম্পসনকে কারামন্ত্রী করা হয়েছে।
এদিকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ন্যাটোর ৭৫তম বার্ষিক সম্মেলনে যোগ দেবেন স্টারমার। আগামী মঙ্গলবার ওয়াশিংটন ডিসিতে এ সম্মেলন শুরু হবে।
এটি হবে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্টারমারের প্রথম বিদেশ সফর। লন্ডন এবং ওয়াশিংটনের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি মুহূর্ত হবে এটি।
প্রথম কার্যদিবস যুক্তরাজ্য নতুন প্রধানমন্ত্রী স্টারমার
মন্তব্য করুন
মিশরের নতুন শিক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ আব্দেল লতিফের পিএইচডি ডিগ্রিটি ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছে। আর এবিষয়ে দেশটির একজন সাংবাদিক ও অনলাইন ফ্যাক্টচেকার সরকারকে জানিয়েছে বলে মিডেল ইস্ট আইয়ের বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে।
গত
বুধবার মিসরের নতুন সরকার শপথ
গ্রহণ করে। আর এই
সরকারে প্রধানমন্ত্রীর পদ বাদে বাকি
সব মন্ত্রণালয়ে পরিবর্তন আনার আওতায় শিক্ষামন্ত্রীর
দায়িত্ব পান মোহাম্মদ আব্দেল
লতিফ।
এদিকে নতুন শিক্ষামন্ত্রীর ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রির বিষয়টি প্রকাশের পর এ নিয়ে তুমুল সমালোচনা তৈরি হয়েছে। অনেকে তার বিরুদ্ধে দেশের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন।
সরকারি ওয়েবসাইট এবং মিসরের অন্যান্য সংবাদমাধ্যমে আব্দেল লতিফের জীবন বৃত্তান্ত (সিভি) প্রকাশ করা হয়েছে, সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে দুটি পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। যার মধ্যে কার্ডিফ সিটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি এবং যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক লরেন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন আব্দেল লতিফ।
এ
প্রসঙ্গে মিসরীয় সাংবাদিক এবং ফ্যাক্টচেকার হোসেম
এল-হেন্দি খুঁজে বের করেছেন, কার্ডিফ
সিটি বিশ্ববিদ্যালয় নামক যে বিশ্ববিদ্যালয়ে
শিক্ষামন্ত্রী আব্দেল লতিফ পিএইচডি করার
তথ্য জানিয়েছেন সেটি একটি ‘ভুয়া
বিশ্ববিদ্যালয়, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো
ক্যাম্পাস নেই এবং এটি
ভুয়া সনদপত্র প্রদান করে থাকে এবং
এটি যুক্তরাজ্যের কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়েরও কোনো অংশ নয়।’
ভূয়া ডিগ্রি শিক্ষামন্ত্রী মিশর
মন্তব্য করুন
দীর্ঘদিন নিজেকে প্রচারমাধ্যম থেকে দূরে সরিয়ে কাজ করে আসছেন ভিক্টোরিয়া স্টারমার। বলা যায়, জনসম্মুখে একেবারে দেখাই যায় না তাকে। এবারের নির্বাচনী প্রচারণায়ও তিনি ছিলেন প্রায় অদৃশ্য।
কিন্তু এখন যুক্তরাজ্যের মানুষ ধীরে ধীরে পরিচিত হতে চলেছেন ৫০ বছর বয়সী এই নারীর সঙ্গে, যিনি লেবার পার্টির প্রধান এবং ব্রিটেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দীর্ঘ ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিবাহিত জীবন কাটাচ্ছেন।
২০২০ সালে কিয়ার স্টারমার লেবার পার্টির নেতা হওয়ার পর থেকে নির্বাচনী প্রচারণার সময় পর্যন্ত ভিক্টোরিয়া স্টারমার জনসমক্ষে আসা থেকে বিরত ছিলেন। এই সময়ের মধ্যে তিনি কোনও সাক্ষাৎকার দেননি এবং রাজনৈতিক কর্মসূচিতেও খুব কম অংশ নিয়েছেন।
তার জনসমক্ষে আসার ঘটনা হাতে গোনা কয়েকটি মাত্র। এর মধ্যে রয়েছে- নির্বাচনের দিনে ভোটকেন্দ্রে যাওয়া, উইম্বলডন টেনিস টুর্নামেন্টের স্ট্যান্ডে, টেলর সুইফটের লন্ডন কনসার্টে এবং বাকিংহাম প্যালেসে রাষ্ট্রীয় নৈশভোজে ও অভ্যর্থনায় অংশ নেওয়া।
এর মধ্যে ব্যতিক্রম ছিল ২০২৩ সালে লেবার পার্টির বার্ষিক সম্মেলন। ওই সময় তিনি লেবার পার্টির দলীয় রঙের সঙ্গে মিল রেখে লাল পোশাক পরে স্বামীর সঙ্গে মঞ্চে যোগ দেন।
ডাউনিং স্ট্রিটে প্রবেশ করার পরও সাবেক আইনজীবী ভিক্টোরিয়া স্টারমার এনএইচএস-এ কর্মজীবন চালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।
ভিক্টোরিয়া আলেকজান্ডার উত্তর লন্ডনে বড় হয়েছেন। তার বাবা একজন সাবেক হিসাবরক্ষক এবং পোলিশ-ইহুদি বংশোদ্ভূত এবং মা ছিলেন একজন কমিউনিটি ডাক্তার।
তিনি ওয়েলসের কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন অধ্যয়ন করেন। সেখানে তিনি ছাত্র ইউনিয়নের প্রধান ছিলেন। এরপর তিনি টনি ব্লেয়ারের অধীনে লেবার দলের প্রচারণা কার্যালয়ে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করেছেন। পরে একটি আইন সংস্থায় সলিসিটার হন। এরপর তিনি এনএইচএস-এ যোগ দেন।
নতুন প্রধানমন্ত্রী তাদের প্রথম সাক্ষাতের গল্প বহুবার বলেছেন। ২০০০ সালের গোড়ার দিকে একটি মামলা নিয়ে কাজ করার সময় তাদের প্রথম দেখা হয়েছিল। ওই সময় কিয়ার স্টারমার প্রথমবার তাকে ফোন করে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, তার প্রস্তুত করা সব নথি সঠিক কি না। এরপর তিনি ক্যামডেনে একটি পাব-এ ডেটে যাওয়ার প্রস্তাব দেন।
২০০৭ সালে এই দম্পতি বিয়ে করেন। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে-১৬ বছর বয়সী একটি ছেলে এবং ১৩ বছর বয়সী একটি কন্যা। গোপনীয়তা রক্ষার জন্য কিয়ার স্টারমার জনসমক্ষে কখনও তাদের নাম উল্লেখ করেন না। তারা উত্তর লন্ডনের ক্যান্টিশ টাউনে বসবাস করেন।
যুক্তরাজ্য নতুন ফার্স্ট লেডি ইহুদি বংশোদ্ভূত ভিক্টোরিয়া
মন্তব্য করুন
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে সৌদি আরবে অবস্থানরত প্রথম সারির বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত প্রবাসীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে একটি ডিক্রি জারি করেছে সৌদি প্রশাসন। ইতোমধ্যে গত বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) বেশ কয়েকজনকে নাগরিকত্বের অনুমোদনও দিয়েছে সৌদি সরকার।
মূলত
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সৃজনশীল ব্যক্তিদের আকৃষ্ট করতে এবং অর্থনীতি,
স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও খেলাধুলার উন্নয়নে
দেশটি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে
বলে মনে করা হচ্ছে।
সৌদি
আরবের সংবাদ সংস্থা এসপিএর বরাতে সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ বলছে,
সম্প্রতি এ সংক্রান্ত
নাগরিকত্ব
পেয়েছেন এমন পেশাদার মধ্যে
বিজ্ঞানী, চিকিৎসক, গবেষক, উদ্ভাবক, উদ্যোক্তা ও আরো বেশ
কয়েকটি পেশার ব্যক্তিবর্গ রয়েছেন। তবে, ঠিক কতজনকে
এই নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে, তা প্রতিবেদনে বলা
হয়নি।
সৌদি
আরবের সংবাদমাধ্যম আশারক আল আওসাত বলছে,
যাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছে তারা আমেরিকা, ব্রিটেন,
ফ্রান্স ও সিঙ্গাপুর থেকে
এসেছেন। এ তালিকায় রয়েছেন
আমেরিকার নাগরিক হেভোলিউশন ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মেহমুদ খান, বিজ্ঞানী জ্যাকি
ইউ-রু ইং, লেবাননের
বিজ্ঞানী নেভিন কাশাব।
সংবাদমাধ্যম
সৌদি গেজেট বলছে, এর আগে ২০২১
সালে প্রথমবার বিদেশিদের এমন নাগরিকত্ব অনুমোদন
দেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ
বিন সালমান। এর তিন বছর
পর আবারও এই অনুমোদন মিলল।
সংবাদ
সংস্থা এসপিএ এর প্রতিবেদনে বলা
হয়, সৌদি ভিশন ২০৩০-এর বাস্তবায়নের অংশ
হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া
হয়। দেশটি চাইছে তেলনির্ভরতা কমিয়ে আনার পাশপাশজি অন্যান্য
সৃজনশীল কাজে বেশি বেশি
বিনিয়োগের লক্ষ্য নিয়েই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে
সৌদি সরকার। তবে কোন ধরনের
খাত এ লক্ষ্যমাত্রার আওতায়
রয়েছে সে বিষয়য়ে অবশ্য
ওই প্রতিবেদনে কিছু উল্লেখ করা
হয়নি।
মন্তব্য করুন